শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত জুন ক্লোজিং কোম্পানিগুলোর পরিচালনা পর্ষদ ২০২১-২২ অর্থবছরের ব্যবসায় ৮ হাজার ৫৬৫ কোটি টাকার নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। গত ১ জুলাই থেকে ০৫ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত কোম্পানিগুলোর পরিচালনা পর্ষদ সভায় এই ঘোষণা করা হয়েছে। যা বার্ষিক সাধারন সভায় (এজিএম) স্ব স্ব কোম্পানির শেয়ারহোল্ডারদের সম্মতিক্রমে প্রদান করা হবে। কিন্তু এই লভ্যাংশ শেয়ারহোল্ডারদের ব্যাংক হিসাবে দেওয়ার কারনে তা শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের আসার সম্ভাবনা খুবই কম থাকে। এ কারনে কমিশন নগদ লভ্যাংশ ব্যাংকের পরিবর্তে বিও হিসাবে পাঠানোর চিন্তা-ভাবনা করছে।
কোম্পানিগুলোর পর্ষদের ঘোষিত লভ্যাংশ অনুমোদনের জন্য প্রায় সব কোম্পানির এজিএম ডিসেম্বরের মধ্যে অনুষ্ঠিত হবে। এরপরে জানুয়ারির মধ্যে শেয়ারহোল্ডারদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে তা পাঠিয়ে দেওয়া হবে।
এই ব্যাংক হিসাবে নগদ লভ্যাংশ পাঠানোর কারনে তা আর শেয়ারবাজারে ফিরে আসে না বলে মনে করেন বাজার সংশ্লিষ্টরা। কারন হিসেবে তারা বলেন, ব্যাংকে হিসাবে লভ্যাংশ চলে গেলে সেটা আবার ব্রোকারেজ হাউজে জমা দিতে ঝামেলা মনে করাটা স্বাভাবিক। এছাড়া অলসতা করেও অনেক ব্যাংক থেকে টাকা তুলে বিওতে দিতে চাইবে না। এছাড়া আমাদের শেয়ারবাজারে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারী বেশি এবং তারা লভ্যাংশও পায় ছোট আকারের। যে কারনে তারা ওই স্বল্প লভ্যাংশ তুলে বিওতে জমা দেওয়াটাকে পরিশ্রমের তুলনায় ফলপ্রসু মনে করে না। এ কারনে নগদ লভ্যাংশ বিনিয়োগে আসে না বললেই চলে।
এই পরিস্থিতিতে নগদ লভ্যাংশকে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগে আনার জন্য ব্যাংক হিসাবের পরিবর্তে বিও হিসাবে দিতে হবে। এতে করে হাজার হাজার কোটি টাকার তারল্য বাড়বে। যা বর্তমান সময়ে করতে পারলে শেয়ারবাজারের জন্য খুবই সহায়ক হবে।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম বিজনেস আওয়ারকে বলেন, নগদ লভ্যাংশ ব্যাংকের পরিবর্তে বিও হিসাবে পাঠানোর বিষয়টি কমিশন গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করবে। এ বিষয়ে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
২০২১-২২ অর্থবছরের ব্যবসায় সাড়ে ৮ হাজার কোটি টাকার নগদ লভ্যাংশ ঘোষনার পেছনে কারন হিসেবে রয়েছে নতুন কমিশনের সক্রিয় ভূমিকা ও বাজেটে কমপক্ষে বোনাস শেয়ারের সমপরিমাণ নগদ লভ্যাংশ প্রদান বাধ্যবাধকতা অন্যতম কারন। অন্যথায় পুরো বোনাস শেয়ারের উপরে অতিরিক্ত ১০ শতাংশ করারোপের শাস্তির যেমন বিধান রয়েছে, একইভাবে অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামের নেতৃত্বাধীন কমিশনের জেরার মুখে পড়তে হয়।
বর্তমান কমিশনের অধীনে ব্যবসা সম্প্রসারণ ছাড়া বোনাস শেয়ার দেওয়া প্রায় অসম্ভব। এই বোনাস শেয়ার দিতে গেলে কমিশনের অনুমোদনের প্রয়োজন পড়ে। এছাড়া লভ্যাংশ না দেওয়া বা নামমাত্র দেওয়া কোম্পানিগুলোকে ব্যাখ্যার জন্য কমিশনে তলব করা হয়। যে কারনে সঙ্গত কারনেই কমে এসেছে বোনাস শেয়ার।
দেখা গেছে, গত ১ জুলাই থেকে ৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময়ে জুন ক্লোজিং, কয়েকটি অন্তর্বর্তীকালীন ও দু-একটি ২১ সালের ডিসেম্বর ক্লোজিং বীমা কোম্পানি লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এ পর্যন্ত ২১৫ কোম্পানির পর্ষদ ৮ হাজার ৫৬৪ কোটি ৭৪ লাখ টাকার নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। তবে জুন ক্লোজিং কোম্পানিগুলোর জন্য নির্দিষ্ট সময় গত ৩১ অক্টোবর শেষ হয়ে গেলেও কয়েকটি কোম্পানি এখনো লভ্যাংশ সংক্রান্ত সভা সম্পন্ন করেনি।
কোম্পানিগুলোর এই বড় নগদ লভ্যাংশ শেয়ারবাজারে ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে সহায়ক হবে বলে মনে করছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা। এই নগদ লভ্যাংশে লেনদেনে কিছুটা ইতিবাচক প্রভাব পড়বে।
এর আগে চলতি বছরে ডিসেম্বর ক্লোজিং কোম্পানিগুলোর লভ্যাংশ সভা করা (জানুয়ারি-মে ২০২২) ৯০ কোম্পনির মধ্যে ৮২ কোম্পানির পর্ষদ অন্তর্বর্তীসহ ৯ হাজার ৩০১ কোটি ৭২ লাখ টাকার নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করে।
অপরদিকে আগের বছরে জুন ক্লোজিং কোম্পানিগুলোর মধ্যে (১ জুলাই-২৬ নভেম্বর ২০২১) পর্যন্ত সময়ে ২১৩ কোম্পানির পর্ষদ ৮ হাজার ৫৯৫ কোটি ৮ লাখ টাকার নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করে।
এ বছর শেয়ারহোল্ডারদেরকে জুন ক্লোজিং কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি নগদ লভ্যাংশ দেবে ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি। এ কোম্পানিটি ২০২১-২২ অর্থবছরের ব্যবসায় শেয়ারহোল্ডারদেরকে ১৭০ শতাংশ হারে অর্থাৎ প্রতিটি শেয়ারে ১৭ টাকা করে মোট ৯৮৫ কোটি ৪৮ লাখ টাকার নগদ লভ্যাংশ দেবে।
এরপরের অবস্থানে রয়েছে স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস। এ কোম্পানিটি ২০২১-২২ অর্থবছরের ব্যবসায় শেয়ারহোল্ডারদেরকে ১০০ শতাংশ হারে অর্থাৎ প্রতিটি শেয়ারে ১০ টাকা করে মোট ৮৮৬ কোটি ৪৫ লাখ টাকার নগদ লভ্যাংশ দেবে।
তবে জুন ক্লোজিং ও অন্তর্বর্তীকালীন বিবেচনায় সর্বোচ্চ নগদ লভ্যাংশ দেবে গ্রামীনফোন। এ কোম্পানিটি অন্তর্বর্তীকালীন হিসেবে ১২৫ শতাংশ হারে অর্থাৎ প্রতিটি শেয়ারে ১২.৫০ টাকা করে মোট ১ হাজার ৬৮৭ কোটি ৮৮ লাখ টাকার নগদ লভ্যাংশ দেবে। বহূজাতিক এ কোম্পানির পর্ষদ ৬ মাসের (জানুয়ারি-জুন ২২) ব্যবসায় এই লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।
এ বছর সবচেয়ে কম নগদ লভ্যাংশ দেবে লিবরা ইনফিউশনস। এ কোম্পানি থেকে শুধুমাত্র সাধারন শেয়ারহোল্ডারদেরকে ৫% হারে ৫ লাখ টাকার নগদ লভ্যাংশ দেবে। এরপরের অবস্থানে থাকা এসএমই মার্কেটের ইউসুফ ফ্লাওয়ার থেকে ১০% হারে ৬ লাখ টাকা এবং হিমাদ্রি থেকে ১০% হারে ৮ লাখ টাকার নগদ লভ্যাংশ দেবে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পরিচালক শাকিল রিজভী বিজনেস আওয়ারকে বলেন, বর্তমান কমিশনের শক্ত অবস্থানের কারনে এই বিশাল নগদ লভ্যাংশের খবর শুনতে পেলাম। যে নগদ লভ্যাংশ বাজারের জন্য খুবই ইতিবাচক খবর। এর ধারাবাহিকতা রক্ষা করতে পারলে, আগামিতে বাজারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আস্থা আরও বৃদ্ধি পাবে। এছাড়া কোম্পানিগুলোর নগদ লভ্যাংশে বাজারে গতি তরান্বিত করবে বলে মনে করেন তিনি।
নিম্নে গত ১ জুলাই থেকে ৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করা কোম্পানিগুলোর তথ্য তুলে ধরা হল-
* শুধুমাত্র সাধারন শেয়ারহোল্ডারদের জন্য
** অন্তর্বর্তীকালীন লভ্যাংশ
*** চূড়ান্ত লভ্যাংশ
**** সাধারন শেয়ারহোল্ডারদের থেকে উদ্যোক্তা/পরিচালকরা কম নেবে
কোম্পানির নাম | লভ্যাংশের হার | নগদ লভ্যাংশের পরিমাণ (কোটি টাকায়) |
ইউনাইটেড পাওয়ার | ১৭০% | ৯৮৫.৪৮ |
স্কয়ার ফার্মা | ১০০% | ৮৮৬.৪৫ |
বেক্সিমকো | ৩০% | ২৬২.৯০ |
সামিট পাওয়ার | ২০% | ২১৩.৫৮ |
মেঘনা পেট্রোলিয়াম | ১৫০% | ১৬২.৩২ |
বেক্সিমকো ফার্মা | ৩৫% | ১৫৬.১৪ |
রেনাটা | ১৪০% | ১৫০.০৭ |
যমুনা অয়েল | ১২০% | ১৩২.৫১ |
পদ্মা অয়েল | ১২৫% | ১২২.৭৯ |
বিএসআরএম স্টিল | ৩০% | ১১২.৭৯ |
বিএসআরএম লিমিটেড | ৩৫% | ১০৪.৫০ |
তিতাস গ্যাস | ১০% | ৯৮.৯২ |
অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ | ৪৫% | ৮৯.৯৭ |
সাবমেরিন কেবল | ৪৬% | ৭৫.৮৬ |
স্কয়ার টেক্সটাইল | ৩৫% | ৬৯.০৪ |
একমি ল্যাব | ৩০% | ৬৩.৪৮ |
মতিন স্পিনিং | ৫০% | ৪৮.৭৫ |
ফার্স্ট বাংলাদেশ ফিক্সড ফান্ড | ৬% | ৪৬.৫৭ |
ইউনিক হোটেল | ১৫% | ৪৪.১৬ |
আইসিবি | ৫% | ৪০.২৯ |
ডেসকো | ১০% | ৩৯.৭৬ |
সাইফ পাওয়ারটেক | ১০% | ৩৭.৯৩ |
বিকন ফার্মা | ১৬% | ৩৬.৯৬ |
এসিআই | ৫০% | ৩৬.২৯ |
সামিট অ্যালায়েন্স | ১৫% | ৩৫.৫৩ |
বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন | ২০% | ৩০.৫১ |
শাহজিবাজার পাওয়ার | ১৬% | ২৮.৭১ |
গ্রামীণ ওয়ান : স্কীম ২ | ১৫% | ২৭.৩৬ |
ইবিএল এনআরবি ফান্ড | ১১% | ২৪.৬৭ |
পপুলার লাইফ | ৪০% | ২৪.১৭ |
জিপিএইচ ইস্পাত | ৫.৫% | ২৪.০২ |
ম্যাকসন্স স্পিনিং | ১০% | ২৩.৮২ |
বারাকা পাওয়ার | ১০% | ২৩.৫৫ |
ওরিয়ন ফার্মা | ১০% | ২৩.৪০ |
এম.এল ডাইং | ১০% | ২৩.২৪ |
ফারইস্ট নিটিং | ১০% | ২১.৮৭ |
ট্রাস্ট ব্যাংক ফার্স্ট ফান্ড | ৭% | ২১.২৫ |
ফার্স্ট জনতা ব্যাংক ফান্ড | ৭% | ২০.২৯ |
পপুলার লাইফ ফার্স্ট ফান্ড | ৭% | ২০.৯৪ |
পিএইচপি ফার্স্ট ফান্ড | ৭% | ১৯.৭৩ |
মালেক স্পিনিং | ১০% | ১৯.৩৬ |
এনার্জিপ্যাক পাওয়ার | ১০% | ১৯.০১ |
ইবনে সিনা | ৬০% | ১৮.৭৫ |
ইস্টার্ন হাউজিং | ২০% | ১৮.৬৭ |
এলআর গ্লোবাল এমএফ ১ | ৬% | ১৮.৬৬ |
বসুন্ধরা পেপার | ১০% | ১৭.৩৮ |
বারাকা পতেঙ্গা | ১০% | ১৭.৩০ |
এবি ব্যাংক ফার্স্ট ফান্ড | ৭% | ১৬.৭৪ |
সায়হাম কটন | ১১% | ১৬.৩৭ |
প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল | ১০% | ১৬.২৮ |
ফরচুন সুজ | ১০% | ১৬.২৫ |
বিবিএস কেবলস | ৮% | ১৬.১৩ |
জেএমআই হসপিটাল | ১২.৫০% | ১৫.৬৬ |
মীর আক্তার | ১২.৫০% | ১৫.১০ |
ক্রাউন সিমেন্ট | ১০% | ১৪.৮৫ |
লুব-রেফ বাংলাদেশ | ১০% | ১৪.৫২ |
শাশা ডেনিমস | ১০% | ১৪.১০ |
হা-ওয়েল টেক্সটাইল | ২৫% | ১৪ |
আরগন ডেনিমস | ১০% | ১৩.৮৯ |
সোনালি পেপার | ৪০% | ১৩.১৮ |
সন্ধানি লাইফ | ১২% | ১৩.১৬ |
আইএফআইসি ফার্স্ট ফান্ড | ৭% | ১২.৭৫ |
ইফাদ অটোজ | ৫% | ১২.৬৪ |
নাভানা ফার্মা | ১১% | ১১.৮২ |
এসিআই ফরমূলেশনস | ২৫% | ১১.৮১ |
কেডিএস এক্সেসরিজ | ১৬% | ১১.৩৯ |
রানার অটোমোবাইলস | ১০% | ১১.৩৫ |
এসইএমএল গ্রোথ ফান্ড | ১৫% | ১০.৯৪ |
সায়হাম টেক্স | ১২% | ১০.৮৭ |
গ্রীন ডেল্টা ফান্ড | ৭% | ১০.৫০ |
লাভেলো | ১২% | ১০.২০ |
এক্সিম ব্যাংক ফার্স্ট ফান্ড | ৭% | ১০.০৩ |
ইবিএল ফার্স্ট ফান্ড | ৬.৫০% | ৯.৪১ |
তমিজ উদ্দিন টেক্সটাইল | ৩০% | ৯.০২ |
আইসিবি এএমসিএল অগ্রনি | ৯% | ৮.৮৩ |
কুইন সাউথ টেক্সটাইল | ৬% | ৮.৬৪ |
ডিবিএইচ ফার্স্ট ফান্ড | ৭% | ৮.৪০ |
আইটি কনসালটেন্টস | ৬% | ৭.৭২ |
ন্যাশনাল পলিমার | ১০.৫% | ৭.৬৬ |
নাহি অ্যালুমিনিয়াম | ১০% | ৬.৮৪ |
একমি পেস্টিসাইডস | ৫% | ৬.৭৫ |
সালভো কেমিক্যাল | ১০% | ৬.৫০ |
এডিএন টেলিকম | ১০% | ৬.৪৭ |
সিমটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ | ৮% | ৬.৩৭ |
মোজাফ্ফর হোসাইন | ৬% | ৬.০৬ |
রিল্যায়েন্স ১ | ১০% | ৬.০৫ |
সোনারবাংলা ইন্স্যুরেন্স | ১৫% | ৬.০১ |
এসইএমএল শরীয়াহ ফান্ড | ৬% | ৬ |
মেঘনা লাইফ | ১৫% | ৫.৭৮ |
বিডিকম | ১০% | ৫.৭১ |
বাংলাদেশ বিল্ডিং সিস্টেমস | ৩.৫% | ৫.৭০ |
রূপালি লাইফ | ১৮% | ৫.৪০ |
সিএপিএম আইবিবিএল | ৮% | ৫.৩৫ |
ভ্যানগার্ড এএমএল বিডি | ৫% | ৫.২২ |
কোহিনুর কেমিক্যাল | ২০% | ৫.১১ |
আইসিবি এএমসিএল ৩য় | ৫% | ৫ |
আইসিবি এএমসিএল সোনালি | ৫% | ৫ |
প্রাইম ব্যাংক ফার্স্ট আইসিবি | ৫% | ৫ |
এস.আলম কোল্ড রোল্ড | ৫% | ৪.৯২ |
ইনডেক্স এগ্রো | ১০% | ৪.৭৩ |
কৃষিবিদ সীড | ১৫% | ৪.৫০ |
শাইনপুকুর সিরামিকস | ৩% | ৪.৪১ |
ড্রাগণ সোয়েটার | ২% | ৪.২২ |
সিএপিএম বিডিবিএল ওয়ান | ৮% | ৪.০১ |
আইএফআইএল ইসলামিক ফান্ড | ৪% | ৪ |
জিএসপি ফাইন্যান্স | ২.৫% | ৩.৯৩ |
কনফিডেন্স সিমেন্ট | ৫% | ৩.৯১ |
আরডি ফুড | ৫% | ৩.৮০ |
আইসিবি এমপ্লয়ীজ | ৫% | ৩.৭৫ |
আমরা টেকনোলজিস | ৬% | ৩.৬৬ |
ইভিন্স টেক্সটাইল | ২% | ৩.৬৬ |
এপেক্স ফুটওয়্যার | ৩৫% | ৩.৫৪ |
আনোয়ার গ্যালভানাইজিং | ২০% | ৩.৩৫ |
অগ্নি সিস্টেমস | ৪.৫০% | ৩.২৭ |
এশিয়ান টাইগার সন্ধানি ফান্ড | ৫% | ৩.০৯ |
জিবিবি পাওয়ার | ৩% | ৩.০৫ |
আইসিবি এএমসিএল ২য় ফান্ড | ৬% | ৩.০০ |
ফনিক্স ফাইন্যান্স ফার্স্ট ফান্ড | ৫% | ৩.০০ |
আরামিট | ৫০% | ৩.০০ |
পেনিনসুলা | ২.৫০% | ২.৯৭ |
আমরা নেটওয়ার্ক | ৫% | ২.৯৫ |
এএমসিএল প্রাণ | ৩২% | ২.৫৬ |
এসইএমএল লেকচার ইক্যুইটি | ৫% | ২.৫০ |
ড্যাফোডিল কম্পিউটারস | ৫% | ২.৫০ |
স্টার অ্যাডহেসিভ | ১২.৫০% | ২.৫০ |
রংপুর ফাউন্ড্রি লি: | ২৩% | ২.৩০ |
তসরিফা ইন্ডাস্ট্রিজ | ৩% | ২.০৪ |
ওরিয়ন ইনফিউশনস | ১০% | ২.০৪ |
সিনোবাংলা | ১০% | ২ |
বিডি ল্যাম্পস | ২০% | ১.৮৭ |
মেট্রো স্পিনিং | ৩% | ১.৮৫ |
এপেক্স ট্যানারি | ১০% | ১.৫২ |
মেঘনা সিমেন্ট | ৫% | ১.৪৩ |
নিয়ালকো | ৫% | ১.৪৩ |
এইচআর টেক্সটাইল | ৫% | ১.৩৩ |
মেঘনা ইন্স্যুরেন্স | ৩% | ১.২০ |
ইন্দোবাংলা ফার্মা | ১% | ১.১৬ |
এপেক্স ফুডস | ২০% | ১.১৪ |
রহিম টেক্সটাইল | ১০% | ০.৯৫ |
মনোস্পুল পেপার | ১০% | ০.৯৪ |
শমরিতা হসপিটাল | ৫% | ০.৯৪ |
পেপার প্রসেসিং | ৮% | ০.৮৪ |
প্রাইম টেক্সটাইল | ২% | ০.৭৬ |
আল-হাজ্ব টেক্সটাইল | ৩% | ০.৬৭ |
সাফকো স্পিনিং | ২% | ০.৬৬ |
ইস্টার্ন কেবলস | ২% | ০.৫৩ |
ন্যাশনাল টি | ৭.৫% | ০.৫০ |
ইস্টার্ন লুব্রিকেন্ট | ৪০% | ০.৪৮ |
ইনফরমেশন সার্ভিসেস | ৩% | ০.৩৩ |
সোনারগাঁও টেক্সটাইল | ১% | ০.২৬ |
এমবি ফার্মা | ১০% | ০.২৪ |
বঙ্গজ | ৩% | ০.২৩ |
ঢাকা ডাইং | ০.২৫% | ০.২২ |
ফাইন ফুডস | ১.৫% | ০.২১ |
ফার্মা এইউ | ৫০% | ০.১৬ |
হিমাদ্রি | ১০% | ০.০৮ |
ইউসুফ ফ্লাওয়ার | ১০% | ০.০৬ |
*পাওয়ার গ্রীড | ১০% | ১৭.৮২ |
*ডরিন পাওয়ার | ১৮% | ৯.৭২ |
*সী পার্ল | ১৫% | ৯.৬৩ |
*জেনেক্স ইনফোসিস | ১১% | ৮.৫৩ |
*এসোসিয়েট অক্সিজেন | ১০% | ৭.৬১ |
*শেফার্ড ইন্ডাস্ট্রিজ | ১০% | ৭.৪৭ |
*এস্কয়ার নিট | ১০% | ৭.১৫ |
*ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং | ১০% | ৬.৮১ |
*আমান কটন | ১০% | ৫.০৮ |
*আমান ফিড | ১০% | ৪.৮১ |
*ইজেনারেশন | ১০% | ৪.৬৭ |
*বিডি পেইন্টস | ১০% | ৪.২৪ |
*মাস্টার ফিড | ১০% | ৪.১০ |
*ওরিজা অ্যাগ্রো | ১১% | ৩.৭৬ |
*আলিফ ম্যানুফ্যাকচারিং | ২% | ৩.৬২ |
*আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ | ১২% | ৩.৫৪ |
*আফতাব অটো | ৫% | ৩.৫২ |
*মামুন অ্যাগ্রো | ১০% | ৩.৫০ |
*সিলকো ফার্মা | ৫% | ৩.১৮ |
*গোল্ডেন হার্ভেস্ট | ২% | ৩.০০ |
*আছিয়া সী ফুডস | ১০% | ২.৫৯ |
*সিলভা ফার্মা | ৩% (১.৫% আইসিবি) | ২.৪২ |
*মোস্তফা মেটাল | ৭% | ২.৩৫ |
*এসকে ট্রিমস | ৪% | ২.৩৩ |
*হামিদ ফেব্রিকস | ৫% | ২.২১ |
*বেঙ্গল উইন্ডসোর | ৫% | ২.১৪ |
*নাভানা সিএনজি | ৫% | ২.০৭ |
*দেশবন্ধু পলিমার | ৫% | ২.০৪ |
*মুন্নু সিরামিকস | ১০% | ১.৯৫ |
*ফু-ওয়াং সিরামিকস | ২% | ১.৯১ |
*কপারটেক ইন্ডাস্ট্রিজ | ৪% | ১.৭৬ |
*ডমিনেজ স্টিল | ২% | ১.৪৩ |
*এডভেন্ট ফার্মা | ২% | ১.৩০ |
*প্যাসিফিক ডেনিমস | ১% | ১.২৮ |
*বিডি থাই ফুড | ৩% | ১.২৪ |
*মুন্নু ফেব্রিক্স | ১% | ০.৬৮ |
*ন্যাশনাল ফিড মিল | ১% | ০.৬৫ |
*রহিমা ফুড | ৫% | ০.৫৫ |
*একটিভ ফাইন কেমিক্যাল | ০.২৫% | ০.৫৩ |
*গ্লোবাল হেভী কেমিক্যাল | ২% | ০.৪৫ |
*এএফসি অ্যাগ্রো | ০.৫০% | ০.৪০ |
*বীচ হ্যাচারি | ১.৫০% | ০.৪০ |
*জেমিনি সী | ১০% | ০.৩১ |
*মুন্নু অ্যাগ্রো | ১৫% | ০.২৬ |
*স্টাইলক্রাফট | ২% | ০.১৭ |
*জিকিউ বলপেন | ২.৫% | ০.১৩ |
*বিডি অটোকারস | ৪% | ০.১২ |
*হাক্কানি পাল্প | ১% | ০.১০ |
*লিবরা ইনফিউশন | ৫% | ০.০৫ |
**গ্রামীণফোন | ১২৫% | ১৬৮৭.৮৮ |
**বিএটিবিসি | ১০০% | ৫৪০ |
**লাফার্জহোলসিম | ৩৩% | ৩৮৩.২৫ |
**ম্যারিকো বাংলাদেশ | ৩০০% | ৯৪.৫০ |
**বাটা সু | ২৬০% | ৩৫.৫৭ |
***সোনালি লাইফ | ১৩% (চূড়ান্ত) | ৬.১৮ |
****ওয়ালটন হাই-টেক | ২৫০% (উ/প ১৫০%) | ৪৫৭.৩২ |
****খুলনা পাওয়ার | ১০% (উ/প ৮%) | ৩৩.০৮ |
****ওয়াটা কেমিক্যাল | ২০% (উ/প ১০%) | ২ |
মোট | ৮৫৬৪.৭৪ কোটি টাকা |
বিজনেস আওয়ার/০৭ ডিসেম্বর, ২০২২/আরএ