ঢাকা , মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দুদকের মামলায় ব্যাংক কর্মকর্তার ১৬ বছর কারাদণ্ড

  • পোস্ট হয়েছে : ০৭:২৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২২
  • 48

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক: রাজধানীর মতিঝিল থানায় দুদকের দায়ের করা মামলায় বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের (বিডিবিএল) প্রধান শাখার সাবেক সিনিয়র অফিসার ওমর ফারুককে পৃথক তিন ধারায় ১৬ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

বুধবার (১৪ ডিসেম্বর) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত- ৯ এর বিচারক শেখ হাফিজুর রহমানের আদালত এ রায় ঘোষণা করেন। একই মামলায় তার স্ত্রী নাজমা বেগমকে ৪ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

আসামি ওমর ফারুককে ১৬ বছর এবং স্ত্রীকে চার বছর কারাভোগ করতে হবে বলে আদেশে উল্লেখ আদালত। তবে আসামিরা পলাতক রয়েছেন। এজন্য আদালত তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানাসহ সাজা পরোয়ানা ইস্যু করেছেন।

মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১৪ সালের ১২ নভেম্বর থেকে ১৩ নভেম্বর তারিখে ১০ কোটি টাকা মূল্যের একটি পে অর্ডার নগদায়নের জন্য বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট লি. এর প্রধান শাখায় যান আসামিরা। তারা জাল জালিয়াতির মাধ্যমে পে অর্ডার তৈরি করে অবৈধভাবে তাদের অ্যাকাউন্টে জমা দিয়ে ১০ কোটি টাকা এবং পে অর্ডারটি নগদায়নের ব্যবস্থা গ্রহণ করে টাকা আত্মসাৎ করেন।

এ ঘটনায় ওই বছরের ১৮ ডিসেম্বর উত্তরা ব্যাংক লিমিটেডের এজিএম সাদিকুর রহমান মতিঝিল থানায় মামলা করেন। মামলাটি তদন্ত করে দুদকের উপ-সহকারী পরিচালক ফেরদৌস রহমান ২০২০ সালের ৯ মার্চ আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।

উল্লেখ্য, ওমর ফারুক মৃধা মুন্সিগঞ্জের সিরাজদীখানের উত্তর মধ্যপাড়ার মৃত আব্দুল মজিদ মৃধার ছেলে।

বিজনেস আওয়ার/১৪ ডিসেম্বর, ২০২২/এএইচএ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:
ট্যাগ :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার মেইলে তথ্য জমা করুন

দুদকের মামলায় ব্যাংক কর্মকর্তার ১৬ বছর কারাদণ্ড

পোস্ট হয়েছে : ০৭:২৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২২

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক: রাজধানীর মতিঝিল থানায় দুদকের দায়ের করা মামলায় বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের (বিডিবিএল) প্রধান শাখার সাবেক সিনিয়র অফিসার ওমর ফারুককে পৃথক তিন ধারায় ১৬ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

বুধবার (১৪ ডিসেম্বর) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত- ৯ এর বিচারক শেখ হাফিজুর রহমানের আদালত এ রায় ঘোষণা করেন। একই মামলায় তার স্ত্রী নাজমা বেগমকে ৪ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

আসামি ওমর ফারুককে ১৬ বছর এবং স্ত্রীকে চার বছর কারাভোগ করতে হবে বলে আদেশে উল্লেখ আদালত। তবে আসামিরা পলাতক রয়েছেন। এজন্য আদালত তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানাসহ সাজা পরোয়ানা ইস্যু করেছেন।

মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১৪ সালের ১২ নভেম্বর থেকে ১৩ নভেম্বর তারিখে ১০ কোটি টাকা মূল্যের একটি পে অর্ডার নগদায়নের জন্য বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট লি. এর প্রধান শাখায় যান আসামিরা। তারা জাল জালিয়াতির মাধ্যমে পে অর্ডার তৈরি করে অবৈধভাবে তাদের অ্যাকাউন্টে জমা দিয়ে ১০ কোটি টাকা এবং পে অর্ডারটি নগদায়নের ব্যবস্থা গ্রহণ করে টাকা আত্মসাৎ করেন।

এ ঘটনায় ওই বছরের ১৮ ডিসেম্বর উত্তরা ব্যাংক লিমিটেডের এজিএম সাদিকুর রহমান মতিঝিল থানায় মামলা করেন। মামলাটি তদন্ত করে দুদকের উপ-সহকারী পরিচালক ফেরদৌস রহমান ২০২০ সালের ৯ মার্চ আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।

উল্লেখ্য, ওমর ফারুক মৃধা মুন্সিগঞ্জের সিরাজদীখানের উত্তর মধ্যপাড়ার মৃত আব্দুল মজিদ মৃধার ছেলে।

বিজনেস আওয়ার/১৪ ডিসেম্বর, ২০২২/এএইচএ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান: