ঢাকা , সোমবার, ২৮ জুলাই ২০২৫, ১৩ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

পারস্পরিক আস্থা তৈরি হলে সহিংসতা বন্ধ হবে: সিইসি

  • পোস্ট হয়েছে : ০২:২৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৩
  • 132

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক: প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে পারস্পরিক আস্থা খুব কম, পারস্পরিক আস্থার জায়গা তৈরি খুব জরুরি। আস্থা তৈরি হলে সহিংসতা বন্ধ হবে।

বৃহস্পতিবার (২৮ ডিসেম্বর) দুপুরে মানবাধিকার কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এসব বলেন সিইসি।

তিনি আরও বলেন, নির্বাচিত করা, নির্বাচিত হওয়া গণতান্ত্রিক অধিকার। সহিংসতা বাদ দিয়ে অহিংস পদ্ধতিতে ভোট দেওয়া খুব জরুরি।

সভায় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ বলেন, ভোট দেওয়া যেমন অধিকার, তেমনি ভোট না দেওয়াও একটি অধিকার।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সঙ্গে বেলা ১১টায় বৈঠক বসে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন। প্রধান নির্বাচন কমিশনারের (সিইসি) সভাকক্ষে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. কামাল উদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে বৈঠকে অংশ নেন আট সদস্যবিশিষ্ট প্রতিনিধিদল। ইসির পক্ষে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়ালের নেতৃত্বে কমিশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অংশ নেন।

নির্বাচনকে সামনে রেখে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের এক হাজার ৮৯৫ জনের মতো প্রার্থী প্রচার চালাচ্ছেন। এতে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনসহ মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে বলেও অভিযোগ করছেন অনেকে।

ইসি ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দের পর এখন চলছে প্রচার, যা শেষ হবে ৫ জানুয়ারি। একদিন বিরতি দিয়ে ৭ জানুয়ারি সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত ব্যালট পেপারের মাধ্যমে চলবে ভোটগ্রহণ।

বিজনেস আওয়ার/এএইচএ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:
ট্যাগ :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার মেইলে তথ্য জমা করুন

পারস্পরিক আস্থা তৈরি হলে সহিংসতা বন্ধ হবে: সিইসি

পোস্ট হয়েছে : ০২:২৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৩

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক: প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে পারস্পরিক আস্থা খুব কম, পারস্পরিক আস্থার জায়গা তৈরি খুব জরুরি। আস্থা তৈরি হলে সহিংসতা বন্ধ হবে।

বৃহস্পতিবার (২৮ ডিসেম্বর) দুপুরে মানবাধিকার কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এসব বলেন সিইসি।

তিনি আরও বলেন, নির্বাচিত করা, নির্বাচিত হওয়া গণতান্ত্রিক অধিকার। সহিংসতা বাদ দিয়ে অহিংস পদ্ধতিতে ভোট দেওয়া খুব জরুরি।

সভায় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ বলেন, ভোট দেওয়া যেমন অধিকার, তেমনি ভোট না দেওয়াও একটি অধিকার।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সঙ্গে বেলা ১১টায় বৈঠক বসে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন। প্রধান নির্বাচন কমিশনারের (সিইসি) সভাকক্ষে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. কামাল উদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে বৈঠকে অংশ নেন আট সদস্যবিশিষ্ট প্রতিনিধিদল। ইসির পক্ষে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়ালের নেতৃত্বে কমিশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অংশ নেন।

নির্বাচনকে সামনে রেখে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের এক হাজার ৮৯৫ জনের মতো প্রার্থী প্রচার চালাচ্ছেন। এতে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনসহ মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে বলেও অভিযোগ করছেন অনেকে।

ইসি ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দের পর এখন চলছে প্রচার, যা শেষ হবে ৫ জানুয়ারি। একদিন বিরতি দিয়ে ৭ জানুয়ারি সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত ব্যালট পেপারের মাধ্যমে চলবে ভোটগ্রহণ।

বিজনেস আওয়ার/এএইচএ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান: