ঢাকা , শনিবার, ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

প্রয়োজনে মিয়ানমার সীমান্তে গুলি : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

  • পোস্ট হয়েছে : ০১:১০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ অক্টোবর ২০২১
  • 37

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক : পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আব্দুল মোমেন জানিয়েছেন, মিয়ানমার থেকে অবৈধ অস্ত্র, মাদক ও মানবপাচার রোধে প্রয়োজনে সীমান্তে গুলি চালানো হবে।

মঙ্গলবার (৫ অক্টোবর) সিলেট নগরীর এমএজি ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে একটি অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সাবেক অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত ২০১০ সালে সিলেট বিমানবন্দর-বাদাঘাট বাইপাস সড়ক উন্নয়নের প্রকল্প গ্রহণ করেছিলেন। কিন্তু এখনো শেষ হয়নি। ১২ বছরে ১২ কিলোমিটার রাস্তার কাজ হয়নি। এটা সংশ্লিষ্টদের জন্য লজ্জার। এই ব্যর্থতা আমাদের জন্য দুঃখের, যারা এই রাস্তা ব্যবহার করছেন তাদের জন্যও দুঃখের। আর যারা এই কাজের দায়িত্বে (সওজ কর্মকর্তারা) ছিলেন তাদের জন্য লজ্জার।

উদাহরণ টেনে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্টের দায়িত্বে যখন পার্ক আসেন, তখন তিনি আইন করেন একটা প্রকল্পের জন্য একজনই প্রকল্প পরিচালক থাকবেন। এক ব্যক্তি একাধিক প্রকল্পের পরিচালক হবেন না। সময়মতো এই পরিচালক তার প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে পারলে ‘প্রমোটেড’ হবেন, আর ব্যর্থ হলে প্রয়োজনে তাকে চাকরি থেকে বের করে দেওয়া হবে। এই আইন বাস্তবায়নের ফলে দক্ষিণ কোরিয়া এখন মডেল। অথচ তারা আমাদের চেয়ে গরীব দেশ ছিলো।

বিজনেস আওয়ার/০৫ অক্টোবর, ২০২১/কমা

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:
ট্যাগ :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার মেইলে তথ্য জমা করুন

প্রয়োজনে মিয়ানমার সীমান্তে গুলি : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

পোস্ট হয়েছে : ০১:১০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ অক্টোবর ২০২১

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক : পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আব্দুল মোমেন জানিয়েছেন, মিয়ানমার থেকে অবৈধ অস্ত্র, মাদক ও মানবপাচার রোধে প্রয়োজনে সীমান্তে গুলি চালানো হবে।

মঙ্গলবার (৫ অক্টোবর) সিলেট নগরীর এমএজি ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে একটি অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সাবেক অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত ২০১০ সালে সিলেট বিমানবন্দর-বাদাঘাট বাইপাস সড়ক উন্নয়নের প্রকল্প গ্রহণ করেছিলেন। কিন্তু এখনো শেষ হয়নি। ১২ বছরে ১২ কিলোমিটার রাস্তার কাজ হয়নি। এটা সংশ্লিষ্টদের জন্য লজ্জার। এই ব্যর্থতা আমাদের জন্য দুঃখের, যারা এই রাস্তা ব্যবহার করছেন তাদের জন্যও দুঃখের। আর যারা এই কাজের দায়িত্বে (সওজ কর্মকর্তারা) ছিলেন তাদের জন্য লজ্জার।

উদাহরণ টেনে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্টের দায়িত্বে যখন পার্ক আসেন, তখন তিনি আইন করেন একটা প্রকল্পের জন্য একজনই প্রকল্প পরিচালক থাকবেন। এক ব্যক্তি একাধিক প্রকল্পের পরিচালক হবেন না। সময়মতো এই পরিচালক তার প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে পারলে ‘প্রমোটেড’ হবেন, আর ব্যর্থ হলে প্রয়োজনে তাকে চাকরি থেকে বের করে দেওয়া হবে। এই আইন বাস্তবায়নের ফলে দক্ষিণ কোরিয়া এখন মডেল। অথচ তারা আমাদের চেয়ে গরীব দেশ ছিলো।

বিজনেস আওয়ার/০৫ অক্টোবর, ২০২১/কমা

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান: