ঢাকা , মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

এফবিসিসিআই নির্বাচনে অংশ নিতে পারছেন না তিনজন

  • পোস্ট হয়েছে : ১০:১১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ এপ্রিল ২০২১
  • 55

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক : ঋণখেলাপীরা দেশের শত্রু। সরকার সবসময় এদেরকে বয়কট করতে বলছে। তারা যেনো কোনো সুবিধা নিতে না পারে সেজন্যে বরাবরের মতো এবারও দেশের ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতির (এফবিসিসিআই) পরিচালনা পর্ষদের নির্বাচনে প্রার্থীদের ঋণখেলাপির তথ্য যাচাইয়ের নির্দেশ দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।

গতকাল বুধবার প্রার্থীদের সিআইবি রিপোর্ট চেয়ে চিঠি পাঠিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ রিপোর্টে এফবিসিসিআই পরিচালনা পর্ষদের ২০২১-২৩ মেয়াদের নির্বাচনে ৮০ পরিচালক পদে ৮৩ জন প্রার্থীর মধ্যে তিনজনকে ঋণখেলাপী হিসেবে চিহ্নিত করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বাকি ৮০ জন ঋণ খেলাপী মুক্ত।

বাংলাদেশ বলছে, নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যান ও এক্সিম ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. নজরুল ইসলাম মজুমদার, ব্যবসায়ী মো. সায়ফুল ইসলাম এবং মোহাম্মাদ বজলুর রহমান ঋণ খেলাপী হওয়ায় তাদের ব্যাপারে এফবিসিসিআই নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবে না। মহামান্য হাইকোর্ট তাদের ব্যাপারে ঋণখেলাপী দেখানোর বিষয়ে নিষেধাজ্ঞা বহাল রেখেছে।

ওই তিন ঋণ খেলাপীর বিষয়ে ৩১ জানুয়ারি ২০২১ সালে বাংলাদেশ ব্যাংকের হাল নাগাদে এসব তথ্য উঠে এসেছে। বুধবার (৭ এপ্রিল) বাংলাদেশ ব্যাংকের এক প্রজ্ঞাপন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বলছে, দেশের ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের পরিচালনা পর্ষদের ২০২১-২৩ মেয়াদের নির্বাচন ৫ মে অনুষ্ঠিত হবে। এফবিসিসিআই সংবিধির ১৫সি ধারা মোতাবেক ঋণ খেলাপিদের অংশগ্রহণ নিষিদ্ধ রয়েছে। সেই মোতাবেক প্রার্থীদের ঋণখেলাপি তথ্য যাচাই প্রয়োজন। এফবিসিসিআই পরিচালনা পর্ষদের ২০২১-২৩ মেয়াদের নির্বাচনে প্রার্থীদের সিআইবি হালনাগাদ তথ্য যাচাইয়ের জন্য পাঠানো হয়েছে।

নির্বাচন বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, এফবিসিসিআই পরিচালনা পর্ষদের ২০২১-২৩ মেয়াদের নির্বাচনে ৮০ পরিচালক পদে ৮৩ জন প্রার্থী হয়েছেন। এরমধ্যে মনোনীত পরিচালক পদে চেম্বার গ্রুপে ১৭টি ও অ্যাসোসিয়েশন গ্রুপে ১৭টি পদে বিপরীতে ১৬ জন করে মোট ৩২ জন প্রার্থী হয়েছেন। দুটি মনোনীত পরিচালক পদে প্রার্থী দেয়নি গোপালগঞ্জ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ ও বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্টারন্যাশনাল রিক্রুটিং এজেন্সি (বায়রা)।

অপরদিকে ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত হওয়া জন্য চেম্বার গ্রুপের ২৩ পদের বিপরীতে ২৫ জন ও অ্যাসোসিয়েশন গ্রুপের ২৩ পদের বিপরীতে ২৬ জন প্রার্থী হয়েছেন। এফবিসিসিআই নির্বাচন পরিচালনা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. আলী আশরাফসহ নির্বাচন বোর্ডের সদস্যদের স্বাক্ষরিত প্রার্থী তালিকায় সূত্রে এ সব তথ্য পাওয়া গেছে।

তফসিল অনুযায়ী আগামী ৫ মে পরিচালক পদে ভোট গ্রহণের কথা রয়েছে। গত ৩১ মার্চ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র জমার শেষ দিনে মোট ৮৩ জন পরিচালক প্রার্থী হয়েছেন।

প্রার্থী তালিকায় অনুযায়ী এবারের নির্বাচনে একমাত্র সভাপতি প্রার্থী বেঙ্গল গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান মো. জসিম উদ্দিন। এছাড়াও অ্যাসোসিয়েশন গ্রুপ থেকে মনোনীত পরিচালক হয়েছেন- এ কে এম সেলিম ওসমান, ইকবাল হোসেন চৌধুরী জুয়েল, নজরুল ইসলাম মজুমদার, সৈয়দ সাদাত আলমাস কবির, এস. এম. সফিউজ্জামান, মো. আমিন উল্লাহ, কে. এম. আক্তারুজ্জামান, আনোয়ার উল আলম চৌধুরী পারভেজ, এ কে এম মনিরুল হক, মোহাম্মাদ মাহবুবুর রহমান পাটোয়ারী, আবু হোসাইন ভুইঁয়া রানা, খোন্দকার এনায়েত উল্লাহ, মোহাম্মদ আলী খোকন, মুনির হোসেন ও আলমগীর শামসুল আলামিন কাজল।

অ্যাসোসিয়েশন গ্রুপ থেকে ভোটে নির্বাচিত হতে প্রার্থী হয়েছেন- রব্বানী জব্বার, খন্দকার মনিউর রহমান জুয়েল, জামাল উদ্দিন, মুনতাকিম আশরাফ, মীর নিজাম উদ্দিন আহমেদ, আক্কাস মাহমুদ, রাশিদুল হাসান চৌধুরী রনি, এম জে আর নাসির মজুমদার, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন, এম এ মোমেন, হাবিব উল্লাহ ডন, শফিকুল ইসলাম ভরসা, আমিন হেলালী, হাফেজ হারুন, ড. ফেরদৌসী বেগম, ফেরদৌস হুদা চৌধুরী, আমজাদ হোসেন, নিজাম উদ্দিন রাজেশ, আসলাম সেরনিয়াবাদ, ড. কাজী এরতেজা হাসান, শাহিন আহমেদ, শমী কায়সার, আবু নাসের, আলী জামান ও ড. নাদিয়া বিনতে আমিন।

অপরদিকে চেম্বার গ্রুপ থেকে মনোনীত পরিচালক প্রার্থীরা হলেন- জশোধা জীবন দেবনাথ, প্রীতি চক্রবর্তী, সেরনিয়াবাদ ময়নউদ্দিন আব্দুল্লাহ, নিজাম উদ্দিন, মোহাম্মদ নুরুন নেওয়াজ, এ এম মাহবুব চৌধুরী, ড. মুনাল মাহবুব, আবুল কাশেম খান, নাজ ফারহানা, কাজী আমিনুল হক, সাইফুল ইসলাম, আমিনুল হক শামীম, মো. শামসুজ্জামান, মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু, রেজাউল ইসলাম মিলন ও তাহমিন আহমেদ।

চেম্বার গ্রুপ থেকে প্রার্থী হয়েছেন- হাসিনা নেওয়াজ, মাসুদুর রহমান মিলন, আজিজুল হক, দিলিপ কুমার আগরাওয়ালা, মাসুদ পারভেজ খান ইমরান, আবুল খায়ের মোরসালিন, মোহাম্মদ আনোয়ার সাদাত সরকার, রেজাউল করিম রেজনু, গাজী গোলাম আশরিয়া, গোলাম মোহাম্মদ, বিজয় কুমার কেজরিওয়াল, সুজিব রঞ্জন দাস, ইকবাল শাহারিয়ার, আলী হোসেন, শাহ জালাল, মোহাম্মদ বজলুর রহমান, তবারাকুল তোসাদ্দেক হোসেন খান টিটু, মোহাম্মদ রিয়াদ আলী, খায়রুল হুদা চপল, খান আহমেদ শুভ, মুতাসিরুল ইসলাম, এস এম জাহাঙ্গীর আলম মানিক, এম এ রাজ্জাক খান, হুমায়ূন রশিদ খান পাঠান ও সালাউদ্দিন আলমগীর।

বিজনেস আওয়ার/০৮ এপ্রিল, ২০২১/এ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:
ট্যাগ :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার মেইলে তথ্য জমা করুন

এফবিসিসিআই নির্বাচনে অংশ নিতে পারছেন না তিনজন

পোস্ট হয়েছে : ১০:১১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ এপ্রিল ২০২১

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক : ঋণখেলাপীরা দেশের শত্রু। সরকার সবসময় এদেরকে বয়কট করতে বলছে। তারা যেনো কোনো সুবিধা নিতে না পারে সেজন্যে বরাবরের মতো এবারও দেশের ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতির (এফবিসিসিআই) পরিচালনা পর্ষদের নির্বাচনে প্রার্থীদের ঋণখেলাপির তথ্য যাচাইয়ের নির্দেশ দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।

গতকাল বুধবার প্রার্থীদের সিআইবি রিপোর্ট চেয়ে চিঠি পাঠিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ রিপোর্টে এফবিসিসিআই পরিচালনা পর্ষদের ২০২১-২৩ মেয়াদের নির্বাচনে ৮০ পরিচালক পদে ৮৩ জন প্রার্থীর মধ্যে তিনজনকে ঋণখেলাপী হিসেবে চিহ্নিত করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বাকি ৮০ জন ঋণ খেলাপী মুক্ত।

বাংলাদেশ বলছে, নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যান ও এক্সিম ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. নজরুল ইসলাম মজুমদার, ব্যবসায়ী মো. সায়ফুল ইসলাম এবং মোহাম্মাদ বজলুর রহমান ঋণ খেলাপী হওয়ায় তাদের ব্যাপারে এফবিসিসিআই নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবে না। মহামান্য হাইকোর্ট তাদের ব্যাপারে ঋণখেলাপী দেখানোর বিষয়ে নিষেধাজ্ঞা বহাল রেখেছে।

ওই তিন ঋণ খেলাপীর বিষয়ে ৩১ জানুয়ারি ২০২১ সালে বাংলাদেশ ব্যাংকের হাল নাগাদে এসব তথ্য উঠে এসেছে। বুধবার (৭ এপ্রিল) বাংলাদেশ ব্যাংকের এক প্রজ্ঞাপন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বলছে, দেশের ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের পরিচালনা পর্ষদের ২০২১-২৩ মেয়াদের নির্বাচন ৫ মে অনুষ্ঠিত হবে। এফবিসিসিআই সংবিধির ১৫সি ধারা মোতাবেক ঋণ খেলাপিদের অংশগ্রহণ নিষিদ্ধ রয়েছে। সেই মোতাবেক প্রার্থীদের ঋণখেলাপি তথ্য যাচাই প্রয়োজন। এফবিসিসিআই পরিচালনা পর্ষদের ২০২১-২৩ মেয়াদের নির্বাচনে প্রার্থীদের সিআইবি হালনাগাদ তথ্য যাচাইয়ের জন্য পাঠানো হয়েছে।

নির্বাচন বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, এফবিসিসিআই পরিচালনা পর্ষদের ২০২১-২৩ মেয়াদের নির্বাচনে ৮০ পরিচালক পদে ৮৩ জন প্রার্থী হয়েছেন। এরমধ্যে মনোনীত পরিচালক পদে চেম্বার গ্রুপে ১৭টি ও অ্যাসোসিয়েশন গ্রুপে ১৭টি পদে বিপরীতে ১৬ জন করে মোট ৩২ জন প্রার্থী হয়েছেন। দুটি মনোনীত পরিচালক পদে প্রার্থী দেয়নি গোপালগঞ্জ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ ও বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্টারন্যাশনাল রিক্রুটিং এজেন্সি (বায়রা)।

অপরদিকে ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত হওয়া জন্য চেম্বার গ্রুপের ২৩ পদের বিপরীতে ২৫ জন ও অ্যাসোসিয়েশন গ্রুপের ২৩ পদের বিপরীতে ২৬ জন প্রার্থী হয়েছেন। এফবিসিসিআই নির্বাচন পরিচালনা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. আলী আশরাফসহ নির্বাচন বোর্ডের সদস্যদের স্বাক্ষরিত প্রার্থী তালিকায় সূত্রে এ সব তথ্য পাওয়া গেছে।

তফসিল অনুযায়ী আগামী ৫ মে পরিচালক পদে ভোট গ্রহণের কথা রয়েছে। গত ৩১ মার্চ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র জমার শেষ দিনে মোট ৮৩ জন পরিচালক প্রার্থী হয়েছেন।

প্রার্থী তালিকায় অনুযায়ী এবারের নির্বাচনে একমাত্র সভাপতি প্রার্থী বেঙ্গল গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান মো. জসিম উদ্দিন। এছাড়াও অ্যাসোসিয়েশন গ্রুপ থেকে মনোনীত পরিচালক হয়েছেন- এ কে এম সেলিম ওসমান, ইকবাল হোসেন চৌধুরী জুয়েল, নজরুল ইসলাম মজুমদার, সৈয়দ সাদাত আলমাস কবির, এস. এম. সফিউজ্জামান, মো. আমিন উল্লাহ, কে. এম. আক্তারুজ্জামান, আনোয়ার উল আলম চৌধুরী পারভেজ, এ কে এম মনিরুল হক, মোহাম্মাদ মাহবুবুর রহমান পাটোয়ারী, আবু হোসাইন ভুইঁয়া রানা, খোন্দকার এনায়েত উল্লাহ, মোহাম্মদ আলী খোকন, মুনির হোসেন ও আলমগীর শামসুল আলামিন কাজল।

অ্যাসোসিয়েশন গ্রুপ থেকে ভোটে নির্বাচিত হতে প্রার্থী হয়েছেন- রব্বানী জব্বার, খন্দকার মনিউর রহমান জুয়েল, জামাল উদ্দিন, মুনতাকিম আশরাফ, মীর নিজাম উদ্দিন আহমেদ, আক্কাস মাহমুদ, রাশিদুল হাসান চৌধুরী রনি, এম জে আর নাসির মজুমদার, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন, এম এ মোমেন, হাবিব উল্লাহ ডন, শফিকুল ইসলাম ভরসা, আমিন হেলালী, হাফেজ হারুন, ড. ফেরদৌসী বেগম, ফেরদৌস হুদা চৌধুরী, আমজাদ হোসেন, নিজাম উদ্দিন রাজেশ, আসলাম সেরনিয়াবাদ, ড. কাজী এরতেজা হাসান, শাহিন আহমেদ, শমী কায়সার, আবু নাসের, আলী জামান ও ড. নাদিয়া বিনতে আমিন।

অপরদিকে চেম্বার গ্রুপ থেকে মনোনীত পরিচালক প্রার্থীরা হলেন- জশোধা জীবন দেবনাথ, প্রীতি চক্রবর্তী, সেরনিয়াবাদ ময়নউদ্দিন আব্দুল্লাহ, নিজাম উদ্দিন, মোহাম্মদ নুরুন নেওয়াজ, এ এম মাহবুব চৌধুরী, ড. মুনাল মাহবুব, আবুল কাশেম খান, নাজ ফারহানা, কাজী আমিনুল হক, সাইফুল ইসলাম, আমিনুল হক শামীম, মো. শামসুজ্জামান, মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু, রেজাউল ইসলাম মিলন ও তাহমিন আহমেদ।

চেম্বার গ্রুপ থেকে প্রার্থী হয়েছেন- হাসিনা নেওয়াজ, মাসুদুর রহমান মিলন, আজিজুল হক, দিলিপ কুমার আগরাওয়ালা, মাসুদ পারভেজ খান ইমরান, আবুল খায়ের মোরসালিন, মোহাম্মদ আনোয়ার সাদাত সরকার, রেজাউল করিম রেজনু, গাজী গোলাম আশরিয়া, গোলাম মোহাম্মদ, বিজয় কুমার কেজরিওয়াল, সুজিব রঞ্জন দাস, ইকবাল শাহারিয়ার, আলী হোসেন, শাহ জালাল, মোহাম্মদ বজলুর রহমান, তবারাকুল তোসাদ্দেক হোসেন খান টিটু, মোহাম্মদ রিয়াদ আলী, খায়রুল হুদা চপল, খান আহমেদ শুভ, মুতাসিরুল ইসলাম, এস এম জাহাঙ্গীর আলম মানিক, এম এ রাজ্জাক খান, হুমায়ূন রশিদ খান পাঠান ও সালাউদ্দিন আলমগীর।

বিজনেস আওয়ার/০৮ এপ্রিল, ২০২১/এ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান: