ঢাকা , বুধবার, ২৫ জুন ২০২৫, ১১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বিএসইসির পদক্ষেপের পরেও ফলাফল শূন্য

  • পোস্ট হয়েছে : ১০:৩০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৯ অগাস্ট ২০২১
  • 53

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক : ভালো মুনাফা সত্ত্বেও তালিকাভুক্তির প্রথম বছরেই (২০১৯ সালের ব্যবসায়) এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সের ‘নো’ ডিভিডেন্ড ঘোষণাকে কেন্দ্র করে কঠোর অবস্থানে যায় নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। এজন্য কোম্পানি কর্তৃপক্ষকে ব্যাখ্যা দেওয়ার জন্য কমিশনে ডেকে শাসানোও হয়েছিল। এরপরে বিনিয়োগকারীদের জন্য সুখবর দেওয়ার কথা বলেছিল কোম্পানি কর্তৃপক্ষ। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে কোন ফলাফল পাওয়া যায়নি।

এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সের ২০১৯ সালের ব্যবসায় ‘নো’ ডিভিডেন্ড ঘোষণার বিষয়টি শুনে কমিশন হতবাক হয়। শেয়ারপ্রতি ১.৩১ টাকা মুনাফা সত্ত্বেও ‘নো’ ডিভিডেন্ড ঘোষণাকে বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে প্রতারণা মনে করে কমিশন। একইসঙ্গে কমিশন এ ব্যাপারে কঠিন অবস্থানে যায়। কিন্তু কোম্পানি ঠিকই তাদের অবস্থান ধরে রেখেছে, বৃথা করে দিয়েছে বিএসইসির পদক্ষেপকে।

যেভাবে ফলাফল শূন্য-

২০১৯ সালের ব্যবসায় লভ্যাংশ না দেওয়ায় এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্স কর্তৃপক্ষের উপরে ক্ষোভ ঝাড়ে বিএসইসি এবং কিছু করার জন্য পদক্ষেপ নিতে বলে। এর ধারাবাহিকতায় কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদ শুভঙ্করের ফাকিঁ দেওয়ার উপায় বেছে নেয়। তারা ২০২০ সালের ৯ মাসের (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর ২০) ব্যবসায় শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ৫ শতাংশ অন্তর্বর্তীকালীন নগদ লভ্যাংশ দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। যেখানে ২০১৯ সালের ব্যবসা থেকে কিছুই দেওয়া হয়নি। শুধুমাত্র ২০২০ সালের ব্যবসার জন্য লভ্যাংশকে দুইভাগে ভাগ করে একটি অংশ তখন দিয়ে দেওয়া হয়।

সেই কোম্পানিটি ২০১৯ সালের ‘নো’ ডিভিডেন্ডের পরে এখন ২০২০ সালের ব্যবসায় দুইভাগে মোট ৭ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। বিএসইসির চাঁপাচাঁপিতে অন্তর্বর্তীকালীন হিসেবে ৫ শতাংশ ও চূড়ান্ত হিসেবে আরও ২ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। যাতে করে ২০২০ সালের ব্যবসায় মাত্র ৭ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয়েছে।

কিন্তু যে কারনে বিএসইসি হুঙ্কার দিয়েছিল, সেই ২০১৯ সালের ব্যবসায় ঠিকই ‘নো’ ডিভিডেন্ডই রয়ে গেছে। যাতে করে প্রকৃতপক্ষে বিএসইসি এ নিয়ে কিছু করতে চাইলেও কোন ফলাফল আসেনি।

বরং ২০২০ সালের ব্যবসায় এসেও এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্স তুলনামূলক কম লভ্যাংশ দিয়েছে। যেখানে প্রায় সব বীমা কোম্পানির লভ্যাংশের হার ১০ শতাংশের উপরে, সেখানে এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্স কর্তৃপক্ষ মুনাফা সত্ত্বেও ৭ শতাংশ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

উল্লেখ্য গত বছরের ২৪ আগস্ট শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হওয়া এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সের পরিচালনা পর্ষদ ২০১৯ সালের জন্য কোন লভ্যাংশ ঘোষণা করে না। ঘোষণা করতে গেলে আইপিওধারীদের থেকে ফান্ড ২০২০ সালের শেষার্ধে পেলেও আগের বছরের জন্য লভ্যাংশ দিতে হতো। যেখানে মুনাফা অর্জনে শেয়ারবাজার থেকে সংগৃহিত অর্থের কোন অবদান নেই।

এরপরেও বিএসইসি ওই বছরের জন্য লভ্যাংশ না দেওয়ায় ক্ষুব্ধ হয়। কোম্পানি কর্তৃপক্ষকে ডেকে নিয়ে শাসিয়ে দেয়।

কমিশনে ডাকার বিষয়ে ওইসময় বিএসইসির নির্বাহি পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) ও মূখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম বিজনেস আওয়ারকে বলছিলেন, এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সের ‘নো’ ডিভিডেন্ড সংক্রান্ত মূল্য সংবেদনশীল সংক্রান্ত প্রকাশিত তথ্যটি কমিশনের দৃষ্টিগোচর হয়। এছাড়া বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ লঙ্ঘিত হয়েছে বলে বিভিন্ন গণমাধ্যমে রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছে। এর আলোকে কমিশন এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্স কর্তৃপক্ষের সঙ্গে মতবিনিময় সভা করে। সভায় ‘নো’ ডিভিডেন্ডের বিষয়ে ফলপ্রসু আলোচনা হয়।

একই বিষয়ে এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সের প্রধান নির্বাহি কর্মকর্তা (সিইও) কে.এম সাইদুর রহমান বিজনেস আওয়ারকে বলেছিলেন, কমিশন ডেকে তালিকাভুক্তির প্রথম বছরেই ‘নো’ ডিভিডেন্ড ঘোষণায় হতাশা প্রকাশ করেছে। একইসঙ্গে বিনিয়োগকারীরা যাতে বঞ্চিত না হয়, সেলক্ষ্যে যেকোনভাবে একটি সুখবর দিতে বলেছে। আইনের মধ্যে থেকে আমাদেরকে এ কাজ করার জন্য বলেছে। এ বিষয়ে আমাদের বোর্ড আন্তরিক।

তিনি বলেন, কমিশনের সঙ্গে আজ আলোচনার পরিপেক্ষিতে কিভাবে সুখবর দেওয়া যায়, সেলক্ষ্যে আমরা একটি অডিট ফার্মকে পরামর্শক হিসেবে নিয়োগ দিয়েছি। তাদের পরামর্শের আলোকে পরবর্তি সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। সেটা অন্তর্বর্তীকালীন লভ্যাংশ বা অন্য কোন উপায়ে সুখবর দেওয়ার সুযোগ থাকলে, পরামর্শকের পরামর্শের আলোকে দেওয়ার পদক্ষেপ নেব। এই সিদ্ধান্ত দ্রুত নেওয়া হবে।

গত বছরের ১৪ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সের পরিচালনা পর্ষদ শেয়ারহোল্ডারদের কোন লভ্যাংশ না দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। যা শেয়ারবাজারের ইতিহাসে প্রথম বছরেই লভ্যাংশ না দেওয়ার বিরল ঘটনা। এর পরিপেক্ষিতে কমিশন এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্স কর্তৃপক্ষকে ডেকে পাঠিয়েছিল।

উল্লেখ্য, গত বছরের ১৮ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ৭১৯তম সভায় কোম্পানিটিকে আইপিওর মাধ্যমে অর্থ উত্তোলনের অনুমোদন দেওয়া হয়। কোম্পানিটি ২৬ কোটি ৭ লাখ ৯০ হাজার টাকা উত্তোলনের জন্য শেয়ারবাজারে ২ কোটি ৬০ লাখ ৭৯ হাজার সাধারণ শেয়ার ছেড়েছে।

কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পালন করেছে এএএ ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট, আইআইডিএফসি ক্যাপিটাল এবং বিএলআই ক্যাপিটাল লিমিটেড।

বিজনেস আওয়ার/২৯ আগস্ট, ২০২১/এস

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:
ট্যাগ :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার মেইলে তথ্য জমা করুন

বিএসইসির পদক্ষেপের পরেও ফলাফল শূন্য

পোস্ট হয়েছে : ১০:৩০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৯ অগাস্ট ২০২১

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক : ভালো মুনাফা সত্ত্বেও তালিকাভুক্তির প্রথম বছরেই (২০১৯ সালের ব্যবসায়) এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সের ‘নো’ ডিভিডেন্ড ঘোষণাকে কেন্দ্র করে কঠোর অবস্থানে যায় নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। এজন্য কোম্পানি কর্তৃপক্ষকে ব্যাখ্যা দেওয়ার জন্য কমিশনে ডেকে শাসানোও হয়েছিল। এরপরে বিনিয়োগকারীদের জন্য সুখবর দেওয়ার কথা বলেছিল কোম্পানি কর্তৃপক্ষ। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে কোন ফলাফল পাওয়া যায়নি।

এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সের ২০১৯ সালের ব্যবসায় ‘নো’ ডিভিডেন্ড ঘোষণার বিষয়টি শুনে কমিশন হতবাক হয়। শেয়ারপ্রতি ১.৩১ টাকা মুনাফা সত্ত্বেও ‘নো’ ডিভিডেন্ড ঘোষণাকে বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে প্রতারণা মনে করে কমিশন। একইসঙ্গে কমিশন এ ব্যাপারে কঠিন অবস্থানে যায়। কিন্তু কোম্পানি ঠিকই তাদের অবস্থান ধরে রেখেছে, বৃথা করে দিয়েছে বিএসইসির পদক্ষেপকে।

যেভাবে ফলাফল শূন্য-

২০১৯ সালের ব্যবসায় লভ্যাংশ না দেওয়ায় এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্স কর্তৃপক্ষের উপরে ক্ষোভ ঝাড়ে বিএসইসি এবং কিছু করার জন্য পদক্ষেপ নিতে বলে। এর ধারাবাহিকতায় কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদ শুভঙ্করের ফাকিঁ দেওয়ার উপায় বেছে নেয়। তারা ২০২০ সালের ৯ মাসের (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর ২০) ব্যবসায় শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ৫ শতাংশ অন্তর্বর্তীকালীন নগদ লভ্যাংশ দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। যেখানে ২০১৯ সালের ব্যবসা থেকে কিছুই দেওয়া হয়নি। শুধুমাত্র ২০২০ সালের ব্যবসার জন্য লভ্যাংশকে দুইভাগে ভাগ করে একটি অংশ তখন দিয়ে দেওয়া হয়।

সেই কোম্পানিটি ২০১৯ সালের ‘নো’ ডিভিডেন্ডের পরে এখন ২০২০ সালের ব্যবসায় দুইভাগে মোট ৭ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। বিএসইসির চাঁপাচাঁপিতে অন্তর্বর্তীকালীন হিসেবে ৫ শতাংশ ও চূড়ান্ত হিসেবে আরও ২ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। যাতে করে ২০২০ সালের ব্যবসায় মাত্র ৭ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয়েছে।

কিন্তু যে কারনে বিএসইসি হুঙ্কার দিয়েছিল, সেই ২০১৯ সালের ব্যবসায় ঠিকই ‘নো’ ডিভিডেন্ডই রয়ে গেছে। যাতে করে প্রকৃতপক্ষে বিএসইসি এ নিয়ে কিছু করতে চাইলেও কোন ফলাফল আসেনি।

বরং ২০২০ সালের ব্যবসায় এসেও এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্স তুলনামূলক কম লভ্যাংশ দিয়েছে। যেখানে প্রায় সব বীমা কোম্পানির লভ্যাংশের হার ১০ শতাংশের উপরে, সেখানে এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্স কর্তৃপক্ষ মুনাফা সত্ত্বেও ৭ শতাংশ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

উল্লেখ্য গত বছরের ২৪ আগস্ট শেয়ারবাজারে লেনদেন শুরু হওয়া এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সের পরিচালনা পর্ষদ ২০১৯ সালের জন্য কোন লভ্যাংশ ঘোষণা করে না। ঘোষণা করতে গেলে আইপিওধারীদের থেকে ফান্ড ২০২০ সালের শেষার্ধে পেলেও আগের বছরের জন্য লভ্যাংশ দিতে হতো। যেখানে মুনাফা অর্জনে শেয়ারবাজার থেকে সংগৃহিত অর্থের কোন অবদান নেই।

এরপরেও বিএসইসি ওই বছরের জন্য লভ্যাংশ না দেওয়ায় ক্ষুব্ধ হয়। কোম্পানি কর্তৃপক্ষকে ডেকে নিয়ে শাসিয়ে দেয়।

কমিশনে ডাকার বিষয়ে ওইসময় বিএসইসির নির্বাহি পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) ও মূখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম বিজনেস আওয়ারকে বলছিলেন, এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সের ‘নো’ ডিভিডেন্ড সংক্রান্ত মূল্য সংবেদনশীল সংক্রান্ত প্রকাশিত তথ্যটি কমিশনের দৃষ্টিগোচর হয়। এছাড়া বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ লঙ্ঘিত হয়েছে বলে বিভিন্ন গণমাধ্যমে রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছে। এর আলোকে কমিশন এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্স কর্তৃপক্ষের সঙ্গে মতবিনিময় সভা করে। সভায় ‘নো’ ডিভিডেন্ডের বিষয়ে ফলপ্রসু আলোচনা হয়।

একই বিষয়ে এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সের প্রধান নির্বাহি কর্মকর্তা (সিইও) কে.এম সাইদুর রহমান বিজনেস আওয়ারকে বলেছিলেন, কমিশন ডেকে তালিকাভুক্তির প্রথম বছরেই ‘নো’ ডিভিডেন্ড ঘোষণায় হতাশা প্রকাশ করেছে। একইসঙ্গে বিনিয়োগকারীরা যাতে বঞ্চিত না হয়, সেলক্ষ্যে যেকোনভাবে একটি সুখবর দিতে বলেছে। আইনের মধ্যে থেকে আমাদেরকে এ কাজ করার জন্য বলেছে। এ বিষয়ে আমাদের বোর্ড আন্তরিক।

তিনি বলেন, কমিশনের সঙ্গে আজ আলোচনার পরিপেক্ষিতে কিভাবে সুখবর দেওয়া যায়, সেলক্ষ্যে আমরা একটি অডিট ফার্মকে পরামর্শক হিসেবে নিয়োগ দিয়েছি। তাদের পরামর্শের আলোকে পরবর্তি সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। সেটা অন্তর্বর্তীকালীন লভ্যাংশ বা অন্য কোন উপায়ে সুখবর দেওয়ার সুযোগ থাকলে, পরামর্শকের পরামর্শের আলোকে দেওয়ার পদক্ষেপ নেব। এই সিদ্ধান্ত দ্রুত নেওয়া হবে।

গত বছরের ১৪ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সের পরিচালনা পর্ষদ শেয়ারহোল্ডারদের কোন লভ্যাংশ না দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। যা শেয়ারবাজারের ইতিহাসে প্রথম বছরেই লভ্যাংশ না দেওয়ার বিরল ঘটনা। এর পরিপেক্ষিতে কমিশন এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্স কর্তৃপক্ষকে ডেকে পাঠিয়েছিল।

উল্লেখ্য, গত বছরের ১৮ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ৭১৯তম সভায় কোম্পানিটিকে আইপিওর মাধ্যমে অর্থ উত্তোলনের অনুমোদন দেওয়া হয়। কোম্পানিটি ২৬ কোটি ৭ লাখ ৯০ হাজার টাকা উত্তোলনের জন্য শেয়ারবাজারে ২ কোটি ৬০ লাখ ৭৯ হাজার সাধারণ শেয়ার ছেড়েছে।

কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পালন করেছে এএএ ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট, আইআইডিএফসি ক্যাপিটাল এবং বিএলআই ক্যাপিটাল লিমিটেড।

বিজনেস আওয়ার/২৯ আগস্ট, ২০২১/এস

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান: