ঢাকা , শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ২০ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আইপিওর ১৫% পছন্দের ব্যক্তিদের মধ্যে ইস্যু করতে ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্সের নাটকীয়তা

ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্স তিন মাস আগে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) অনুমোদন পেলেও পরিচালকদের সিআইবি জটিলতায় আবেদনের তারিখ নির্ধারন হয়নি। তবে গত ১৯ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) চাঁদা সংগ্রহের জন্য সম্মতিপত্র (কনসেন্ট লেটার) দিলেও কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এখন নিজেরাই বিলম্ব করতে চাচ্ছে। যার পেছনে কারন হিসেবে রয়েছে আইপিওর ১৫ শতাংশ শেয়ার কোম্পানি কর্তৃপক্ষের পছন্দের ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ইস্যুর পায়ঁতারা। এ নিয়ে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ বিভিন্নভাবে চেষ্টা করছে। এজন্য কনসেন্ট লেটার প্রাপ্তির বিষয়টি বাহিরে গোপনের চেষ্টা করছে।

গত ২৪ আগস্ট প্রকাশিত পাবলিক ইস্যু রুলসের সংশোধনীতে বলা হয়েছে, একটি কোম্পানি আইপিওর সর্বোচ্চ ১৫ শতাংশ শেয়ার কর্মকর্তা-কর্মচারী বা যেকোন ব্যক্তির কাছে ইস্যু করতে পারবে। ফিক্সড প্রাইস পদ্ধতির ক্ষেত্রে অভিহিত মূল্যে এবং বুক বিল্ডিং পদ্ধতির ক্ষেত্রে ফেয়ার ভ্যালুতে এই শেয়ার ইস্যু করা যাবে।

এই সুবিধাটি নিতে সম্মতিপত্রের গোপনীয়তার নাটক করছে ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্স ও ইস্যু ম্যানেজার কর্তৃপক্ষ। এর মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে চাদাঁ সংগ্রহের আহবান জানানোর বিষয়টি বিলম্ব করার চেষ্টা করছে তারা।

অথচ ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্সের পরে আইপিও অনুমোদন পাওয়া দুই কোম্পানির চাঁদা সংগ্রহের তারিখ নির্ধারন করা হয়েছে।

গত ২৩ জুন বিএসইসি ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্সের আইপিও অনুমোদন দেয়। এরপরে ১৯ জুলাই একমি পেস্টিসাইডসের ও ১১ আগস্ট সেনা কল্যাণ ইন্স্যুরেন্সের আইপিও দেওয়া হয়েছে।

তবে পরে আইপিও অনুমোদন পেলেও একমি পেস্টিসাইডস ও সেনা কল্যাণ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি দুটির চাদাঁ গ্রহনের জন্য তারিখ নির্ধারন করা হয়েছে। কিন্তু পিছিয়ে পড়েছে ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্স। এর পেছনে কারন হিসেবে রয়েছে দুই পরিচালকের সিআইবি জটিলতা।

সেই সমস্যা কাটিয়ে গত ১৯ সেপ্টেম্বর বীমা কোম্পানিটিকে সম্মতিপত্র দিয়েছে বিএসইসি। যাতে ৫ কার্যদিবসের মধ্যে চাদাঁ সংগ্রহের আবেদন জানিয়ে সংক্ষিপ্ত প্রসপেক্টাস জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশের জন্য বলা হয়েছে। এবং এর পরবর্তী ২ কার্যদিবসের মধ্যে পুরো প্রসপেক্টাস কোম্পানি ও ইস্যু ম্যানেজারের ওয়েবসাইটে প্রকাশের জন্য বলা হয়েছে। যে সম্মতিপত্রে সংশোধিত পাবলিক ইস্যু রুলসের পছন্দের ব্যক্তিদের মধ্যে ১৫% শেয়ার ইস্যুর সুযোগ রাখা হয়নি।

সম্মতিপত্র অনুযায়ি, ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্সের ২৩ সেপ্টেম্বরের মধ্যে বিনিয়োগকারীদেরকে চাদাঁ জমা দেওয়ার জন্য আহবান জানিয়ে সংক্ষিপ্ত প্রসপেক্টাস প্রকাশের বাধ্যবাধকতা করা হয়। যা প্রকাশের পরে গত ২৪ আগস্ট পাবলিক ইস্যু রুলসের সংশোধনীতে আইপিওর ১৫ শতাংশ পছন্দের ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ইস্যুর যে সুযোগটি রাখা হয়েছে, তা কোনভাবেই গত ১৯ সেপ্টেম্বরের সম্মতিপত্র অনুযায়ি সম্ভব হবে না।

এই পরিস্থিতিতে ১৫ শতাংশের সুযোগটি নেওয়ার জন্য ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্স কর্তৃপক্ষ সম্মতিপত্রের স্থগিতাদেশ চেয়ে মঙ্গলবার (২১ সেপ্টেম্বর) কমিশনে চিঠি দিয়েছে। তারা কমিশনে জোর তদবিরও চালাচ্ছে। তবে বিএসইসির দায়িত্বরত কর্মকর্তারা সুইজারল্যান্ডের রোড শোতে থাকায়, বিষয়টি ঝুঁলে রয়েছে। তারা আসার পরে সমাধান হবে।

আরও পড়ুন……

সুইজারল্যান্ডকে প্রযুক্তিখাতে বিনিয়োগের আহবান-বিএসইসি চেয়ারম্যান
বিদেশীদের বিনিয়োগের নিরাপত্তা জাতীয়ভাবে- শেখ সামসুদ্দিন

এদিকে ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্সের প্রসপেক্টাসে আইপিওর ১৫% শেয়ার পছন্দের ব্যক্তিদের মধ্যে ইস্যুর কোন সুযোগ বা প্রভিশনিং রাখা হয়নি। তাই নিয়ম অনুযায়ি আইপিও অনুমোদনের পরের সংশোধনীর সুযোগ নেওয়া সম্ভব না বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।

এ বিষয়ে শীর্ষ এক মার্চেন্ট ব্যাংকের এক কর্মকর্তা বিজনেস আওয়ারকে বলেন, প্রসপেক্টাসে যে বিষয়ে উল্লেখ নেই, তার সুযোগ দেওয়া যায় না। এখন পাবলিক ইস্যু রুলস সংশোধনের আগে যদি কেউ আইপিও পেয়ে থাকে, তাহলে অবশ্যই তাকে আগের নিয়মে আসতে হবে।

তিনি বলেন, আগে আইপিও অনুমোদন পাওয়ায় ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্সের ১৫ শতাংশ শেয়ার পছন্দের ব্যক্তিদের মধ্যে ইস্যুর সুযোগ নেই। যেহেত এই শেয়ার কিভাবে ও কাদের মধ্যে দেওয়া হবে, সে বিষয়ে প্রসপেক্টাসে উল্লেখ নেই।

এ বিষয়ে ইস্যু ম্যানেজার সোনার বাংলা ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্টের সিইও ইমাম হোসাইন বিজনেস আওয়ারকে বলেন, যেহেতু কমিশন সংশোধিত রুলস পরিপালন করতে বলেছে, সেহেতু আমরা আইপিওর ১৫% শেয়ার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে ইস্যুর জন্য আবেদন করেছি। তবে এখনো সম্মতিপত্র নেননি বলে জানিয়েছেন তিনি।

এছাড়া মঙ্গলবার (২১ সেপ্টেম্বর) ইস্যু ম্যানেজার প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তা মুস্তাফিজুর রহমানও সম্মতিপত্র পাওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করেন।

এ বিষয়ে বিএসইসির মূখপাত্র ও নির্বাহি পরিচালক মোহাম্মদ রেজাউল করিম বিজনেস আওয়ারকে বলেন, গত ১৯ সেপ্টেম্বর অর্থ সংগ্রহের উদ্দেশ্যে ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্সের সম্মতিপত্র দেওয়া হয়েছে। এরপরে কোম্পানির পক্ষ থেকে তার কার্যকারিতার স্থগিতাদেশ চেয়ে আবেদনও করেছে।

বিজনেস আওয়ার/২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২১/আরএ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:
ট্যাগ :

One thought on “আইপিওর ১৫% পছন্দের ব্যক্তিদের মধ্যে ইস্যু করতে ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্সের নাটকীয়তা

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার মেইলে তথ্য জমা করুন

আইপিওর ১৫% পছন্দের ব্যক্তিদের মধ্যে ইস্যু করতে ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্সের নাটকীয়তা

পোস্ট হয়েছে : ১০:৩৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২১

ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্স তিন মাস আগে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) অনুমোদন পেলেও পরিচালকদের সিআইবি জটিলতায় আবেদনের তারিখ নির্ধারন হয়নি। তবে গত ১৯ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) চাঁদা সংগ্রহের জন্য সম্মতিপত্র (কনসেন্ট লেটার) দিলেও কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এখন নিজেরাই বিলম্ব করতে চাচ্ছে। যার পেছনে কারন হিসেবে রয়েছে আইপিওর ১৫ শতাংশ শেয়ার কোম্পানি কর্তৃপক্ষের পছন্দের ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ইস্যুর পায়ঁতারা। এ নিয়ে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ বিভিন্নভাবে চেষ্টা করছে। এজন্য কনসেন্ট লেটার প্রাপ্তির বিষয়টি বাহিরে গোপনের চেষ্টা করছে।

গত ২৪ আগস্ট প্রকাশিত পাবলিক ইস্যু রুলসের সংশোধনীতে বলা হয়েছে, একটি কোম্পানি আইপিওর সর্বোচ্চ ১৫ শতাংশ শেয়ার কর্মকর্তা-কর্মচারী বা যেকোন ব্যক্তির কাছে ইস্যু করতে পারবে। ফিক্সড প্রাইস পদ্ধতির ক্ষেত্রে অভিহিত মূল্যে এবং বুক বিল্ডিং পদ্ধতির ক্ষেত্রে ফেয়ার ভ্যালুতে এই শেয়ার ইস্যু করা যাবে।

এই সুবিধাটি নিতে সম্মতিপত্রের গোপনীয়তার নাটক করছে ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্স ও ইস্যু ম্যানেজার কর্তৃপক্ষ। এর মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে চাদাঁ সংগ্রহের আহবান জানানোর বিষয়টি বিলম্ব করার চেষ্টা করছে তারা।

অথচ ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্সের পরে আইপিও অনুমোদন পাওয়া দুই কোম্পানির চাঁদা সংগ্রহের তারিখ নির্ধারন করা হয়েছে।

গত ২৩ জুন বিএসইসি ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্সের আইপিও অনুমোদন দেয়। এরপরে ১৯ জুলাই একমি পেস্টিসাইডসের ও ১১ আগস্ট সেনা কল্যাণ ইন্স্যুরেন্সের আইপিও দেওয়া হয়েছে।

তবে পরে আইপিও অনুমোদন পেলেও একমি পেস্টিসাইডস ও সেনা কল্যাণ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি দুটির চাদাঁ গ্রহনের জন্য তারিখ নির্ধারন করা হয়েছে। কিন্তু পিছিয়ে পড়েছে ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্স। এর পেছনে কারন হিসেবে রয়েছে দুই পরিচালকের সিআইবি জটিলতা।

সেই সমস্যা কাটিয়ে গত ১৯ সেপ্টেম্বর বীমা কোম্পানিটিকে সম্মতিপত্র দিয়েছে বিএসইসি। যাতে ৫ কার্যদিবসের মধ্যে চাদাঁ সংগ্রহের আবেদন জানিয়ে সংক্ষিপ্ত প্রসপেক্টাস জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশের জন্য বলা হয়েছে। এবং এর পরবর্তী ২ কার্যদিবসের মধ্যে পুরো প্রসপেক্টাস কোম্পানি ও ইস্যু ম্যানেজারের ওয়েবসাইটে প্রকাশের জন্য বলা হয়েছে। যে সম্মতিপত্রে সংশোধিত পাবলিক ইস্যু রুলসের পছন্দের ব্যক্তিদের মধ্যে ১৫% শেয়ার ইস্যুর সুযোগ রাখা হয়নি।

সম্মতিপত্র অনুযায়ি, ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্সের ২৩ সেপ্টেম্বরের মধ্যে বিনিয়োগকারীদেরকে চাদাঁ জমা দেওয়ার জন্য আহবান জানিয়ে সংক্ষিপ্ত প্রসপেক্টাস প্রকাশের বাধ্যবাধকতা করা হয়। যা প্রকাশের পরে গত ২৪ আগস্ট পাবলিক ইস্যু রুলসের সংশোধনীতে আইপিওর ১৫ শতাংশ পছন্দের ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ইস্যুর যে সুযোগটি রাখা হয়েছে, তা কোনভাবেই গত ১৯ সেপ্টেম্বরের সম্মতিপত্র অনুযায়ি সম্ভব হবে না।

এই পরিস্থিতিতে ১৫ শতাংশের সুযোগটি নেওয়ার জন্য ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্স কর্তৃপক্ষ সম্মতিপত্রের স্থগিতাদেশ চেয়ে মঙ্গলবার (২১ সেপ্টেম্বর) কমিশনে চিঠি দিয়েছে। তারা কমিশনে জোর তদবিরও চালাচ্ছে। তবে বিএসইসির দায়িত্বরত কর্মকর্তারা সুইজারল্যান্ডের রোড শোতে থাকায়, বিষয়টি ঝুঁলে রয়েছে। তারা আসার পরে সমাধান হবে।

আরও পড়ুন……

সুইজারল্যান্ডকে প্রযুক্তিখাতে বিনিয়োগের আহবান-বিএসইসি চেয়ারম্যান
বিদেশীদের বিনিয়োগের নিরাপত্তা জাতীয়ভাবে- শেখ সামসুদ্দিন

এদিকে ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্সের প্রসপেক্টাসে আইপিওর ১৫% শেয়ার পছন্দের ব্যক্তিদের মধ্যে ইস্যুর কোন সুযোগ বা প্রভিশনিং রাখা হয়নি। তাই নিয়ম অনুযায়ি আইপিও অনুমোদনের পরের সংশোধনীর সুযোগ নেওয়া সম্ভব না বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।

এ বিষয়ে শীর্ষ এক মার্চেন্ট ব্যাংকের এক কর্মকর্তা বিজনেস আওয়ারকে বলেন, প্রসপেক্টাসে যে বিষয়ে উল্লেখ নেই, তার সুযোগ দেওয়া যায় না। এখন পাবলিক ইস্যু রুলস সংশোধনের আগে যদি কেউ আইপিও পেয়ে থাকে, তাহলে অবশ্যই তাকে আগের নিয়মে আসতে হবে।

তিনি বলেন, আগে আইপিও অনুমোদন পাওয়ায় ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্সের ১৫ শতাংশ শেয়ার পছন্দের ব্যক্তিদের মধ্যে ইস্যুর সুযোগ নেই। যেহেত এই শেয়ার কিভাবে ও কাদের মধ্যে দেওয়া হবে, সে বিষয়ে প্রসপেক্টাসে উল্লেখ নেই।

এ বিষয়ে ইস্যু ম্যানেজার সোনার বাংলা ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্টের সিইও ইমাম হোসাইন বিজনেস আওয়ারকে বলেন, যেহেতু কমিশন সংশোধিত রুলস পরিপালন করতে বলেছে, সেহেতু আমরা আইপিওর ১৫% শেয়ার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে ইস্যুর জন্য আবেদন করেছি। তবে এখনো সম্মতিপত্র নেননি বলে জানিয়েছেন তিনি।

এছাড়া মঙ্গলবার (২১ সেপ্টেম্বর) ইস্যু ম্যানেজার প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তা মুস্তাফিজুর রহমানও সম্মতিপত্র পাওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করেন।

এ বিষয়ে বিএসইসির মূখপাত্র ও নির্বাহি পরিচালক মোহাম্মদ রেজাউল করিম বিজনেস আওয়ারকে বলেন, গত ১৯ সেপ্টেম্বর অর্থ সংগ্রহের উদ্দেশ্যে ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্সের সম্মতিপত্র দেওয়া হয়েছে। এরপরে কোম্পানির পক্ষ থেকে তার কার্যকারিতার স্থগিতাদেশ চেয়ে আবেদনও করেছে।

বিজনেস আওয়ার/২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২১/আরএ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান: