ঢাকা , সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫, ২৬ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নেহা কক্কড়ের নামে ৬ লাখ টাকার প্রতারণা

বিনোদন ডেস্ক: বলিউডের জনপ্রিয় গায়িকা নেহা কক্কড় এবার জড়ালেন আইনি জটিলতায়। তার নাম ব্যবহার করে অনলাইনে ৫ লাখ টাকার প্রতারণা চালিয়েছে একটি ট্রেডিং ওয়েবসাইট। ঘটনাটি সামনে আসার পর তদন্তে নেমেছে মুম্বইয়ের উয়োরলি পুলিশ। এ তথ্য জানা গেছে ভারতীয় গণমাধ্যম ‘ইন্ডিয়া.কম’র সংবাদ থেকে।

জানা গেছে, মুম্বাইয়ের এক আইনজীবী শবনম মহম্মদ হুসেন সইদ ওই ওয়েবসাইটে ট্রেডিং করতে গিয়ে হারিয়েছেন ৫ লাখ রুপি (যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ৬ লাখ ৮৭ হাজার টাকা)। অভিযোগে তিনি জানিয়েছেন, ওয়েবসাইটটির প্রচারে নেহা কক্কড়ের ছবি ও ভিডিও ব্যবহার করা হয়েছিল। সেখানে দাবি করা হয়, গায়িকা নিজেই নাকি প্ল্যাটফর্মটির প্রচার করছেন এবং এটি সম্পূর্ণ বৈধ।

ওই ভিডিও দেখে বিশ্বাস করে ফাঁদে পড়েন আইনজীবী। তিনি বিজয় ও জিমি ডি’সুজা নামে দুই ব্যক্তির সঙ্গে যোগাযোগ করেন। তারা আশ্বাস দেন, অ্যাকাউন্ট খুললেই বড় অংকের মুনাফা পাওয়া যাবে। এরপর চলতি বছরের ১৮ জুন নিজের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে ৫ লাখ রুপি পাঠান শবনম। নির্ধারিত সময়েও এ অর্থ ফেরত না পেয়ে তিনি পুলিশের শরণাপন্ন হন।

তদন্তে পুলিশ প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে, গায়িকার নাম ও ছবি বেআইনিভাবে ব্যবহার করা হয়েছে। নেহা কক্কড়ের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে এখনো কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি। এর আগেও বলিউডের একাধিক তারকার ছবি ও নাম ব্যবহার করে এমন অনলাইন প্রতারণার ঘটনা ঘটেছে।

বিজনেস আওয়ার/ ১০ নভেম্বর / রানা

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

নেহা কক্কড়ের নামে ৬ লাখ টাকার প্রতারণা

আপডেট সময় ২১ মিনিট আগে

বিনোদন ডেস্ক: বলিউডের জনপ্রিয় গায়িকা নেহা কক্কড় এবার জড়ালেন আইনি জটিলতায়। তার নাম ব্যবহার করে অনলাইনে ৫ লাখ টাকার প্রতারণা চালিয়েছে একটি ট্রেডিং ওয়েবসাইট। ঘটনাটি সামনে আসার পর তদন্তে নেমেছে মুম্বইয়ের উয়োরলি পুলিশ। এ তথ্য জানা গেছে ভারতীয় গণমাধ্যম ‘ইন্ডিয়া.কম’র সংবাদ থেকে।

জানা গেছে, মুম্বাইয়ের এক আইনজীবী শবনম মহম্মদ হুসেন সইদ ওই ওয়েবসাইটে ট্রেডিং করতে গিয়ে হারিয়েছেন ৫ লাখ রুপি (যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ৬ লাখ ৮৭ হাজার টাকা)। অভিযোগে তিনি জানিয়েছেন, ওয়েবসাইটটির প্রচারে নেহা কক্কড়ের ছবি ও ভিডিও ব্যবহার করা হয়েছিল। সেখানে দাবি করা হয়, গায়িকা নিজেই নাকি প্ল্যাটফর্মটির প্রচার করছেন এবং এটি সম্পূর্ণ বৈধ।

ওই ভিডিও দেখে বিশ্বাস করে ফাঁদে পড়েন আইনজীবী। তিনি বিজয় ও জিমি ডি’সুজা নামে দুই ব্যক্তির সঙ্গে যোগাযোগ করেন। তারা আশ্বাস দেন, অ্যাকাউন্ট খুললেই বড় অংকের মুনাফা পাওয়া যাবে। এরপর চলতি বছরের ১৮ জুন নিজের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে ৫ লাখ রুপি পাঠান শবনম। নির্ধারিত সময়েও এ অর্থ ফেরত না পেয়ে তিনি পুলিশের শরণাপন্ন হন।

তদন্তে পুলিশ প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে, গায়িকার নাম ও ছবি বেআইনিভাবে ব্যবহার করা হয়েছে। নেহা কক্কড়ের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে এখনো কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি। এর আগেও বলিউডের একাধিক তারকার ছবি ও নাম ব্যবহার করে এমন অনলাইন প্রতারণার ঘটনা ঘটেছে।

বিজনেস আওয়ার/ ১০ নভেম্বর / রানা