ঢাকা , রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিএনপির সমাবেশে পুলিশের লাঠিপেটা

  • পোস্ট হয়েছে : ০১:০৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২১
  • 105

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক : বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের রাষ্ট্রীয় খেতাব ‘বীর উত্তম’ বাতিলে সরকারের উদ্যোগের প্রতিবাদে আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে বাঁধা হট্টগোল সামলাতে বিএনপির নেতাকর্মীদের ওপর লাঠিচার্জ করে পুলিশ। শনিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১২টার দিকে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এ ঘটনা ঘটে।

দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বক্তব্য শুরু করলে লাঠিচার্জ করে পুলিশ। হট্টগোলের পর পুলিশ লাঠিপেটা করলে দু’পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষ হয়। এ সময় ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আমানুল্লাহ আমান ও হাবিবুন্নবী খান সোহেলকে নেতাকর্মীরা প্রেসক্লাবের ভেতরে নিয়ে যান। এ সময় কয়েকজনকে আটক করে নিয়ে যায় পুলিশ।

এসময় বিএনপির বেশ কয়েকজন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন বলে দাবি করেছেন দলটির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য প্রকৌশলী ইশরাক হোসেন। তিনি বলেন, পুলিশ অতর্কিতভাবে বিক্ষোভে অংশ নেয়া নেতাকর্মীদের ওপর হামলা করেছে। এতে আমাদের বেশ কয়েকজন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। তবে তাৎক্ষণিকভাবে আহতদের নাম-পরিচয় জানাতে পারেননি ইশরাক।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, দুপুরের দিকে সমাবেশ শুরু হয়। সমাবেশের শেষদিকে হঠাৎ বিএনপি নেতাকর্মীরা হট্টগোল শুরু করলে পুলিশ তাদের ওপর লাঠিচার্জ করে। ছত্রভঙ্গ হয়ে বিএনপি নেতাকর্মীরা প্রেসক্লাবের ভেতরে ঢুকে পড়ার চেষ্টা করেন। পরে তারা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করেন। পরে সেখান থেকে সরে যায় বিএনপি নেতাকর্মীরা।

বিজনেস আওয়ার/১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২১/এ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:
ট্যাগ :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার মেইলে তথ্য জমা করুন

বিএনপির সমাবেশে পুলিশের লাঠিপেটা

পোস্ট হয়েছে : ০১:০৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২১

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক : বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের রাষ্ট্রীয় খেতাব ‘বীর উত্তম’ বাতিলে সরকারের উদ্যোগের প্রতিবাদে আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে বাঁধা হট্টগোল সামলাতে বিএনপির নেতাকর্মীদের ওপর লাঠিচার্জ করে পুলিশ। শনিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১২টার দিকে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এ ঘটনা ঘটে।

দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বক্তব্য শুরু করলে লাঠিচার্জ করে পুলিশ। হট্টগোলের পর পুলিশ লাঠিপেটা করলে দু’পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষ হয়। এ সময় ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আমানুল্লাহ আমান ও হাবিবুন্নবী খান সোহেলকে নেতাকর্মীরা প্রেসক্লাবের ভেতরে নিয়ে যান। এ সময় কয়েকজনকে আটক করে নিয়ে যায় পুলিশ।

এসময় বিএনপির বেশ কয়েকজন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন বলে দাবি করেছেন দলটির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য প্রকৌশলী ইশরাক হোসেন। তিনি বলেন, পুলিশ অতর্কিতভাবে বিক্ষোভে অংশ নেয়া নেতাকর্মীদের ওপর হামলা করেছে। এতে আমাদের বেশ কয়েকজন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। তবে তাৎক্ষণিকভাবে আহতদের নাম-পরিচয় জানাতে পারেননি ইশরাক।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, দুপুরের দিকে সমাবেশ শুরু হয়। সমাবেশের শেষদিকে হঠাৎ বিএনপি নেতাকর্মীরা হট্টগোল শুরু করলে পুলিশ তাদের ওপর লাঠিচার্জ করে। ছত্রভঙ্গ হয়ে বিএনপি নেতাকর্মীরা প্রেসক্লাবের ভেতরে ঢুকে পড়ার চেষ্টা করেন। পরে তারা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করেন। পরে সেখান থেকে সরে যায় বিএনপি নেতাকর্মীরা।

বিজনেস আওয়ার/১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২১/এ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান: