ঢাকা , বুধবার, ০৩ জুলাই ২০২৪, ১৯ আষাঢ় ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ফ্লোর প্রাইসের উপরে ৫৩ কোম্পানির দর

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ৩৫৮ কোম্পানির মধ্যে ৩০৫টিই ফ্লোর প্রাইসে (যে দরের নিচে নামবে না) চলে এসেছে। আর ৫৩টি কোম্পানির দর এই প্রাইসের উপরে রয়েছে। তবে ফ্লোর প্রাইস থেকে সেগুলোর উপরে থাকার ব্যবধান খুবই সামান্য। এই পরিস্থিতিতে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ বা চাহিদা বাড়ানোর বিকল্প নেই বলে মনে করছেন বাজার বিশেষজ্ঞরা। 

ডিএসই অনুয়ায়ি, বর্তমানে ৫৩টি কোম্পানি ফ্লোর প্রাইসের উপরে থাকলেও সেগুলোর মধ্যে বেশ কয়েকটি দূর্বল কোম্পানি রয়েছে। এছাড়া ফ্লোর প্রাইস থেকে বাজার দরের পার্থক্য খুব বেশি না। যাতে কোম্পানিগুলোর দ্রুতই ফ্লোর প্রাইসে নেমে আসার সুযোগ আছে। যা গত সপ্তাহের লেনদেনে নিয়মিত এমনটি দেখা গেছে।

গত ৩ জুন লেনদেন শেষে ৬২টি কোম্পানির দর ফ্লোর প্রাইসের উপরে ছিল। কিন্তু একদিনের ব্যবধানে তা ৪ জুন কমে এসেছে ৫৩টিতে। অর্থাৎ ওইদিন নিট ৯ কোম্পানির দর ফ্লোর প্রাইসে এসে ঠেকেছে।      

এই পরিস্থিতি চলতে থাকলে প্রায় সব কোম্পানির দর ফ্লোর প্রাইসে চলে আসবে। তখন শেয়ারবাজারে লেনদেন অনেকটা বন্ধ হওয়ার মতো হয়ে যাবে। এই সমস্যা কাটিয়ে তুলতে বাজারে শেয়ারের চাহিদা বাড়ানো দরকার। এক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংকের দেওয়া প্রত্যেকটি ব্যাংকের জন্য ২০০ কোটি টাকাকে বিনিয়োগে আনার ব্যবস্থা করা যেতে পারে।

চলমান পরিস্থিতিতে লেনদেন বা চাহিদা বাড়ানো না গেলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হবে ব্রোকারেজ হাউজগুলো। এ প্রতিষ্ঠানগুলো চলে মূলত লেনদেন থেকে কমিশন আয়ের উপরে। এমনিতেই ২ মাসের বেশি শেয়ারবাজার বন্ধ থাকায় কোন আয় ছিল না।

বাজার বিশেষজ্ঞদের মতে, এই মূহুর্তে ফ্লোর প্রাইসের উপরে বিনিয়োগ করার মতো অনেক কোম্পানি রয়েছে। এছাড়া ফ্লোর প্রাইসে অনেক কোম্পানিতে বিনিয়োগ করে লাভবান হওয়ার সুযোগ রয়েছে। এছাড়া ফ্লোর প্রাইস সহসাই উঠানোর সুযোগ না থাকায় বিনিয়োগ কমে আসার সুযোগ নেই। তারপরেও বিনিয়োগকারীরা আতঙ্কিত হয়ে বিক্রয় চাপ বাড়াচ্ছেন।  

বিএসইসি চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামের বিভিন্ন সাক্ষাতকারে ফ্লোর প্রাইস সহসাই উঠানোর সম্ভাবনা খুবই ক্ষীণ ফুটে উঠেছে। এছাড়া কমিশনের পক্ষে এই ফ্লোর প্রাইস তুলে দেওয়াটাও সহজ না। কারন সরকার প্রধানের নির্দেশনার আলোকে এই ফ্লোর প্রাইস নির্ধারন করা হয়েছে। যা নিয়ে কমিশনকে লিখিতভাবে নির্দেশনা দেওয়া হয়। আর বর্তমান বিক্রয় চাপের মধ্যে ফ্লোর প্রাইস তুলে দিলে সূচকের পতনের যে সম্ভাবনা রয়েছে, তা সামলানো নতুন কমিশনের জন্য কঠিন হয়ে পড়বে।  

শেয়ারবাজারের বর্তমান পরিস্থিতিতে কেউ কেউ ফ্লোর প্রাইস তুলে দেওয়ার দাবি তুললেও বিনিয়োগকারীরা তাতে রাজি না। এ নিয়ে ফেসবুকে বিনিয়োগকারীদের গ্রুপগুলোতে ফ্লোর প্রাইস রাখার পক্ষেই তাদের দেখা গেছে। এছাড়া ফেসুবকে দুই-একজন ফ্লোর প্রাইস তুলে দেওয়ার পক্ষে মতামত প্রকাশ করলেই তাদেরকে অন্যসব বিনিয়োগকারীরা দলবদ্ধ হয়ে প্রতিবাদ করছে।   

নিম্নে ৬ জুন ফ্লোর প্রাইসের উপরে থাকা কোম্পানিগুলোর শেয়ার ও ইউনিট দরের তথ্য তুলে ধরা হল-

কোম্পানির নামফ্লোর প্রাইস (টাকা)বাজার দর (টাকা) ফ্লোর থেকে বেশি (টাকা)
এসিআই১৮০.৯০১৯২১১.১০
এসিআই ফরমূলেশনস৮৮.৬০১১১.১০২২.৫০
একমি ল্যাবরেটরিজ৫৭.৮০৫৮০.২০
এআইবিএল ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড৬.৯০০.১০
এমবি ফার্মা৪০৭.৭০৪১১.৭০
এএমসিএল প্রাণ১৭৭.৯০১৭৮.১০০.২০
আনলিমা ইয়ার্ন২৯.৯০৩০.২০০.৩০
আরামিট সিমেন্ট১১.৭০১২.১০০.৪০
এটলাস বাংলাদেশ১০৯.৪০১০৯.৯০০.৫০
বেক্সিমকো১৩১৩.৩০০.৩০
বিজিআইসি২২.৫০২৩.৪০০.৯০
বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবল৭৭.৫০৭৮.৪০০.৯০
বেক্সিমকো ফার্মা৬০.৭০৬১.১০০.৪০
বেক্সিমকো সিনথেটিক্স৩.২০৪.৯০১.৭০
সেন্ট্রাল ফার্মা১২১২.১০০.১০
ঢাকা ডাইং২.৯০৩.২০০.৩০
ড্যাফোডিল কম্পিউটার্স৫৩.৪০৫৪.৫০১.১০
ঢাকা ইন্স্যুরেন্স২৪২৪.১০০.১০
দেশ গার্মেন্টস১০২.৭০১০৭.২০৪.৫০
দুলামিয়া কটন৪৮.১০৫০.৪০২.৩০
ইস্টল্যান্ড ইন্স্যুরেন্স২০২০.২০০.২০
এক্সিম ব্যাংক৮.৬০৮.৮০০.২০
ফার্স্ট ফাইন্যান্স৪.৮০৫.১০০.৩০
গ্রামীণফোন২৩৮.৮০২৩৯০.২০
ইন্দোবাংলা ফার্মা১৯.১০২০.৩০১.২০
ইসলামি ইন্স্যুরেন্স২০.৯০২১০.১০
জেএমআই সিরিঞ্জ২৮২২৮২.৯০০.৯০
জুট স্পিনার্স৭৬.৪০৭৭০.৬০
কেঅ্যান্ডকিউ২০৭.৪০২০৭.৮০০.৪০
খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ৬.১০৬.২০০.১০
লিন্ডে বিডি১২১২.১০১২৫৫.৭০৪৩.৬০
মেঘনা সিমেন্ট৭২.৬০৭৪.৯০২.৩০
মেঘনা পেট ই্ডাস্ট্রিজ৮.৮০৮.৯০০.১০
মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক২৪.১০২৪.৭০০.৬০
ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স২১৫.৭০২১৬০.৩০
এনসিসি ব্যাংক১১.৫০১১.৭০০.২০
এনসিসি ব্যাংক ফার্স্ট ফান্ড৫.৭০৫.৯০০.২০
ন্যাশনাল টি৪৫১.৫০৪৫৫.৩০৩.৮০
প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্স৩৬.৩০৩৯২.৭০
ফনিক্স ফাইন্যান্স ফার্স্ট ফান্ড৭.৯০০.৯০
ফনিক্স ইন্স্যুরেন্স২১.৪০২১.৫০০.১০
ফনিক্স ফাইন্যান্স২২.৭০২৫২.৩০
পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্স২৯.৪০২৯.৫০০.১০
পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্স৭৬.৭০৭৭.৫০০.৮০
প্রাইম ইন্স্যুরেন্স১৭১৭.১০০.১০
রিল্যায়েন্স ইন্স্যুরেন্স৩৫.৯০৩৬.৭০০.৮০
রেনাটা১০২৬.২০১০২৮.৬০২.৪০
সাফকো স্পিনিং১১.২০১১.৩০০.১০
শ্যামপুর সুগার মিলস২৩.৮০২৪.২০০.৪০
সিলভা ফার্মা১৮.৩০১৮.৫০০.২০
শাইনপুকুর সিরামিকস৮.৪০০.৪০
শাহজিবাজার পাওয়ার৭২৭২.৩০০.৩০
সানলাইফ ইন্স্যুরেন্স১৬.২০১৭.৫০১.৩০

বিজনেস আওয়ার/০৭ জুন, ২০২০/আরএ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:
ট্যাগ :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার মেইলে তথ্য জমা করুন

ফ্লোর প্রাইসের উপরে ৫৩ কোম্পানির দর

পোস্ট হয়েছে : ১০:২৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৭ জুন ২০২০

শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ৩৫৮ কোম্পানির মধ্যে ৩০৫টিই ফ্লোর প্রাইসে (যে দরের নিচে নামবে না) চলে এসেছে। আর ৫৩টি কোম্পানির দর এই প্রাইসের উপরে রয়েছে। তবে ফ্লোর প্রাইস থেকে সেগুলোর উপরে থাকার ব্যবধান খুবই সামান্য। এই পরিস্থিতিতে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ বা চাহিদা বাড়ানোর বিকল্প নেই বলে মনে করছেন বাজার বিশেষজ্ঞরা। 

ডিএসই অনুয়ায়ি, বর্তমানে ৫৩টি কোম্পানি ফ্লোর প্রাইসের উপরে থাকলেও সেগুলোর মধ্যে বেশ কয়েকটি দূর্বল কোম্পানি রয়েছে। এছাড়া ফ্লোর প্রাইস থেকে বাজার দরের পার্থক্য খুব বেশি না। যাতে কোম্পানিগুলোর দ্রুতই ফ্লোর প্রাইসে নেমে আসার সুযোগ আছে। যা গত সপ্তাহের লেনদেনে নিয়মিত এমনটি দেখা গেছে।

গত ৩ জুন লেনদেন শেষে ৬২টি কোম্পানির দর ফ্লোর প্রাইসের উপরে ছিল। কিন্তু একদিনের ব্যবধানে তা ৪ জুন কমে এসেছে ৫৩টিতে। অর্থাৎ ওইদিন নিট ৯ কোম্পানির দর ফ্লোর প্রাইসে এসে ঠেকেছে।      

এই পরিস্থিতি চলতে থাকলে প্রায় সব কোম্পানির দর ফ্লোর প্রাইসে চলে আসবে। তখন শেয়ারবাজারে লেনদেন অনেকটা বন্ধ হওয়ার মতো হয়ে যাবে। এই সমস্যা কাটিয়ে তুলতে বাজারে শেয়ারের চাহিদা বাড়ানো দরকার। এক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংকের দেওয়া প্রত্যেকটি ব্যাংকের জন্য ২০০ কোটি টাকাকে বিনিয়োগে আনার ব্যবস্থা করা যেতে পারে।

চলমান পরিস্থিতিতে লেনদেন বা চাহিদা বাড়ানো না গেলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হবে ব্রোকারেজ হাউজগুলো। এ প্রতিষ্ঠানগুলো চলে মূলত লেনদেন থেকে কমিশন আয়ের উপরে। এমনিতেই ২ মাসের বেশি শেয়ারবাজার বন্ধ থাকায় কোন আয় ছিল না।

বাজার বিশেষজ্ঞদের মতে, এই মূহুর্তে ফ্লোর প্রাইসের উপরে বিনিয়োগ করার মতো অনেক কোম্পানি রয়েছে। এছাড়া ফ্লোর প্রাইসে অনেক কোম্পানিতে বিনিয়োগ করে লাভবান হওয়ার সুযোগ রয়েছে। এছাড়া ফ্লোর প্রাইস সহসাই উঠানোর সুযোগ না থাকায় বিনিয়োগ কমে আসার সুযোগ নেই। তারপরেও বিনিয়োগকারীরা আতঙ্কিত হয়ে বিক্রয় চাপ বাড়াচ্ছেন।  

বিএসইসি চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামের বিভিন্ন সাক্ষাতকারে ফ্লোর প্রাইস সহসাই উঠানোর সম্ভাবনা খুবই ক্ষীণ ফুটে উঠেছে। এছাড়া কমিশনের পক্ষে এই ফ্লোর প্রাইস তুলে দেওয়াটাও সহজ না। কারন সরকার প্রধানের নির্দেশনার আলোকে এই ফ্লোর প্রাইস নির্ধারন করা হয়েছে। যা নিয়ে কমিশনকে লিখিতভাবে নির্দেশনা দেওয়া হয়। আর বর্তমান বিক্রয় চাপের মধ্যে ফ্লোর প্রাইস তুলে দিলে সূচকের পতনের যে সম্ভাবনা রয়েছে, তা সামলানো নতুন কমিশনের জন্য কঠিন হয়ে পড়বে।  

শেয়ারবাজারের বর্তমান পরিস্থিতিতে কেউ কেউ ফ্লোর প্রাইস তুলে দেওয়ার দাবি তুললেও বিনিয়োগকারীরা তাতে রাজি না। এ নিয়ে ফেসবুকে বিনিয়োগকারীদের গ্রুপগুলোতে ফ্লোর প্রাইস রাখার পক্ষেই তাদের দেখা গেছে। এছাড়া ফেসুবকে দুই-একজন ফ্লোর প্রাইস তুলে দেওয়ার পক্ষে মতামত প্রকাশ করলেই তাদেরকে অন্যসব বিনিয়োগকারীরা দলবদ্ধ হয়ে প্রতিবাদ করছে।   

নিম্নে ৬ জুন ফ্লোর প্রাইসের উপরে থাকা কোম্পানিগুলোর শেয়ার ও ইউনিট দরের তথ্য তুলে ধরা হল-

কোম্পানির নামফ্লোর প্রাইস (টাকা)বাজার দর (টাকা) ফ্লোর থেকে বেশি (টাকা)
এসিআই১৮০.৯০১৯২১১.১০
এসিআই ফরমূলেশনস৮৮.৬০১১১.১০২২.৫০
একমি ল্যাবরেটরিজ৫৭.৮০৫৮০.২০
এআইবিএল ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড৬.৯০০.১০
এমবি ফার্মা৪০৭.৭০৪১১.৭০
এএমসিএল প্রাণ১৭৭.৯০১৭৮.১০০.২০
আনলিমা ইয়ার্ন২৯.৯০৩০.২০০.৩০
আরামিট সিমেন্ট১১.৭০১২.১০০.৪০
এটলাস বাংলাদেশ১০৯.৪০১০৯.৯০০.৫০
বেক্সিমকো১৩১৩.৩০০.৩০
বিজিআইসি২২.৫০২৩.৪০০.৯০
বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবল৭৭.৫০৭৮.৪০০.৯০
বেক্সিমকো ফার্মা৬০.৭০৬১.১০০.৪০
বেক্সিমকো সিনথেটিক্স৩.২০৪.৯০১.৭০
সেন্ট্রাল ফার্মা১২১২.১০০.১০
ঢাকা ডাইং২.৯০৩.২০০.৩০
ড্যাফোডিল কম্পিউটার্স৫৩.৪০৫৪.৫০১.১০
ঢাকা ইন্স্যুরেন্স২৪২৪.১০০.১০
দেশ গার্মেন্টস১০২.৭০১০৭.২০৪.৫০
দুলামিয়া কটন৪৮.১০৫০.৪০২.৩০
ইস্টল্যান্ড ইন্স্যুরেন্স২০২০.২০০.২০
এক্সিম ব্যাংক৮.৬০৮.৮০০.২০
ফার্স্ট ফাইন্যান্স৪.৮০৫.১০০.৩০
গ্রামীণফোন২৩৮.৮০২৩৯০.২০
ইন্দোবাংলা ফার্মা১৯.১০২০.৩০১.২০
ইসলামি ইন্স্যুরেন্স২০.৯০২১০.১০
জেএমআই সিরিঞ্জ২৮২২৮২.৯০০.৯০
জুট স্পিনার্স৭৬.৪০৭৭০.৬০
কেঅ্যান্ডকিউ২০৭.৪০২০৭.৮০০.৪০
খান ব্রাদার্স পিপি ওভেন ব্যাগ৬.১০৬.২০০.১০
লিন্ডে বিডি১২১২.১০১২৫৫.৭০৪৩.৬০
মেঘনা সিমেন্ট৭২.৬০৭৪.৯০২.৩০
মেঘনা পেট ই্ডাস্ট্রিজ৮.৮০৮.৯০০.১০
মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক২৪.১০২৪.৭০০.৬০
ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স২১৫.৭০২১৬০.৩০
এনসিসি ব্যাংক১১.৫০১১.৭০০.২০
এনসিসি ব্যাংক ফার্স্ট ফান্ড৫.৭০৫.৯০০.২০
ন্যাশনাল টি৪৫১.৫০৪৫৫.৩০৩.৮০
প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্স৩৬.৩০৩৯২.৭০
ফনিক্স ফাইন্যান্স ফার্স্ট ফান্ড৭.৯০০.৯০
ফনিক্স ইন্স্যুরেন্স২১.৪০২১.৫০০.১০
ফনিক্স ফাইন্যান্স২২.৭০২৫২.৩০
পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্স২৯.৪০২৯.৫০০.১০
পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্স৭৬.৭০৭৭.৫০০.৮০
প্রাইম ইন্স্যুরেন্স১৭১৭.১০০.১০
রিল্যায়েন্স ইন্স্যুরেন্স৩৫.৯০৩৬.৭০০.৮০
রেনাটা১০২৬.২০১০২৮.৬০২.৪০
সাফকো স্পিনিং১১.২০১১.৩০০.১০
শ্যামপুর সুগার মিলস২৩.৮০২৪.২০০.৪০
সিলভা ফার্মা১৮.৩০১৮.৫০০.২০
শাইনপুকুর সিরামিকস৮.৪০০.৪০
শাহজিবাজার পাওয়ার৭২৭২.৩০০.৩০
সানলাইফ ইন্স্যুরেন্স১৬.২০১৭.৫০১.৩০

বিজনেস আওয়ার/০৭ জুন, ২০২০/আরএ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান: