ঢাকা , শুক্রবার, ১৮ জুলাই ২০২৫, ৩ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গ্যাসের আগুনে দগ্ধ ৩ সন্তান ও মা-বাবাসহ পরিবারের সবার মৃত্যু

  • পোস্ট হয়েছে : এক ঘন্টা আগে
  • 3

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক: রাজধানীর সূত্রাপুরে গ্যাস লিকেজ থেকে আগুনে দগ্ধ একই পরিবারের পাঁচ জনের সবাই মারা গেছেন। সর্বশেষ বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) রাতে জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান পরিবারের কর্তা রিপন পেদা (৩৫)।

এর আগে তার তিন সন্তান- আয়েশা (১), রোকন পেদা (১৪) ও তামিম পেদা (১৬) জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায়। এছাড়া স্ত্রী চাদনীও (২৮) দগ্ধ হয়ে মারা যান। এ ঘটনায় পুরো পরিবারই নিঃশেষ হয়ে গেলো। পরিবারটির বাড়ি পটুয়াখালী জেলার রাঙাবালি উপজেলায়।

মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান। তিনি জানান, সর্বশেষ মারা যাওয়া রিপন পেদার শরীরের প্রায় ৬০ শতাংশ দগ্ধ ছিল।

গত ১১ জুলাই দিবাগত রাত ১টার দিকে সূত্রাপুর কাগজি টোলা এলাকার একটি বাসায় গ্যাস লিকেজ থেকে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ঘটে তিন সন্তানসহ স্বামী-স্ত্রী দগ্ধ হন। পরে তাদের উদ্ধার করে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়। এরপর এক সপ্তাহের ব্যবধানে একে একে পরিবারের সবাই না ফেরার দেশে চলে গেলেন।

বিজনেস আওয়ার/ ১৮ জুলাই / কাওছার

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:
ট্যাগ :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার মেইলে তথ্য জমা করুন

গ্যাসের আগুনে দগ্ধ ৩ সন্তান ও মা-বাবাসহ পরিবারের সবার মৃত্যু

পোস্ট হয়েছে : এক ঘন্টা আগে

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক: রাজধানীর সূত্রাপুরে গ্যাস লিকেজ থেকে আগুনে দগ্ধ একই পরিবারের পাঁচ জনের সবাই মারা গেছেন। সর্বশেষ বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) রাতে জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান পরিবারের কর্তা রিপন পেদা (৩৫)।

এর আগে তার তিন সন্তান- আয়েশা (১), রোকন পেদা (১৪) ও তামিম পেদা (১৬) জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায়। এছাড়া স্ত্রী চাদনীও (২৮) দগ্ধ হয়ে মারা যান। এ ঘটনায় পুরো পরিবারই নিঃশেষ হয়ে গেলো। পরিবারটির বাড়ি পটুয়াখালী জেলার রাঙাবালি উপজেলায়।

মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান। তিনি জানান, সর্বশেষ মারা যাওয়া রিপন পেদার শরীরের প্রায় ৬০ শতাংশ দগ্ধ ছিল।

গত ১১ জুলাই দিবাগত রাত ১টার দিকে সূত্রাপুর কাগজি টোলা এলাকার একটি বাসায় গ্যাস লিকেজ থেকে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ঘটে তিন সন্তানসহ স্বামী-স্ত্রী দগ্ধ হন। পরে তাদের উদ্ধার করে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়। এরপর এক সপ্তাহের ব্যবধানে একে একে পরিবারের সবাই না ফেরার দেশে চলে গেলেন।

বিজনেস আওয়ার/ ১৮ জুলাই / কাওছার

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান: