ঢাকা , রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সিন্ডিকেট ভাঙতে না পারলে আলু আমদানি করা হবে

  • পোস্ট হয়েছে : ০১:৩৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৩
  • 32

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক : ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এএইচএম সফিকুজ্জামান বলেছেন, সিন্ডিকেট ভাঙতে না পারলে ডিমের মতো আলুও আমদানি করা হবে।

বুধবার (২০ সেপ্টেম্বর) সকালে রংপুর নগরীর উত্তম হাজীরহাট এলাকায় কোল্ডস্টোরেজ পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।

ভোক্তার ডিজি বলেন, আমরা কোল্ড স্টোরেজে আলুর দর ২৭ টাকা নির্ধারণ করে দিয়েছি। এরপরও কিছু অসাধু ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট করে আলুর বাজার অস্থির করে তুলেছেন। আমরা আরও ৩-৪ দিন দেখব। এরমধ্যে সিন্ডিকেট ভাঙতে না পারলে ডিমের মতো আলুও আমদানির জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করা হবে।

এএইচএম সফিকুজ্জামান আরও বলেন, এখানে রাসেল নামের এক ব্যক্তি নিজের উৎপাদিত আড়াই হাজার বস্তা আলু ও স্থানীয় কৃষকদের সাড়ে ১২ হাজার বস্তা নিজের নামে রেখেছেন। এভাবে তিনি সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছেন। আরমান কোল্ডস্টোরেজে এখনও পর্যাপ্ত আলু মজুত রয়েছে। আর দেড় থেকে দুই মাসের মধ্যে আলু বের না করা হলে আলু পচে যাবে। এরপরও সিন্ডিকেট ব্যবসায়ীরা আলু বের না করে মজুতের দিকে ঝুঁকছেন।

এসময় রংপুর জেলা প্রশাসক মোবাশ্বের হাসান, জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তরিকুল ইসলামসহ ভোক্তা অধিদপ্তর ও কৃষি বিভাগের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

বিজনেস আওয়ার/২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৩/পিএস

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:
ট্যাগ :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার মেইলে তথ্য জমা করুন

সিন্ডিকেট ভাঙতে না পারলে আলু আমদানি করা হবে

পোস্ট হয়েছে : ০১:৩৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৩

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক : ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এএইচএম সফিকুজ্জামান বলেছেন, সিন্ডিকেট ভাঙতে না পারলে ডিমের মতো আলুও আমদানি করা হবে।

বুধবার (২০ সেপ্টেম্বর) সকালে রংপুর নগরীর উত্তম হাজীরহাট এলাকায় কোল্ডস্টোরেজ পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।

ভোক্তার ডিজি বলেন, আমরা কোল্ড স্টোরেজে আলুর দর ২৭ টাকা নির্ধারণ করে দিয়েছি। এরপরও কিছু অসাধু ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট করে আলুর বাজার অস্থির করে তুলেছেন। আমরা আরও ৩-৪ দিন দেখব। এরমধ্যে সিন্ডিকেট ভাঙতে না পারলে ডিমের মতো আলুও আমদানির জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করা হবে।

এএইচএম সফিকুজ্জামান আরও বলেন, এখানে রাসেল নামের এক ব্যক্তি নিজের উৎপাদিত আড়াই হাজার বস্তা আলু ও স্থানীয় কৃষকদের সাড়ে ১২ হাজার বস্তা নিজের নামে রেখেছেন। এভাবে তিনি সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছেন। আরমান কোল্ডস্টোরেজে এখনও পর্যাপ্ত আলু মজুত রয়েছে। আর দেড় থেকে দুই মাসের মধ্যে আলু বের না করা হলে আলু পচে যাবে। এরপরও সিন্ডিকেট ব্যবসায়ীরা আলু বের না করে মজুতের দিকে ঝুঁকছেন।

এসময় রংপুর জেলা প্রশাসক মোবাশ্বের হাসান, জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তরিকুল ইসলামসহ ভোক্তা অধিদপ্তর ও কৃষি বিভাগের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

বিজনেস আওয়ার/২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৩/পিএস

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান: