ঢাকা , শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৮ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সাংবাদিকদেরকে শেয়ারবাজার উঠানামার কারণ বিশ্লেষনের দক্ষতা অর্জন করতে হবে

  • পোস্ট হয়েছে : ০৮:২৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ নভেম্বর ২০২১
  • 73

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক : বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এম খায়রুল হোসেন বলেন, কোন কোন কারণ দ্ধারা ক্যাপিটাল মার্কেট উঠানামা করে, সেসব বিষয় বিশ্লেষনের জন্য সাংবাদিকদের দক্ষতা অর্জন করতে হবে। আজকে কি ঘটে গেলো বা বিগত দিনে কি ঘটেছিল, তার বর্ণনা দিয়ে আগামি দিনে সাংবাদিকতায় টিকে থাকা কঠিন হয়ে যাবে। ফলে তাদেরকে কারণ বিশ্লেষণ করে বহুদূর আগাতে হবে।

শুক্রবার (১৯ নভেম্বর) ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্টস ফোরামের (সিএসজেএফ) নিজস্ব অফিস উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। এতে বিএসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম, কমিশনার ড. শেখ সামসুদ্দিন আহমেদ ও ড. মিজানুর রহমান, ডিএসইর চেয়ারম্যান ইউনুসুর রহমানসহ বিভিন্ন স্টেকহোল্ডার প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সিএমজেএফ সভাপতি হাসান ইমাম রুবেল ও সঞ্চালনা করেন সাধারন সম্পাদক মনির হোসেন।

ড. খায়রুল হোসেন বলেন, সাংবাদিকদের দক্ষতা বৃদ্ধিতে যদি সহায়তা করা হয়, তাহলে দেশের অর্থনীতি ও সমাজ বেগবান হবে। তারা সামাজিক দর্পন হিসেবে কাজ করে। সে অর্থে আমি তাদেরকে এক ধরনের প্যাসিভ রেগুলেটর বলব। তবে সিএমজেএফ প্রেসিডেন্ট যে সুপার রেগুলেটর বলেছেন, তার এই দাবির সঙ্গে একটি ক্ষেত্রে একাত্মতা প্রকাশ করব। কারন তারা রেগুলেটরদের থেকে শুরু করে সব স্টেকহোল্ডারদের কর্মকান্ড বিশ্লেষণ করে ভুল ধরিয়ে দেয়। এর মাধ্যমে তারা স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতে ভূমিকা রাখে। তবে কোন ধরনের নির্দেশনা দিয়ে তারা এধরনের কাজ করার ক্ষমতা রাখে না।

তিনি বলেন, সিএমজেএফের একটি অবকাঠামো করে দিতে চেষ্টা করেছিলাম, কিন্তু পারিনি। তবে আমরা বিএসইসির পুরাতন অফিসে সিএমজেএফের একটি বসার মতো জায়গা করে দিতে পেরেছিলাম। আর শিবলীর নেতৃত্বাধীন কমিশনের সহযোগিতায় নিজস্ব অফিসের ব্যবস্থা হয়েছে।

আরও পড়ুন……
শেয়ারবাজারের উন্নয়নে এখনো কিছুই করতে পারিনি -বিএসইসি চেয়ারম্যান

বিএসইসির এই সাবেক চেয়ারম্যান বলেন, সাংবাদিকদের পেশাগত উন্নয়নে সংগঠন ও নিজস্ব অফিসের পাশাপাশি জ্ঞানভান্ডার তৈরী করতে হবে। তারা যে এরিয়া নিয়ে কাজ করে, সেই এরিয়ার আইন-কানুনসহ বিস্তারিত সর্ম্পক্যে জানতে হবে। তারা যত বেশি জানার দক্ষতা বাড়াতে পারবে, তত বেশি সমাজে অবদান রাখতে পারবে। এ ব্যাপারে স্টক এক্সচেঞ্জ, বিআইসিএম কাজ করে আসছে। এছাড়া ফাইন্যান্সিয়াল লিটারেসির আলোকে সাংবাদিকদের জন্য অনুষ্ঠান করা হয়েছে। আমি সাংবাদিকদেরকে জ্ঞানের পরিধি বাড়াতে বলব।

বিএসইসির বর্তমান চেয়ারম্যানের দৃষ্টি আলোকপাত করে তিনি বলেন, ভারতের শেয়ারবাজার ১৫-২০ বছর এগিয়ে রয়েছে। উন্নত দেশের শেয়ারবাজার আরও এগিয়ে আছে। এই সমস্যা লাঘবে আমাদেরকে ডেরিভেটিবস থেকে শুরু করে নতুন নতুন প্রোডাক্ট বাজারে আনতে হবে।

তিনি বলেন, বর্তমান কমিশন সিএমজেএফের একটি অফিস করে দিতে যে ভূমিকা রেখেছে, আশা করি তাদের দক্ষতা বাড়াতেও সেই ভূমিকা রাখবে। যাতে করে সাংবাদিকদের আর্থিক প্রতিবেদনসহ বিভিন্ন ইস্যুতে কারণ বিশ্লেষনের দক্ষতা তৈরী হবে।

বাংলাদেশের শেয়ারবাজারে তথ্যের অসমতা রয়েছে উল্লেখ করে খায়রুল হোসেন বলেন, সাংবাদিকরা হলো সেই গ্রুপ, যাদের মাধ্যমে একই তথ্য সবার কাছে যথাসময়ে পৌছে যায়। তাদের সঠিক দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে তথ্যের অসমতা বা ইনসাইডার ট্রেডিংয়ের মাধ্যমে যারা সুবিধা নিতে চায়, তা কমে আসবে।

অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- ডিএসইর পরিচালক শাকিল রিজভী, ডিএসইর সাবেক পরিচালক মিনহাজ মান্নান ইমন, বাংলাদেশ এসোসিয়েশন অব পাবলিকলি লিস্টেড কোম্পানিজের সহ-সভাপতি রিয়াদ মাহমুদ, বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স এসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট মো.ছায়েদুর রহমান, ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি শরীফ আনোয়ার হোসেন, অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক আবু আহমেদ, সেন্ট্রাল কাউন্টার পার্টি বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফরহাদ, বাংলাদেশ একাডেমি ফর ক্যাপিটাল মার্কেটের মহাপরিচালক ড.তৌফিক আহমেদ, এনআরবিসি ব্যাংকের চেয়ারম্যান পারভেজ তমাল, বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক সাইফুর রহমান, আইডিএলসি ফাইন্যান্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জামাল উদ্দিন, ই-জেনারেশনের চেয়ারম্যান শামীম আহসান, প্রাইম ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহসান কবির, ইউনাইটেড সিকিউরিটিজের পরিচালক খায়রুল আনাম চৌধুরী, শাহজালাল ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট লিমিটেডের প্রধান উপদেষ্টা মোহাম্মদ ইউনূস, প্রাইম ফাইন্যান্স ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. রেজাউল হক, আবেদ হোল্ডিংসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবু খালিদ মোঃ বরকত উল্লাহ, এএফসি ক্যাপিটালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহবুব মজুমদার, লংকাবাংলা সিকিউরিটিজের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সাফফাত রেজা, আইডিএলসি ইনভেস্টমেন্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মনিরুজ্জামান, ইউসিবি স্টক ব্রোকারেজের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রহমত পাশা, ডিবিএ’র ভাইস প্রেসিডেন্ট রিচার্ড ডি রোজারিও, এবি ইনভেস্টমেন্টের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আশরাফুল হক, এবি সিকিউরিটিজের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান পনির, ইউসিবি অ্যাসেট ম্যানেজমেন্টের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মোহাম্মদ রাশেদুল হাসান, ইউসিবি ইনভেস্টমেন্টের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা তানজিম আলমগীর, ওয়ালটনের সিনিয়র নির্বাহী পরিচালক উদয় হাকিম, সিএমজেএফের ফাউন্ডার প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, ফাউন্ডার সেক্রেটারি ফখরুল ইসলাম হারুন, সাবেক প্রেসিডেন্ট তৌহিদুল ইসলাম মিন্টু, সাবেক সেক্রেটারি সারোয়ার এ চৌধুরী প্রমুখ।

বিজনেস আওয়ার/১৯ নভেম্বর, ২০২১/আরএ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:
ট্যাগ :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার মেইলে তথ্য জমা করুন

সর্বাধিক পঠিত

সাংবাদিকদেরকে শেয়ারবাজার উঠানামার কারণ বিশ্লেষনের দক্ষতা অর্জন করতে হবে

পোস্ট হয়েছে : ০৮:২৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ নভেম্বর ২০২১

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক : বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এম খায়রুল হোসেন বলেন, কোন কোন কারণ দ্ধারা ক্যাপিটাল মার্কেট উঠানামা করে, সেসব বিষয় বিশ্লেষনের জন্য সাংবাদিকদের দক্ষতা অর্জন করতে হবে। আজকে কি ঘটে গেলো বা বিগত দিনে কি ঘটেছিল, তার বর্ণনা দিয়ে আগামি দিনে সাংবাদিকতায় টিকে থাকা কঠিন হয়ে যাবে। ফলে তাদেরকে কারণ বিশ্লেষণ করে বহুদূর আগাতে হবে।

শুক্রবার (১৯ নভেম্বর) ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্টস ফোরামের (সিএসজেএফ) নিজস্ব অফিস উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। এতে বিএসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম, কমিশনার ড. শেখ সামসুদ্দিন আহমেদ ও ড. মিজানুর রহমান, ডিএসইর চেয়ারম্যান ইউনুসুর রহমানসহ বিভিন্ন স্টেকহোল্ডার প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সিএমজেএফ সভাপতি হাসান ইমাম রুবেল ও সঞ্চালনা করেন সাধারন সম্পাদক মনির হোসেন।

ড. খায়রুল হোসেন বলেন, সাংবাদিকদের দক্ষতা বৃদ্ধিতে যদি সহায়তা করা হয়, তাহলে দেশের অর্থনীতি ও সমাজ বেগবান হবে। তারা সামাজিক দর্পন হিসেবে কাজ করে। সে অর্থে আমি তাদেরকে এক ধরনের প্যাসিভ রেগুলেটর বলব। তবে সিএমজেএফ প্রেসিডেন্ট যে সুপার রেগুলেটর বলেছেন, তার এই দাবির সঙ্গে একটি ক্ষেত্রে একাত্মতা প্রকাশ করব। কারন তারা রেগুলেটরদের থেকে শুরু করে সব স্টেকহোল্ডারদের কর্মকান্ড বিশ্লেষণ করে ভুল ধরিয়ে দেয়। এর মাধ্যমে তারা স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতে ভূমিকা রাখে। তবে কোন ধরনের নির্দেশনা দিয়ে তারা এধরনের কাজ করার ক্ষমতা রাখে না।

তিনি বলেন, সিএমজেএফের একটি অবকাঠামো করে দিতে চেষ্টা করেছিলাম, কিন্তু পারিনি। তবে আমরা বিএসইসির পুরাতন অফিসে সিএমজেএফের একটি বসার মতো জায়গা করে দিতে পেরেছিলাম। আর শিবলীর নেতৃত্বাধীন কমিশনের সহযোগিতায় নিজস্ব অফিসের ব্যবস্থা হয়েছে।

আরও পড়ুন……
শেয়ারবাজারের উন্নয়নে এখনো কিছুই করতে পারিনি -বিএসইসি চেয়ারম্যান

বিএসইসির এই সাবেক চেয়ারম্যান বলেন, সাংবাদিকদের পেশাগত উন্নয়নে সংগঠন ও নিজস্ব অফিসের পাশাপাশি জ্ঞানভান্ডার তৈরী করতে হবে। তারা যে এরিয়া নিয়ে কাজ করে, সেই এরিয়ার আইন-কানুনসহ বিস্তারিত সর্ম্পক্যে জানতে হবে। তারা যত বেশি জানার দক্ষতা বাড়াতে পারবে, তত বেশি সমাজে অবদান রাখতে পারবে। এ ব্যাপারে স্টক এক্সচেঞ্জ, বিআইসিএম কাজ করে আসছে। এছাড়া ফাইন্যান্সিয়াল লিটারেসির আলোকে সাংবাদিকদের জন্য অনুষ্ঠান করা হয়েছে। আমি সাংবাদিকদেরকে জ্ঞানের পরিধি বাড়াতে বলব।

বিএসইসির বর্তমান চেয়ারম্যানের দৃষ্টি আলোকপাত করে তিনি বলেন, ভারতের শেয়ারবাজার ১৫-২০ বছর এগিয়ে রয়েছে। উন্নত দেশের শেয়ারবাজার আরও এগিয়ে আছে। এই সমস্যা লাঘবে আমাদেরকে ডেরিভেটিবস থেকে শুরু করে নতুন নতুন প্রোডাক্ট বাজারে আনতে হবে।

তিনি বলেন, বর্তমান কমিশন সিএমজেএফের একটি অফিস করে দিতে যে ভূমিকা রেখেছে, আশা করি তাদের দক্ষতা বাড়াতেও সেই ভূমিকা রাখবে। যাতে করে সাংবাদিকদের আর্থিক প্রতিবেদনসহ বিভিন্ন ইস্যুতে কারণ বিশ্লেষনের দক্ষতা তৈরী হবে।

বাংলাদেশের শেয়ারবাজারে তথ্যের অসমতা রয়েছে উল্লেখ করে খায়রুল হোসেন বলেন, সাংবাদিকরা হলো সেই গ্রুপ, যাদের মাধ্যমে একই তথ্য সবার কাছে যথাসময়ে পৌছে যায়। তাদের সঠিক দায়িত্ব পালনের মাধ্যমে তথ্যের অসমতা বা ইনসাইডার ট্রেডিংয়ের মাধ্যমে যারা সুবিধা নিতে চায়, তা কমে আসবে।

অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- ডিএসইর পরিচালক শাকিল রিজভী, ডিএসইর সাবেক পরিচালক মিনহাজ মান্নান ইমন, বাংলাদেশ এসোসিয়েশন অব পাবলিকলি লিস্টেড কোম্পানিজের সহ-সভাপতি রিয়াদ মাহমুদ, বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স এসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট মো.ছায়েদুর রহমান, ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি শরীফ আনোয়ার হোসেন, অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক আবু আহমেদ, সেন্ট্রাল কাউন্টার পার্টি বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফরহাদ, বাংলাদেশ একাডেমি ফর ক্যাপিটাল মার্কেটের মহাপরিচালক ড.তৌফিক আহমেদ, এনআরবিসি ব্যাংকের চেয়ারম্যান পারভেজ তমাল, বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক সাইফুর রহমান, আইডিএলসি ফাইন্যান্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জামাল উদ্দিন, ই-জেনারেশনের চেয়ারম্যান শামীম আহসান, প্রাইম ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহসান কবির, ইউনাইটেড সিকিউরিটিজের পরিচালক খায়রুল আনাম চৌধুরী, শাহজালাল ইক্যুইটি ম্যানেজমেন্ট লিমিটেডের প্রধান উপদেষ্টা মোহাম্মদ ইউনূস, প্রাইম ফাইন্যান্স ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. রেজাউল হক, আবেদ হোল্ডিংসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবু খালিদ মোঃ বরকত উল্লাহ, এএফসি ক্যাপিটালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহবুব মজুমদার, লংকাবাংলা সিকিউরিটিজের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সাফফাত রেজা, আইডিএলসি ইনভেস্টমেন্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মনিরুজ্জামান, ইউসিবি স্টক ব্রোকারেজের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রহমত পাশা, ডিবিএ’র ভাইস প্রেসিডেন্ট রিচার্ড ডি রোজারিও, এবি ইনভেস্টমেন্টের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আশরাফুল হক, এবি সিকিউরিটিজের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান পনির, ইউসিবি অ্যাসেট ম্যানেজমেন্টের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মোহাম্মদ রাশেদুল হাসান, ইউসিবি ইনভেস্টমেন্টের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা তানজিম আলমগীর, ওয়ালটনের সিনিয়র নির্বাহী পরিচালক উদয় হাকিম, সিএমজেএফের ফাউন্ডার প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, ফাউন্ডার সেক্রেটারি ফখরুল ইসলাম হারুন, সাবেক প্রেসিডেন্ট তৌহিদুল ইসলাম মিন্টু, সাবেক সেক্রেটারি সারোয়ার এ চৌধুরী প্রমুখ।

বিজনেস আওয়ার/১৯ নভেম্বর, ২০২১/আরএ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান: