ঢাকা , সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মান্নার স্ত্রীর রিট: কপিরাইট আইনের চারটি ধারা নিয়ে রুল

  • পোস্ট হয়েছে : ০৩:৫১ অপরাহ্ন, রবিবার, ৫ সেপ্টেম্বর ২০২১
  • 85

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক :কপিরাইট আইন-২০০০ (সংশোধনী ২০০৫) এর ২৪, ২৫, ২৬ ও ২৭ ধারা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। প্রায়াত নায়ক মান্নার স্ত্রী শেলী কাদেরের দায়ের করা রিটের শুনানি নিয়ে রোববার (৫ সেপ্টেম্বর) বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করেন।

আইন সচিবসহ সংশ্লিষ্টদের চার সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে। আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট খুরশিদ আলম খান ও ব্যারিস্টার নাজিরুল আলম। এর আগে গত ৭ জুন কপিরাইট আইন-২০০০ (সংশোধনী ২০০৫) এর ২৪, ২৫, ২৬ ও ২৭ ধারার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়।

আইনজীবীরা জানান, কপিরাইট আইনের ওই চারটি ধারা অনুসারে কোনো প্রডিউসারকে কপিরাইটের লাইসেন্স দেওয়া হলে তা অনেকেই পূর্ণ মেয়াদের জন্য নিয়ে থাকেন। পূর্ণ মেয়াদের সীমা ৬০ বছর পর্যন্ত হয়ে থাকে। অথচ একই আইনে অন্যরকম বিধান রেখে বলা হয়েছে, যার দ্বারা প্রডিউসার ও ক্রিয়েটরদের মধ্য এমন কোনো চুক্তি হবে না যা কারো জন্য কঠিন হয়ে যায়। তাই আইনের বিপরীতধর্মী ধারার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে।

বিজনেস আওয়ার/০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২১/এ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:
ট্যাগ :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার মেইলে তথ্য জমা করুন

মান্নার স্ত্রীর রিট: কপিরাইট আইনের চারটি ধারা নিয়ে রুল

পোস্ট হয়েছে : ০৩:৫১ অপরাহ্ন, রবিবার, ৫ সেপ্টেম্বর ২০২১

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক :কপিরাইট আইন-২০০০ (সংশোধনী ২০০৫) এর ২৪, ২৫, ২৬ ও ২৭ ধারা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। প্রায়াত নায়ক মান্নার স্ত্রী শেলী কাদেরের দায়ের করা রিটের শুনানি নিয়ে রোববার (৫ সেপ্টেম্বর) বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করেন।

আইন সচিবসহ সংশ্লিষ্টদের চার সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে। আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট খুরশিদ আলম খান ও ব্যারিস্টার নাজিরুল আলম। এর আগে গত ৭ জুন কপিরাইট আইন-২০০০ (সংশোধনী ২০০৫) এর ২৪, ২৫, ২৬ ও ২৭ ধারার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়।

আইনজীবীরা জানান, কপিরাইট আইনের ওই চারটি ধারা অনুসারে কোনো প্রডিউসারকে কপিরাইটের লাইসেন্স দেওয়া হলে তা অনেকেই পূর্ণ মেয়াদের জন্য নিয়ে থাকেন। পূর্ণ মেয়াদের সীমা ৬০ বছর পর্যন্ত হয়ে থাকে। অথচ একই আইনে অন্যরকম বিধান রেখে বলা হয়েছে, যার দ্বারা প্রডিউসার ও ক্রিয়েটরদের মধ্য এমন কোনো চুক্তি হবে না যা কারো জন্য কঠিন হয়ে যায়। তাই আইনের বিপরীতধর্মী ধারার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে।

বিজনেস আওয়ার/০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২১/এ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান: