বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক: চলতি মাসের শুরুতে বিদ্যুতের জাতীয় গ্রিড বিপর্যয়ের পেছনে কারিগরি নয়, ‘ব্যবস্থাপনাগত ক্রুটি’ ছিল। আর সুনির্দিষ্টভাবে দায়ীদের চাকরিচ্যুত করা হবে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ ও জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।
শনিবার (১৫ অক্টোবর) সাংবাদিকদের তিনি বলেন, বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি), ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেড (ডেসকো) ও জাতীয় লোড ডেসপাস সেন্টারের (এনএলডিসির) সমন্বয়ের অভাবে গ্রিড বিপর্যয় ঘটে।
গত ৪ অক্টোবর বাংলাদেশের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ব্ল্যাক আউটের ঘটনা ঘটে।
দুপুর ২টা ৪ মিনিটে বিদ্যুৎ চলে যাওয়াকে শুরুতে অনেকেই ভেবেছিলেন সাধারণ লোডশেডিং। কিন্তু সময় গড়ানোর পর জানা যায়, বড় রকমের ব্ল্যাকআউটের মুখে পড়েছে বাংলাদেশের অর্ধেক অঞ্চল।
এ ঘটনা তদন্তে সঞ্চালন সংস্থা পিজিসিবির নিজস্ব তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। আবার মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকেও পৃথক তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়।
টানা ৬-৭ ঘণ্টা অন্ধকারে ছিল ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট, কুমিল্লা, ময়মনসিংহ ও এর আশপাশের এলাকার কয়েক কোটি মানুষ। এর আগে ২০১৪ সালের নভেম্বরে দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ১২ ঘণ্টার ব্ল্যাকআউট হয়।
বিজসেন আওয়ার/১৫ অক্টোবর, ২০২২/এএইচএ