ঢাকা , মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নারীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, ৮ লাখ টাকায় ধামাচাপা দেওয়ার অভিযোগ

  • পোস্ট হয়েছে : ১০:৪৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৩
  • 61

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক: বাড়ির মালিকের নেতৃত্বে নারীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনা আট লাখ টাকায় ধামাচাপা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। সোমবার রাতে সালিশ ডেকে কথিত সমঝোতার নামে ওই টাকা মাতব্বরাই ভাগবাটোয়ারা করে নিয়েছেন। ধামরাইয়ে স্থানীয় ইউপি সদস্য, আওয়ামী লীগ নেতা ও থানা পুলিশের পকেটে গেছে ওই টাকা। নির্ধারিত ইজ্জতের মূল্যের কানাকড়িও পাননি নির্যাতিত ওই নারী।

জানা গেছে, টাঙ্গাইলের ওই নারী ধামরাইয়ের ভাড়া থেকে পোশাক কারখানায় কাজ করেন। বৃহস্পতিবার রাতে কুল্লা ইউনিয়নের খাতরা গ্রামের মইনুদ্দীন সহযোগীদের নিয়ে ঘরে ঢুকে ওই নারীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ করে। বিষয়টি ধামাচাপা দিতে সোমবার ইউপি সদস্য বোরহান উদ্দীন ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আনোয়ার হোসেন কথিত সালিশের নামে ৮ লাখ টাকা হাতিয়ে নেন।

আনোয়ার হোসেন বলেন, বিষয়টি স্থানীয়ভাবে মীমাংসা হলেও কোনো জরিমানা হয়নি।
বোরহান উদ্দিন বলেন, ঘটনাটি স্থানীয়ভাবে মীমাংসা হলেও জরিমানার বিষয়টি সত্য নয়।
ওসি হারুন অর রশিদ বলেন, এ বিষয়ে অভিযোগের বিষয়টি আমাকে কেউ জানায়নি।

বিজনেস আওয়ার/১১ডিসেম্বর/বিএইচ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:
ট্যাগ :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার মেইলে তথ্য জমা করুন

নারীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, ৮ লাখ টাকায় ধামাচাপা দেওয়ার অভিযোগ

পোস্ট হয়েছে : ১০:৪৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৩

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক: বাড়ির মালিকের নেতৃত্বে নারীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনা আট লাখ টাকায় ধামাচাপা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। সোমবার রাতে সালিশ ডেকে কথিত সমঝোতার নামে ওই টাকা মাতব্বরাই ভাগবাটোয়ারা করে নিয়েছেন। ধামরাইয়ে স্থানীয় ইউপি সদস্য, আওয়ামী লীগ নেতা ও থানা পুলিশের পকেটে গেছে ওই টাকা। নির্ধারিত ইজ্জতের মূল্যের কানাকড়িও পাননি নির্যাতিত ওই নারী।

জানা গেছে, টাঙ্গাইলের ওই নারী ধামরাইয়ের ভাড়া থেকে পোশাক কারখানায় কাজ করেন। বৃহস্পতিবার রাতে কুল্লা ইউনিয়নের খাতরা গ্রামের মইনুদ্দীন সহযোগীদের নিয়ে ঘরে ঢুকে ওই নারীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ করে। বিষয়টি ধামাচাপা দিতে সোমবার ইউপি সদস্য বোরহান উদ্দীন ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আনোয়ার হোসেন কথিত সালিশের নামে ৮ লাখ টাকা হাতিয়ে নেন।

আনোয়ার হোসেন বলেন, বিষয়টি স্থানীয়ভাবে মীমাংসা হলেও কোনো জরিমানা হয়নি।
বোরহান উদ্দিন বলেন, ঘটনাটি স্থানীয়ভাবে মীমাংসা হলেও জরিমানার বিষয়টি সত্য নয়।
ওসি হারুন অর রশিদ বলেন, এ বিষয়ে অভিযোগের বিষয়টি আমাকে কেউ জানায়নি।

বিজনেস আওয়ার/১১ডিসেম্বর/বিএইচ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান: