1. [email protected] : anjuman : anjuman
  2. [email protected] : user : user
  3. [email protected] : Admin : Admin
  4. [email protected] : Nayan Babu : Nayan Babu
মসলার বাজার স্থিতিশীল রাখতে শুল্ক শিথিল দাবি
মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ০৬:০৯ অপরাহ্ন

মসলার বাজার স্থিতিশীল রাখতে শুল্ক শিথিল দাবি

  • পোস্ট হয়েছে : সোমবার, ৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩
print sharing button

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক : আসন্ন রমজানে মসলার বাজার স্থিতিশীল রাখতে নির্বিঘ্নে এলসি খোলা, আমদানি শুল্ক শিথিল ও বাজরে তদারকি অভিযান বন্ধ রাখার দাবি জানিয়েছে মসলা ব্যবসায়ীরা।

সোমবার গরম মসলার মূল্য ও সরবরাহ স্থিতিশীল রাখার লক্ষ্যে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় ব্যবসায়ীরা এ দাবি জানায়। অধিদপ্তরের সভাকক্ষে এই অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান।

সভায় ব্যবসায়ীদের দাবির প্রেক্ষিতে সফিকুজ্জামান বলেন, এলসির বিষয়টি বর্তমানে স্বাভাবিক হচ্ছে। তাছাড়া মসলার আমদানির বিষয়ে এলসি খোলা নিয়ে আমি সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলবো। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে এ বিষয়ে প্রতিবেদন দেওয়া হবে। এ সমস্যা যেন দ্রুত সমাধান হয় সেই বিষয়ে আমরা বন্দর ও অন্যান্যদের সঙ্গে কাজ করবো। রমজানের নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের শুল্ক কাঠামোর বিষয়ে এনবিআরের সঙ্গে আলোচনা চলছে। মসলার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে।

আরও বলেন, অভিযান শিথিল করতে হলে ব্যবসায়ীদের সে দায়িত্ব নিতে হবে। কিন্তু অসাধু পথে দাম বাড়ানো, অনিরাপদ সামগ্রী, মসলায় রং ব্যবহার করা, সেটা হবে না। আমরা অভিযানের সময় দেখি ব্যবসায়ীরা দোকান বন্ধ করে দেয়। দোকান বন্ধ করে চলে যাওয়া মানেই এখানে কোনো একটা সমস্যা রয়েছে। তাহলে আমরা শুধু অভিযান বা কঠোর আইনি পদক্ষেপই গ্রহণ করবো না, বাজার কমিটির বিরুদ্ধেও কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এ এইচ এম সফিকুজ্জামান বলেন, গরম মসলার বাজার বেশ কিছু দিন ধরে অস্থির দেখা যাচ্ছে। বর্তমান বাজার ও আসন্ন রমজান মাস কেন্দ্র করে গরম মসলার বাজার যেন অস্থির না হয় সে লক্ষ্যে আজ আমাদের এ সভা। আমরা বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী বিভিন্নভাবে দেখেছি এরই মধ্যে জিরার দাম অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। সামনে আসন্ন রমজান মাস কেন্দ্র করে মসলার বাজার স্থিতিশীল রাখতে হবে।

তিনি বলেন, আমরা দেখি খাবারে প্রচুর পরিমাণে রঙের ব্যবহার করা হয়। যা মানুষের শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর। রমজান মাসে এর পরিমাণ আরও বেড়ে যায়। রমজান কেন্দ্র করে গরম মসলার দাম কেউ যদি অন্যায়ভাবে বৃদ্ধি করেন তাহলে অভিযানের পাশাপাশি কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এছাড়া ফুডগ্রেড রঙের পরিবর্তে যদি খাবারে অন্য রং মেশানো হয় তাহলেও কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বাজারে পণ্য বিক্রির ক্ষেত্রে মূল্য তালিকা থাকতে হবে। এছাড়া অবশ্যই ক্যাশ মেমো ব্যবহার করতে হবে বলেও তিনি জানান।

বিজনেস আওয়ার/৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩/এমএজেড

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:

শেয়ার দিয়ে সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিন

এ বিভাগের আরো সংবাদ