ব্যবস্থাপনা পরিচালক নিয়োগের পরে ট্রেডিং রাইট এনটাইটেলমেন্ট সার্টিফিকেট (ট্রেক) বিধিমালা নিয়ে বিভক্ত হয়ে পড়েছে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পরিচালনা পর্ষদ। এছাড়া ডিএসইরই ব্রোকারদের নিয়ে গঠিত ডিএসই ব্রোকার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ডিবিএ) আরেকটি পক্ষ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। আর খসড়া বিধিমালা প্রণয়নকারী নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনকেও (বিএসইসি) একটি পক্ষ ভাবছে ডিএসইর একাংশ।
তিন মাস আগে ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে কাজী সানাউল হককে নিয়োগ দেওয়া নিয়ে বিভক্ত হয় ডিএসইর পর্ষদ। যা স্টক এক্সচেঞ্জটিতে পর্ষদের মধ্যে অন্তকলহ চরম পর্যায়ে নিয়ে যায়। তবে সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে সানাউল হককেই নিয়োগ দেওয়ার জন্য কমিশনের কাছে অনুমোদন চাওয়া হয় এবং পরবর্তীতে তাকে চূড়ান্ত নিয়োগ দেওয়া হয়। এবার ট্রেক বিধিমালা প্রণয়নেও ডিএসইর পর্ষদ বিভক্ত হয়ে পড়েছে। এবারও সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে কমিশনের খসড়া বিধিমালায় সম্মতি জানিয়েছে ডিএসইর পর্ষদ।
ডিমিউচ্যুয়ালাইজেশন আইনের ১৬ এর ৫ ধারায় বলা হয়েছে, ডিমিউচ্যুয়ালাইজেশনের তারিখ হইতে ৫ বছর অতিক্রান্ত হবার পরে স্টক এক্সচেঞ্জ নির্ধারিত পদ্ধতিতে আবেদনকারীর অনুকূলে ট্রেক ইস্যু করা যাইবে। কিন্তু ডিএসই ২০১৩ সালের ২১ নভেম্বর ডিমিউচ্যুয়ালাইজড হওয়ার পরে প্রায় সাড়ে ৬ বছর পার হয়ে গেলেও স্টক এক্সচেঞ্জ থেকে ট্রেক ইস্যু করার কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি। সম্প্রতি বিএসইসি ডিএসইর পর্ষদের সম্মতি নিয়ে ট্রেক ইস্যুর লক্ষ্যে জনমত যাচাইয়ের জন্য খসড়া বিধিমালা প্রকাশ করেছে। এতে ডিএসইর পর্ষদের ৩ জনের আপত্তি থাকলেও সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে সম্মতি রয়েছে।
এখন ট্রেক বিধিমালা নিয়ে ডিএসইর একটি পক্ষ সক্রিয় হয়ে উঠলেও তাদের কাছ থেকে খসড়া প্রকাশের আগে বিএসইসির মতামত পেতে ১০ মাস সময় অপেক্ষা করতে হয়েছে। ২০১৯ সালের ২৯ মে ডিএসইর কাছে ট্রেক ইস্যু বিধিমালা নিয়ে মতামত চায় বিএসইসি। যা কয়েক দফা তাগাদা দেওয়ার পরে গত ১৬ মার্চ ডিএসই তাদের মতামত দিয়েছে।
এ বিষয়ে বিএসইসির নির্বাহি পরিচালক সাইফুর রহমান বিজনেস আওয়ারকে বলেন, স্টক এক্সচেঞ্জ ডিমিউচ্যুয়ালাইজড হওয়ার ৫ বছর পূর্তি হয়েছে ২০১৮ সালের ২০ নভেম্বর। কিন্তু এরপরে প্রায় দেড় বছর পার হয়ে গেলেও স্টক এক্সচেঞ্জ থেকে ট্রেক ইস্যুর লক্ষ্যে কোন পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। বরং তাদের কাছ থেকে মতামত পেতেই সময় লেগেছে ১০ মাস। এজন্য কয়েক দফায় তাগাদা দিতে হয়েছে।
তিনি বলেন, ট্রেক ইস্যু বিধিমালা প্রণয়নের জন্য ২০১৯ সালের ২৫ মার্চ কমিটি গঠন করে কমিশন। এরপরে ২৯ মে স্টক এক্সচেঞ্জের কাছে মতামত চাওয়া হয়। তারা সেই মতামত দেয় চলতি বছরের ১৬ মার্চ। এরপরে ১৯ মার্চ কমিশন খসড়া বিধিমালাটির অনুমোদন দেয়। যা ২৫ মার্চ জনমত যাচাইয়ের জন্য প্রকাশ করা হয়।
বিধি প্রণয়নের ক্ষমতা নিয়ে ডিমিউচ্যুয়ালাইজেশন আইনের ২২ এর ১ উপধারায় বলা হয়েছে, এই আইনের উদ্দেশ্য পূরণকল্পে কমিশন সরকারি গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্ধারা বিধি প্রণয়ন করতে পারবে। আর ২ উপধারায় বলা হয়েছে, উপধারা ১ অনুযায়ি বিধি প্রণয়নের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট বিধি-বিধান অনুসরন এবং প্রাক প্রকাশনা করতে হবে। এছাড়া ৩ উপধারায় বলা হয়েছে, প্রাক প্রকাশনার ক্ষেত্রে প্রস্তাবিত বিধি, বা সংশোধনের নিমিত্তে উহার খসড়া অন্যূন ৩ সপ্তাহের সময় প্রদানপূর্বক জনমত আহবান করে সরকারি গেজেটের পাশাপাশি কমিশনের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করতে হবে এবং কমপক্ষে ৩টি দৈনিক পত্রিকায় উল্লেখিত ওয়েবসাইটের ঠিকানাসহ বিধির প্রাক-প্রকাশনা সংক্রান্ত নোটিশ প্রকাশ করতে হবে।
এই আইনের ক্ষমতাবলে কমিশন জনমত যাচাইয়ের লক্ষ্যে ট্রেক ইস্যুর বিধির খসড়া প্রকাশ করেছে। আর এতে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) আপত্তি না জানানো বা সম্মতি জানানোর কারনেই লিগ্যাল নোটিশ দিয়েছে ব্রোকারদের সংগঠন ডিএসই ব্রোকার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ডিবিএ)। সংগঠনটির দাবি, কমিশনের ট্রেক নিয়ে বিধি তৈরীর আইনগত ক্ষমতা না থাকা সত্ত্বেও ডিএসই তাতে সম্মতি জানিয়েছে। তাই আগামি ৭ দিনের মধ্যে কমিশনে আপত্তি বা প্রতিবাদ জানিয়ে নোট দিতে বলেছে। অন্যথায় ইজিএমের মাধ্যমে পুরো পর্ষদকে অপসারন করার হূমকি দিয়েছে।
এদিকে ডিমিউচ্যুয়ালাইজেশন আইনে গেজেটে খসড়া বিধিমালা প্রকাশের কথা বলা হলেও কমিশন তা করেনি। যা নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন। গেজেটে প্রকাশ না হওয়ায় খসড়া বিধিমালার বৈধতা নিয়েই অনেকে প্রশ্ন করছেন। তবে কমিশন বলছে, গেজেটে প্রকাশের জন্য প্রেসে দেওয়া হয়েছে। যা ২৫ মার্চ অথবা ২৭ মার্চ প্রকাশ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু করোনাভাইরাসে সরকার ১০ দিন সাধারন ছুটি ঘোষণা করায় বিপত্তি ঘটেছে। ফলে অফিস-আদালত খোলার পরে গেজেট প্রকাশ করা হবে। আর ওই গেজেট প্রকাশের দিন থেকে জনমত প্রদানের জন্য ৩ সপ্তাহ সময় দেওয়া হবে।
সাইফুর রহমান বলেন, অন্যান্য বিষয়ে খসড়া বিধিমালা প্রকাশের ক্ষেত্রে গেজেটে প্রকাশ করতে হয় না। মতামত পাওয়ার পরে সংশোধনীর ক্ষেত্রে গেজেটে প্রকাশ করা হয়। কিন্তু ট্রেক ইস্যু নিয়ে ডিমিউচ্যুয়ালাইজেশন আইনে খসড়া বিধিমালা প্রকাশের ক্ষেত্রেই গেজেটে প্রকাশের কথা বলা হয়েছে। এলক্ষ্যে কমিশনও গেজেটে প্রকাশের জন্য প্রেসে পাঠায়। কিন্তু করোনাভাইরাসের ছুটির কারনে গেজেটে প্রকাশ করা সম্ভব হয়নি। যা ছুটি শেষে করা হবে এবং মতামত প্রদানের জন্য সময়ও দেওয়া হবে।
ডিমিউচ্যুয়ালাইজেশন আইনের ১৬ এর ১০ ধারায় বলা হয়েছে, ডিমিউচ্যুয়ালাইজড এক্সচেঞ্জ, বিধি দ্ধারা নির্ধারিত পদ্ধতিতে ট্রেক ইস্যু, স্থগিত ও বাতিল করতে পারবে। আর কমিশনের প্রকাশিত খসড়ায়ও এই ক্ষমতা রাখা হয়েছে। খসড়া অনুযায়ি, বিধিমালা কমিশন তৈরী করে দিলেও ট্রেক ইস্যু, স্থগিত ও বাতিল করার ক্ষমতা সংশ্লিষ্ট স্টক এক্সচেঞ্জের।
বিএসইসির প্রকাশিত খসড়ায় বলা হয়েছে, এক্সচেঞ্জ ট্রেক সনদ ইস্যুর লক্ষ্যে ২টি দৈনিক (ইংরেজি ও বাংলা) সংবাদপত্রে ও এক্সচেঞ্জের ওয়েবসাইটে নতুন ট্রেক ইস্যুর জন্য দরখাস্ত করার বিজ্ঞপ্তি প্রদান করবে। এক্সচেঞ্জ ফরমে উল্লেখিত তথ্যাদির সমর্থনে প্রয়োজনে অতিরিক্ত তথ্যাদি এবং কাগজপত্র দাখিল করার জন্য বলতে পারবে। এরপরে এক্সচেঞ্জ ট্রেক প্রাপ্তির যোগ্যতা পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে যাচাই বাছাই করে সন্তুষ্ট হলে ট্রেক ইস্যু করবে। অন্যথায় নামঞ্জুর করবে এবং জানিয়ে দেবে। এছাড়া কোন ট্রেক যোগ্যতা হারালে বা এই বিধিমালার কোন শর্ত ভঙ্গ করলে, এক্সচেঞ্জ তাহার সনদ বাতিল করতে পারবে।
তবে ট্রেক ইস্যু নিয়ে সবচেয়ে বড় সমস্যা তৈরী হয়েছে কমিশনের বিধিমালায় ফি নির্ধারন করে দেওয়া নিয়ে। প্রকাশিত খসড়া বিধিমালায় বলা হয়েছে, কোম্পানি, সংবিধিবদ্ধ সংস্থা বা কমিশনের অনুমোদিত কোন প্রতিষ্ঠান স্টক এক্সচেঞ্জের ট্রেক কিনতে পারবেন। এই ট্রেক পাওয়ার জন্য ১ লাখ টাকা ফিসহ এক্সচেঞ্জে আবেদন করতে হবে। আর ৫ লাখ টাকা দিতে হবে নিবন্ধন ফি হিসেবে। এই ফির পরিমাণ অনেক কম হয়েছে বলে বিধিমালার বিরোধীতাকারীদের দাবি। তাদের মতে, সর্বশেষ ২০১৩ সালে ডিএসইর একটি মেম্বারশীপ বিক্রি করা হয়েছে ৩২ কোটি টাকার উপরে। সেখানে এখন নামমাত্র অর্থে ট্রেক ইস্যু করা হবে। এটা কিভাবে সম্ভব? তাহলে বর্তমান মেম্বারশীপের ভ্যালু কোথায় নেমে আসবে? এছাড়া আইনে ফি নির্ধারন স্টক এক্সচেঞ্জের কাছে দেওয়া হয়েছে।
ডিমিউচ্যুয়ালাইজেশন আইনের ১১ এর ১ (গ)-তে বলা হয়েছে, অনুমোদিত স্কীমে বর্ণিত যোগ্যতা ও শর্তাদি অনুযায়ি ট্রেডিং রাইট এনটাইটেলমেন্ট সার্টিফিকেট প্রদান করিবে। অনুমোদিত ডিমিউচ্যুয়ালাইজেশন স্কীমে নতুন ট্রেক পাওয়ার জন্য বিভিন্ন শর্তের মধ্যে ৬.৪ এর (সি)-তে বলা হয়েছে, ট্রেক পাওয়ার জন্য এবং নবায়নের জন্য স্টক এক্সচেঞ্জের নির্ধারিত ফি জমা দিতে হবে।
আইনে ফি নির্ধারন স্টক এক্সচেঞ্জের হাতে দেওয়া হলেও কমিশন তা নির্ধারন করায় মেনে নিতে পারছেন না অনেকে। একটি গ্রুপকে ট্রেক পাইয়ে দেওয়ার জন্য এই ফি নির্ধারন করা হয়েছে বলে তারা ভাবছেন। যা থেকে অনেকে ব্যক্তিগতভাবে লাভবান হবেন। তাদের মতে, এতো কম টাকায় কেনা চাইবে ট্রেক নিতে। এর ফাঁকে একটি গ্রুপের লাভবান হওয়ার সুযোগ তৈরী হবে।
তবে কমিশন বলছে, স্টক এক্সচেঞ্জের মতামত নিয়েই ফি নির্ধারন করা হয়েছে। তাদের পর্ষদ এই ফির বিষয়ে সম্মতি জানিয়েছে। এছাড়া বিধিমালাটি চূড়ান্ত না। জনমত যাচাইয়ের পরে সংশোধনীর মাধ্যমে চূড়ান্ত করা হবে। সেখানে সংশ্লিষ্টদের পাঠানো মতামতকে গুরুত্ব দেওয়া হবে। এতে শেয়ারবাজার সংশ্লিষ্ট সবার মতামত পাঠানোর সুযোগ আছে। এমনকি সাংবাদিকেরাও মতামত দিতে পারবে। এছাড়া ফি নিয়ে যদি এতোই প্রশ্ন উঠে, তাহলে স্টক এক্সচেঞ্জ কিসের ভিত্তিতে সম্মতি দিয়েছিল, তা নিয়ে উল্টো প্রশ্ন কমিশনের।
বিএসইসির নির্বাহি পরিচালক বলেন, শেয়ারবাজারের কোন রেগুলেশনই স্টক এক্সচেঞ্জ করতে পারে না। রেগুলেশন করে কমিশন। তবে স্টক এক্সচেঞ্জ খসড়া তৈরী করে কমিশনের অনুমোদন নিতে পারে। এখন ফি নিয়ে যে প্রশ্ন উঠেছে, সেটা কিন্তু চূড়ান্ত না। এটা মতামতের ভিত্তিতে সংশোধনীর সুযোগ আছে। তবে ফি স্টক এক্সচেঞ্জ নির্ধারন করবে না। সব ফি কমিশন দ্ধারা নির্ধারিত হয়।
কমিশনের আরেকটি সূত্র বলছে, কমিশন যদি ফি নির্ধারন না করে দেয়, ডিএসইর ১ টাকাও পাওয়ার সুযোগ নেই। এই ফি ডিএসইর মতামত নিয়েই নির্ধারন করা হয়েছে। তবে তারা ফি সময় সময় পরিবর্তনের প্রস্তাব করেছিল। যা হয়তো সংশোধনী বিধিমালায় যুক্ত করা হবে।
বিধিমালার সমর্থনকারীদের মতে, সর্বশেষ ৩২ কোটি টাকার মেম্বারশীপ বিক্রি করা হলেও স্ট্যাটেজিক ইনভেস্টরদের কাছে ২৫ শতাংশ শেয়ার বিক্রির দর হিসাবে একটি ব্রোকারেজ হাউজের দাম নেমে এসেছে ১৫ কোটিতে। আর ৩২ কোটিতে একটি মেম্বারশীপের সঙ্গে ট্রেক, ডিলার ও শেয়ার দেওয়া হয়েছে। কিন্তু ভবিষ্যতে শুধুমাত্র ট্রেক ইস্যু করা হবে। যারা স্টক এক্সচেঞ্জের কোন মালিকানা পাবেন না। শুধুমাত্র শেয়ার ও ইউনিট বেচা-কেনা করার সুযোগ পাবেন। যে ট্রেকহোল্ডারকে প্রতিবছর ১ লাখ টাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে ফি দিতে হবে।
এদিকে বিধিমালায় ট্রেক পাওয়ার জন্য কমপক্ষে ৩ কোটি টাকার পরিশোধিত মূলধন থাকার বাধ্যবাধকতা করা হয়েছে। এছাড়া সার্বক্ষণিক নীরিক্ষিত নিট সম্পদের পরিমাণ পরিশোধিত মূলধনের ন্যূনতম ৭৫ শতাংশের বেশি থাকতে হবে। আর স্টক এক্সচেঞ্জে ২ কোটি টাকা বা কমিশনের সময় সময় নির্ধারিত অর্থ জামানত হিসাবে রাখতে হবে। অর্থাৎ ৬ লাখ টাকায় ট্রেক পাওয়ার জন্য আরও কমপক্ষে ৫ কোটি টাকা থাকতে হবে। তবে ডিমিউচ্যুয়ালাইজেশন স্কীমে পরিশোধিত মূলধনের পরিমাণ ১ কোটি টাকার কথা বলা হয়েছে। এছাড়া ডিপোজিটের বিষয়ে কিছু বলা হয়নি। এবং ডিএসই কর্তৃপক্ষও এ বিষয়ে কোন প্রস্তাব রাখেনি বলে কমিশন সূত্রে জানা গেছে।
ডিমিউচ্যুয়ালাইজেশন স্কীমে নতুন ট্রেক পাওয়ার জন্য বিভিন্ন শর্তের মধ্যে ৬.৪ এর (ই)(৩)-এ, ট্রেক পাওয়ার জন্য কমপক্ষে ১ কোটি টাকা পরিশোধিত মূলধন এবং নিট সম্পদ ৭৫% থাকার শর্ত দেওয়া হয়েছে।
বিজনেস আওয়ার/১৫ এপ্রিল, ২০২০/আরএ