লাইভ স্কোর: বাংলাদেশ ২০ ওভারে ১৭১/৪ ( মাহমুদউল্লাহ ১০* ও মুশফিক ৫৭*; আফিফ ৭, নাঈম ৬২, সাকিব ১০, লিটন ১৬)
৪০ রানে ভাঙল উদ্বোধনী জুটি। লিটন দাস যাওয়ার ১৬ রান পর সাকিব আল হাসান আউট। যে বিপদের গন্ধ পাওয়া গিয়েছিল তা দূর হতে সময় লাগেনি। মূলত শুরুটা বাংলাদেশের অনুকূলে ছিল মোহাম্মদ নাঈমের ব্যাটে। ৪৪ বলে হাফ সেঞ্চুরি করার পাশাপাশি মুশফিকুর রহিম দারুণ ছিলেন ক্রিজে। ৩২ বলে তিনিও হাফ সেঞ্চুরি করেন। তৃতীয় উইকেটে দুজনের ৫১ বলে ৭৩ রানের জুটি শক্ত ভিত গড়ে দেয়। ৩৭ বলে ৫ চার ও ২ ছয়ে ৫৭ রানে অপরাজিত ছিলেন মুশফিক। নাঈম ৬২ রান করে আউট হন। শেষ ওভারে মাহমুদউল্লাহ ও মুশফিক একটি করে চার মেরে দলীয় স্কোর ১৭০ পার করেন। ৪ উইকেটে তাদের সংগ্রহ ১৭১ রান।
মুশফিকের হাফ সেঞ্চুরির পর আফিফ আউট
আফিফ হোসেনকে নিয়ে বড় প্রত্যাশা। কিন্তু তা পূরণ করতে পারছেন না তিনি। প্রথম রাউন্ডে ১৮, ১ ও ২১ রান করেন। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৭ রান করে রান আউট হলেন লাহিরু কুমারার সরাসরি থ্রোতে।
হাফ সেঞ্চুরি করলেন মুশফিক
মুশফিকের হাফ সেঞ্চুরি। ৩২ বল খেলে চারটি ৪ ও দুটি ছয়ে ফিফটি করলেন তিনি। ১৯তম ওভারের প্রথম বলে একটি সিঙ্গেল নিয়ে উদযাপন করেন মুশফিক।
দারুণ ইনিংস খেলে প্যাভিলিয়নে নাঈম
দারুণ আরেকটি ইনিংস উপহার দিয়ে বিদায় নিলেন মোহাম্মদ নাঈম। ওমানের বিপক্ষে খেলেছিলেন ৬৪ রানের ইনিংস। পাপুয়া নিউ গিনির বিপক্ষে শূন্য হাতে ফিরলেও সুপার টুয়েলভেও হাসল তার ব্যাট। ৪৪ বলে হাফ সেঞ্চুরি করেন। মুশফিকুর রহিমের সঙ্গে ৫১ বলে ৭৩ রানের জুটি গড়ে দলকে শক্ত সংগ্রহ এনে দিয়ে আউট তিনি। ১৭তম ওভারের প্রথম বলে বিনুরা ফার্নান্ডোকে ফিরতি ক্যাচ দেন। ৫২ বলে ৬ চারে ৬২ রান করেন নাঈম। উদ্বোধনী জুটিতে লিটন দাসের সঙ্গে ৪০ রান করেন তিনি।
বিজনেস আওয়ার/২৪ অক্টোবর, ২০২১/এএইচ