ঢাকা , সোমবার, ০২ জুন ২০২৫, ১৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জেলা-উপজেলা পর্যায়ে শিশুদের টিকাদান শুরু

  • পোস্ট হয়েছে : ১১:৪১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ অক্টোবর ২০২২
  • 78

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক: মঙ্গলবার (১১ অক্টোবর) সকাল থেকে করোনা প্রতিরোধে ৫-১১ বছরের শিশুদের জেলা-উপজেলা পর্যায়ে টিকাদান কর্মসূচি শুরু হয়েছে; যা চলবে আগামী ১২ দিন পর্যন্ত।

জানা গেছ, এ কর্মসূচির আওতায় শিশুদের জন্য বিশেষভাবে তৈরি পেডিয়াট্রিক ফর্মুলেশন ফাইজার বায়োএনটেক কমিউনিটি টিকা দেয়া হবে। সারাদেশের সোয়া দুই কোটি শিশুকে টিকা দেয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।

এদিন শিশুদের স্কুলকেন্দ্রিক টিকা দেয়া হবে। পরবর্তীকালে তা কমিউনিটি পর্যায়ে দেয়া হবে। এ টিকার দুটি ডোজ আট সপ্তাহের ব্যবধানে নিতে হয়। এরই মধ্যে সুরক্ষা ওয়েবপোর্টাল বা অ্যাপের মাধ্যমে উল্লিখিত বয়সসীমার শিশুদের রেজিস্ট্রেশন শুরু হয়েছে।

তিনি বলেন, ‘রেজিস্ট্রেশনের ক্ষেত্রে ১৭ ডিজিটের ডিজিটাল জন্ম নিবন্ধন নম্বর ব্যবহার করতে হবে। নিবন্ধনের পর টিকাকার্ড দেখালে কাছাকাছি কোনো স্কুলে স্থাপিত টিকাকেন্দ্র ও পরবর্তী সময়ে কমিউনিটি পর্যায়ের (স্কুলবহির্ভূত শিশু) কেন্দ্র থেকে টিকা নেয়া যাবে।’

কোনো কারণে শিশুর সুরক্ষা নিবন্ধন সম্ভব না হলেও লাইন লিস্টিংয়ের মাধ্যমে করোনার টিকা দেয়া হবে।

প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে টিকাদান কার্যক্রম শুরু হবে। তবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান/প্রতিনিধি, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা, উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা ও স্বাস্থ্য-পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা বা পৌরসভা কর্তৃপক্ষ আলোচনা করে সমন্বয়ের মাধ্যমে টিকাদানের সময় নির্ধারণ করবেন।

এ কর্মসূচির পর একদিন শুধু জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের স্কুলের বাইরে থাকা ৫-১১ বছর বয়সী শিশুদের ভ্যাকসিনেশনের আওতায় আনতে সারা দেশের কমিউনিটি পর্যায়ে একযোগে টিকাদান কার্যক্রম পরিচালিত হবে।

বিজনেস আওয়ার/১১ অক্টোবর, ২০২২/এএইচএ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:
ট্যাগ :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার মেইলে তথ্য জমা করুন

জেলা-উপজেলা পর্যায়ে শিশুদের টিকাদান শুরু

পোস্ট হয়েছে : ১১:৪১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ অক্টোবর ২০২২

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক: মঙ্গলবার (১১ অক্টোবর) সকাল থেকে করোনা প্রতিরোধে ৫-১১ বছরের শিশুদের জেলা-উপজেলা পর্যায়ে টিকাদান কর্মসূচি শুরু হয়েছে; যা চলবে আগামী ১২ দিন পর্যন্ত।

জানা গেছ, এ কর্মসূচির আওতায় শিশুদের জন্য বিশেষভাবে তৈরি পেডিয়াট্রিক ফর্মুলেশন ফাইজার বায়োএনটেক কমিউনিটি টিকা দেয়া হবে। সারাদেশের সোয়া দুই কোটি শিশুকে টিকা দেয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।

এদিন শিশুদের স্কুলকেন্দ্রিক টিকা দেয়া হবে। পরবর্তীকালে তা কমিউনিটি পর্যায়ে দেয়া হবে। এ টিকার দুটি ডোজ আট সপ্তাহের ব্যবধানে নিতে হয়। এরই মধ্যে সুরক্ষা ওয়েবপোর্টাল বা অ্যাপের মাধ্যমে উল্লিখিত বয়সসীমার শিশুদের রেজিস্ট্রেশন শুরু হয়েছে।

তিনি বলেন, ‘রেজিস্ট্রেশনের ক্ষেত্রে ১৭ ডিজিটের ডিজিটাল জন্ম নিবন্ধন নম্বর ব্যবহার করতে হবে। নিবন্ধনের পর টিকাকার্ড দেখালে কাছাকাছি কোনো স্কুলে স্থাপিত টিকাকেন্দ্র ও পরবর্তী সময়ে কমিউনিটি পর্যায়ের (স্কুলবহির্ভূত শিশু) কেন্দ্র থেকে টিকা নেয়া যাবে।’

কোনো কারণে শিশুর সুরক্ষা নিবন্ধন সম্ভব না হলেও লাইন লিস্টিংয়ের মাধ্যমে করোনার টিকা দেয়া হবে।

প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে টিকাদান কার্যক্রম শুরু হবে। তবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান/প্রতিনিধি, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা, উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা ও স্বাস্থ্য-পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা বা পৌরসভা কর্তৃপক্ষ আলোচনা করে সমন্বয়ের মাধ্যমে টিকাদানের সময় নির্ধারণ করবেন।

এ কর্মসূচির পর একদিন শুধু জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের স্কুলের বাইরে থাকা ৫-১১ বছর বয়সী শিশুদের ভ্যাকসিনেশনের আওতায় আনতে সারা দেশের কমিউনিটি পর্যায়ে একযোগে টিকাদান কার্যক্রম পরিচালিত হবে।

বিজনেস আওয়ার/১১ অক্টোবর, ২০২২/এএইচএ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান: