ঢাকা , রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কলেজ ফান্ডের অর্থ অধ্যক্ষের পকেটে

  • পোস্ট হয়েছে : ০৩:১৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ অগাস্ট ২০২৩
  • 49

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক : কলেজ ফান্ডের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে সিলেটের লামাকাজী ইউনিয়নের রাগীব-রাবেয়া উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মো. ছিফাত আলী ও সিনিয়র শিক্ষক গৌতম চন্দ্র সাহার বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মঙ্গলবার দুদকের জনসংযোগ দপ্তর সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা যায়, অনিয়ম ও স্বেচ্ছাচারীর অভিযোগ আমলে নিয়ে সম্প্রতি অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেয় দুদক। অভিযোগ করেন তাদের এক সহকর্মী। এর আগে একই অভিযোগ আমলে নেওয়ার জন্য দুদককে নির্দেশনা দেন সিলেটের সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালত।

অভিযোগের বিষয়ে জানা যায়, রাগীব-রাবেয়া উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের প্রধান ছিফাত আলী অন্যদের সহযোগিতায় কলেজ ফান্ডের ১৯ লাখ ৯৬ হাজার ৮০৮ টাকা আত্মসাৎ করেছেন। এছাড়া ২০১৩ সালে কলেজ শাখার পাঠদানের অনুমতি নিয়ে আসার জন্য ১৫ লাখ টাকা প্রতিষ্ঠান প্রধান, সভাপতি ও জেলা শিক্ষা কর্মকর্তার যৌথ অ্যাকাউন্টে জমা রাখেন। কিন্তু পরবর্তী ওই টাকার কোনো হদিস পাওয়া যাচ্ছে না।

অন্যদিকে প্রতি বছর কল্যাণ/দরিদ্র তহবিলে প্রায় ৭৫ হাজার ও গ্র্যাচুইটি তহবিলে প্রায় ৮০ হাজার টাকা জমা হলেও ওই টাকা হদিস পাওয়া যায়নি। অথচ অনেক শিক্ষক-কর্মচারী অবসরজনিত কারণে বা চাকরি ছেড়ে চলে গেলেও তাদের প্রাপ্য গ্র্যাচুইটির টাকা প্রদান করা হয়নি। এই খাতের কোনো টাকা জমাও পাওয়া যায়নি।

বিজনেস আওয়ার/ ১ আগস্ট,২০২৩/এমএজেড

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:
ট্যাগ :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার মেইলে তথ্য জমা করুন

কলেজ ফান্ডের অর্থ অধ্যক্ষের পকেটে

পোস্ট হয়েছে : ০৩:১৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ অগাস্ট ২০২৩

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক : কলেজ ফান্ডের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে সিলেটের লামাকাজী ইউনিয়নের রাগীব-রাবেয়া উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মো. ছিফাত আলী ও সিনিয়র শিক্ষক গৌতম চন্দ্র সাহার বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মঙ্গলবার দুদকের জনসংযোগ দপ্তর সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

জানা যায়, অনিয়ম ও স্বেচ্ছাচারীর অভিযোগ আমলে নিয়ে সম্প্রতি অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেয় দুদক। অভিযোগ করেন তাদের এক সহকর্মী। এর আগে একই অভিযোগ আমলে নেওয়ার জন্য দুদককে নির্দেশনা দেন সিলেটের সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালত।

অভিযোগের বিষয়ে জানা যায়, রাগীব-রাবেয়া উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের প্রধান ছিফাত আলী অন্যদের সহযোগিতায় কলেজ ফান্ডের ১৯ লাখ ৯৬ হাজার ৮০৮ টাকা আত্মসাৎ করেছেন। এছাড়া ২০১৩ সালে কলেজ শাখার পাঠদানের অনুমতি নিয়ে আসার জন্য ১৫ লাখ টাকা প্রতিষ্ঠান প্রধান, সভাপতি ও জেলা শিক্ষা কর্মকর্তার যৌথ অ্যাকাউন্টে জমা রাখেন। কিন্তু পরবর্তী ওই টাকার কোনো হদিস পাওয়া যাচ্ছে না।

অন্যদিকে প্রতি বছর কল্যাণ/দরিদ্র তহবিলে প্রায় ৭৫ হাজার ও গ্র্যাচুইটি তহবিলে প্রায় ৮০ হাজার টাকা জমা হলেও ওই টাকা হদিস পাওয়া যায়নি। অথচ অনেক শিক্ষক-কর্মচারী অবসরজনিত কারণে বা চাকরি ছেড়ে চলে গেলেও তাদের প্রাপ্য গ্র্যাচুইটির টাকা প্রদান করা হয়নি। এই খাতের কোনো টাকা জমাও পাওয়া যায়নি।

বিজনেস আওয়ার/ ১ আগস্ট,২০২৩/এমএজেড

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান: