ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ভারতীয় হাইকমিশন মৈত্রী দিবস উদযাপন করলো

  • পোস্ট হয়েছে : ১০:৩৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৮ ডিসেম্বর ২০২৪
  • 16

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক: ঢাকায় মৈত্রী দিবস উদযাপন করেছে ভারতীয় হাইকমিশন। এ উপলক্ষে শুক্রবার (৬ ডিসেম্বর) ঢাকার ভারতীয় সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে সঙ্গীত সন্ধ্যার আয়োজন করা হয়।

বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জনের ১০ দিন আগে ১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর ভারত বাংলাদেশকে একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা এই দিনটিকে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের একটি মাইলফলক ও অনুপ্রেরণার চিরন্তন উৎস হিসেবে বর্ণনা করেন।

হাইকমিশনার বলেন, উভয় দেশের অগ্রগতি ও সমৃদ্ধিতে একে অপরের গভীর স্বার্থ জড়িত এবং এই সম্পর্কের ভিত্তি হলো মানুষ। হাইকমিশনার ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের ভবিষ্যতের রক্ষক হিসেবে তরুণদের যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে সেটার ওপর বিশেষভাবে জোর দেন।সংযুক্তি, সংস্কৃতি ও বাণিজ্যে আরও শক্তিশালী সংযোগের মাধ্যমে দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান আন্তঃনির্ভরতাকে আরও শক্তিশালী করার আশা প্রকাশ করেন তিনি।

এই অনুষ্ঠানে বিপুল সংখ্যক বাংলাদেশের শিক্ষার্থী ও যুবসমাজ অংশ নেয়। এছাড়া কিছু বিদেশি মিশনের প্রধান, বীর মুক্তিযোদ্ধা সুশীল সমাজের সদস্য এবং শিল্প ও সংস্কৃতি ক্ষেত্রের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানে তরুণ ও খ্যাতিমান শিল্পীরা ঐতিহ্যবাহী, লোকজ ও আধুনিক সঙ্গীতের আবেগময় পরিবেশনা উপস্থাপন করেন, যা দর্শকদের মুগ্ধ করেন, সন্ধ্যাটিকে তারুণ্যের শক্তিতে পূর্ণ করে তোলে।

বিজনেস আওয়ার/ ০৮ ডিসেম্বর / রহমান

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:
ট্যাগ :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার মেইলে তথ্য জমা করুন

ভারতীয় হাইকমিশন মৈত্রী দিবস উদযাপন করলো

পোস্ট হয়েছে : ১০:৩৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৮ ডিসেম্বর ২০২৪

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক: ঢাকায় মৈত্রী দিবস উদযাপন করেছে ভারতীয় হাইকমিশন। এ উপলক্ষে শুক্রবার (৬ ডিসেম্বর) ঢাকার ভারতীয় সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে সঙ্গীত সন্ধ্যার আয়োজন করা হয়।

বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জনের ১০ দিন আগে ১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর ভারত বাংলাদেশকে একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা এই দিনটিকে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের একটি মাইলফলক ও অনুপ্রেরণার চিরন্তন উৎস হিসেবে বর্ণনা করেন।

হাইকমিশনার বলেন, উভয় দেশের অগ্রগতি ও সমৃদ্ধিতে একে অপরের গভীর স্বার্থ জড়িত এবং এই সম্পর্কের ভিত্তি হলো মানুষ। হাইকমিশনার ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের ভবিষ্যতের রক্ষক হিসেবে তরুণদের যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে সেটার ওপর বিশেষভাবে জোর দেন।সংযুক্তি, সংস্কৃতি ও বাণিজ্যে আরও শক্তিশালী সংযোগের মাধ্যমে দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান আন্তঃনির্ভরতাকে আরও শক্তিশালী করার আশা প্রকাশ করেন তিনি।

এই অনুষ্ঠানে বিপুল সংখ্যক বাংলাদেশের শিক্ষার্থী ও যুবসমাজ অংশ নেয়। এছাড়া কিছু বিদেশি মিশনের প্রধান, বীর মুক্তিযোদ্ধা সুশীল সমাজের সদস্য এবং শিল্প ও সংস্কৃতি ক্ষেত্রের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানে তরুণ ও খ্যাতিমান শিল্পীরা ঐতিহ্যবাহী, লোকজ ও আধুনিক সঙ্গীতের আবেগময় পরিবেশনা উপস্থাপন করেন, যা দর্শকদের মুগ্ধ করেন, সন্ধ্যাটিকে তারুণ্যের শক্তিতে পূর্ণ করে তোলে।

বিজনেস আওয়ার/ ০৮ ডিসেম্বর / রহমান

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান: