ঢাকা , শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ২০ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আরো মসজিদে হামলা করতে চেয়েছিল ক্রাইস্টচার্চের বন্দুকধারী

  • পোস্ট হয়েছে : ১১:১১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৪ অগাস্ট ২০২০
  • 2

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক : ২০১৯ সালে মার্চে নিউ জিল্যান্ডে দুটি মসজিদে হামলা চালিয়ে বাংলাদেশিসহ ৫১ জনকে হত্যাকারী শ্বেতাঙ্গ বর্ণবাদীর তৃতীয় আরেকটি মসজিদেও হামলা চালানোর পরিকল্পনা ছিল।

সোমবার (২৪ আগস্ট) সকালে ক্রাইস্টচার্চে এ মামলার সাজা ঘোষণার শুনানিতে একথা বলা হয়েছে।

নিউ জিল্যান্ডের দুটি মসজিদে নৃশংস ওই হামলাটি চালিয়েছিল অস্ট্রেলীয় শ্বেতাঙ্গ বর্ণবাদী ব্রেন্টন ট্যারেন্ট। তৃতীয় আরেকটি মসজিদে হামলা চালানোর পরিকল্পনার পাশাপাশি সে মসজিদগুলো পুড়িয়েও দিতে এবং ‘যত বেশি লোককে সম্ভব হত্যা করতে’ চেয়েছিল।

তার বিরুদ্ধে আনা ৫১টি খুন, ৪০টি খুনের চেষ্টা ও সন্ত্রাসবাদের একটি অভিযোগের দায় স্বীকার করেছে সে।

জানা গেছে, ২৯ বছর বয়সী ট্যারেন্ট আজীবন কারাবাসের শাস্তি পাবেন, সম্ভবত কোনো প্যারোলও পাবেন না। নিউ জিল্যান্ডে এ ধরনের সাজার প্রথম ঘটনা এটি। এর আগে দেশটিতে কেউ এ ধরনের কোনো সাজার মুখোমুখি হয়নি।

বন্দুকধারী ট্যারেন্ট হামলার ঘটনা সরাসরি অনলাইনে সম্প্রচার করেছিল। সে ঘটনায় পুরো বিশ্ব স্তম্ভিত হয়ে পড়েছিল আর এ ঘটনার জেরে নিউ জিল্যান্ড দ্রুত পদক্ষেপ নিয়ে নিজেদের বন্দুক আইন পরিবর্তন করে ফেলে। সূত্র : বিবিসি

বিজনেস আওয়ার/২৪ আগস্ট, ২০২০/কমা

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:
ট্যাগ :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার মেইলে তথ্য জমা করুন

আরো মসজিদে হামলা করতে চেয়েছিল ক্রাইস্টচার্চের বন্দুকধারী

পোস্ট হয়েছে : ১১:১১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৪ অগাস্ট ২০২০

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক : ২০১৯ সালে মার্চে নিউ জিল্যান্ডে দুটি মসজিদে হামলা চালিয়ে বাংলাদেশিসহ ৫১ জনকে হত্যাকারী শ্বেতাঙ্গ বর্ণবাদীর তৃতীয় আরেকটি মসজিদেও হামলা চালানোর পরিকল্পনা ছিল।

সোমবার (২৪ আগস্ট) সকালে ক্রাইস্টচার্চে এ মামলার সাজা ঘোষণার শুনানিতে একথা বলা হয়েছে।

নিউ জিল্যান্ডের দুটি মসজিদে নৃশংস ওই হামলাটি চালিয়েছিল অস্ট্রেলীয় শ্বেতাঙ্গ বর্ণবাদী ব্রেন্টন ট্যারেন্ট। তৃতীয় আরেকটি মসজিদে হামলা চালানোর পরিকল্পনার পাশাপাশি সে মসজিদগুলো পুড়িয়েও দিতে এবং ‘যত বেশি লোককে সম্ভব হত্যা করতে’ চেয়েছিল।

তার বিরুদ্ধে আনা ৫১টি খুন, ৪০টি খুনের চেষ্টা ও সন্ত্রাসবাদের একটি অভিযোগের দায় স্বীকার করেছে সে।

জানা গেছে, ২৯ বছর বয়সী ট্যারেন্ট আজীবন কারাবাসের শাস্তি পাবেন, সম্ভবত কোনো প্যারোলও পাবেন না। নিউ জিল্যান্ডে এ ধরনের সাজার প্রথম ঘটনা এটি। এর আগে দেশটিতে কেউ এ ধরনের কোনো সাজার মুখোমুখি হয়নি।

বন্দুকধারী ট্যারেন্ট হামলার ঘটনা সরাসরি অনলাইনে সম্প্রচার করেছিল। সে ঘটনায় পুরো বিশ্ব স্তম্ভিত হয়ে পড়েছিল আর এ ঘটনার জেরে নিউ জিল্যান্ড দ্রুত পদক্ষেপ নিয়ে নিজেদের বন্দুক আইন পরিবর্তন করে ফেলে। সূত্র : বিবিসি

বিজনেস আওয়ার/২৪ আগস্ট, ২০২০/কমা

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান: