ঢাকা , রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

এশিয়া কাপ: ভারতকে হারাল বাংলাদেশ

  • পোস্ট হয়েছে : ১০:১৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩
  • 34

স্পোর্টস ডেস্ক: ব্যাট হাতে লড়াই করার মত পুঁজি এনে দিয়েছিলেন সাকিব আল হাসান-তাওহিদ হৃদয়রা। তাতে ভর করে বল হাতে বুক চিতিয়ে লড়লেন অভিষিক্ত তানজিম সাকিব, মুস্তাফিজুর রহমান, মেহেদি হাসানরা। ভারতের বিপক্ষে ‘আনুষ্ঠানিকতা’র ম্যাচে রোমাঞ্চকর পেল বাংলাদেশ।

এশিয়ার কাপে সুপার ফোরের শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের জয় ৬ রানের। কলম্বোর আর প্রেমাদাসা স্টেডিয়ামে শুক্রবার ২৬৬ রানের লক্ষ্যে শেষ ওভারের রোমাঞ্চে ২৫৯ রানে গুটিয়ে যায় ভারত।

১২ বলে ভারতের দরকার ছিল ১৭ রান, হাতে ছিল ৩ উইকেট। খুনে মেজাজে ব্যাট করছিলেন অক্ষর প্যাটেল। প্রথম বলে শার্দুল ঠাকুরকে স্কয়ার লেগে ক্যাচ বানান মুস্তাফিজ। পরের দুই বলে একটি বাউন্ডারি আর সিঙ্গেলে আসে ৫ রান। চতুর্থ বলে লং অফে প্যাটেলের ক্যাচ নেন তানজিদ হাসান। পরের দুই বলে কোনো রান হয়নি।

শেষ ওভারে ছিল ১২ রানের হিসাব। তানজিমের বুদ্ধিদীপ্ত বোলিংয়ে প্রথম তিন বলে কোনো রান নিতে পারেননি মোহাম্মদ শামি। এরপর একটি বাউন্ডারিতে ভারতের আশা জাগান। কিন্তু পঞ্চম বলে শামিকে রান আউট করে উল্লাসে মাতে সাকিব বাহিনী।

বল হাতে নিজের প্রথম দুই ওভারে রোহিত শর্মা আর তিলক ভার্মাকে ফিরিয়ে সুর রেধে দিয়েছিলেন অভিষিক্ত তানজিম। পরে সেই ধারা ধরে রাখেন মেহেদি, মুস্তাফিজ, সাকিব, মিরাজরা। শুবমান গিল আর অক্ষর প্যাটেল বাধা ভেঙে জয় ছিনিয়ে নেয় বাংলাদেশ।

তিন উইকেট নেন মুস্তাফিজ, দুটি করে নেন তানজিম ও মেহেদি। একটি করে শিকার ধরেন সাকিব ও মিরাজ।

পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে জিতে আগেই ফাইনাল নিশ্চিত করা ভারতের দলে এদিন ছিল ৫টি পরিবর্তন। বিশ্রামে ছিলেন বিরাট কোহলি, হার্দিক পান্ডিয়া, জাসপ্রিত বুমরাহ, কুলদিপ যাদবরা। এদিন অভিষেক হয় তিলক ভার্মার।

পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার কাছে হেরে আগেই বিদায় নিশ্চিত হওয়া বাংলাদেশ দলও ৫টি পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নামে। দলে ছিলেন না মুশফিকুর রহিম, তাসকিন আহমেদের মতো অভিজ্ঞরা।

লক্ষ্যে নিয়মিত বিরতিতে ভারতের উইকেট তুলে নেন বাংলাদেশের বোলাররা। তবে এক প্রান্ত আগলে একাই লড়ছিলেন গিল। ক্যারিয়ারের চতুর্থ শতক তুলে নিয়ে দলীয় ২০৯ রানে সপ্তম ব্যাটার হিসেবে আউট হন এই ওপেনার। তার বিদায়ে বাংলাদেশের জয়ের সম্ভাবনা আরও উজ্জ্বল হয়।

১৩৩ বলে ৮টি চার ও ৫টি ছক্কায় ১২১ রানের ইনিংস খেলেন এই তরুণ ব্যাটার।

এরপর ভারতকে লড়াইয়ে রাখেন প্যাটেল। ৪৯তম ওভারে মুস্তাফিজের বলে আউট হওয়ার আগে এই স্পিন অলরাউন্ডারের ব্যাট থেকে আসে ৩৪ বলে ৪২ রান। ভারতের ইনিংসে নেই আর কোনো ত্রিশোর্ধো ব্যক্তিগত ইনিংস।

ম্যাচের নায়ক অবশ্য সাকিব। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সময়ে ৮৫ বলে ৬টি চার ও ৩ ছক্কায় ৮০ রান আসে অধিনায়কের ব্যাট থেকে। পরে বল হাতে ৪৩ রানের বিনিময়ে তুলে নেন সূর্যকুমার যাদবের উইকেট।

বাংলাদেশের ইনিংসের প্রাণ চতুর্থ উইকেটে সাকিব-হৃদয়ের ১০১ রানের জুটি। টপ অর্ডারদের ব্যর্থতার দিনে ৮, ৯ ও ১০ নম্বর ব্যাটার নাসুম, মেহেদি ও তানজিদ করেন যথাক্রমে ৪৪, অপরাজিত ২৯ ও অপরাজিত ১৪ রানের মহাগুরুত্বপূর্ণ ইনিংস। ৬ উইকেটে ১৬১ রান থেকে ৮ উইকেটে ২৬৫ রানের সংগ্রহ পায় বাংলাদেশ।

৫৯ রানে চতুর্থ উইকেট হারায় দল। যথারীতি ব্যাট হাতে ব্যর্থ লিটন কুমার দাস। এই কিপার-ব্যাটার বোল্ড হন ব্যাট প্যাডের মাঝের ফাঁক দিয়ে। আরেক ওপেনার তানজিদ দারুণ তিনটি বাউন্ডারিতে ভালো কিছুর আভাস দিয়েছিলেন। তিনিও লিটনের পথ ধরেন পুল করতে গিয়ে ইনসাইড এজ বোল্ড হয়ে।

দলে ফেরা এনামুল হক উইকেটে গিয়েই ধুঁকতে থাকেন। ভুল শট নির্বাচনে বল খাড়া আকাশে তুলে দিয়ে আউট হন দৃষ্টিকটুভাবে। শার্দুলের এক ওভারে দুবার জীবন পেয়েও সুযোগটা কাজে লাগাতে পারেননি মিরাজ।

এরপরই হৃদয়কে নিয়ে ইনিংস মেরামত করেন সাকিব। দারুণ এগুচ্ছিল এই জুটি। ঠাকুরের বলে ইনসাইড এজ বোল্ড হয়ে সেঞ্চুরি মিস করেন দলনায়ক।

পরের ওভারেই রবীন্দ্র জাদেজার বলে এলবিডব্লউ হয়ে যান শামিম হোসেন। এই উইকেট দিয়ে কপিল দেবের পর প্রথম ভারতীয় হিসেবে ২০০ উইকেট ও ২ হাজার রানের ডাবল পূর্ণ করেন জাদেজা।

১৪তম ওভারে উইকেটে আসা হৃদয়ে লড়াই থামে ৪২তম ওভারে। দলীয় স্কোর তখন ৭ উইকেটে ১৯৩। প্রিয় পুল শট খেলতে গিয়ে স্কয়ার লেগে তিলক ভার্মাকে দেন ক্যাচ। ৮১ বলে ৫ চার ও ২ ছক্কায় ৫৪ রান হৃদয়ের।

নাসুম-মেহেদি জুটি থেকে আসে ৩৬ বলে ৪৫ রান। আর নাসুম ৬ চার ও এক ছক্কায় ৪৫ বলে ৪৪ রান করে ফেরেন। এরপর তানজিম হাসান সাকিবকে নিয়ে ১৬ বলে ২৭ রান যোগ করেন মেহেদি। ২৩ বলে তিন চারে ২৯ রান আসে মেহেদির ব্যাট থেকে।

৬৫ রানে ৩ উইকেট নিয়ে ভারতের সফলতম বোলার ঠাকুর। ৩২ রানে দুটি নেন মোহাম্মদ শামি।

সংক্ষিপ্ত স্কোর: বাংলাদেশ: ৫০ ওভারে ২৬৫/৮ (তানজিদ ১৩, লিটন ০, এনামুল ৪, সাকিব ৮০, মিরাজ ১৩, হৃদয় ৫৪, শামিম ১, নাসুম ৪৪, মেহেদি ২৯, তানজিম ১৪; অতিরিক্ত ১৩; শামি ৮-১-৩২-২, ঠাকুর ১০-০-৬৫-৩, কৃষ্ণ ৯-০-৪৩-১, প্যাটেল ৯-০-৪৭-১, তিলক ৪-০-২১-০, জাদেজা ১০-১-৫৩-১)।

ভারত: ৪৯.৫ ওভারে ২৫৯ (রোহিত ০, গিল ১২১, ভার্মা ৫, রাহুল ১৯, কিষান ৫, সর্যকুমার ২৬, জাদেজা ৭, প্যাটেল ৪২, ঠাকুর ১১; অতিরিক্ত ১৭; তানজিম ৭.৫-১-৩২-২, মুস্তাফিজ ৮-০-৫০-৩, নাসুম ১০-০-৫০-০, সাকিব ১০-২-৪৩-১, মেহেদি ৯-১-৫০-২, মিরাজ ৫-০-২৯-১)।

ফল: বাংলাদেশ ৬ রানে জয়ী।

ম্যান অব দা ম্যাচ: সাকিব আল হাসান।

বিজনেস আওয়ার/১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৩/এএইচএ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:
ট্যাগ :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার মেইলে তথ্য জমা করুন

এশিয়া কাপ: ভারতকে হারাল বাংলাদেশ

পোস্ট হয়েছে : ১০:১৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩

স্পোর্টস ডেস্ক: ব্যাট হাতে লড়াই করার মত পুঁজি এনে দিয়েছিলেন সাকিব আল হাসান-তাওহিদ হৃদয়রা। তাতে ভর করে বল হাতে বুক চিতিয়ে লড়লেন অভিষিক্ত তানজিম সাকিব, মুস্তাফিজুর রহমান, মেহেদি হাসানরা। ভারতের বিপক্ষে ‘আনুষ্ঠানিকতা’র ম্যাচে রোমাঞ্চকর পেল বাংলাদেশ।

এশিয়ার কাপে সুপার ফোরের শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের জয় ৬ রানের। কলম্বোর আর প্রেমাদাসা স্টেডিয়ামে শুক্রবার ২৬৬ রানের লক্ষ্যে শেষ ওভারের রোমাঞ্চে ২৫৯ রানে গুটিয়ে যায় ভারত।

১২ বলে ভারতের দরকার ছিল ১৭ রান, হাতে ছিল ৩ উইকেট। খুনে মেজাজে ব্যাট করছিলেন অক্ষর প্যাটেল। প্রথম বলে শার্দুল ঠাকুরকে স্কয়ার লেগে ক্যাচ বানান মুস্তাফিজ। পরের দুই বলে একটি বাউন্ডারি আর সিঙ্গেলে আসে ৫ রান। চতুর্থ বলে লং অফে প্যাটেলের ক্যাচ নেন তানজিদ হাসান। পরের দুই বলে কোনো রান হয়নি।

শেষ ওভারে ছিল ১২ রানের হিসাব। তানজিমের বুদ্ধিদীপ্ত বোলিংয়ে প্রথম তিন বলে কোনো রান নিতে পারেননি মোহাম্মদ শামি। এরপর একটি বাউন্ডারিতে ভারতের আশা জাগান। কিন্তু পঞ্চম বলে শামিকে রান আউট করে উল্লাসে মাতে সাকিব বাহিনী।

বল হাতে নিজের প্রথম দুই ওভারে রোহিত শর্মা আর তিলক ভার্মাকে ফিরিয়ে সুর রেধে দিয়েছিলেন অভিষিক্ত তানজিম। পরে সেই ধারা ধরে রাখেন মেহেদি, মুস্তাফিজ, সাকিব, মিরাজরা। শুবমান গিল আর অক্ষর প্যাটেল বাধা ভেঙে জয় ছিনিয়ে নেয় বাংলাদেশ।

তিন উইকেট নেন মুস্তাফিজ, দুটি করে নেন তানজিম ও মেহেদি। একটি করে শিকার ধরেন সাকিব ও মিরাজ।

পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে জিতে আগেই ফাইনাল নিশ্চিত করা ভারতের দলে এদিন ছিল ৫টি পরিবর্তন। বিশ্রামে ছিলেন বিরাট কোহলি, হার্দিক পান্ডিয়া, জাসপ্রিত বুমরাহ, কুলদিপ যাদবরা। এদিন অভিষেক হয় তিলক ভার্মার।

পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার কাছে হেরে আগেই বিদায় নিশ্চিত হওয়া বাংলাদেশ দলও ৫টি পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নামে। দলে ছিলেন না মুশফিকুর রহিম, তাসকিন আহমেদের মতো অভিজ্ঞরা।

লক্ষ্যে নিয়মিত বিরতিতে ভারতের উইকেট তুলে নেন বাংলাদেশের বোলাররা। তবে এক প্রান্ত আগলে একাই লড়ছিলেন গিল। ক্যারিয়ারের চতুর্থ শতক তুলে নিয়ে দলীয় ২০৯ রানে সপ্তম ব্যাটার হিসেবে আউট হন এই ওপেনার। তার বিদায়ে বাংলাদেশের জয়ের সম্ভাবনা আরও উজ্জ্বল হয়।

১৩৩ বলে ৮টি চার ও ৫টি ছক্কায় ১২১ রানের ইনিংস খেলেন এই তরুণ ব্যাটার।

এরপর ভারতকে লড়াইয়ে রাখেন প্যাটেল। ৪৯তম ওভারে মুস্তাফিজের বলে আউট হওয়ার আগে এই স্পিন অলরাউন্ডারের ব্যাট থেকে আসে ৩৪ বলে ৪২ রান। ভারতের ইনিংসে নেই আর কোনো ত্রিশোর্ধো ব্যক্তিগত ইনিংস।

ম্যাচের নায়ক অবশ্য সাকিব। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সময়ে ৮৫ বলে ৬টি চার ও ৩ ছক্কায় ৮০ রান আসে অধিনায়কের ব্যাট থেকে। পরে বল হাতে ৪৩ রানের বিনিময়ে তুলে নেন সূর্যকুমার যাদবের উইকেট।

বাংলাদেশের ইনিংসের প্রাণ চতুর্থ উইকেটে সাকিব-হৃদয়ের ১০১ রানের জুটি। টপ অর্ডারদের ব্যর্থতার দিনে ৮, ৯ ও ১০ নম্বর ব্যাটার নাসুম, মেহেদি ও তানজিদ করেন যথাক্রমে ৪৪, অপরাজিত ২৯ ও অপরাজিত ১৪ রানের মহাগুরুত্বপূর্ণ ইনিংস। ৬ উইকেটে ১৬১ রান থেকে ৮ উইকেটে ২৬৫ রানের সংগ্রহ পায় বাংলাদেশ।

৫৯ রানে চতুর্থ উইকেট হারায় দল। যথারীতি ব্যাট হাতে ব্যর্থ লিটন কুমার দাস। এই কিপার-ব্যাটার বোল্ড হন ব্যাট প্যাডের মাঝের ফাঁক দিয়ে। আরেক ওপেনার তানজিদ দারুণ তিনটি বাউন্ডারিতে ভালো কিছুর আভাস দিয়েছিলেন। তিনিও লিটনের পথ ধরেন পুল করতে গিয়ে ইনসাইড এজ বোল্ড হয়ে।

দলে ফেরা এনামুল হক উইকেটে গিয়েই ধুঁকতে থাকেন। ভুল শট নির্বাচনে বল খাড়া আকাশে তুলে দিয়ে আউট হন দৃষ্টিকটুভাবে। শার্দুলের এক ওভারে দুবার জীবন পেয়েও সুযোগটা কাজে লাগাতে পারেননি মিরাজ।

এরপরই হৃদয়কে নিয়ে ইনিংস মেরামত করেন সাকিব। দারুণ এগুচ্ছিল এই জুটি। ঠাকুরের বলে ইনসাইড এজ বোল্ড হয়ে সেঞ্চুরি মিস করেন দলনায়ক।

পরের ওভারেই রবীন্দ্র জাদেজার বলে এলবিডব্লউ হয়ে যান শামিম হোসেন। এই উইকেট দিয়ে কপিল দেবের পর প্রথম ভারতীয় হিসেবে ২০০ উইকেট ও ২ হাজার রানের ডাবল পূর্ণ করেন জাদেজা।

১৪তম ওভারে উইকেটে আসা হৃদয়ে লড়াই থামে ৪২তম ওভারে। দলীয় স্কোর তখন ৭ উইকেটে ১৯৩। প্রিয় পুল শট খেলতে গিয়ে স্কয়ার লেগে তিলক ভার্মাকে দেন ক্যাচ। ৮১ বলে ৫ চার ও ২ ছক্কায় ৫৪ রান হৃদয়ের।

নাসুম-মেহেদি জুটি থেকে আসে ৩৬ বলে ৪৫ রান। আর নাসুম ৬ চার ও এক ছক্কায় ৪৫ বলে ৪৪ রান করে ফেরেন। এরপর তানজিম হাসান সাকিবকে নিয়ে ১৬ বলে ২৭ রান যোগ করেন মেহেদি। ২৩ বলে তিন চারে ২৯ রান আসে মেহেদির ব্যাট থেকে।

৬৫ রানে ৩ উইকেট নিয়ে ভারতের সফলতম বোলার ঠাকুর। ৩২ রানে দুটি নেন মোহাম্মদ শামি।

সংক্ষিপ্ত স্কোর: বাংলাদেশ: ৫০ ওভারে ২৬৫/৮ (তানজিদ ১৩, লিটন ০, এনামুল ৪, সাকিব ৮০, মিরাজ ১৩, হৃদয় ৫৪, শামিম ১, নাসুম ৪৪, মেহেদি ২৯, তানজিম ১৪; অতিরিক্ত ১৩; শামি ৮-১-৩২-২, ঠাকুর ১০-০-৬৫-৩, কৃষ্ণ ৯-০-৪৩-১, প্যাটেল ৯-০-৪৭-১, তিলক ৪-০-২১-০, জাদেজা ১০-১-৫৩-১)।

ভারত: ৪৯.৫ ওভারে ২৫৯ (রোহিত ০, গিল ১২১, ভার্মা ৫, রাহুল ১৯, কিষান ৫, সর্যকুমার ২৬, জাদেজা ৭, প্যাটেল ৪২, ঠাকুর ১১; অতিরিক্ত ১৭; তানজিম ৭.৫-১-৩২-২, মুস্তাফিজ ৮-০-৫০-৩, নাসুম ১০-০-৫০-০, সাকিব ১০-২-৪৩-১, মেহেদি ৯-১-৫০-২, মিরাজ ৫-০-২৯-১)।

ফল: বাংলাদেশ ৬ রানে জয়ী।

ম্যান অব দা ম্যাচ: সাকিব আল হাসান।

বিজনেস আওয়ার/১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৩/এএইচএ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান: