ঢাকা , শুক্রবার, ৩০ মে ২০২৫, ১৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চালের বস্তায় ‘মিনিকেট না’ ধানের জাত লিখতে হবে: মন্ত্রীপরিষদ সচিব

  • পোস্ট হয়েছে : ০৫:০৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ৫ অক্টোবর ২০২২
  • 70

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক: মিনিকেট নামে ধানের কোনো জাত নেই, তাই মিনিকেট নামে কোনো চাল বাজারজাত করা যাবে না। বস্তার উপর অবশ্যই ধানের জাতের নাম লিখতে হবে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রীপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম।

বুধবার (৫ অক্টোবর) সকালে গাজীপুরে ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটে কৃষিক্ষেত্রে গবেষণা এবং মাঠ পর্যায়ে জাত ও প্রযুক্তি সম্প্রসারণ সম্পর্কিত মতবিনিময় সভায় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি।

খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, “মিনিকেট বলে কিছু বিক্রি করা যাবে না। এখন থেকে মিল থেকে যে চাল বের হবে তার বস্তায় জাত লিখে দিতে হবে। এজন্য মিল মালিকদের চিঠি দেয়া হয়েছে। কেউ যদি এটা ব্যতয় করে সেক্ষেত্রে অ্যাকশনে যাব আমরা।”

অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. মো. শাজাহান কবীর। কৃষি মন্ত্রণালযয়ের সচিব মো. সায়েদুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলম, তথ্য ও সম্প্রচার সচিব মো. মকবুল হোসেন, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ সচিব ড. নাহিদ রশীদ, কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. শেখ মোহাম্মদ বখতিয়ার।

বিজনেস আওয়ার/০৫অক্টোবর, ২০২২/এএইচএ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:
ট্যাগ :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার মেইলে তথ্য জমা করুন

চালের বস্তায় ‘মিনিকেট না’ ধানের জাত লিখতে হবে: মন্ত্রীপরিষদ সচিব

পোস্ট হয়েছে : ০৫:০৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ৫ অক্টোবর ২০২২

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক: মিনিকেট নামে ধানের কোনো জাত নেই, তাই মিনিকেট নামে কোনো চাল বাজারজাত করা যাবে না। বস্তার উপর অবশ্যই ধানের জাতের নাম লিখতে হবে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রীপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম।

বুধবার (৫ অক্টোবর) সকালে গাজীপুরে ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটে কৃষিক্ষেত্রে গবেষণা এবং মাঠ পর্যায়ে জাত ও প্রযুক্তি সম্প্রসারণ সম্পর্কিত মতবিনিময় সভায় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি।

খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, “মিনিকেট বলে কিছু বিক্রি করা যাবে না। এখন থেকে মিল থেকে যে চাল বের হবে তার বস্তায় জাত লিখে দিতে হবে। এজন্য মিল মালিকদের চিঠি দেয়া হয়েছে। কেউ যদি এটা ব্যতয় করে সেক্ষেত্রে অ্যাকশনে যাব আমরা।”

অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. মো. শাজাহান কবীর। কৃষি মন্ত্রণালযয়ের সচিব মো. সায়েদুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলম, তথ্য ও সম্প্রচার সচিব মো. মকবুল হোসেন, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ সচিব ড. নাহিদ রশীদ, কৃষি গবেষণা কাউন্সিলের নির্বাহী চেয়ারম্যান ড. শেখ মোহাম্মদ বখতিয়ার।

বিজনেস আওয়ার/০৫অক্টোবর, ২০২২/এএইচএ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান: