বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক : করোনা ভাইরাস প্রতিরোরে দীর্ঘ ৬৬ দিন বন্ধ থাকার পর ৩১ মে দেশের অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের মতো শেয়ারবাজারের লেনদেনও শুরু হয়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) ব্লক মার্কেটে প্রথম সপ্তাহে ৪৩টি প্রতিষ্ঠান লেনদেনে অংশ নিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের ২৫০ কোটি টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
জানা গেছে, সপ্তাহজুড়ে ৪৩টি প্রতিষ্ঠানের ১ কোটি ৭২ লাখ ৯১ হাজার ৮টি শেয়ার ৯৪ বার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর ২৪৯ কোটি ৮৫ লাখ ২৯ হাজার টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
সপ্তাহজুড়ে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ১৮১ কোটি ২২ লাখ ৬৫ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে রেনেটার। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৯ কোটি ৯৪ লাখ ৭৯ হাজার টাকার বিকন ফার্মার এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ১৭ কোটি ২১ লাখ ১১ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে স্কয়ার ফার্মার।
এছাড়া আর্গন ডেনিমসের ৬ লাখ ৮ হাজার টাকার, ড্রাগন সোয়েটারের ৫ লাখ ৩ হাজার টাকার, বেক্সিমকো ফার্মার ১০ কোটি ২২ লাখ ৮১ হাজার টাকার, আইএফআইসি ব্যাংকের ৫৫ লাখ ৪৪ হাজার টাকার, জমুনা অয়েলের ২ কোটি ৯৮ লাখ ৮০ হাজার টাকার, কোহিনুর কেমিক্যালের ২৯ লাখ ৫৫ হাজার টাকার, খুলনা প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিংয়ের ৫ লাখ ২ হাজার টাকার, মেট্রো স্পিনিংয়ের ৫ লাখ ৮১ হাজার টাকার, প্রগ্রেসিভ লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ ১৬ হাজার টাকার, সামিট পাওয়ারের ১ কোটি ৪০ লাখ ৪০ হাজার টাকার, বিবিএস কেবলসের ৬ লাখ ২৮ হাজার টাকার, বেক্সিমকোর ১০ লাখ ৫০ হাজার টাকার, বেক্সিমকো সিনথেটিকসের ২ কোটি ৫০ লাখ ৬৮ হাজার টাকার, ইয়াকিন পলিমারের ৭ লাখ ২২ হাজার টাকার, কনফিডেন্স সিমেন্টের ১৭ লাখ ৬৬ হাজার টাকার, গ্ল্যাক্সোস্মিথক্লাইনের ৪ কোটি ২৫ লাখ ১৩ হাজার টাকার, কাট্টালি টেক্সটাইলের ৫ লাখ ১০ হাজার টাকার, পদ্মা অয়েলের ২ কোটি ৯৫ লাখ ২০ হাজার টাকার, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইলের ১ কোটি ১ লাখ ৩৯ হাজার টাকার, বৃটিশ আমেরিকান ট্যোবাকোর ৫ লাখ ৮ হাজার টাকার, ডাচ-বাংলা ব্যাংকের ৩৯ লাখ ৩৫ হাজার টাকার, গ্রামীণফোনের ১২ লাখ ৫০ হাজার টাকার, ইন্দো-বাংলা ফার্মার ২৮ লাখ ৭৮ হাজার টাকার, খুলনা পাওয়ারের ৭ লাখ ৫২ হাজার টাকার, লাফার্জহোলসিমের ১৪ লাখ ৪৩ হাজার টাকার, মার্কেন্টাইল ইন্স্যুরেন্সের ১৭ লাখ ৩৪ হাজার টাকার, প্রিমিয়ার ব্যাংকের ৩১ লাখ ৯৯ হাজার টাকার, এসকে ট্রিমসের ৯ লাখ ৩৩ হাজার টাকার, স্ট্যান্ডার্ড সিরামিকের ১৫ লাখ ৪৫ হাজার টাকার, স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ টাকার, ভিএফএস থ্রেড ডাইংয়ের ১ কোটি ১ লাখ ১৯ হাজার টাকার, এবি ব্যাংকের ১৩ লাখ ৪০ হাজার টাকার, একটিভ ফাইনের ১০ লাখ ৯১ হাজার টাকার, আনোয়ার গ্যালভানাইজিংয়ের ৬ লাখ ১৭ হাজার টাকার, এনএলআই ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ৯ লাখ ৬০ হাজার টাকার, ওয়াইম্যাক্সের ৪৪ লাখ ৭ হাজার টাকার, অলিম্পিকের ২৫ লাখ ৫৩ হাজার টাকার, ওরিয়ন ইনফিউশনের ১০ লাখ ৮১ হাজার টাকার, সিলভা ফার্মার ১০ লাখ ২০ হাজার টাকার এবং ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের ২৯ লাখ ৮৩ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
বিজনেস আওয়ার/০৬ জুন, ২০২০/এস