ঢাকা , শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ২০ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঢাবির ল্যাবে ৪০ মিনিটে করোনা শনাক্ত

  • পোস্ট হয়েছে : ১২:০২ অপরাহ্ন, সোমবার, ৮ জুন ২০২০
  • 1

বিজনেস আওয়ার ডেস্ক : করোনাভাইরাসের স্যাম্পল পরীক্ষা করে সার্স কোভ-২ আরএনএ ভাইরাস সফলভাবে শনাক্ত করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) প্রাণ রসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. জেবা ইসলাম সেরাজের নেতৃত্বে সংশ্লিষ্ট গবেষকরা।

রোববার (৭ জুন) রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে জনসংযোগ দফতরের পরিচালক মাহমুদ আলমেরর স্বাক্ষরিত এ সংবাদ জানানো হয়।

শনাক্তকরণে গবেষকরা র‌্যাপিড কলোরোমেট্রিক টেস্টের প্রক্রিয়া অনুসরণ করেছেন। শনাক্তকরণ প্রক্রিয়াটি একটি সাধারণ ইনকিউবেটর বা তাপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র ব্যবহার করে মাত্র ৩০-৪০ মিনিটে সম্পন্ন করা সম্ভব হয়েছে। পরীক্ষায় করোনা পজিটিভ স্যাম্পলের ক্ষেত্রে হলুদ এবং নেগেটিভ স্যাম্পলের ক্ষেত্রে গোলাপি রং প্রদর্শন করে।

এই আরটি ল্যাম্প টেস্ট পরীক্ষা পদ্ধতি কোভিড-১৯ রোগীদের দ্রুত শনাক্তকরণ এবং তাদের দ্রুত পৃথকীকরণ করতে সাহায্য করে। এটি অত্যন্ত সহজ একটি ডায়াগনসিস পদ্ধতি যা দেশের প্রবেশ পথগুলোতে এবং উপজেলা পর্যায়ে খুব সহজেই প্রতিষ্ঠিত করা সম্ভব

বিজনেস আওয়ার/০৮ জুন, ২০২০/এ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:
ট্যাগ :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার মেইলে তথ্য জমা করুন

ঢাবির ল্যাবে ৪০ মিনিটে করোনা শনাক্ত

পোস্ট হয়েছে : ১২:০২ অপরাহ্ন, সোমবার, ৮ জুন ২০২০

বিজনেস আওয়ার ডেস্ক : করোনাভাইরাসের স্যাম্পল পরীক্ষা করে সার্স কোভ-২ আরএনএ ভাইরাস সফলভাবে শনাক্ত করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) প্রাণ রসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. জেবা ইসলাম সেরাজের নেতৃত্বে সংশ্লিষ্ট গবেষকরা।

রোববার (৭ জুন) রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে জনসংযোগ দফতরের পরিচালক মাহমুদ আলমেরর স্বাক্ষরিত এ সংবাদ জানানো হয়।

শনাক্তকরণে গবেষকরা র‌্যাপিড কলোরোমেট্রিক টেস্টের প্রক্রিয়া অনুসরণ করেছেন। শনাক্তকরণ প্রক্রিয়াটি একটি সাধারণ ইনকিউবেটর বা তাপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র ব্যবহার করে মাত্র ৩০-৪০ মিনিটে সম্পন্ন করা সম্ভব হয়েছে। পরীক্ষায় করোনা পজিটিভ স্যাম্পলের ক্ষেত্রে হলুদ এবং নেগেটিভ স্যাম্পলের ক্ষেত্রে গোলাপি রং প্রদর্শন করে।

এই আরটি ল্যাম্প টেস্ট পরীক্ষা পদ্ধতি কোভিড-১৯ রোগীদের দ্রুত শনাক্তকরণ এবং তাদের দ্রুত পৃথকীকরণ করতে সাহায্য করে। এটি অত্যন্ত সহজ একটি ডায়াগনসিস পদ্ধতি যা দেশের প্রবেশ পথগুলোতে এবং উপজেলা পর্যায়ে খুব সহজেই প্রতিষ্ঠিত করা সম্ভব

বিজনেস আওয়ার/০৮ জুন, ২০২০/এ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান: