ঢাকা , রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

লিজিং খাতের দুরাবস্থা

  • পোস্ট হয়েছে : ০৩:৫০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ মে ২০১৯
  • 62

রেজোয়ান আহমেদ : শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত লিজিং খাতের কোম্পানিগুলোর ২০১৮ সালের ব্যবসায় মুনাফা কমেছে। যেখানে আইডিএলসি ফাইন্যান্সের মুনাফা কমেছে এবং লংকাবাংলা ফাইন্যান্সের মুনাফায় রীতিমতো ধস নেমেছে।

লিজিং কোম্পানিগুলোর ২০১৮ সালের (সমন্বিত) আর্থিক হিসাব থেকে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। তবে এ খাতের ২৩টি কোম্পানির মধ্যে নির্ধারিত সময় পার হয়ে গেলেও পিপলস লিজিং, ফারইস্ট ফাইন্যান্স, ইন্টারন্যাশনাল লিজিং ও ফার্স্ট ফাইন্যান্সের ২০১৮ সালের শেষ প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর) আর্থিক হিসাব প্রকাশ করা হয়নি। এরমধ্যে ফারইস্ট ফাইন্যান্স, ফার্স্ট ফাইন্যান্স ও পিপলস লিজিং লোকসানে রয়েছে।

দেখা গেছে, লিজিং খাতের ১৮টি কোম্পানির ২০১৮ সালে ৬০৭ কোটি ৪০ লাখ টাকার নিট মুনাফা হয়েছে। তবে লোকসানে থাকা ফারইস্ট ফাইন্যান্স, ফার্স্ট ফাইন্যান্স ও পিপলস লিজিংয়ের আর্থিক হিসাব প্রকাশের মাধ্যমে এই খাতের মুনাফার পরিমাণ কমে আসবে। যেখানে আগের বছর অর্থাৎ ২০১৭ সালে ২২টি লিজিং কোম্পানির মুনাফার পরিমাণ ছিল ৬৩৫ কোটি ৮৬ লাখ টাকা।

তালিকাভুক্ত লিজিং কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ২১৭ কোটি ১০ লাখ টাকা মুনাফা হয়েছে আইডিএলসি ফাইন্যান্সের। যে কোম্পানির আগের বছর মুনাফার পরিমাণ হয়েছিল ২২৭ কোটি ৭১ লাখ টাকা। আর লংকাবাংলার আগের বছরের ১৮৯ কোটি ৮৯ লাখ টাকার মুনাফা ২০১৮ সালে ৪৩ কোটি ৪৩ লাখে নেমে এসেছে।

এদিকে ২০১৮ সালে লোকসান করে সবার তলানিতে রয়েছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্স কোম্পানি (বিআইএফসি)। প্রতিষ্ঠানটির ১৩১ কোটি ৩৯ লাখ টাকা লোকসান হয়েছে। যার আগের বছর লোকসানের পরিমাণ হয়েছিল ৯৪ কোটি ৪ লাখ টাকা।

আইডিএলসি ফাইন্যান্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহি কর্মকর্তা (সিইও) আরিফ খান বিজনেস আওয়ারকে বলেন, আর্থিক খাতে অনেকে ব্যবসায় ভালো করছে, আবার অনেকে খারাপ করছে। এরমধ্যে কিছু কোম্পানির এনপিএল ঝুকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। এছাড়া তারল্য সংকটও দেখা দিয়েছে। যা ২০১৮ সালের আর্থিক খাতের জন্য চ্যালেঞ্জিং ছিল। তবে এই চ্যালেঞ্জিংয়ের মধ্যে আইডিএলসি অন্যদের তুলনায় ভালো করেছে।

নিম্নে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত লিজিং কোম্পানিগুলোর ২০১৮ সালের নিট মুনাফা, ইপিএস ও পরিশোধিত মূলধনের পরিমাণ টেবিলের মাধ্যমে তুলে ধরা হল। এক্ষেত্রে ব্রাকেটে () থাকা হিসাবকে ঋণাত্মক বোঝানো হয়েছে।

কোম্পানির নামমুনাফা (কোটি (টাকা)ইপিএস (টাকা)পরিশোধিত মূলধন (কোটি টাকা)
আইডিএলসি২১৭.১০৫.৭৬৩৭৭.০৫
ডেল্টা ব্র্যাক হাউজিং১০৪.৭৯৮.৬০১৩৪.০৮
উত্তরা ফাইন্যান্স১০৩.৫৬৮.২৭১২৫.২২
আইপিডিসি৪৫২.০৬২৩৫.৬১
লংকাবাংলা ফাইন্যান্স৪৩.৪৩০.৮৫৫১৩.১৮
জিএসপি ফাইন্যান্স৩১.০১২.৪০১২৯.২২
ফনিক্স ফাইন্যান্স২৮.৩১২.৩৩১২১.৪৯
বিডি ফাইন্যান্স২৮.১৮১.৮৫১৫২.৩০
ইউনাইটেড ফাইন্যান্স২৭.৬৯১.৪৮১৮৭.১২
ন্যাশনাল হাউজিং২৭.৫৬২.৫৯১০৬.৩৯
ইসলামিক ফাইন্যান্স২৪.৩৬১.৮১১৩৪.২৮
বে লিজিং২১.৯৯১.৬০১৩৭.৪৫
ফাস ফাইন্যান্স১২.০৭০.৮৫১৪১.৯৮
ইউনিয়ন ক্যাপিটাল৯.২০০.৫৬১৬৪.৩৬
প্রিমিয়ার লিজিং৭.৩৫০.৫৮১২৬.৬৪
প্রাইম ফাইন্যান্স০.২২২৭২.৯২
মাইডাস ফাইন্যান্স১.১৯০.০৯১৩২.৩০
বিআইএফসি(১৩১.৩৯)(১৩.০৫)১০০.৬৮
মোট কোম্পানি-১৮টি৬০৭.৪০২৮.৮৫কোটি ৩২৯২.২৭
 গড় : ৩৩.৭৪গড় : ১.৬০গড় : ১৮২.৯০

এদিকে সবচেয়ে কম মুনাফা হয়েছে মাইডাস ফাইন্যান্সিংয়ের। ২০১৮ সালে কোম্পানিটির ১ কোটি ১৯ লাখ টাকা মুনাফা হয়েছে। আর ৬ কোটি টাকা নিয়ে দ্বিতীয় সর্বনিম্ন প্রাইম ফাইন্যান্সের ও ৭ কোটি ৩৫ লাখ টাকা নিয়ে তৃতীয় সর্বনিম্ন মুনাফা হয়েছে প্রিমিয়ার লিজিংয়ের।

মুনাফায় আইডিএলসি ফাইন্যান্স সবার উপরে থাকলেও প্রতিষ্ঠানটি ইপিএসে তৃতীয় স্থানে রয়েছে। এক্ষেত্রে পরিশোধিত মূলধনের তুলনায় ডেল্টা ব্র্যাক হাউজিংয়ের সবচেয়ে বেশি মুনাফা হয়েছে। কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৮.৬০ টাকা। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা উত্তরা ফাইন্যান্সের ইপিএস হয়েছে ৮.২৭ টাকা।

তালিকাভুক্ত ১৮টি লিজিং কোম্পানির মোট ৩ হাজার ২৯২ কোটি ২৭ লাখ টাকার পরিশোধিত মূলধন রয়েছে। এরমধ্যে লংকাবাংলা ফাইন্যান্সের সবচেয়ে বেশি পরিশোধিত মূলধন রয়েছে। কোম্পানিটির ৫১৩ কোটি ১৮ লাখ টাকার পরিশোধিত মূলধন রয়েছে। এরপরে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩৭৭ কোটি ৫ লাখ টাকার পরিশোধিত মূলধন রয়েছে আইডিএলসি ফাইন্যান্সের।

অপরদিকে সবচেয়ে কম ১০০ কোটি ৬৮ লাখ টাকার পরিশোধিত মূলধন নিয়ে বিআইএফসি লোকসানের মাধ্যমে সবার তলানিতে রয়েছে। এরপরে দ্বিতীয় সর্বনিম্ন ১০৬ কোটি ৩৯ লাখ টাকার পরিশোধিত মূলধন নিয়ে মুনাফায় দশম অবস্থানে রয়েছে ন্যাশনাল হাউজিং ফাইন্যান্স।

উল্লেখ্যে ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি) শেয়ারবাজরে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বা লিজিং খাতে তালিকাভুক্ত হলেও কোম্পানিটি ব্যবসায়িক কার্যক্রম মূলত শেয়ার ব্যবসায়। এক্ষেত্রে আইসিবিতে অনেকাংশেই লিজিং কোম্পানির বৈশিষ্ট নেই। যাতে কোম্পানিটিকে নিউজে বিবেচনায় নেওয়া হয়নি।

বিজনেস আওয়ার/৩০ মে, ২০১৯/আরএ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:
ট্যাগ :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার মেইলে তথ্য জমা করুন

লিজিং খাতের দুরাবস্থা

পোস্ট হয়েছে : ০৩:৫০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ মে ২০১৯

রেজোয়ান আহমেদ : শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত লিজিং খাতের কোম্পানিগুলোর ২০১৮ সালের ব্যবসায় মুনাফা কমেছে। যেখানে আইডিএলসি ফাইন্যান্সের মুনাফা কমেছে এবং লংকাবাংলা ফাইন্যান্সের মুনাফায় রীতিমতো ধস নেমেছে।

লিজিং কোম্পানিগুলোর ২০১৮ সালের (সমন্বিত) আর্থিক হিসাব থেকে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। তবে এ খাতের ২৩টি কোম্পানির মধ্যে নির্ধারিত সময় পার হয়ে গেলেও পিপলস লিজিং, ফারইস্ট ফাইন্যান্স, ইন্টারন্যাশনাল লিজিং ও ফার্স্ট ফাইন্যান্সের ২০১৮ সালের শেষ প্রান্তিকের (অক্টোবর-ডিসেম্বর) আর্থিক হিসাব প্রকাশ করা হয়নি। এরমধ্যে ফারইস্ট ফাইন্যান্স, ফার্স্ট ফাইন্যান্স ও পিপলস লিজিং লোকসানে রয়েছে।

দেখা গেছে, লিজিং খাতের ১৮টি কোম্পানির ২০১৮ সালে ৬০৭ কোটি ৪০ লাখ টাকার নিট মুনাফা হয়েছে। তবে লোকসানে থাকা ফারইস্ট ফাইন্যান্স, ফার্স্ট ফাইন্যান্স ও পিপলস লিজিংয়ের আর্থিক হিসাব প্রকাশের মাধ্যমে এই খাতের মুনাফার পরিমাণ কমে আসবে। যেখানে আগের বছর অর্থাৎ ২০১৭ সালে ২২টি লিজিং কোম্পানির মুনাফার পরিমাণ ছিল ৬৩৫ কোটি ৮৬ লাখ টাকা।

তালিকাভুক্ত লিজিং কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ২১৭ কোটি ১০ লাখ টাকা মুনাফা হয়েছে আইডিএলসি ফাইন্যান্সের। যে কোম্পানির আগের বছর মুনাফার পরিমাণ হয়েছিল ২২৭ কোটি ৭১ লাখ টাকা। আর লংকাবাংলার আগের বছরের ১৮৯ কোটি ৮৯ লাখ টাকার মুনাফা ২০১৮ সালে ৪৩ কোটি ৪৩ লাখে নেমে এসেছে।

এদিকে ২০১৮ সালে লোকসান করে সবার তলানিতে রয়েছে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্স কোম্পানি (বিআইএফসি)। প্রতিষ্ঠানটির ১৩১ কোটি ৩৯ লাখ টাকা লোকসান হয়েছে। যার আগের বছর লোকসানের পরিমাণ হয়েছিল ৯৪ কোটি ৪ লাখ টাকা।

আইডিএলসি ফাইন্যান্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহি কর্মকর্তা (সিইও) আরিফ খান বিজনেস আওয়ারকে বলেন, আর্থিক খাতে অনেকে ব্যবসায় ভালো করছে, আবার অনেকে খারাপ করছে। এরমধ্যে কিছু কোম্পানির এনপিএল ঝুকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। এছাড়া তারল্য সংকটও দেখা দিয়েছে। যা ২০১৮ সালের আর্থিক খাতের জন্য চ্যালেঞ্জিং ছিল। তবে এই চ্যালেঞ্জিংয়ের মধ্যে আইডিএলসি অন্যদের তুলনায় ভালো করেছে।

নিম্নে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত লিজিং কোম্পানিগুলোর ২০১৮ সালের নিট মুনাফা, ইপিএস ও পরিশোধিত মূলধনের পরিমাণ টেবিলের মাধ্যমে তুলে ধরা হল। এক্ষেত্রে ব্রাকেটে () থাকা হিসাবকে ঋণাত্মক বোঝানো হয়েছে।

কোম্পানির নামমুনাফা (কোটি (টাকা)ইপিএস (টাকা)পরিশোধিত মূলধন (কোটি টাকা)
আইডিএলসি২১৭.১০৫.৭৬৩৭৭.০৫
ডেল্টা ব্র্যাক হাউজিং১০৪.৭৯৮.৬০১৩৪.০৮
উত্তরা ফাইন্যান্স১০৩.৫৬৮.২৭১২৫.২২
আইপিডিসি৪৫২.০৬২৩৫.৬১
লংকাবাংলা ফাইন্যান্স৪৩.৪৩০.৮৫৫১৩.১৮
জিএসপি ফাইন্যান্স৩১.০১২.৪০১২৯.২২
ফনিক্স ফাইন্যান্স২৮.৩১২.৩৩১২১.৪৯
বিডি ফাইন্যান্স২৮.১৮১.৮৫১৫২.৩০
ইউনাইটেড ফাইন্যান্স২৭.৬৯১.৪৮১৮৭.১২
ন্যাশনাল হাউজিং২৭.৫৬২.৫৯১০৬.৩৯
ইসলামিক ফাইন্যান্স২৪.৩৬১.৮১১৩৪.২৮
বে লিজিং২১.৯৯১.৬০১৩৭.৪৫
ফাস ফাইন্যান্স১২.০৭০.৮৫১৪১.৯৮
ইউনিয়ন ক্যাপিটাল৯.২০০.৫৬১৬৪.৩৬
প্রিমিয়ার লিজিং৭.৩৫০.৫৮১২৬.৬৪
প্রাইম ফাইন্যান্স০.২২২৭২.৯২
মাইডাস ফাইন্যান্স১.১৯০.০৯১৩২.৩০
বিআইএফসি(১৩১.৩৯)(১৩.০৫)১০০.৬৮
মোট কোম্পানি-১৮টি৬০৭.৪০২৮.৮৫কোটি ৩২৯২.২৭
 গড় : ৩৩.৭৪গড় : ১.৬০গড় : ১৮২.৯০

এদিকে সবচেয়ে কম মুনাফা হয়েছে মাইডাস ফাইন্যান্সিংয়ের। ২০১৮ সালে কোম্পানিটির ১ কোটি ১৯ লাখ টাকা মুনাফা হয়েছে। আর ৬ কোটি টাকা নিয়ে দ্বিতীয় সর্বনিম্ন প্রাইম ফাইন্যান্সের ও ৭ কোটি ৩৫ লাখ টাকা নিয়ে তৃতীয় সর্বনিম্ন মুনাফা হয়েছে প্রিমিয়ার লিজিংয়ের।

মুনাফায় আইডিএলসি ফাইন্যান্স সবার উপরে থাকলেও প্রতিষ্ঠানটি ইপিএসে তৃতীয় স্থানে রয়েছে। এক্ষেত্রে পরিশোধিত মূলধনের তুলনায় ডেল্টা ব্র্যাক হাউজিংয়ের সবচেয়ে বেশি মুনাফা হয়েছে। কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ৮.৬০ টাকা। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা উত্তরা ফাইন্যান্সের ইপিএস হয়েছে ৮.২৭ টাকা।

তালিকাভুক্ত ১৮টি লিজিং কোম্পানির মোট ৩ হাজার ২৯২ কোটি ২৭ লাখ টাকার পরিশোধিত মূলধন রয়েছে। এরমধ্যে লংকাবাংলা ফাইন্যান্সের সবচেয়ে বেশি পরিশোধিত মূলধন রয়েছে। কোম্পানিটির ৫১৩ কোটি ১৮ লাখ টাকার পরিশোধিত মূলধন রয়েছে। এরপরে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩৭৭ কোটি ৫ লাখ টাকার পরিশোধিত মূলধন রয়েছে আইডিএলসি ফাইন্যান্সের।

অপরদিকে সবচেয়ে কম ১০০ কোটি ৬৮ লাখ টাকার পরিশোধিত মূলধন নিয়ে বিআইএফসি লোকসানের মাধ্যমে সবার তলানিতে রয়েছে। এরপরে দ্বিতীয় সর্বনিম্ন ১০৬ কোটি ৩৯ লাখ টাকার পরিশোধিত মূলধন নিয়ে মুনাফায় দশম অবস্থানে রয়েছে ন্যাশনাল হাউজিং ফাইন্যান্স।

উল্লেখ্যে ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি) শেয়ারবাজরে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বা লিজিং খাতে তালিকাভুক্ত হলেও কোম্পানিটি ব্যবসায়িক কার্যক্রম মূলত শেয়ার ব্যবসায়। এক্ষেত্রে আইসিবিতে অনেকাংশেই লিজিং কোম্পানির বৈশিষ্ট নেই। যাতে কোম্পানিটিকে নিউজে বিবেচনায় নেওয়া হয়নি।

বিজনেস আওয়ার/৩০ মে, ২০১৯/আরএ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান: