ঢাকা , রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জেকেজির জালিয়াতির প্রধান অস্ত্র ছিলেন সাবরিনা

  • পোস্ট হয়েছে : ০৪:৩৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ জুলাই ২০২০
  • 63

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক : জেকেজি হেলথকেয়ারের জালিয়াতিতে ব্যবহৃত হয়েছে প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান ডা. সাবরিনা আরিফ চৌধুরীর ফেস ভ্যালু। দ্বিতীয় দফার রিমান্ডের প্রথম দিন শনিবার (১৮ জুলাই) তদন্ত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা এ তথ্য জানিয়েছেন।

ডিবি কর্মকর্তারা বলছেন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে ডা. সাবরিনার ফেস ভ্যালু ব্যবহার করে জালিয়াতি ও নানা ধরনের কাজ বাগিয়ে নিয়েছে। তবে তার এই কাজ একা একা সম্ভব হয়নি। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কর্মকর্তার সহযোগিতার প্রয়োজন হয়েছে। মামলার তদন্তের প্রয়োজনে আমরা একে একে সবাইকে ডাকবো।

জিজ্ঞাসাবাদে সাবরিনা গোয়েন্দা পুলিশকে জানিয়েছে, জেকেজি হেলথকেয়ারের জালিয়াতির কথা স্বাস্থ্য অধিদপ্তর কর্মকর্তাদের জানিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু সবকিছু জেনেও এই বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ নেননি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

এ প্রসঙ্গে গোয়েন্দা পুলিশের প্রধান আব্দুল বাতেন বলেন, সবকিছু জেনেও স্বাস্থ্য অধিদপ্তর কেন কোনো পদক্ষেপ নিলেন না, এমন প্রশ্নের উত্তর জানতে মামলার তদন্তের স্বার্থে যাকে যাকে জিজ্ঞাসাবাদের প্রয়োজন হবে সবাইকে আমরা জিজ্ঞেস করবো।

উল্লেখ্য, করোনা পরীক্ষা ছাড়াই ভুয়া রিপোর্ট দিয়ে গ্রেফতার হওয়া ডা. সাবরিনাকে আগে গত সোমবার ডা. সাবরিনাকে তিন দিনের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছিল ডিবি পুলিশ। ডা. সাবরিনার বৃহস্পতিবার রিমান্ড শেষ হয়। শুক্রবার তাকে আবারো দ্বিতীয় দফায় দুই রিমান্ডে নেয়া হয়।

বিজনেস আওয়ার/১৮ জুলাই, ২০২০/এ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:
ট্যাগ :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার মেইলে তথ্য জমা করুন

জেকেজির জালিয়াতির প্রধান অস্ত্র ছিলেন সাবরিনা

পোস্ট হয়েছে : ০৪:৩৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ জুলাই ২০২০

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক : জেকেজি হেলথকেয়ারের জালিয়াতিতে ব্যবহৃত হয়েছে প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান ডা. সাবরিনা আরিফ চৌধুরীর ফেস ভ্যালু। দ্বিতীয় দফার রিমান্ডের প্রথম দিন শনিবার (১৮ জুলাই) তদন্ত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা এ তথ্য জানিয়েছেন।

ডিবি কর্মকর্তারা বলছেন, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে ডা. সাবরিনার ফেস ভ্যালু ব্যবহার করে জালিয়াতি ও নানা ধরনের কাজ বাগিয়ে নিয়েছে। তবে তার এই কাজ একা একা সম্ভব হয়নি। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কর্মকর্তার সহযোগিতার প্রয়োজন হয়েছে। মামলার তদন্তের প্রয়োজনে আমরা একে একে সবাইকে ডাকবো।

জিজ্ঞাসাবাদে সাবরিনা গোয়েন্দা পুলিশকে জানিয়েছে, জেকেজি হেলথকেয়ারের জালিয়াতির কথা স্বাস্থ্য অধিদপ্তর কর্মকর্তাদের জানিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু সবকিছু জেনেও এই বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ নেননি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

এ প্রসঙ্গে গোয়েন্দা পুলিশের প্রধান আব্দুল বাতেন বলেন, সবকিছু জেনেও স্বাস্থ্য অধিদপ্তর কেন কোনো পদক্ষেপ নিলেন না, এমন প্রশ্নের উত্তর জানতে মামলার তদন্তের স্বার্থে যাকে যাকে জিজ্ঞাসাবাদের প্রয়োজন হবে সবাইকে আমরা জিজ্ঞেস করবো।

উল্লেখ্য, করোনা পরীক্ষা ছাড়াই ভুয়া রিপোর্ট দিয়ে গ্রেফতার হওয়া ডা. সাবরিনাকে আগে গত সোমবার ডা. সাবরিনাকে তিন দিনের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছিল ডিবি পুলিশ। ডা. সাবরিনার বৃহস্পতিবার রিমান্ড শেষ হয়। শুক্রবার তাকে আবারো দ্বিতীয় দফায় দুই রিমান্ডে নেয়া হয়।

বিজনেস আওয়ার/১৮ জুলাই, ২০২০/এ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান: