ঢাকা , বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

এটিএম শামসুজ্জামানের উল্লেখযোগ্য যত সিনেমা

  • পোস্ট হয়েছে : ০২:১৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ২০ ফেব্রুয়ারী ২০২১
  • 53

বিনোদন ডেস্ক : এটিএম শামসুজ্জামান একাধারে একজন কাহিনীকার, সংলাপ রচয়িতা, চিত্রনাট্যকার, চলচ্চিত্র পরিচালক এবং অভিনেতা। সহকারী পরিচালক হিসেবে যাত্রা শুরু করে লেখক হিসেবে সুনাম অর্জন শেষে অভিনয়ে থিতু হন। বছর কয়েক আগে চলচ্চিত্র নির্মান কাজেও নিজেকে যুক্ত করেছেন। তবে তিনি সবচেয়ে বেশি খ্যাতি পান অভিনেতা হিসেবে।

১৯৬৫ সাল থেকে চলচ্চিত্রে অভিনয় শুরু করেন। প্রথম অভিনীত ছবি ‘ন্যায়ী জিন্দেগী’ যা শেষ পর্যন্ত সমাপ্ত হয় নি। এসময় তিনি ছোটখাটো চরিত্রে অভিনয় করতেন। ১৯৭৪ সালে তিনি আমজাদ হোসেন পরিচালিত চলচ্চিত্র ‘নয়নমনি’তে বড় চরিত্রে অভিনয়ের সুযোগ পান। ১৯৭৬ সালে এই ছবির মাধ্যমে চলচ্চিত্রে খলনায়ক হিসেবে তিনি আলোচনায় আসেন।

এটিএম শামসুজ্জামান অভিনীত উল্লেখযোগ্য ছবিগুলো হলো : সুয়োরাণী দুয়োরাণী (১৯৬৮), মলুয়া (১৯৬৯), বড় বউ (১৯৭০), ওরা ১১ জন (১৯৭২), অবুঝ মন (১৯৭২), শ্লোগান (১৯৭৩), স্বপ্ন দিয়ে ঘেরা (১৯৭৩), ভুল যখন ভাঙ্গলো (১৯৭৪), সংগ্রাম (১৯৭৪), চোখের জলে (১৯৭৪), লাঠিয়াল (১৯৭৫), নয়ন মনি (১৯৭৬), অনন্ত প্রেম (১৯৭৭), যাদুর বাঁশি (১৯৭৭), অশিক্ষিত (১৯৭৮), গোলাপী এখন ট্রেনে (১৯৭৮), সূর্য দীঘল বাড়ী (১৯৭৯), মাটির ঘর (১৯৭৯), ছুটির ঘণ্টা (১৯৮০), মহানগর (১৯৮১), ন্যায় যুদ্ধ (১৯৯১), আশার আলো (১৯৮২), পরিণীতা (১৯৮৬), চাঁপা ডাঙ্গার বউ (১৯৮৬), চাকর (১৯৯২), ত্যাগ (১৯৯৩), ঘৃণা (১৯৯৪), অজান্তে (১৯৯৬), স্বপ্নের নায়ক (১৯৯৭), কেরামত আলী ভন্ড (১৯৯৮)।

মনে পড়ে তোমাকে (২০০০), শ্বশুরবাড়ী জিন্দাবাদ (২০০১), ওদের ধর (২০০২), আধিয়ার (২০০৩), শাস্তি (২০০৪), হাজার বছর ধরে (২০০৫), মোল্লা বাড়ীর বউ (২০০৫), টক ঝাল মিষ্টি (২০০৫), আমার স্বপ্ন তুমি (২০০৫), ভালবাসা ভালবাসা (২০০৬), আয়না (২০০৬), দাদীমা (২০০৬), সাথী তুমি কার (২০০৬), জন্ম (২০০৬), গ্রাম গঞ্জের পিরিতি (২০০৭), ডাক্তার বাড়ী (২০০৭), বাংলার বউ (২০০৭), দুঃখিনী জোহরা (২০০৭), আক্কেল আলীর নির্বাচন (২০০৮), এবাদত (২০০৯), পৃথিবী টাকার গোলাম (২০০৯), মন বসে না পড়ার টেবিলে (২০০৯), আদরের ছোট ভাই (২০০৯), চাঁদের মত বউ (২০০৯), রিটার্ণ টিকিট (২০০৯), ওপারে আকাশ (২০০৯), চেহারা (২০১০), আমার স্বপ্ন (২০১০), যেমন জামাই তেমন বউ (২০১০), পরাণ যায় জ্বলিয়া রে (২০১০)।

গেরিলা (২০১১), মায়ের জন্য পাগল (২০১১), জিদ্দি বউ (২০১২), লাল টিপ (২০১২), আত্মগোপন (২০১২), চোরাবালি (২০১২), পাগল তোর জন্য রে (২০১৩), দুটি মনের পাগলামী (২০১৪), দুই বেয়াইয়ের কীর্তি (২০১৫), দ্য স্টোরি অব সামারা (২০১৫), আইসক্রিম (২০১৬), এক পৃথিবী প্রেম (২০১৬), পাংকু জামাই (২০১৮) ও আলফা (২০১৯)।

বিজনেস আওয়ার/২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২১/এ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:
ট্যাগ :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার মেইলে তথ্য জমা করুন

এটিএম শামসুজ্জামানের উল্লেখযোগ্য যত সিনেমা

পোস্ট হয়েছে : ০২:১৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ২০ ফেব্রুয়ারী ২০২১

বিনোদন ডেস্ক : এটিএম শামসুজ্জামান একাধারে একজন কাহিনীকার, সংলাপ রচয়িতা, চিত্রনাট্যকার, চলচ্চিত্র পরিচালক এবং অভিনেতা। সহকারী পরিচালক হিসেবে যাত্রা শুরু করে লেখক হিসেবে সুনাম অর্জন শেষে অভিনয়ে থিতু হন। বছর কয়েক আগে চলচ্চিত্র নির্মান কাজেও নিজেকে যুক্ত করেছেন। তবে তিনি সবচেয়ে বেশি খ্যাতি পান অভিনেতা হিসেবে।

১৯৬৫ সাল থেকে চলচ্চিত্রে অভিনয় শুরু করেন। প্রথম অভিনীত ছবি ‘ন্যায়ী জিন্দেগী’ যা শেষ পর্যন্ত সমাপ্ত হয় নি। এসময় তিনি ছোটখাটো চরিত্রে অভিনয় করতেন। ১৯৭৪ সালে তিনি আমজাদ হোসেন পরিচালিত চলচ্চিত্র ‘নয়নমনি’তে বড় চরিত্রে অভিনয়ের সুযোগ পান। ১৯৭৬ সালে এই ছবির মাধ্যমে চলচ্চিত্রে খলনায়ক হিসেবে তিনি আলোচনায় আসেন।

এটিএম শামসুজ্জামান অভিনীত উল্লেখযোগ্য ছবিগুলো হলো : সুয়োরাণী দুয়োরাণী (১৯৬৮), মলুয়া (১৯৬৯), বড় বউ (১৯৭০), ওরা ১১ জন (১৯৭২), অবুঝ মন (১৯৭২), শ্লোগান (১৯৭৩), স্বপ্ন দিয়ে ঘেরা (১৯৭৩), ভুল যখন ভাঙ্গলো (১৯৭৪), সংগ্রাম (১৯৭৪), চোখের জলে (১৯৭৪), লাঠিয়াল (১৯৭৫), নয়ন মনি (১৯৭৬), অনন্ত প্রেম (১৯৭৭), যাদুর বাঁশি (১৯৭৭), অশিক্ষিত (১৯৭৮), গোলাপী এখন ট্রেনে (১৯৭৮), সূর্য দীঘল বাড়ী (১৯৭৯), মাটির ঘর (১৯৭৯), ছুটির ঘণ্টা (১৯৮০), মহানগর (১৯৮১), ন্যায় যুদ্ধ (১৯৯১), আশার আলো (১৯৮২), পরিণীতা (১৯৮৬), চাঁপা ডাঙ্গার বউ (১৯৮৬), চাকর (১৯৯২), ত্যাগ (১৯৯৩), ঘৃণা (১৯৯৪), অজান্তে (১৯৯৬), স্বপ্নের নায়ক (১৯৯৭), কেরামত আলী ভন্ড (১৯৯৮)।

মনে পড়ে তোমাকে (২০০০), শ্বশুরবাড়ী জিন্দাবাদ (২০০১), ওদের ধর (২০০২), আধিয়ার (২০০৩), শাস্তি (২০০৪), হাজার বছর ধরে (২০০৫), মোল্লা বাড়ীর বউ (২০০৫), টক ঝাল মিষ্টি (২০০৫), আমার স্বপ্ন তুমি (২০০৫), ভালবাসা ভালবাসা (২০০৬), আয়না (২০০৬), দাদীমা (২০০৬), সাথী তুমি কার (২০০৬), জন্ম (২০০৬), গ্রাম গঞ্জের পিরিতি (২০০৭), ডাক্তার বাড়ী (২০০৭), বাংলার বউ (২০০৭), দুঃখিনী জোহরা (২০০৭), আক্কেল আলীর নির্বাচন (২০০৮), এবাদত (২০০৯), পৃথিবী টাকার গোলাম (২০০৯), মন বসে না পড়ার টেবিলে (২০০৯), আদরের ছোট ভাই (২০০৯), চাঁদের মত বউ (২০০৯), রিটার্ণ টিকিট (২০০৯), ওপারে আকাশ (২০০৯), চেহারা (২০১০), আমার স্বপ্ন (২০১০), যেমন জামাই তেমন বউ (২০১০), পরাণ যায় জ্বলিয়া রে (২০১০)।

গেরিলা (২০১১), মায়ের জন্য পাগল (২০১১), জিদ্দি বউ (২০১২), লাল টিপ (২০১২), আত্মগোপন (২০১২), চোরাবালি (২০১২), পাগল তোর জন্য রে (২০১৩), দুটি মনের পাগলামী (২০১৪), দুই বেয়াইয়ের কীর্তি (২০১৫), দ্য স্টোরি অব সামারা (২০১৫), আইসক্রিম (২০১৬), এক পৃথিবী প্রেম (২০১৬), পাংকু জামাই (২০১৮) ও আলফা (২০১৯)।

বিজনেস আওয়ার/২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২১/এ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান: