ঢাকা , বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ভ্যাকসিনের দ্বিতীয় চালান এসেছে দেশে

  • পোস্ট হয়েছে : ০৯:৩২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২১
  • 46

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক : ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট থেকে করোনা ভ্যাকসিনের দ্বিতীয় চালান দেশে এসেছে। সোমবার (২২ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাত ১২টা ২২ মিনিটে টিকাবাহী স্পাইস জেটের এসজি-৬৩ ফ্লাইটটি ভারতের মুম্বাই থেকে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।

বিমানবন্দরের দায়িত্বশীল সূত্র জানায়, রাত ১১টা ১০ মিনিটে ফ্লাইটটি বাংলাদেশে অবতরণের কথা ছিল। তবে নির্ধারিত সময়ের প্রায় এক ঘণ্টা পর ফ্লাইটটি ঢাকার রানওয়ে স্পর্শ করে। এ বিমানের কার্গোতে ২০ লাখ ডোজ টিকা আসে। পরে টিকা গুলো নিয়ে ৫টি বিশেষ ফ্রিজার ভ্যান বিমানবন্দর থেকে টঙ্গীতে বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিকেলসের ওয়্যার হাউজে রওয়ানা হয়।স্বাস্থ্য অধিদফতরের

এ প্রসঙ্গে রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার ডেপুটি প্রোগ্রাম ম্যানেজার ডা. আবু নাঈম মোহাম্মদ সোহেল বলেন, স্পাইস জেটের একটি ফ্লাইটে অন্যান্য মালামালের সঙ্গে টিকার চালানও এসেছে। এই ভ্যাকসিন এখান থেকে বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালসের ওয়ারহাউজে নেয়া হয়েছে। সেখান থেকে ওষুধ প্রশাসন অধিদফতরের ছাড়পত্র পাওয়ার পরে চাহিদা অনুযায়ী বিভিন্ন কেন্দ্রে পৌঁছে দেয়া হবে।

এ নিয়ে ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউটে তৈরি অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার করোনাভাইরাসের টিকার ৯০ লাখ ডোজ বাংলাদেশে এসেছে। সেরাম ইনস্টিটিউটের সঙ্গে চুক্তি অনুযায়ী প্রতি মাসে ৫০ লাখ ডোজ করে ছয় মাসে তিন কোটি ডোজ টিকা দেয়ার কথা।এর আগে গত ২১ জানুয়ারি ভারত সরকারের উপহার দেয়া ২০ লাখ ডোজ করোনার টিকা আসে বাংলাদেশে। আর গত ২৫ জানুয়ারি প্রথম চালানে ৫০ লাখ করোনা টিকা দেশে আসে। 

বিজনেস আওয়ার/২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২১/এ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:
ট্যাগ :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার মেইলে তথ্য জমা করুন

ভ্যাকসিনের দ্বিতীয় চালান এসেছে দেশে

পোস্ট হয়েছে : ০৯:৩২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২১

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক : ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট থেকে করোনা ভ্যাকসিনের দ্বিতীয় চালান দেশে এসেছে। সোমবার (২২ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাত ১২টা ২২ মিনিটে টিকাবাহী স্পাইস জেটের এসজি-৬৩ ফ্লাইটটি ভারতের মুম্বাই থেকে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।

বিমানবন্দরের দায়িত্বশীল সূত্র জানায়, রাত ১১টা ১০ মিনিটে ফ্লাইটটি বাংলাদেশে অবতরণের কথা ছিল। তবে নির্ধারিত সময়ের প্রায় এক ঘণ্টা পর ফ্লাইটটি ঢাকার রানওয়ে স্পর্শ করে। এ বিমানের কার্গোতে ২০ লাখ ডোজ টিকা আসে। পরে টিকা গুলো নিয়ে ৫টি বিশেষ ফ্রিজার ভ্যান বিমানবন্দর থেকে টঙ্গীতে বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিকেলসের ওয়্যার হাউজে রওয়ানা হয়।স্বাস্থ্য অধিদফতরের

এ প্রসঙ্গে রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার ডেপুটি প্রোগ্রাম ম্যানেজার ডা. আবু নাঈম মোহাম্মদ সোহেল বলেন, স্পাইস জেটের একটি ফ্লাইটে অন্যান্য মালামালের সঙ্গে টিকার চালানও এসেছে। এই ভ্যাকসিন এখান থেকে বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালসের ওয়ারহাউজে নেয়া হয়েছে। সেখান থেকে ওষুধ প্রশাসন অধিদফতরের ছাড়পত্র পাওয়ার পরে চাহিদা অনুযায়ী বিভিন্ন কেন্দ্রে পৌঁছে দেয়া হবে।

এ নিয়ে ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউটে তৈরি অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার করোনাভাইরাসের টিকার ৯০ লাখ ডোজ বাংলাদেশে এসেছে। সেরাম ইনস্টিটিউটের সঙ্গে চুক্তি অনুযায়ী প্রতি মাসে ৫০ লাখ ডোজ করে ছয় মাসে তিন কোটি ডোজ টিকা দেয়ার কথা।এর আগে গত ২১ জানুয়ারি ভারত সরকারের উপহার দেয়া ২০ লাখ ডোজ করোনার টিকা আসে বাংলাদেশে। আর গত ২৫ জানুয়ারি প্রথম চালানে ৫০ লাখ করোনা টিকা দেশে আসে। 

বিজনেস আওয়ার/২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২১/এ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান: