ঢাকা , সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ধ্বংসস্তূপ হলো গানবাংলা টেলিভিশন

  • পোস্ট হয়েছে : ০৩:৪১ অপরাহ্ন, সোমবার, ৫ অগাস্ট ২০২৪
  • 82

বিনোদন ডেস্ক: ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে সংগীতভিত্তিক টেলিভিশন চ্যানেল গানবাংলা। রোববার (৪ আগস্ট) বিকেল সাড়ে ৪টা থেকে সন্ধ্যা সোয়া ৬টার মধ্যে এ ঘটনা ঘটে। রাজধানীর প্রগতি সরণীতে অবস্থিত ভবনটির বেশিরভাগ ফ্লোরজুড়েই ছিল চ্যানেলটির স্টুডিও। ঘটনায় কোটি টাকা মূল্যের যন্ত্রাংশের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছে গানবাংলা সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র।

ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়ে ঘটনাটি নিশ্চিত করেছেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক কৌশিক হোসেন তাপস।

গানবাংলা ভবন আক্রান্তের একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, ৮ থেকে ১০ তলা এই ভবনের বাইরের প্রায় সব কাচ ভাঙা। এমনকি ভেতরের সব যন্ত্রাংশ ভেঙে বাইরে ফেলে দেওয়া হচ্ছে। ভবনের সামনে জ্বলছিল আগুন। গানের চ্যানেলের ওপর কেন এমন আক্রোশ? জানতে চাইলে কোনও জবাব দিতে পারেননি তাপস। ঘটনায় হতবিহ্বল হয়ে পড়েছেন তিনি।

গানবাংলা চ্যানেলে বিভিন্ন সময় দেশের প্রায় সব সংগীতশিল্পীকে গাইতে দেখা গেছে। এ ছাড়া সরকারি বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজনও করতেন তাপস। অনেকেই বলছেন, সরকারের সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতার বিষয়টি সর্বমহলেরই জানা। সে কারণেও বিক্ষুব্ধ জনতা চ্যানেলটিতে ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়ে থাকতে পারে। কোটা সংস্কার আন্দোলনে বাংলাদেশ টেলিভিশনেও আগুন দেওয়া হয়েছিল।

বিজনেস আওয়ার/০৫ আগস্ট / রানা

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:
ট্যাগ :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার মেইলে তথ্য জমা করুন

ধ্বংসস্তূপ হলো গানবাংলা টেলিভিশন

পোস্ট হয়েছে : ০৩:৪১ অপরাহ্ন, সোমবার, ৫ অগাস্ট ২০২৪

বিনোদন ডেস্ক: ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে সংগীতভিত্তিক টেলিভিশন চ্যানেল গানবাংলা। রোববার (৪ আগস্ট) বিকেল সাড়ে ৪টা থেকে সন্ধ্যা সোয়া ৬টার মধ্যে এ ঘটনা ঘটে। রাজধানীর প্রগতি সরণীতে অবস্থিত ভবনটির বেশিরভাগ ফ্লোরজুড়েই ছিল চ্যানেলটির স্টুডিও। ঘটনায় কোটি টাকা মূল্যের যন্ত্রাংশের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছে গানবাংলা সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র।

ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়ে ঘটনাটি নিশ্চিত করেছেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক কৌশিক হোসেন তাপস।

গানবাংলা ভবন আক্রান্তের একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, ৮ থেকে ১০ তলা এই ভবনের বাইরের প্রায় সব কাচ ভাঙা। এমনকি ভেতরের সব যন্ত্রাংশ ভেঙে বাইরে ফেলে দেওয়া হচ্ছে। ভবনের সামনে জ্বলছিল আগুন। গানের চ্যানেলের ওপর কেন এমন আক্রোশ? জানতে চাইলে কোনও জবাব দিতে পারেননি তাপস। ঘটনায় হতবিহ্বল হয়ে পড়েছেন তিনি।

গানবাংলা চ্যানেলে বিভিন্ন সময় দেশের প্রায় সব সংগীতশিল্পীকে গাইতে দেখা গেছে। এ ছাড়া সরকারি বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজনও করতেন তাপস। অনেকেই বলছেন, সরকারের সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতার বিষয়টি সর্বমহলেরই জানা। সে কারণেও বিক্ষুব্ধ জনতা চ্যানেলটিতে ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়ে থাকতে পারে। কোটা সংস্কার আন্দোলনে বাংলাদেশ টেলিভিশনেও আগুন দেওয়া হয়েছিল।

বিজনেস আওয়ার/০৫ আগস্ট / রানা

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান: