সেজন্য তিনি বিএসইসি, ডিএসই, সিএসই এবং অর্থমন্ত্রণালয়কে সম্মিলিতভাবে প্রচেষ্টা চালানোর পরামর্শ দিয়েছেন।
সম্প্রতি ওয়ালটনসহ বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান পুঁজিবাজারে আসার সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে তিনি বলেন, ওয়ালটন নিঃসন্দেহে ভালো, সন্তোষজনক ও লাভজনক প্রতিষ্ঠান। এর যথেষ্ট সুনাম আছে। দেশের ভেতরে ওয়ালটন পণ্যের যথেষ্ট চাহিদা রয়েছে। তাদের পণ্য রপ্তানিও হচ্ছে।
তিনি মনে করেন, ওয়ালটন পুঁজিবাজারে এলে বিনিয়োগকারীদের জন্য ভালো হবে। এ ধরনের কোম্পানিগুলোর আরো বেশি শেয়ারবাজারে আসা উচিত। সেজন্য সংশ্লিষ্ট স্টেকহোল্ডারদের সম্মিলিত প্রচেষ্টা নেয়া দরকার।
মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোরও পুঁজিবাজার স্থিতিশীল রাখার বিষয়ে আরো বেশি ভূমিকা রাখা জরুরি। পুঁজিবাজারকে গতিশীল করার ক্ষেত্রে সরকারের দেয়া প্রণোদনা প্রসঙ্গে মির্জা আজিজুল ইসলাম বলেন, প্রণোদনা দিয়ে পুঁজিবাজারের উন্নতি সম্ভব নয়। এটা অনেকটা সাময়িক ওষুধ দেওয়ার মতো, স্থায়ী সমধান নয়। মূল বিষয় হচ্ছে বিনিয়োগকারীদের আরো শানিত করতে হবে। যাতে তারা সঠিক সিদ্ধান্ত নেয়। একই সঙ্গে নতুন নতুন ভালো কোম্পানি আনার সুযোগ বৃদ্ধি করতে হবে। তালিকাভুক্ত কোম্পানি হিসাবেও আমরা এশিয়ার ভেতরে অনেক পিছিয়ে আছি।