ঢাকা , বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিজিএমইএ লকডাউনেও তৈরি পোশাক কারখানা খোলা রাখতে চায়

  • পোস্ট হয়েছে : ১০:৪২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৬ জুন ২০২১
  • 48

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক : করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে দেশব্যাপী সোমবার (২৮ জুন) থেকে পরবর্তী এক সপ্তাহ কঠোর লকজডাউন ঘোষণা করেছে সরকার। তবে লকডাউনেও তৈরি পোশাক কারখানাগুলো খোলা রাখতে চায় বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)।

বিজিএমইএ বলছে, লকডাউনে তৈরি পোশাক কারখানা খোলা থাকলে শ্রমিকরা স্বাস্থ্যবিধি মেনে কাজ করবে। আর কারখানা বন্ধ থাকলে শ্রমিকরা গ্রামের বাড়িতে যেতে চাইবে। ফলে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হবে। শ্রমিকদের মধ্যেও করোনা ছড়িয়ে পড়বে। শ্রমিকদের স্বার্থেই কারখানা খোলা রাখা জরুরি।

এ বিষয়ে বিজিএমইএর সভাপতি ফারুক হাসান জানান, লকডাউনে আমরা কারখানা খোলা রাখতে চাই। কারখানা খোলা থাকলে শ্রমিকরা নিয়ম শৃঙ্খলার মধ্যে থাকবে। শ্রমিকদের স্বার্থে আমরা কারখানা খোলা রাখতে চাই। কারখানাগুলো বন্ধ হলে অর্ডার বাতিল হবে, বায়াররা চলে যাবে। ব্যাংকের ঋণ পরিশোধের সুযোগ কমে যাবে। পোশাক খাতসহ দেশের অর্থনীতি পিছিয়ে যাবে।

উল্লেখ্য, লকডাউনে জরুরি পরিষেবা ছাড়া সব সরকারি-বেসরকারি অফিস, দোকানপাট ও শপিংমল বন্ধ থাকবে। জরুরি পণ্যবাহী যান ব্যতীত সব ধরনের যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকবে। চিকিৎসা সংক্রান্ত কাজে শুধু যানবাহন চলাচল করতে পারবে।জরুরি কারণ ছাড়া বাড়ির বাইরে কেউ বের হতে পারবেন না। গণমাধ্যম লকডাউনের আওতা বহির্ভূত থাকবে।

বিজনেস আওয়ার/২৬ জুন, ২০২১/এ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:
ট্যাগ :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার মেইলে তথ্য জমা করুন

বিজিএমইএ লকডাউনেও তৈরি পোশাক কারখানা খোলা রাখতে চায়

পোস্ট হয়েছে : ১০:৪২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৬ জুন ২০২১

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক : করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে দেশব্যাপী সোমবার (২৮ জুন) থেকে পরবর্তী এক সপ্তাহ কঠোর লকজডাউন ঘোষণা করেছে সরকার। তবে লকডাউনেও তৈরি পোশাক কারখানাগুলো খোলা রাখতে চায় বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)।

বিজিএমইএ বলছে, লকডাউনে তৈরি পোশাক কারখানা খোলা থাকলে শ্রমিকরা স্বাস্থ্যবিধি মেনে কাজ করবে। আর কারখানা বন্ধ থাকলে শ্রমিকরা গ্রামের বাড়িতে যেতে চাইবে। ফলে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হবে। শ্রমিকদের মধ্যেও করোনা ছড়িয়ে পড়বে। শ্রমিকদের স্বার্থেই কারখানা খোলা রাখা জরুরি।

এ বিষয়ে বিজিএমইএর সভাপতি ফারুক হাসান জানান, লকডাউনে আমরা কারখানা খোলা রাখতে চাই। কারখানা খোলা থাকলে শ্রমিকরা নিয়ম শৃঙ্খলার মধ্যে থাকবে। শ্রমিকদের স্বার্থে আমরা কারখানা খোলা রাখতে চাই। কারখানাগুলো বন্ধ হলে অর্ডার বাতিল হবে, বায়াররা চলে যাবে। ব্যাংকের ঋণ পরিশোধের সুযোগ কমে যাবে। পোশাক খাতসহ দেশের অর্থনীতি পিছিয়ে যাবে।

উল্লেখ্য, লকডাউনে জরুরি পরিষেবা ছাড়া সব সরকারি-বেসরকারি অফিস, দোকানপাট ও শপিংমল বন্ধ থাকবে। জরুরি পণ্যবাহী যান ব্যতীত সব ধরনের যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকবে। চিকিৎসা সংক্রান্ত কাজে শুধু যানবাহন চলাচল করতে পারবে।জরুরি কারণ ছাড়া বাড়ির বাইরে কেউ বের হতে পারবেন না। গণমাধ্যম লকডাউনের আওতা বহির্ভূত থাকবে।

বিজনেস আওয়ার/২৬ জুন, ২০২১/এ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান: