ঢাকা , রবিবার, ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২৭ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ফ্লোর প্রাইস আরোপের পরও পতন

  • পোস্ট হয়েছে : ০৪:০১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ মার্চ ২০২৩
  • 39

মোহাম্মদ আনিসুজ্জামান : শেয়ারবাজারের পতন রোধে রেগুলেটর বেঁধে দিলো শেয়ার দর নামার ক্ষেত্রে সীমা (ফ্লোর প্রাইস)। এটা বেঁধে দিলে শেয়ারবাজারে পতন বন্ধ হবে, এমন ধারন তাদের (রেগুলেটর)। কিন্তু ভূল, ফ্লোর প্রাইস আরোপের পরদিন সেই একই পতন শেয়ারবাজারে। এই পতন থেকে বাঁচতে ফ্লোর প্রাইস আরোপ করা মোটেও ঠিক হয়নি বলে মনে করছেন শেয়ারবাজার সংশ্লিষ্টরা।

তারা বলেন, শেয়ারবাজারে চাপ দিয়ে ভাল করা যাবে না, স্বাভাবিক গতিতেও আনা সম্ভব না। শেয়ারবাজারের স্বাভাবিক গতি ফেরাতে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনকে (বিএসইসি) নতুন কৌশল বের করতে হবে। কারন শেয়ারবাজার একটা নিয়মের মধ্যে চলে। তাকে সেই নিয়মে চলতে দেয়া জরুরী। জোর করে কোন কিছু চাপিয়ে দিয়ে স্বাভাবিক শেয়ারবাজার আনা সম্ভব না।

সবাই শেয়ারবাজারের স্বাভাবিক লেনদেন ফিরিয়ে আনতে ফ্লোর প্রাইজ চিরতরে উঠিয়ে দেওয়ার পরামর্শ দিয়ে আসছিল জানিয়ে তারা বলেন, কিন্তু বিএসইসিকে কোন কথা আমলে না নিয়ে গতকাল শেয়ারবাজারে ফের ফ্লোর প্রাইস আরোপ করে। গতকালই বিএসইসি এ সংক্রান্ত এক নির্দেশনা জারি করে। এর আগে ১৬৯ কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস উঠিয়ে দেওয়া প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দর একদিনে সর্বোচ্চ এক শতাংশ কমতে পারবে বলেও জানায়।

আরও বলেন, ফ্লোর প্রাইস আরোপের পরদিন বৃহস্পতিবার ডিএসইতে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ার দর অপরিবর্তিত ছিল। এদিন বিক্রেতার চাপে সূচক পতন হয়েছে। শেয়ার বিক্রির কারনে লেনদেন চারশ কোটি টাকার ঘরে এসেছে। অপরদিকে সিএসইতেও লেনদেনের একই অবস্থা।

চলতি বছরের শুরুতে লেনদেন মন্দা ছিল জানিয়ে একাধিক বিনিয়োগকারী বলেন, বছরের শুরুতে সূচকে পতন ছিল। সময়ে পালাক্রমে সামান্য উত্থান হয় সূচক। কিন্তু পরবর্তীতে ফের পতন। একই অবস্থা লেনদেনে। বছরের শুরুর ডিএসইর দেড়শ কোটি টাকার লেনদেন বর্তমানে ৪শ কোটি টাকায় এসেছে। কিন্তু এই সময়ের মাঝে লেনদেন হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছিল।

ফ্লোর প্রাইস আরোপে পতন আশঙ্কায় করছি জানিয়ে আরও বলেন, বর্তমান লেনদেনে শেয়ার বিক্রি প্রবণতা বেশি। এই বিক্রির কারনে ডিএসইতে ভাল কোম্পানিগুলোর শেয়ার দর পতন বেশি হচ্ছে। সামনে আরও হবে।

এদিকে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) বৃহস্পতিবার (২ মার্চ) সব ধরনের সূচক পতনে লেনদেন শেষ হয়েছে। কমেছে দুই স্টকে লেনদেন পরিমাণ। ডিএসইর লেনদেন ৪২৭ কোটি টাকার ঘরে নেমে এসছে। আর সিএসইর লেনদেন ৮ কোটি ১৪ লাখ ৫ টাকার ঘরে এসেছে। ডিএসইতে ৮৮টি কোম্পানির শেয়ার দর কমেছে। ৭২টির বেড়েছে। সিএসইতে ৩৭টি কোম্পানির শেয়ার দর কমেছে। ২৮টির বেড়েছে।

স্টক এক্সচেঞ্জ সূত্র মতে, বৃহস্পতিবার ডিএসইতে ৪২৭ কোটি ৭২ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবস বুধবার ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ৪৫২ কোটি ৪০ লাখ টাকার শেয়ার। এদিন ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স দশমিক ৯৪ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ২১৩ দশমিক ৭৪ পয়েন্টে। এছাড়া ডিএসই-৩০ সূচক ২ দশমিক শূন্য ৫ পয়েন্ট এবং ডিএসইএস সূচক দশমিক ৪৬ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ২ হাজার ২১৬ দশমিক ২৮ পয়েন্টে এবং ১ হাজার ৩৫৭ দশমিক ২৮ পয়েন্টে।

এদিন ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩০৯টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দর বেড়েছে ৭২টি এবং কমেছে ৮৮টির। শেয়ার পরিবর্তন হয়নি ১৪৯টির। এদিন ডিএসইতে এডিএন টেলিকমের শেয়ার কেনাবেচায় কদর সবচেয়ে বেশি ছিল। ফলে লেনদেন শীর্ষে কোম্পানিটির শেয়ার স্থান পায়। এদিন এডিএন ৩৫ কোটি ৩৯ লাখ টাকার শেয়ার কেনাবেচা হয়। লেনদেনের শীর্ষ অবস্থানে থাকা এদিন অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে জেনেক্স ইনফোসিস, সী পার্ল বিচ, ডেল্টা লাইফ, আমরা নেটওয়ার্ক, জেমিনি সী, শাইনপুকুর, বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন, অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ এবং আল-হাজ্ব টেক্সটাইলের শেয়ার।

অপরদিকে, সিএসইতে বৃহস্পতিবার লেনদেন হয়েছে ৮ কোটি ১৪ লাখ টাকা শেয়ার। আগের কার্যদিবস বুধবার ১৬ কোটি ৪৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছিল। এদিন সিএসইতে লেনদেন হওয়া ১০৮টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে ২৮টি, কমেছে ৩৭টি এবং পরিবর্তন হয়নি ৪৩টির।

এদিন সিএসইর প্রধান সূচক সিএএসপিআই ৫৩ দশমিক ৬০ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ২৮২ দশমিক ৭৯ পয়েন্টে। এছাড়া সিএসই-৫০ সূচক ১ দশমিক ১৫ পয়েন্ট, সিএসই-৩০ সূচক ৩ দশমিক শূন্য ৯ পয়েন্ট, সিএসসিএক্স সূচক ৩০ দশমিক ৮৭ পয়েন্ট এবং সিএসআই সূচক ৪ দশমিক ৩১ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১ হাজার ৩২৪ দশমিক ২৩ পয়েন্টে, ১৩ হাজার ৩০২ দশমিক ৩৩ পয়েন্টে, ১০ হাজার ৯৬১ দশমিক ৫২ পয়েন্টে এবং ১ হাজার ১৫৪ দশমিক ৭৪ পয়েন্টে।

এদিন সিএসইতে এডিএন টেলিকমের শেয়ার কেনাবেচায় কদর সবচেয়ে বেশি ছিল। ফলে লেনদেন শীর্ষে কোম্পানিটির শেয়ার স্থান পায়। এদিন এডিএন টেলিকম ৪ কোটি ৬৯ টাকার শেয়ার কেনাবেচা হয়। লেনদেনের শীর্ষ অবস্থানে থাকা এদিন অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে শাইনপুকুর, আইসিআইসিএল, ওরিয়ন ইনফিউশন, জেনেক্স ইনফোসিস, ডেল্টা লাইফ, রুপালি লাইফ, আমরা নেটওয়ার্ক, বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন এবং বসুন্ধরা পেপারের শেয়ার।

বিজনেস আওয়ার/২ মার্চ, ২০২৩/এমএজেড

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:
ট্যাগ :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার মেইলে তথ্য জমা করুন

ফ্লোর প্রাইস আরোপের পরও পতন

পোস্ট হয়েছে : ০৪:০১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ মার্চ ২০২৩

মোহাম্মদ আনিসুজ্জামান : শেয়ারবাজারের পতন রোধে রেগুলেটর বেঁধে দিলো শেয়ার দর নামার ক্ষেত্রে সীমা (ফ্লোর প্রাইস)। এটা বেঁধে দিলে শেয়ারবাজারে পতন বন্ধ হবে, এমন ধারন তাদের (রেগুলেটর)। কিন্তু ভূল, ফ্লোর প্রাইস আরোপের পরদিন সেই একই পতন শেয়ারবাজারে। এই পতন থেকে বাঁচতে ফ্লোর প্রাইস আরোপ করা মোটেও ঠিক হয়নি বলে মনে করছেন শেয়ারবাজার সংশ্লিষ্টরা।

তারা বলেন, শেয়ারবাজারে চাপ দিয়ে ভাল করা যাবে না, স্বাভাবিক গতিতেও আনা সম্ভব না। শেয়ারবাজারের স্বাভাবিক গতি ফেরাতে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনকে (বিএসইসি) নতুন কৌশল বের করতে হবে। কারন শেয়ারবাজার একটা নিয়মের মধ্যে চলে। তাকে সেই নিয়মে চলতে দেয়া জরুরী। জোর করে কোন কিছু চাপিয়ে দিয়ে স্বাভাবিক শেয়ারবাজার আনা সম্ভব না।

সবাই শেয়ারবাজারের স্বাভাবিক লেনদেন ফিরিয়ে আনতে ফ্লোর প্রাইজ চিরতরে উঠিয়ে দেওয়ার পরামর্শ দিয়ে আসছিল জানিয়ে তারা বলেন, কিন্তু বিএসইসিকে কোন কথা আমলে না নিয়ে গতকাল শেয়ারবাজারে ফের ফ্লোর প্রাইস আরোপ করে। গতকালই বিএসইসি এ সংক্রান্ত এক নির্দেশনা জারি করে। এর আগে ১৬৯ কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস উঠিয়ে দেওয়া প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দর একদিনে সর্বোচ্চ এক শতাংশ কমতে পারবে বলেও জানায়।

আরও বলেন, ফ্লোর প্রাইস আরোপের পরদিন বৃহস্পতিবার ডিএসইতে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ার দর অপরিবর্তিত ছিল। এদিন বিক্রেতার চাপে সূচক পতন হয়েছে। শেয়ার বিক্রির কারনে লেনদেন চারশ কোটি টাকার ঘরে এসেছে। অপরদিকে সিএসইতেও লেনদেনের একই অবস্থা।

চলতি বছরের শুরুতে লেনদেন মন্দা ছিল জানিয়ে একাধিক বিনিয়োগকারী বলেন, বছরের শুরুতে সূচকে পতন ছিল। সময়ে পালাক্রমে সামান্য উত্থান হয় সূচক। কিন্তু পরবর্তীতে ফের পতন। একই অবস্থা লেনদেনে। বছরের শুরুর ডিএসইর দেড়শ কোটি টাকার লেনদেন বর্তমানে ৪শ কোটি টাকায় এসেছে। কিন্তু এই সময়ের মাঝে লেনদেন হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছিল।

ফ্লোর প্রাইস আরোপে পতন আশঙ্কায় করছি জানিয়ে আরও বলেন, বর্তমান লেনদেনে শেয়ার বিক্রি প্রবণতা বেশি। এই বিক্রির কারনে ডিএসইতে ভাল কোম্পানিগুলোর শেয়ার দর পতন বেশি হচ্ছে। সামনে আরও হবে।

এদিকে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) এবং অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) বৃহস্পতিবার (২ মার্চ) সব ধরনের সূচক পতনে লেনদেন শেষ হয়েছে। কমেছে দুই স্টকে লেনদেন পরিমাণ। ডিএসইর লেনদেন ৪২৭ কোটি টাকার ঘরে নেমে এসছে। আর সিএসইর লেনদেন ৮ কোটি ১৪ লাখ ৫ টাকার ঘরে এসেছে। ডিএসইতে ৮৮টি কোম্পানির শেয়ার দর কমেছে। ৭২টির বেড়েছে। সিএসইতে ৩৭টি কোম্পানির শেয়ার দর কমেছে। ২৮টির বেড়েছে।

স্টক এক্সচেঞ্জ সূত্র মতে, বৃহস্পতিবার ডিএসইতে ৪২৭ কোটি ৭২ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবস বুধবার ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ৪৫২ কোটি ৪০ লাখ টাকার শেয়ার। এদিন ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স দশমিক ৯৪ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ২১৩ দশমিক ৭৪ পয়েন্টে। এছাড়া ডিএসই-৩০ সূচক ২ দশমিক শূন্য ৫ পয়েন্ট এবং ডিএসইএস সূচক দশমিক ৪৬ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ২ হাজার ২১৬ দশমিক ২৮ পয়েন্টে এবং ১ হাজার ৩৫৭ দশমিক ২৮ পয়েন্টে।

এদিন ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩০৯টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দর বেড়েছে ৭২টি এবং কমেছে ৮৮টির। শেয়ার পরিবর্তন হয়নি ১৪৯টির। এদিন ডিএসইতে এডিএন টেলিকমের শেয়ার কেনাবেচায় কদর সবচেয়ে বেশি ছিল। ফলে লেনদেন শীর্ষে কোম্পানিটির শেয়ার স্থান পায়। এদিন এডিএন ৩৫ কোটি ৩৯ লাখ টাকার শেয়ার কেনাবেচা হয়। লেনদেনের শীর্ষ অবস্থানে থাকা এদিন অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে জেনেক্স ইনফোসিস, সী পার্ল বিচ, ডেল্টা লাইফ, আমরা নেটওয়ার্ক, জেমিনি সী, শাইনপুকুর, বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন, অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ এবং আল-হাজ্ব টেক্সটাইলের শেয়ার।

অপরদিকে, সিএসইতে বৃহস্পতিবার লেনদেন হয়েছে ৮ কোটি ১৪ লাখ টাকা শেয়ার। আগের কার্যদিবস বুধবার ১৬ কোটি ৪৯ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছিল। এদিন সিএসইতে লেনদেন হওয়া ১০৮টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে ২৮টি, কমেছে ৩৭টি এবং পরিবর্তন হয়নি ৪৩টির।

এদিন সিএসইর প্রধান সূচক সিএএসপিআই ৫৩ দশমিক ৬০ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ২৮২ দশমিক ৭৯ পয়েন্টে। এছাড়া সিএসই-৫০ সূচক ১ দশমিক ১৫ পয়েন্ট, সিএসই-৩০ সূচক ৩ দশমিক শূন্য ৯ পয়েন্ট, সিএসসিএক্স সূচক ৩০ দশমিক ৮৭ পয়েন্ট এবং সিএসআই সূচক ৪ দশমিক ৩১ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১ হাজার ৩২৪ দশমিক ২৩ পয়েন্টে, ১৩ হাজার ৩০২ দশমিক ৩৩ পয়েন্টে, ১০ হাজার ৯৬১ দশমিক ৫২ পয়েন্টে এবং ১ হাজার ১৫৪ দশমিক ৭৪ পয়েন্টে।

এদিন সিএসইতে এডিএন টেলিকমের শেয়ার কেনাবেচায় কদর সবচেয়ে বেশি ছিল। ফলে লেনদেন শীর্ষে কোম্পানিটির শেয়ার স্থান পায়। এদিন এডিএন টেলিকম ৪ কোটি ৬৯ টাকার শেয়ার কেনাবেচা হয়। লেনদেনের শীর্ষ অবস্থানে থাকা এদিন অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে রয়েছে শাইনপুকুর, আইসিআইসিএল, ওরিয়ন ইনফিউশন, জেনেক্স ইনফোসিস, ডেল্টা লাইফ, রুপালি লাইফ, আমরা নেটওয়ার্ক, বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন এবং বসুন্ধরা পেপারের শেয়ার।

বিজনেস আওয়ার/২ মার্চ, ২০২৩/এমএজেড

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান: