ঢাকা , রবিবার, ০৭ জুলাই ২০২৪, ২২ আষাঢ় ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

হিমেল বাতাস ও কুয়াশায় উত্তরে জনজীবন বিপর্যস্থ

  • পোস্ট হয়েছে : ১১:০৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২৩
  • 25

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক: উত্তরের সীমান্তবর্তী জেলা দিনাজপুরে হিমেল বাতাস আর কুয়াশার কারণে জনজীবন বিপর্যস্থ হয়ে উঠেছে। ৭.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসর জন্য বেশ বেকায়দায় পড়েছেন এ অঞ্চলের মানুষ।

বুধবার (১৮ জানুয়ারি) দিনাজপুরে সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৭.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসের আর্দ্রতা ৯৭ শতাংশ।

কুয়াশা ও বাতাসের মাত্রা বেড়ে যাওয়ার ফলে কুঁকড়ে পড়েছে পরিবেশ ও জীবন যাপন। কুয়াশার ঘনত্ব এতটাই বেশি যে মাত্র ২ গজ দূরেও কিছু দেখা যাচ্ছেনা। দৃষ্টিসীমা কমে যাওয়ায় রেলপথ ও সড়কে অল্পসংখ্যক যানবাহন হেডলাইট জ্বালিয়ে ধীরগতিতে চলাচল করছে।

সবচেয়ে বিপাকে পড়েছেন খেটে খাওয়া মানুষ। এদিকে তীব্র শীতে ইরি-বোরোর চারা রোপণ নিয়ে বিপাকে পড়েছেন কৃষকেরা। কৃষি শ্রমিক পাওয়া যাচ্ছে না, যাদের পাওয়া যাচ্ছে তাদের দিতে হচ্ছে বেশি টাকা। এতে বেড়ে যাচ্ছে খরচ।

সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত চলছে সূর্যের লুকোচুরি। আবার সূর্য উঠলেও রোদের প্রখরতা খুবই কম।

জেলা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো.আসাদুজ্জামান বলেন, বুধবার দিনাজপুরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ৯৭ ভাগ। জেলার ওপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে চলছে।

বিজনেস আওয়ার/১৮ জানুয়ারি, ২০২৩/এএইচএ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:
ট্যাগ :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার মেইলে তথ্য জমা করুন

হিমেল বাতাস ও কুয়াশায় উত্তরে জনজীবন বিপর্যস্থ

পোস্ট হয়েছে : ১১:০৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২৩

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক: উত্তরের সীমান্তবর্তী জেলা দিনাজপুরে হিমেল বাতাস আর কুয়াশার কারণে জনজীবন বিপর্যস্থ হয়ে উঠেছে। ৭.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসর জন্য বেশ বেকায়দায় পড়েছেন এ অঞ্চলের মানুষ।

বুধবার (১৮ জানুয়ারি) দিনাজপুরে সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৭.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসের আর্দ্রতা ৯৭ শতাংশ।

কুয়াশা ও বাতাসের মাত্রা বেড়ে যাওয়ার ফলে কুঁকড়ে পড়েছে পরিবেশ ও জীবন যাপন। কুয়াশার ঘনত্ব এতটাই বেশি যে মাত্র ২ গজ দূরেও কিছু দেখা যাচ্ছেনা। দৃষ্টিসীমা কমে যাওয়ায় রেলপথ ও সড়কে অল্পসংখ্যক যানবাহন হেডলাইট জ্বালিয়ে ধীরগতিতে চলাচল করছে।

সবচেয়ে বিপাকে পড়েছেন খেটে খাওয়া মানুষ। এদিকে তীব্র শীতে ইরি-বোরোর চারা রোপণ নিয়ে বিপাকে পড়েছেন কৃষকেরা। কৃষি শ্রমিক পাওয়া যাচ্ছে না, যাদের পাওয়া যাচ্ছে তাদের দিতে হচ্ছে বেশি টাকা। এতে বেড়ে যাচ্ছে খরচ।

সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত চলছে সূর্যের লুকোচুরি। আবার সূর্য উঠলেও রোদের প্রখরতা খুবই কম।

জেলা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো.আসাদুজ্জামান বলেন, বুধবার দিনাজপুরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ৯৭ ভাগ। জেলার ওপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে চলছে।

বিজনেস আওয়ার/১৮ জানুয়ারি, ২০২৩/এএইচএ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান: