ঢাকা , সোমবার, ০৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ২১ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ইতিহাস গড়ার লেনদেনের ব্যাখা নেই সিএসইতে

  • পোস্ট হয়েছে : ০৪:৩১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ জুন ২০২৩
  • 37

মোহাম্মদ আনিসুজ্জামান : শেয়ারবাজারে দুইদিন ধরে লেনদেনে চমক দেখাচ্ছে চট্রগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। এসময় সব ধরনের সূচক উত্থানে লেনদেন শেষ হয়েছে। আবার কোম্পানিগুলোর শেয়ার দর পতনের চেয়ে উত্থান বেশি হয়েছে। সবমিলিয়ে সিএসইর বিনিয়োগকারীরা বাড়তি লেনদেনে বেশ স্বস্তিতে রয়েছে। তবে তারা ভয়েও আছে। তাদের কথা, কারা করছে এধরনের বড় লেনদেন।

আজকে সিএসইর লেনদেন ৩শ কোটি টাকার ঘরে অবস্থান করেছে। আগেরদিন বুধবার লেনদেন ৫শ কোটি টাকার ঘরে ছিল। কিন্তু এরও আগে লেনদেন ১৫ থেকে ৩০ কোটি টাকার ঘরে গড়াগড়ি করতো। সেখান থেকে হঠাৎ করেই লেনদেন ৩শ ও ৫শ কোটি টাকা, এটা রীতিমত চমক। এধরনের লেনদেনের কোন ব্যাখা দিচ্ছে না সিএসইর কর্তৃপক্ষ।

সিএসইর এক পলিচালক বলেন, গতকাল (বুধবার) লেনদেন ৫৩০ কোটি টাকা, আজ (বৃহস্পতিবার) ৩২০ কোটি টাকা। গতকাল সিএসইর ইতিহাসের সেরা লেনদেন। আজও রেকর্ড পরিমান লেনদেন। এতো লেনদেন হওয়ার কারন আমি বলতে পারবো না। এটা আমার জানা নাই। এটা বলতে পারবে সংশ্লিষ্ট বিভাগ। সেই জায়গা আমাদের বোর্ডের কেউ হস্তক্ষেপ করে না। তাই লেনদেন প্রসঙ্গে এর চেয়ে বেশি কিছু বলার নেই। আমি সরি চাচ্ছি। আরও বলেন, বিশেষ কারনে এ ধরনের লেনদেন হয়। তবে আমার জানা মতে, সেই ধরনেরও কোন ঘটনা নেই। তাই দুইদিনের এই লেনদেনের ব্যাখাও নেই।

লেনদেন প্রসঙ্গে ভিন্ন কথা শুনালেন সিএসইর একাধিক কর্মকর্তা। তারা বলেন, সাড়ে ৭ লাখ কোটি টাকার মূলধনের বাজারে ১৫ থেকে ৩০ কোটি টাকা লেনদেন, চিন্তাই করা যায় না। এতো কম লেনদেন কারন হিসেবে আমরা পতন বাজারকে দায়ী করে আসছি। আসলে এটা মোটেও ঠিক না। সিএসইর মূলধন হিসেবে লেনদেন ৫শ কোটি টাকার চাহিদা রয়েছে। কিন্তু সেখানে লেনদেন হচ্ছে খুবই সামান্য। তবে এটা সত্যিই যে, দুইদিনের (বুধবার ও বৃহস্পতিবার) সিএসইর লেনদেন সীমা দেখে মনে হচ্ছে, লেনদেন স্বাভাবিক আচরন করছে। এটা হওয়া উচিৎ।

স্টক এক্সচেঞ্জ সূত্র মতে, সিএসইতে বৃহস্পতিবার লেনদেন হয়েছে ৩২০ কোটি ৫ লাখ টাকা শেয়ার। এদিন লেনদেনের সেরা দশ প্রতিষ্ঠান ৩০৫ কোটি টাকার শেয়ার কেনাবেচা করেছে। এর মধ্যে লিন্ডে বিডি একাই লেনদেন করেছে ৯৭ কোটি ৮৩ লাখ টাকার শেয়ার। এছাড়া ব্যাংক এশিয়ার ৫৮ কোটি ৫৮ লাখ টাকা, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবলসের ৩৫ কোটি ২ লাখ টাকা, এনসিসি ব্যাংকের ২৯ কোটি ৪ লাখ টাকা, ইবনে সিনার ২২ কোটি ২৫ লাখ টাকা, উত্তরা ব্যাংকের ২২ কোটি ১ লাখ টাকা, স্কয়ার ফার্মার ১৫ কোটি টাকা, জিপিএইচ ইস্পাতের ১৩ কোটি ৭০ লাখ টাকা, বেক্সিমকো ফার্মার ৮ কোটি ৪ লাখ টাকা এবং ডাচ-বাংলা ব্যাংকের ৩ কোটি ৪৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন করেছে।

আগেরদিন বুধবার লেনদেন হয়েছিল ৫৩০ কোটি ৬৫ লাখ টাকা শেয়ার। ওইদিন লেনদেনের সেরা দশ প্রতিষ্ঠান ৫১২ কোটি টাকার শেয়ার কেনাবেচা করেছিল । এর মধ্যে লিন্ডে বিডি একাই লেনদেন করেছে ৯৭ কোটি ৮৩ লাখ টাকার শেয়ার। এছাড়া বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবলসের ৮২ কোটি ৮ লাখ টাকা, বার্জার পেইন্টসের ৭৮ কোটি ৯৮ লাখ টাকা, ব্যাংক এশিয়ার ৬৩ কোটি ২৬ লাখ টাকা, বিট্রিশ আমেরিকান ট্যোবাকোর ৪৬ কোটি ৪৮ লাখ টাকা, এনভয় টেক্সটাইলের ৩৬ কোটি ৪৩ লাখ টাকা, সাইফ পাওয়াটেকের ৩৫ কোটি ৭০ লাখ টাকা, এনসিসি ব্যাংকের ৩০ কোটি ১৩ লাখ টাকা, উত্তরা ব্যাংকের ২২ কোটি টাকা এবং প্রিমিয়ার ব্যাংকের ১৯ কোটি ২১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন করেছে।

এদিন সিএসইতে লেনদেন হওয়া ২২৪টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে ৭০টি, কমেছে ৪৬টি এবং পরিবর্তন হয়নি ১০৮টির। সিএসইর প্রধান সূচক সিএএসপিআই ২৯ দশমিক শূন্য ৬ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৬৫৭ দশমিক ৩৪ পয়েন্টে। এছাড়া সিএসই-৫০ সূচক ১ দশমিক শূন্য ৮ পয়েন্ট, সিএসই-৩০ সূচক ৬ দশমিক ৪৮ পয়েন্ট, সিএসসিএক্স ১৭ দশমিক শূন্য ২ পয়েন্ট এবং সিএসআই সূচক ১ দশমিক ৬৯ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১ হাজার ৩১১ দশমিক ৯৯ পয়েন্টে, ১৩ হাজার ৯০ দশমিক ৭৯ পয়েন্টে, ১১ হাজার ১৫৪ দশমিক ৫৭ পয়েন্টে এবং ১ হাজার ১৭২ দশমিক ২১ পয়েন্টে।

এদিকে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) বৃহস্পতিবার সব ধরনের সূচক উত্থানে লেনদেন শেষ হয়েছে। কোম্পানিগুলোর শেয়ার দর পতনের চেয়ে উত্থান বেশি হয়েছে। আগের কার্যদিবস চেয়ে এদিন লেনদেন পরিমান বেড়েছে। এদিন ডিএসইতে ৭৮৫ কোটি ৮৭ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। আগেরদিন বুধবার লেনদেন হয়েছিল ৬৩০ কোটি ১৭ লাখ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। এদিন ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৬৭টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দর বেড়েছে ১০৩টি এবং কমেছে ৭৪টির। শেয়ার পরিবর্তন হয়নি ১৯০টির।

এদিন ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৮ দশমিক ২৯ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৩১৯ দশমিক ২৫ পয়েন্টে। এছাড়া ডিএসই-৩০ সূচক ১ দশমিক ৬৮ পয়েন্ট এবং ডিএসইএস সূচক ২ দশমিক ২৫ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ২ হাজার ১৮৭ দশমিক ৪০ পয়েন্টে এবং ১ হাজার ৩৭২ দশমিক ৭২ পয়েন্টে।

বিজনেস আওয়ার/২২ জুন, ২০২৩/এমএজেড

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:
ট্যাগ :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার মেইলে তথ্য জমা করুন

ইতিহাস গড়ার লেনদেনের ব্যাখা নেই সিএসইতে

পোস্ট হয়েছে : ০৪:৩১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২২ জুন ২০২৩

মোহাম্মদ আনিসুজ্জামান : শেয়ারবাজারে দুইদিন ধরে লেনদেনে চমক দেখাচ্ছে চট্রগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। এসময় সব ধরনের সূচক উত্থানে লেনদেন শেষ হয়েছে। আবার কোম্পানিগুলোর শেয়ার দর পতনের চেয়ে উত্থান বেশি হয়েছে। সবমিলিয়ে সিএসইর বিনিয়োগকারীরা বাড়তি লেনদেনে বেশ স্বস্তিতে রয়েছে। তবে তারা ভয়েও আছে। তাদের কথা, কারা করছে এধরনের বড় লেনদেন।

আজকে সিএসইর লেনদেন ৩শ কোটি টাকার ঘরে অবস্থান করেছে। আগেরদিন বুধবার লেনদেন ৫শ কোটি টাকার ঘরে ছিল। কিন্তু এরও আগে লেনদেন ১৫ থেকে ৩০ কোটি টাকার ঘরে গড়াগড়ি করতো। সেখান থেকে হঠাৎ করেই লেনদেন ৩শ ও ৫শ কোটি টাকা, এটা রীতিমত চমক। এধরনের লেনদেনের কোন ব্যাখা দিচ্ছে না সিএসইর কর্তৃপক্ষ।

সিএসইর এক পলিচালক বলেন, গতকাল (বুধবার) লেনদেন ৫৩০ কোটি টাকা, আজ (বৃহস্পতিবার) ৩২০ কোটি টাকা। গতকাল সিএসইর ইতিহাসের সেরা লেনদেন। আজও রেকর্ড পরিমান লেনদেন। এতো লেনদেন হওয়ার কারন আমি বলতে পারবো না। এটা আমার জানা নাই। এটা বলতে পারবে সংশ্লিষ্ট বিভাগ। সেই জায়গা আমাদের বোর্ডের কেউ হস্তক্ষেপ করে না। তাই লেনদেন প্রসঙ্গে এর চেয়ে বেশি কিছু বলার নেই। আমি সরি চাচ্ছি। আরও বলেন, বিশেষ কারনে এ ধরনের লেনদেন হয়। তবে আমার জানা মতে, সেই ধরনেরও কোন ঘটনা নেই। তাই দুইদিনের এই লেনদেনের ব্যাখাও নেই।

লেনদেন প্রসঙ্গে ভিন্ন কথা শুনালেন সিএসইর একাধিক কর্মকর্তা। তারা বলেন, সাড়ে ৭ লাখ কোটি টাকার মূলধনের বাজারে ১৫ থেকে ৩০ কোটি টাকা লেনদেন, চিন্তাই করা যায় না। এতো কম লেনদেন কারন হিসেবে আমরা পতন বাজারকে দায়ী করে আসছি। আসলে এটা মোটেও ঠিক না। সিএসইর মূলধন হিসেবে লেনদেন ৫শ কোটি টাকার চাহিদা রয়েছে। কিন্তু সেখানে লেনদেন হচ্ছে খুবই সামান্য। তবে এটা সত্যিই যে, দুইদিনের (বুধবার ও বৃহস্পতিবার) সিএসইর লেনদেন সীমা দেখে মনে হচ্ছে, লেনদেন স্বাভাবিক আচরন করছে। এটা হওয়া উচিৎ।

স্টক এক্সচেঞ্জ সূত্র মতে, সিএসইতে বৃহস্পতিবার লেনদেন হয়েছে ৩২০ কোটি ৫ লাখ টাকা শেয়ার। এদিন লেনদেনের সেরা দশ প্রতিষ্ঠান ৩০৫ কোটি টাকার শেয়ার কেনাবেচা করেছে। এর মধ্যে লিন্ডে বিডি একাই লেনদেন করেছে ৯৭ কোটি ৮৩ লাখ টাকার শেয়ার। এছাড়া ব্যাংক এশিয়ার ৫৮ কোটি ৫৮ লাখ টাকা, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবলসের ৩৫ কোটি ২ লাখ টাকা, এনসিসি ব্যাংকের ২৯ কোটি ৪ লাখ টাকা, ইবনে সিনার ২২ কোটি ২৫ লাখ টাকা, উত্তরা ব্যাংকের ২২ কোটি ১ লাখ টাকা, স্কয়ার ফার্মার ১৫ কোটি টাকা, জিপিএইচ ইস্পাতের ১৩ কোটি ৭০ লাখ টাকা, বেক্সিমকো ফার্মার ৮ কোটি ৪ লাখ টাকা এবং ডাচ-বাংলা ব্যাংকের ৩ কোটি ৪৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন করেছে।

আগেরদিন বুধবার লেনদেন হয়েছিল ৫৩০ কোটি ৬৫ লাখ টাকা শেয়ার। ওইদিন লেনদেনের সেরা দশ প্রতিষ্ঠান ৫১২ কোটি টাকার শেয়ার কেনাবেচা করেছিল । এর মধ্যে লিন্ডে বিডি একাই লেনদেন করেছে ৯৭ কোটি ৮৩ লাখ টাকার শেয়ার। এছাড়া বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবলসের ৮২ কোটি ৮ লাখ টাকা, বার্জার পেইন্টসের ৭৮ কোটি ৯৮ লাখ টাকা, ব্যাংক এশিয়ার ৬৩ কোটি ২৬ লাখ টাকা, বিট্রিশ আমেরিকান ট্যোবাকোর ৪৬ কোটি ৪৮ লাখ টাকা, এনভয় টেক্সটাইলের ৩৬ কোটি ৪৩ লাখ টাকা, সাইফ পাওয়াটেকের ৩৫ কোটি ৭০ লাখ টাকা, এনসিসি ব্যাংকের ৩০ কোটি ১৩ লাখ টাকা, উত্তরা ব্যাংকের ২২ কোটি টাকা এবং প্রিমিয়ার ব্যাংকের ১৯ কোটি ২১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন করেছে।

এদিন সিএসইতে লেনদেন হওয়া ২২৪টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ার ও ইউনিট দর বেড়েছে ৭০টি, কমেছে ৪৬টি এবং পরিবর্তন হয়নি ১০৮টির। সিএসইর প্রধান সূচক সিএএসপিআই ২৯ দশমিক শূন্য ৬ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮ হাজার ৬৫৭ দশমিক ৩৪ পয়েন্টে। এছাড়া সিএসই-৫০ সূচক ১ দশমিক শূন্য ৮ পয়েন্ট, সিএসই-৩০ সূচক ৬ দশমিক ৪৮ পয়েন্ট, সিএসসিএক্স ১৭ দশমিক শূন্য ২ পয়েন্ট এবং সিএসআই সূচক ১ দশমিক ৬৯ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ১ হাজার ৩১১ দশমিক ৯৯ পয়েন্টে, ১৩ হাজার ৯০ দশমিক ৭৯ পয়েন্টে, ১১ হাজার ১৫৪ দশমিক ৫৭ পয়েন্টে এবং ১ হাজার ১৭২ দশমিক ২১ পয়েন্টে।

এদিকে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) বৃহস্পতিবার সব ধরনের সূচক উত্থানে লেনদেন শেষ হয়েছে। কোম্পানিগুলোর শেয়ার দর পতনের চেয়ে উত্থান বেশি হয়েছে। আগের কার্যদিবস চেয়ে এদিন লেনদেন পরিমান বেড়েছে। এদিন ডিএসইতে ৭৮৫ কোটি ৮৭ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। আগেরদিন বুধবার লেনদেন হয়েছিল ৬৩০ কোটি ১৭ লাখ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে। এদিন ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৬৭টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দর বেড়েছে ১০৩টি এবং কমেছে ৭৪টির। শেয়ার পরিবর্তন হয়নি ১৯০টির।

এদিন ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৮ দশমিক ২৯ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৩১৯ দশমিক ২৫ পয়েন্টে। এছাড়া ডিএসই-৩০ সূচক ১ দশমিক ৬৮ পয়েন্ট এবং ডিএসইএস সূচক ২ দশমিক ২৫ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে ২ হাজার ১৮৭ দশমিক ৪০ পয়েন্টে এবং ১ হাজার ৩৭২ দশমিক ৭২ পয়েন্টে।

বিজনেস আওয়ার/২২ জুন, ২০২৩/এমএজেড

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান: