ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪, ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বেক্সিমকোর সুকুকে যোগ্য বিনিয়োগকারীদের ৮ শতাংশ আবেদন

  • পোস্ট হয়েছে : ০৬:০৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২১
  • 72

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক : শেয়ারবাজার থেকে পাবলিক অফারে অর্থ উত্তোলনে বাংলাদেশ এক্সপোর্ট ইমপোর্ট কোম্পানির (বেক্সিমকো) ৭৫০ কোটি টাকার সুকুক বন্ডে যোগ্য বিনিয়োগকারীরা ৮ শতাংশ আবেদন করেছেন। কোম্পানিটির সাবস্ক্রিপশনে দুই দফায় বৃদ্ধি করা সময় শেষে মোট এই আবেদন জমা পড়েছে। তবে এখনো ব্রোকারেজ হাউজের মাধ্যমে করা সাধারন বিনিয়োগকারীদের আবেদনের তথ্য স্টক এক্সচেঞ্জের কাছে জমা হয়নি। যাতে সাধারন বিনিয়োগকারীরা কি পরিমাণ আবেদন করেছেন, তা জানা যায়নি।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

বেক্সিমকোর ৩ হাজার কোটি টাকার সুকুক বন্ডের মধ্যে পাবলিক অফারে ৭৫০ কোটি টাকা সংগ্রহের জন্য গত ১৬ আগস্ট চাদাঁ সংগ্রহ শুরু করে। যার জন্য প্রথম দফায় নির্ধারিত সর্বশেষ সময় ছিল ২৩ আগস্টের বিকাল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত। ওই সময়ে বন্ডটির চাহিদার ৭৫০ কোটি টাকার বিপরীতে যোগ্য বিনিয়োগকারী মাত্র ৫৫ কোটি ৬১ লাখ ৫৫ হাজার টাকার বা ৭.৪১৫% আবেদন করেন। এতে ৭১ জন যোগ্য বিনিয়োগকারী আবেদন করেন।

এই ব্যর্থতার পরে বেক্সিমকো সাবস্ক্রিপশনের সময় ১০ কার্যদিবস বাড়ায়। যা ৬ সেপ্টেম্বর বিকাল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছিল। কিন্তু ফলাফল প্রায় আগের মতোই থাকে।

আরও পড়ুন……
বাংলাদেশের শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের পরিবেশ ভালো- শেখ সামসুদ্দিন
অদক্ষ জনবল নির্ভর হওয়ায় এসএমই কোম্পানির ব্যয় বেশি হয়- মিজানুর রহমান

১ম দফায় সময় বাড়ানোর পরে বেক্সিমকোর বন্ডটিতে বর্ধিত সময়ে মাত্র ১ জন যোগ্য বিনিয়োগকারী আবেদন করেন। যাতে করে মোট ৭২ জনের ৭৫০ কোটি টাকার চাহিদার বিপরীতে মাত্র ৫৫ কোটি ৭১ লাখ ৫৫ হাজার টাকার বা ৭.৪২৯% আবেদন জমা পড়ে। অর্থাৎ বর্ধিত সময়ে ১ জন ১০ লাখ টাকার আবেদন করেন।

এরপরে ২য় দফায় সাবস্ক্রিপশনের ২৪ দিন সময় বাড়িয়ে ৩০ সেপ্টেম্বর বিকাল সাড়ে পর্যন্ত করা হয়। এই দফায় ১০ জন যোগ্য বিনিয়োগকারী ৪ কোটি ৯৩ লাখ টাকার আবেদন করেছেন। যাতে মোট ৮২ জনের ৬০ কোটি ৬৪ লাখ ৫৫ হাজার টাকার বা ৮.০৮৬% আবেদন জমা পড়েছে।

তবে এই পাবলিক অফারটিতে সাধারন বিনিয়োগকারীরা ব্রোকারেজ হাউজগুলোর মাধ্যমে কি পরিমাণ আবেদন করেছেন, তা এখনো জানা যায়নি। এ তথ্য এখনো হাউজগুলোর কাছে বিচ্ছিন্নভাবে রয়েছে। যা আগামি ৩ কার্যদিবসের মধ্যে ডিএসইতে জমা দেওয়ার বিধান রয়েছে। যাতে করে ৩ কার্যদিবস পরে যোগ্য ও সাধারন বিনিয়োগকারীদের মোট আবেদনের পরিমাণ জানা যাবে।

এই পাবলিক অফারটিতে কমপক্ষে ৩০ শতাংশ আবেদন জমা পড়তে হবে। অন্যথায় অফারটি বাতিল করা হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

গত ৬ সেপ্টেম্বর দ্বিতীয় দফায় সময় বাড়িয়ে বেক্সিমকো দেওয়া এক চিঠিতে বিএসইসি উল্লেখ করেছে, ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে ডেবট সিকিউরিটিজ রুলসের ১২(২) অনুযায়ি প্রয়োজনীয় আবেদন জমা না পড়লে, পাবলিক অফারটি বাতিল করা হবে।

ডেবট সিকিউরিটিজ রুলসের ১২(২) ধারায় বলা হয়েছে, পাবলিক অফারের যেকোন সিকিউরিটিজে সাধারন বিনিয়োগকারীদের কমপক্ষে ৩০ শতাংশ আবেদন জমা পড়তে হবে। এছাড়া আন্ডাররাইটারের (অবলেখক) ২০ শতাংশ আবেদনের পড়েও যদি ৫০ শতাংশের কম হয়, তাহলে ইস্যুটি বাতিল হবে।

এ হিসেবে ৭৫০ কোটির পাবলিক অফারটিতে কমপক্ষে (অবলেখক ব্যতিত) ২২৫ কোটি টাকার আবেদন জমা পড়তে হবে।

এই ২২৫ কোটির মধ্যে যোগ্য বিনিয়োগকারীরা ৬০ কোটি ৬৪ লাখ ৫৫ হাজার টাকার বা ৮.০৮৬% আবেদন করেছে। অর্থাৎ সাধারন বিনিয়োগকারীদের পক্ষ থেকে আরও কমপক্ষে ১৬৪ কোটি ৩৫ লাখ ৪৫ হাজার টাকার বা ২১.৯১৪% আবেদন জমা পড়তে হবে।

উল্লেখ্য বেক্সিমকোর প্রস্তাবিত গ্রিন সুকুকটির আকার ৩ হাজার কোটি টাকার। এরমধ্যে ৭৫০ কোটি টাকা আইপিওতে উত্তোলনের জন্য বরাদ্দ। বাকি ২ হাজার ২৫০ কোটি টাকার প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে সংগ্রহ করা হবে। এরমধ্যে বিদ্যমান শেয়ারহোল্ডারদের থেকে ৭৫০ কোটি টাকা এবং অন্যান্য বিনিয়োগকারীদের থেকে ১৫০০ কোটি টাকা উত্তোলনের জন্য বরাদ্দ।

গত ২৩ জুন কতিপয় শর্তসাপেক্ষে বিএসইসি বেক্সিমকো লিমিটেডের ৩ হাজার কোটি টাকার ৫ বছর মেয়াদী সিকিউরড কনভার্টেবল অথবা রিডেম্বল অ্যাসেট ব্যাকড গ্রিন সুকুক এর প্রস্তাব প্রদানের সিদ্ধান্ত নেয়।

এই সুকুক ইস্যুর মাধ্যমে ৩ হাজার কোটি টাকা উত্তোলন করে বেক্সিমকো লিমিটেডের টেক্সটাইল ইউনিটের কার্যক্রম বর্ধীতকরণ এবং বেক্সিমকো দুটি সরকার অনুমোদিত সাবসিডিয়ারি নবায়ন যোগ্য বিদ্যুৎ উৎপাদন প্রকল্পের (তিস্তা সোলার লিমিটেড এবং করতোয়া সোলার লিমিটেড) বাস্তবায়নের পাশাপাশি পরিবেশ উন্নয়ন এবং সংরক্ষণ নিশ্চিত করতে চায়।

এই সুকুকের প্রতি ইউনিটে অভিহিত মূল্য ১০০ টাকা। সুকুকটির নূন্যতম সাবস্কিপশন ৫ হাজার টাকা ও নূন্যতম লট ৫০টি। সুকুকটির সর্বনিন্ম প্রিয়ডিক ডিস্ট্রিবিউশন রেট ৯ শতাংশ।

সুকুকটির ট্রাস্টি হিসেবে ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি) এবং ইস্যু ম্যানেজার হিসেবে যথাক্রমে সিটি ব্যংক ক্যাপিটাল রিসোর্সেস ও অগ্রণী ইক্যুইটি এন্ড ইনভেস্টমেন্ট কাজ করছে।

বিজনেস আওয়ার/৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২১/আরএ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:
ট্যাগ :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার মেইলে তথ্য জমা করুন

বেক্সিমকোর সুকুকে যোগ্য বিনিয়োগকারীদের ৮ শতাংশ আবেদন

পোস্ট হয়েছে : ০৬:০৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২১

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক : শেয়ারবাজার থেকে পাবলিক অফারে অর্থ উত্তোলনে বাংলাদেশ এক্সপোর্ট ইমপোর্ট কোম্পানির (বেক্সিমকো) ৭৫০ কোটি টাকার সুকুক বন্ডে যোগ্য বিনিয়োগকারীরা ৮ শতাংশ আবেদন করেছেন। কোম্পানিটির সাবস্ক্রিপশনে দুই দফায় বৃদ্ধি করা সময় শেষে মোট এই আবেদন জমা পড়েছে। তবে এখনো ব্রোকারেজ হাউজের মাধ্যমে করা সাধারন বিনিয়োগকারীদের আবেদনের তথ্য স্টক এক্সচেঞ্জের কাছে জমা হয়নি। যাতে সাধারন বিনিয়োগকারীরা কি পরিমাণ আবেদন করেছেন, তা জানা যায়নি।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।

বেক্সিমকোর ৩ হাজার কোটি টাকার সুকুক বন্ডের মধ্যে পাবলিক অফারে ৭৫০ কোটি টাকা সংগ্রহের জন্য গত ১৬ আগস্ট চাদাঁ সংগ্রহ শুরু করে। যার জন্য প্রথম দফায় নির্ধারিত সর্বশেষ সময় ছিল ২৩ আগস্টের বিকাল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত। ওই সময়ে বন্ডটির চাহিদার ৭৫০ কোটি টাকার বিপরীতে যোগ্য বিনিয়োগকারী মাত্র ৫৫ কোটি ৬১ লাখ ৫৫ হাজার টাকার বা ৭.৪১৫% আবেদন করেন। এতে ৭১ জন যোগ্য বিনিয়োগকারী আবেদন করেন।

এই ব্যর্থতার পরে বেক্সিমকো সাবস্ক্রিপশনের সময় ১০ কার্যদিবস বাড়ায়। যা ৬ সেপ্টেম্বর বিকাল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছিল। কিন্তু ফলাফল প্রায় আগের মতোই থাকে।

আরও পড়ুন……
বাংলাদেশের শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের পরিবেশ ভালো- শেখ সামসুদ্দিন
অদক্ষ জনবল নির্ভর হওয়ায় এসএমই কোম্পানির ব্যয় বেশি হয়- মিজানুর রহমান

১ম দফায় সময় বাড়ানোর পরে বেক্সিমকোর বন্ডটিতে বর্ধিত সময়ে মাত্র ১ জন যোগ্য বিনিয়োগকারী আবেদন করেন। যাতে করে মোট ৭২ জনের ৭৫০ কোটি টাকার চাহিদার বিপরীতে মাত্র ৫৫ কোটি ৭১ লাখ ৫৫ হাজার টাকার বা ৭.৪২৯% আবেদন জমা পড়ে। অর্থাৎ বর্ধিত সময়ে ১ জন ১০ লাখ টাকার আবেদন করেন।

এরপরে ২য় দফায় সাবস্ক্রিপশনের ২৪ দিন সময় বাড়িয়ে ৩০ সেপ্টেম্বর বিকাল সাড়ে পর্যন্ত করা হয়। এই দফায় ১০ জন যোগ্য বিনিয়োগকারী ৪ কোটি ৯৩ লাখ টাকার আবেদন করেছেন। যাতে মোট ৮২ জনের ৬০ কোটি ৬৪ লাখ ৫৫ হাজার টাকার বা ৮.০৮৬% আবেদন জমা পড়েছে।

তবে এই পাবলিক অফারটিতে সাধারন বিনিয়োগকারীরা ব্রোকারেজ হাউজগুলোর মাধ্যমে কি পরিমাণ আবেদন করেছেন, তা এখনো জানা যায়নি। এ তথ্য এখনো হাউজগুলোর কাছে বিচ্ছিন্নভাবে রয়েছে। যা আগামি ৩ কার্যদিবসের মধ্যে ডিএসইতে জমা দেওয়ার বিধান রয়েছে। যাতে করে ৩ কার্যদিবস পরে যোগ্য ও সাধারন বিনিয়োগকারীদের মোট আবেদনের পরিমাণ জানা যাবে।

এই পাবলিক অফারটিতে কমপক্ষে ৩০ শতাংশ আবেদন জমা পড়তে হবে। অন্যথায় অফারটি বাতিল করা হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

গত ৬ সেপ্টেম্বর দ্বিতীয় দফায় সময় বাড়িয়ে বেক্সিমকো দেওয়া এক চিঠিতে বিএসইসি উল্লেখ করেছে, ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে ডেবট সিকিউরিটিজ রুলসের ১২(২) অনুযায়ি প্রয়োজনীয় আবেদন জমা না পড়লে, পাবলিক অফারটি বাতিল করা হবে।

ডেবট সিকিউরিটিজ রুলসের ১২(২) ধারায় বলা হয়েছে, পাবলিক অফারের যেকোন সিকিউরিটিজে সাধারন বিনিয়োগকারীদের কমপক্ষে ৩০ শতাংশ আবেদন জমা পড়তে হবে। এছাড়া আন্ডাররাইটারের (অবলেখক) ২০ শতাংশ আবেদনের পড়েও যদি ৫০ শতাংশের কম হয়, তাহলে ইস্যুটি বাতিল হবে।

এ হিসেবে ৭৫০ কোটির পাবলিক অফারটিতে কমপক্ষে (অবলেখক ব্যতিত) ২২৫ কোটি টাকার আবেদন জমা পড়তে হবে।

এই ২২৫ কোটির মধ্যে যোগ্য বিনিয়োগকারীরা ৬০ কোটি ৬৪ লাখ ৫৫ হাজার টাকার বা ৮.০৮৬% আবেদন করেছে। অর্থাৎ সাধারন বিনিয়োগকারীদের পক্ষ থেকে আরও কমপক্ষে ১৬৪ কোটি ৩৫ লাখ ৪৫ হাজার টাকার বা ২১.৯১৪% আবেদন জমা পড়তে হবে।

উল্লেখ্য বেক্সিমকোর প্রস্তাবিত গ্রিন সুকুকটির আকার ৩ হাজার কোটি টাকার। এরমধ্যে ৭৫০ কোটি টাকা আইপিওতে উত্তোলনের জন্য বরাদ্দ। বাকি ২ হাজার ২৫০ কোটি টাকার প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে সংগ্রহ করা হবে। এরমধ্যে বিদ্যমান শেয়ারহোল্ডারদের থেকে ৭৫০ কোটি টাকা এবং অন্যান্য বিনিয়োগকারীদের থেকে ১৫০০ কোটি টাকা উত্তোলনের জন্য বরাদ্দ।

গত ২৩ জুন কতিপয় শর্তসাপেক্ষে বিএসইসি বেক্সিমকো লিমিটেডের ৩ হাজার কোটি টাকার ৫ বছর মেয়াদী সিকিউরড কনভার্টেবল অথবা রিডেম্বল অ্যাসেট ব্যাকড গ্রিন সুকুক এর প্রস্তাব প্রদানের সিদ্ধান্ত নেয়।

এই সুকুক ইস্যুর মাধ্যমে ৩ হাজার কোটি টাকা উত্তোলন করে বেক্সিমকো লিমিটেডের টেক্সটাইল ইউনিটের কার্যক্রম বর্ধীতকরণ এবং বেক্সিমকো দুটি সরকার অনুমোদিত সাবসিডিয়ারি নবায়ন যোগ্য বিদ্যুৎ উৎপাদন প্রকল্পের (তিস্তা সোলার লিমিটেড এবং করতোয়া সোলার লিমিটেড) বাস্তবায়নের পাশাপাশি পরিবেশ উন্নয়ন এবং সংরক্ষণ নিশ্চিত করতে চায়।

এই সুকুকের প্রতি ইউনিটে অভিহিত মূল্য ১০০ টাকা। সুকুকটির নূন্যতম সাবস্কিপশন ৫ হাজার টাকা ও নূন্যতম লট ৫০টি। সুকুকটির সর্বনিন্ম প্রিয়ডিক ডিস্ট্রিবিউশন রেট ৯ শতাংশ।

সুকুকটির ট্রাস্টি হিসেবে ইনভেস্টমেন্ট কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি) এবং ইস্যু ম্যানেজার হিসেবে যথাক্রমে সিটি ব্যংক ক্যাপিটাল রিসোর্সেস ও অগ্রণী ইক্যুইটি এন্ড ইনভেস্টমেন্ট কাজ করছে।

বিজনেস আওয়ার/৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২১/আরএ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান: