ঢাকা , রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পৃথিবীর তাপমাত্রা রেকর্ড ভেঙেছে

  • পোস্ট হয়েছে : ১০:৩১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৩
  • 33

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস জানিয়েছে, ২০২৩ সালে পৃথিবীর তাপমাত্রা আগের সব রেকর্ড ভেঙে ফেলেছে। শুক্রবার (১৩ অক্টোবর) আন্তর্জাতিক দুর্যোগ ঝুঁকি প্রশমন দিবস উপলক্ষে এক বার্তায় তিনি একথা জানান।

অ্যান্তোনিও গুতেরেস বলেন, ২০২৩ সালে পৃথিবীর তাপমাত্রা আগের সব রেকর্ড ভেঙে ফেলেছে। এ বছর বিশ্বে রেকর্ড পরিমাণ খরা, অগ্নিকাণ্ড এবং বন্যার ঘটনা ঘটেছে। এসব দুর্যোগের ফলে সৃষ্ট পরিস্থিতি আরও জটিল হচ্ছে দারিদ্র্য ও অসমতার কারণে।

তিন বলেন, দরিদ্র আর প্রান্তিক মানুষদের অনেকের বসবাস বন্যা ও খরাপ্রবণ এলাকায়। প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে যে ক্ষয়ক্ষতি হয়, তা এড়াতে এবং এসব ক্ষয়ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে প্রয়োজনীয় সরঞ্জামের ঘাটতিও রয়েছে তাদের। ফলে তারা নির্বিচারে আক্রান্ত হয় এবং আরও দরিদ্র হওয়ার ঝুঁকিতে থাকে।

তিনি আরও বলেন, প্যারিস চুক্তি বাস্তবায়নের মাধ্যমে দারিদ্র্য ও দুর্যোগের চক্র ভাঙা, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জনের চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া এবং দুর্যোগ ঝুঁকি প্রশমনে সেন্দাই ফ্রেমওয়ার্ক বাস্তবায়ন করতে সব দেশেরই এগিয়ে আসা উচিত। এবারের এ আন্তর্জাতিক দুর্যোগ ঝুঁকি প্রশমন দিবসে আসুন আমরা পুনরুদ্ধার ও অভিঘাত সহনশীল এবং সর্বত্র সবার জন্য নিরাপদ ও ন্যায্য ভবিষ্যৎ গঠনে আমাদের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করি।

বিজনেস আওয়ার/১৩ অক্টোবর, ২০২৩/পিএস

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:
ট্যাগ :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার মেইলে তথ্য জমা করুন

পৃথিবীর তাপমাত্রা রেকর্ড ভেঙেছে

পোস্ট হয়েছে : ১০:৩১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৩

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস জানিয়েছে, ২০২৩ সালে পৃথিবীর তাপমাত্রা আগের সব রেকর্ড ভেঙে ফেলেছে। শুক্রবার (১৩ অক্টোবর) আন্তর্জাতিক দুর্যোগ ঝুঁকি প্রশমন দিবস উপলক্ষে এক বার্তায় তিনি একথা জানান।

অ্যান্তোনিও গুতেরেস বলেন, ২০২৩ সালে পৃথিবীর তাপমাত্রা আগের সব রেকর্ড ভেঙে ফেলেছে। এ বছর বিশ্বে রেকর্ড পরিমাণ খরা, অগ্নিকাণ্ড এবং বন্যার ঘটনা ঘটেছে। এসব দুর্যোগের ফলে সৃষ্ট পরিস্থিতি আরও জটিল হচ্ছে দারিদ্র্য ও অসমতার কারণে।

তিন বলেন, দরিদ্র আর প্রান্তিক মানুষদের অনেকের বসবাস বন্যা ও খরাপ্রবণ এলাকায়। প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে যে ক্ষয়ক্ষতি হয়, তা এড়াতে এবং এসব ক্ষয়ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে প্রয়োজনীয় সরঞ্জামের ঘাটতিও রয়েছে তাদের। ফলে তারা নির্বিচারে আক্রান্ত হয় এবং আরও দরিদ্র হওয়ার ঝুঁকিতে থাকে।

তিনি আরও বলেন, প্যারিস চুক্তি বাস্তবায়নের মাধ্যমে দারিদ্র্য ও দুর্যোগের চক্র ভাঙা, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য অর্জনের চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া এবং দুর্যোগ ঝুঁকি প্রশমনে সেন্দাই ফ্রেমওয়ার্ক বাস্তবায়ন করতে সব দেশেরই এগিয়ে আসা উচিত। এবারের এ আন্তর্জাতিক দুর্যোগ ঝুঁকি প্রশমন দিবসে আসুন আমরা পুনরুদ্ধার ও অভিঘাত সহনশীল এবং সর্বত্র সবার জন্য নিরাপদ ও ন্যায্য ভবিষ্যৎ গঠনে আমাদের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করি।

বিজনেস আওয়ার/১৩ অক্টোবর, ২০২৩/পিএস

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান: