ঢাকা , রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বহিষ্কার হচ্ছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শওকত মাহমুদ

  • পোস্ট হয়েছে : ০৩:১৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২০
  • 65

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক : বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ভাইস চেয়ারম্যান পদ থেকে বহিষ্কার করা হচ্ছে শওকত মাহমুদকে। দীর্ঘদিন থেকে তিনি দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করে নানা ধরনের হটকারী কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছেন মর্মে তার ব্যাপারে এই সিদ্ধান্ত এখন চূড়ান্ত প্রায়।

এজন্য তাকে গত সোমবার শোকজ করা হয়েছে। ৭২ ঘণ্টার মধ্যে তাকে জবাব দেওয়ার সময় বেধে দেওয়া হয়। সময় শেষ হলে শওকত মাহমুদকে বহিষ্কার করা হবে বলে বিএনপির নির্ভরযোগ্য সূত্র নিশ্চিত করেছে।

শোকজের কারণ সম্পর্কে হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব আল্লামা নূর হোসাইন কাসেমীর নামাজে জানাজার পর সোমবার বায়তুল মোকাররমের আশেপাশে কিছু বিএনপি কর্মী পেশাজীবী পরিষদের ব্যানারে সরকারের পদত্যাগের দাবিতে অবস্থান ধর্মঘট শুরু করেন। দলীয় হাই কমান্ডের অনুমোদন ছাড়া এটা করা হয়।

এর আগেও শওকত মাহমুদ আরো বেশ কয়েকটি দলীয় শৃঙ্খলা ভাঙ্গার কাজ করেন। তার এই ধরনের কার্যক্রম দলের ভেতরে এবং পেশাজীবী ও সাংবাদিকদের মধ্যে ব্যাপক বিরূপ প্রতিক্রিয়া তৈরি করেছে। সবকিছু পর্যালোচনা করে শওকত মাহমুদের বিষয়ে এখন চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত অপেক্ষমাণ।

বিজনেস আওয়ার/১৭ ডিসেম্বর, ২০২০/এ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:
ট্যাগ :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার মেইলে তথ্য জমা করুন

বহিষ্কার হচ্ছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শওকত মাহমুদ

পোস্ট হয়েছে : ০৩:১৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২০

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক : বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ভাইস চেয়ারম্যান পদ থেকে বহিষ্কার করা হচ্ছে শওকত মাহমুদকে। দীর্ঘদিন থেকে তিনি দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করে নানা ধরনের হটকারী কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছেন মর্মে তার ব্যাপারে এই সিদ্ধান্ত এখন চূড়ান্ত প্রায়।

এজন্য তাকে গত সোমবার শোকজ করা হয়েছে। ৭২ ঘণ্টার মধ্যে তাকে জবাব দেওয়ার সময় বেধে দেওয়া হয়। সময় শেষ হলে শওকত মাহমুদকে বহিষ্কার করা হবে বলে বিএনপির নির্ভরযোগ্য সূত্র নিশ্চিত করেছে।

শোকজের কারণ সম্পর্কে হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব আল্লামা নূর হোসাইন কাসেমীর নামাজে জানাজার পর সোমবার বায়তুল মোকাররমের আশেপাশে কিছু বিএনপি কর্মী পেশাজীবী পরিষদের ব্যানারে সরকারের পদত্যাগের দাবিতে অবস্থান ধর্মঘট শুরু করেন। দলীয় হাই কমান্ডের অনুমোদন ছাড়া এটা করা হয়।

এর আগেও শওকত মাহমুদ আরো বেশ কয়েকটি দলীয় শৃঙ্খলা ভাঙ্গার কাজ করেন। তার এই ধরনের কার্যক্রম দলের ভেতরে এবং পেশাজীবী ও সাংবাদিকদের মধ্যে ব্যাপক বিরূপ প্রতিক্রিয়া তৈরি করেছে। সবকিছু পর্যালোচনা করে শওকত মাহমুদের বিষয়ে এখন চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত অপেক্ষমাণ।

বিজনেস আওয়ার/১৭ ডিসেম্বর, ২০২০/এ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান: