ঢাকা , রবিবার, ১২ জানুয়ারী ২০২৫, ২৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিএসইসিতে আমাদের থাকা উচিত মনে না করলেও সুশাসনে ছাড় নয়- শিবলী রুবাইয়াত

  • পোস্ট হয়েছে : ০২:২৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১১ অক্টোবর ২০২০
  • 66

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক : বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম বলেছেন, নিয়মকানুনের বিষয়ে আমরা বেশিবেশি জোড়াজুড়ি করছি বলে বলা হচ্ছে। অনেকেই এ কারনে হয়তো আমাদের উপর অসন্তুষ্ট হচ্ছেন। তবে আমরা আমাদের সুশাসন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্য থেকে পিছু হব না। আপনারা যদি মনে করেন আমাদের এখানে (বিএসইসি) থাকা উচিত না, তারপরেও আমরা সুশাসন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্য থেকে পিছু হব না। সুশাসনের ব্যাপারে শক্ত থাকব। আমাদের পুরো কমিশন এই আদর্শ নিয়ে আছে। আমরা চাই একটি ভাইব্রেন্ট শেয়ারবাজার।

রবিবার (১১ অক্টোবর) ‘বিশ্ব বিনিয়োগকারী সপ্তাহ’ উপলক্ষে ডিএসই ব্রোকার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ডিবিএ) এর ‘ব্রোকার হাউসের সেবা ও বিনিয়োগকারীর অধিকার’ শীর্ষক আয়োজিত ওয়েবিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। এতে প্যানেল আলোচক হিসেবে অংশগ্রহন করেন বিএসইসির কমিশনার ড. শেখ সামসুদ্দিন আহমেদ ও নির্বাহি পরিচালক মো: সাইফুর রহমান। অনুষ্ঠানটিতে সভাপতিত্ব করেন ডিবিএর প্রেসিডেন্ট শরীফ আনোয়ার হোসেন।

শিবলী রুবাইয়াত বলেন, আমরা বিশ্বাস করি অধিকাংশ মানুষই সুশাসন চায়। এর অর্থ তারা চায় নিয়মনীতি মেনে চলা। এখন কেউ কেউ যদি এই নিয়মনীতি মেনে নিতে না চান, সেক্ষেত্রে আমাদের কি করার আছে। আমরা নতুন কিছুর জন্য কাউকে জোড়াজুড়ি করি না। আমরা চাই বিনিয়োগকারীর বিনিয়োগের নিরাপত্তা দিতে। এখন যদি নিরাপত্তা দিতে না পারি, তাহলে কিভাবে হবে। আমাদের মনে হয়েছে সুশাসনটা জরুরি।

তিনি বলেন, আমরা গত কিছুদিন যাবত সেকেন্ডারি মার্কেটে লেনদেন কম দেখতে পাচ্ছি। প্রাইমারি মার্কেটে কিছুটা মুভমেন্ট হওয়ার কারনে হয়তো এমনটি হচ্ছে। কিছু জমে থাকা আইপিও অনুমোদনের কারনে প্রাইমারি মার্কেটে একটিভিটিজ বেড়ে গেছে। এ কারনে কিছুদিন লেনদেনে বর্তমান অবস্থা বিদ্যমান থাকতে পারে।

তিনি আরও বলেন, আমাদের দায়িত্ব হচ্ছে নিয়মনীতি ঠিক রাখা। আমরা বাজারের বিষয়ে হস্তক্ষেপ করতে চাই না। বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ নিশ্চয়তা দেওয়ার জন্য এখন ‘জেড’ ক্যাটাগরির কোম্পানিগুলো ঠিক করার চেষ্টা করছি। এই ক্যাটাগরিতে নেমে যাওয়ার কারন অনুসন্ধান করছি। এ কাজ করতে গিয়ে ভালো রেজাল্টও পাচ্ছি। অনেকে ভালো অবস্থানে ফিরে যাচ্ছে। তবে অল্প কিছু কোম্পানির অস্তিত্ব খুজে পাওয়া যাচ্ছে না। তারা হয়তো বিদেশ চলে গেছেন। এক্ষেত্রে তো আমাদের বিনিয়োগকারীর নিরাপত্তাই দেখতে হয়।

আরও পড়ুন……
গ্রাহকদের সমন্বিত হিসাব যথাযথ ব্যবহারের আহবান- শেখ সামসুদ্দিন

অন্যের উপর ভরসা করে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করা যাবে না- সাইফুর রহমান

আমাদের প্রত্যেকটি কাজের উদ্দেশ্য বাজারের অংশগ্রহনকারীদের স্বার্থ রক্ষা করা বলে জানান শিবলী রুবাইয়াত। আমরা দায়িত্ব নিয়েই আপনাদের বিভিন্ন ধরনের কষ্ট দেখেছি। বাজারটিতে লেনদেন এবং সূচক অনেক নিচের দিকে ছিল। তখন অনেক ব্রোকার অনেক রকম সমস্যার কথা বলেছেন। অনেকের চাকরী চলে যাচ্ছিল, বেতন পাচ্ছিল না ঠিকমতো। তাই আমাদের ভাইব্রেন্ট মার্কেট খুব জরুরী।

কমিশনের বিভিন্ন পদক্ষেপের কারনে সামনে শেয়ারবাজারে লেনদেন অনেক বৃদ্ধি পাবে বলে জানান বিএসইসি চেয়ারম্যান। মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলো নিয়ে কাজের কারনে বিভিন্নভাবে সমালোচনাও করা হচ্ছে। কিন্তু এই ফান্ড মানেই হচ্ছে কারো কাছ থেকে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য নির্দিষ্ট ফান্ড নিয়ে লভ্যাংশ দেওয়ার কথা বলে টাকা নিয়ে আসা। তারপরে যদি ওই ফান্ডকে অন্যভাবে ব্যবহার বা রিটার্ন দেওয়া না হয়, তখন আর মানুষ সেখানে বিনিয়োগ করে না। যাতে করে নতুন মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলোও ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছিল। যাতে করে এখানেও আমাদেরকে সুশাসন নিয়ে কাজ করতে হচ্ছে। যাতে এই ফান্ডকে এফডিআরের বিকল্প হিসেবে নিয়ে আসতে পারি। মিউচ্যুয়াল ফান্ডে এফডিআরের থেকে বেশি রিটার্ন পাওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। তাই আমরা এই ফান্ড খাতকে একটি শক্ত অবস্থানে নিয়ে যেতে চাই।

বিএসইসির এই চেয়ারম্যান বলেন, আমরা বন্ড মার্কেটের উন্নয়নে কাজ করছি। তবে সেখানেও সমালোচনা করা হচ্ছে। তবে আমরা সমালোচনায় ভীত না। আমরা আমাদের বিবেকের কাছে জবাবদিহি করি। আমরা বাজারের জন্য যা ভালো হয়, তাই করার চেষ্টা করছি।

তিনি বলেন, আমরা শেয়ারবাজারে বেচা-কেনা নিয়ে কোন কথা বলতে চাই না। কে কবে কিনবে আর কবে বেচবে- এটা যার যার নিজস্ব ইচ্ছা। আমি কোন শেয়ার বা কোন খাত কিনব, সেটা যদি আরেকজন ঠিক করে দেয়, তাহলেতো বাজারের সুষ্ঠ পরিবেশ থাকে না। আমরা করোনা পরবর্তী সময়ে লেনদেনটাকে কয়েকগুণ বাড়াতে চাই। বর্তমানের ১ হাজার কোটির লেনদেনকে ৫ হাজার কোটিতে নিয়ে যাওয়ার জন্য কাজ করতে চাই।

সুন্দর একটি পরিবেশ দিতে পারলে এই বাজারে টাকার কোন অভাব হবে না বলে জানান বিএসইসি চেয়ারম্যান। এ সময় তিনি বলেন, ব্রোকারেজ হাউজে গ্রাহকদের নগদ ৫ লাখ টাকা লেনদেনের পরিমাণকে ৮ লাখ টাকায় উন্নিত করা হয়েছে। এখন ৮ লাখ টাকা পর্যন্ত নগদে লেনদেন করা যাবে। এ সংক্রান্ত চিঠি বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে আমরা পেয়ে গেছি। আমরা আপনাদেরকে (ব্রোকার) ইএফটিএনে ফান্ড ট্রান্সফারের জন্য উৎসাহিত করব।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে ডিএসইর চেয়ারম্যান মো: ইউনুছুর রহমান অংশগ্রহন করেন। এতে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ডিবিএর সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট রিচার্ড ডি রোজারিও।

বিজনেস আওয়ার/১১ অক্টোবর, ২০২০/আরএ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:
ট্যাগ :

2 thoughts on “বিএসইসিতে আমাদের থাকা উচিত মনে না করলেও সুশাসনে ছাড় নয়- শিবলী রুবাইয়াত

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার মেইলে তথ্য জমা করুন

বিএসইসিতে আমাদের থাকা উচিত মনে না করলেও সুশাসনে ছাড় নয়- শিবলী রুবাইয়াত

পোস্ট হয়েছে : ০২:২৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১১ অক্টোবর ২০২০

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক : বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম বলেছেন, নিয়মকানুনের বিষয়ে আমরা বেশিবেশি জোড়াজুড়ি করছি বলে বলা হচ্ছে। অনেকেই এ কারনে হয়তো আমাদের উপর অসন্তুষ্ট হচ্ছেন। তবে আমরা আমাদের সুশাসন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্য থেকে পিছু হব না। আপনারা যদি মনে করেন আমাদের এখানে (বিএসইসি) থাকা উচিত না, তারপরেও আমরা সুশাসন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্য থেকে পিছু হব না। সুশাসনের ব্যাপারে শক্ত থাকব। আমাদের পুরো কমিশন এই আদর্শ নিয়ে আছে। আমরা চাই একটি ভাইব্রেন্ট শেয়ারবাজার।

রবিবার (১১ অক্টোবর) ‘বিশ্ব বিনিয়োগকারী সপ্তাহ’ উপলক্ষে ডিএসই ব্রোকার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ডিবিএ) এর ‘ব্রোকার হাউসের সেবা ও বিনিয়োগকারীর অধিকার’ শীর্ষক আয়োজিত ওয়েবিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। এতে প্যানেল আলোচক হিসেবে অংশগ্রহন করেন বিএসইসির কমিশনার ড. শেখ সামসুদ্দিন আহমেদ ও নির্বাহি পরিচালক মো: সাইফুর রহমান। অনুষ্ঠানটিতে সভাপতিত্ব করেন ডিবিএর প্রেসিডেন্ট শরীফ আনোয়ার হোসেন।

শিবলী রুবাইয়াত বলেন, আমরা বিশ্বাস করি অধিকাংশ মানুষই সুশাসন চায়। এর অর্থ তারা চায় নিয়মনীতি মেনে চলা। এখন কেউ কেউ যদি এই নিয়মনীতি মেনে নিতে না চান, সেক্ষেত্রে আমাদের কি করার আছে। আমরা নতুন কিছুর জন্য কাউকে জোড়াজুড়ি করি না। আমরা চাই বিনিয়োগকারীর বিনিয়োগের নিরাপত্তা দিতে। এখন যদি নিরাপত্তা দিতে না পারি, তাহলে কিভাবে হবে। আমাদের মনে হয়েছে সুশাসনটা জরুরি।

তিনি বলেন, আমরা গত কিছুদিন যাবত সেকেন্ডারি মার্কেটে লেনদেন কম দেখতে পাচ্ছি। প্রাইমারি মার্কেটে কিছুটা মুভমেন্ট হওয়ার কারনে হয়তো এমনটি হচ্ছে। কিছু জমে থাকা আইপিও অনুমোদনের কারনে প্রাইমারি মার্কেটে একটিভিটিজ বেড়ে গেছে। এ কারনে কিছুদিন লেনদেনে বর্তমান অবস্থা বিদ্যমান থাকতে পারে।

তিনি আরও বলেন, আমাদের দায়িত্ব হচ্ছে নিয়মনীতি ঠিক রাখা। আমরা বাজারের বিষয়ে হস্তক্ষেপ করতে চাই না। বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ নিশ্চয়তা দেওয়ার জন্য এখন ‘জেড’ ক্যাটাগরির কোম্পানিগুলো ঠিক করার চেষ্টা করছি। এই ক্যাটাগরিতে নেমে যাওয়ার কারন অনুসন্ধান করছি। এ কাজ করতে গিয়ে ভালো রেজাল্টও পাচ্ছি। অনেকে ভালো অবস্থানে ফিরে যাচ্ছে। তবে অল্প কিছু কোম্পানির অস্তিত্ব খুজে পাওয়া যাচ্ছে না। তারা হয়তো বিদেশ চলে গেছেন। এক্ষেত্রে তো আমাদের বিনিয়োগকারীর নিরাপত্তাই দেখতে হয়।

আরও পড়ুন……
গ্রাহকদের সমন্বিত হিসাব যথাযথ ব্যবহারের আহবান- শেখ সামসুদ্দিন

অন্যের উপর ভরসা করে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করা যাবে না- সাইফুর রহমান

আমাদের প্রত্যেকটি কাজের উদ্দেশ্য বাজারের অংশগ্রহনকারীদের স্বার্থ রক্ষা করা বলে জানান শিবলী রুবাইয়াত। আমরা দায়িত্ব নিয়েই আপনাদের বিভিন্ন ধরনের কষ্ট দেখেছি। বাজারটিতে লেনদেন এবং সূচক অনেক নিচের দিকে ছিল। তখন অনেক ব্রোকার অনেক রকম সমস্যার কথা বলেছেন। অনেকের চাকরী চলে যাচ্ছিল, বেতন পাচ্ছিল না ঠিকমতো। তাই আমাদের ভাইব্রেন্ট মার্কেট খুব জরুরী।

কমিশনের বিভিন্ন পদক্ষেপের কারনে সামনে শেয়ারবাজারে লেনদেন অনেক বৃদ্ধি পাবে বলে জানান বিএসইসি চেয়ারম্যান। মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলো নিয়ে কাজের কারনে বিভিন্নভাবে সমালোচনাও করা হচ্ছে। কিন্তু এই ফান্ড মানেই হচ্ছে কারো কাছ থেকে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য নির্দিষ্ট ফান্ড নিয়ে লভ্যাংশ দেওয়ার কথা বলে টাকা নিয়ে আসা। তারপরে যদি ওই ফান্ডকে অন্যভাবে ব্যবহার বা রিটার্ন দেওয়া না হয়, তখন আর মানুষ সেখানে বিনিয়োগ করে না। যাতে করে নতুন মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলোও ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছিল। যাতে করে এখানেও আমাদেরকে সুশাসন নিয়ে কাজ করতে হচ্ছে। যাতে এই ফান্ডকে এফডিআরের বিকল্প হিসেবে নিয়ে আসতে পারি। মিউচ্যুয়াল ফান্ডে এফডিআরের থেকে বেশি রিটার্ন পাওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। তাই আমরা এই ফান্ড খাতকে একটি শক্ত অবস্থানে নিয়ে যেতে চাই।

বিএসইসির এই চেয়ারম্যান বলেন, আমরা বন্ড মার্কেটের উন্নয়নে কাজ করছি। তবে সেখানেও সমালোচনা করা হচ্ছে। তবে আমরা সমালোচনায় ভীত না। আমরা আমাদের বিবেকের কাছে জবাবদিহি করি। আমরা বাজারের জন্য যা ভালো হয়, তাই করার চেষ্টা করছি।

তিনি বলেন, আমরা শেয়ারবাজারে বেচা-কেনা নিয়ে কোন কথা বলতে চাই না। কে কবে কিনবে আর কবে বেচবে- এটা যার যার নিজস্ব ইচ্ছা। আমি কোন শেয়ার বা কোন খাত কিনব, সেটা যদি আরেকজন ঠিক করে দেয়, তাহলেতো বাজারের সুষ্ঠ পরিবেশ থাকে না। আমরা করোনা পরবর্তী সময়ে লেনদেনটাকে কয়েকগুণ বাড়াতে চাই। বর্তমানের ১ হাজার কোটির লেনদেনকে ৫ হাজার কোটিতে নিয়ে যাওয়ার জন্য কাজ করতে চাই।

সুন্দর একটি পরিবেশ দিতে পারলে এই বাজারে টাকার কোন অভাব হবে না বলে জানান বিএসইসি চেয়ারম্যান। এ সময় তিনি বলেন, ব্রোকারেজ হাউজে গ্রাহকদের নগদ ৫ লাখ টাকা লেনদেনের পরিমাণকে ৮ লাখ টাকায় উন্নিত করা হয়েছে। এখন ৮ লাখ টাকা পর্যন্ত নগদে লেনদেন করা যাবে। এ সংক্রান্ত চিঠি বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে আমরা পেয়ে গেছি। আমরা আপনাদেরকে (ব্রোকার) ইএফটিএনে ফান্ড ট্রান্সফারের জন্য উৎসাহিত করব।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে ডিএসইর চেয়ারম্যান মো: ইউনুছুর রহমান অংশগ্রহন করেন। এতে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ডিবিএর সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট রিচার্ড ডি রোজারিও।

বিজনেস আওয়ার/১১ অক্টোবর, ২০২০/আরএ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান: