ঢাকা , মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আমাদের বহুদূর যেতে হবে : প্রধানমন্ত্রী

  • পোস্ট হয়েছে : ১০:০৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৮ জানুয়ারী ২০২১
  • 42

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক : টানা তৃতীয় মেয়াদে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণের দ্বিতীয় বর্ষপূর্তি উপলক্ষে জাতির উদ্দেশ্যে দেয়া ভাষণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমরা ২০২১ সালের আগেই উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করেছি। আমরা আজ অনেক দূর এগিয়েছি সত্য, আমাদের আরও বহুদূর যেতে হবে। হতে পারে সে পথ মসৃণ, হতে পারে বন্ধুর।

বৃহস্পতিবার (৭ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে দেয়া ভাষণে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের যে মহাসড়ক বেয়ে দুর্বার গতিতে ধাবিত হচ্ছে তা যেন কোনোভাবেই বাধাগ্রস্ত হতে না পারে, সেদিকে আপনাদের সবাইকে সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। উন্নয়নের পথে সব প্রতিবন্ধকতা দূর করতে আমরা বদ্ধপরিকর।’

‘২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের পর গত ১২ বছরে বাংলাদেশ বিশ্বের বুকে একটি আত্মমর্যাদাশীল দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠা পেয়েছে। আর্থ-সামাজিক এবং অবকাঠামো খাতে বাংলাদেশের বিস্ময়কর উন্নয়ন সাধিত হয়েছে। দ্য ইকোনমিস্ট-এর ২০২০ সালের প্রতিবেদন অনুযায়ী ৬৬টি উদীয়মান সবল অর্থনীতির দেশের তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান নবম এবং ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের পূর্বাভাস অনুযায়ী, ২০৩০ সাল নাগাদ বাংলাদেশ হবে বিশ্বের ২৪তম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ।’

আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, দীর্ঘ ২১ বছর পর ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ জনগণের ভোটে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব নেয়ার পর থেকেই বাংলাদেশকে একটি আত্মমর্যাদাশীল দেশ হিসেবে বিশ্বের বুকে প্রতিষ্ঠিত করার উদ্যোগ গ্রহণ করে। তবে মাঝে ২০০১ থেকে ২০০৮ পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় সে প্রচেষ্টায় ছেদ পড়েছিল। বহির্বিশ্বে বাংলাদেশ আজ একটি সমীহের নাম। জাতিসংঘের বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনসহ আন্তর্জাতিক ফোরামে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব আজ চোখে পড়ার মতো।

তিনি বলেন, ২০৩১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ হবে উচ্চ মধ্যম-আয়ের দেশ এবং ২০৪১ সালের মধ্যে হবে উচ্চ আয়ের সমৃদ্ধশালী-মর্যাদাশীল দেশ। আমরা ২০২১ সালের আগেই উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করেছি। প্রত্যাশিত লক্ষ্যে পৌঁছতে আমরা পথ-নকশা তৈরি করেছি। রূপকল্প ২০৪১-এর কৌশলগত দলিল হিসেবে দ্বিতীয় প্রেক্ষিত পরিকল্পনা ২০২১-২০৪১ প্রণয়ন করা হয়েছে। আমরা আজ অনেক দূর এগিয়েছি সত্য, আমাদের আরও বহুদূর যেতে হবে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাঙালি বীরের জাতি। পথ যত কঠিনই হোক, আমাদের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে হবে। আমরা যদি পরিশ্রম করি, সততা-দেশপ্রেম নিয়ে দায়িত্ব পালন করি, তাহলে সফলকাম হবোই।

প্রধানমন্ত্রী এ সময় সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদ-মাদক এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে তার সরকারের অভিযান অব্যাহত রাখার প্রত্যয় পুনর্ব্যক্ত করে বলেন, আমরা দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছি। দুর্নীতিবাজ যে দলেরই হোক আর যত শক্তিশালীই হোক, তাদের ছাড় দেয়া হচ্ছে না এবং হবে না। এ ব্যাপারে দুর্নীতি দমন কমিশন স্বাধীনভাবে তাদের দায়িত্ব পালন করছে।

‘আইনের শাসন সমুন্নত রেখে মানুষের নাগরিক এবং গণতান্ত্রিক অধিকার নিশ্চিত করতে যা যা করা প্রয়োজন আমরা তা করবো।’ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রীবলেন বলেন, আমরা কঠোর হস্তে জঙ্গিবাদের উত্থানকে প্রতিহত করেছি। বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। এখানে সব ধর্ম-বর্ণের মানুষ পারস্পরিক সহনশীলতা বজায় রেখে বসবাস করে আসছেন এবং ভবিষ্যতেও করবেন।

বিশ্বব্যাপী মহামারি করোনা ভাইরাস প্রসঙ্গে সরকারপ্রধান বলেন, করোনাভাইরাসের কারণে এক গভীর সঙ্কটের মধ্য দিয়ে আমাদের ২০২০ সাল অতিক্রম করতে হয়েছে। সেই সঙ্গে ঘূর্ণিঝড় আম্ফান এবং উপর্যুপরি বন্যা আমাদের অর্থনীতির ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলে। আমরা সেসব ধকল দৃঢ়তার সঙ্গে কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হয়েছি। কিন্তু করোনাভাইরাসজনিত সঙ্কট থেকে বিশ্ব এখনো মুক্ত হইনি।‘সরকার ভাইরাসের বিস্তার নিয়ন্ত্রণে রাখার সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যাচ্ছে। মহান আল্লাহর অশেষ রহমতে বাংলাদেশে এখনো সংক্রমণ এবং মৃত্যুর হার অনেক কম।’

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে করোনার টিকা দেয়া শুরু হওয়ায় যে আশার সঞ্চার হয়েছে, সে কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশেও আমরা দ্রুত টিকা নিয়ে আসার সব ধরনের চেষ্টা করছি। টিকা আসার পর পরই চিকিৎসক, স্বাস্থ্যকর্মী, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যসহ সম্মুখসারীর যোদ্ধাদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে টিকা দেয়া হবে।

প্রধানমন্ত্রী তার ভাষণে করোনাভাইরাস বিষয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে জনগণের প্রতি তার আহ্বান পুনর্ব্যক্ত করেন। পাশাপাশি করোনাকালে অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে সরকারি উদ্যোগ, দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নের চিত্র, মুজিববর্ষ এবং স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনসহ বিভিন্ন প্রসঙ্গেরও উল্লেখ করেন।

তিনি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের তাদের দেশ মিয়ানমারে প্রত্যাবাসনের বিষয়ে আরও কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণের আহ্বান জানান।

তিনি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং আদর্শকে ধারণ করে জাতির পিতার স্বপ্নের ক্ষুধা-দারিদ্র্য-নিরক্ষরতামুক্ত একটি অসাম্প্রদায়িক কল্যাণকামী বাংলাদেশ গড়ে তোলার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।

বিজনেস আওয়ার/০৮ জানুয়ারি, ২০২১/কমা

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:
ট্যাগ :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার মেইলে তথ্য জমা করুন

আমাদের বহুদূর যেতে হবে : প্রধানমন্ত্রী

পোস্ট হয়েছে : ১০:০৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৮ জানুয়ারী ২০২১

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক : টানা তৃতীয় মেয়াদে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণের দ্বিতীয় বর্ষপূর্তি উপলক্ষে জাতির উদ্দেশ্যে দেয়া ভাষণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমরা ২০২১ সালের আগেই উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করেছি। আমরা আজ অনেক দূর এগিয়েছি সত্য, আমাদের আরও বহুদূর যেতে হবে। হতে পারে সে পথ মসৃণ, হতে পারে বন্ধুর।

বৃহস্পতিবার (৭ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে দেয়া ভাষণে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের যে মহাসড়ক বেয়ে দুর্বার গতিতে ধাবিত হচ্ছে তা যেন কোনোভাবেই বাধাগ্রস্ত হতে না পারে, সেদিকে আপনাদের সবাইকে সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। উন্নয়নের পথে সব প্রতিবন্ধকতা দূর করতে আমরা বদ্ধপরিকর।’

‘২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের পর গত ১২ বছরে বাংলাদেশ বিশ্বের বুকে একটি আত্মমর্যাদাশীল দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠা পেয়েছে। আর্থ-সামাজিক এবং অবকাঠামো খাতে বাংলাদেশের বিস্ময়কর উন্নয়ন সাধিত হয়েছে। দ্য ইকোনমিস্ট-এর ২০২০ সালের প্রতিবেদন অনুযায়ী ৬৬টি উদীয়মান সবল অর্থনীতির দেশের তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান নবম এবং ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের পূর্বাভাস অনুযায়ী, ২০৩০ সাল নাগাদ বাংলাদেশ হবে বিশ্বের ২৪তম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ।’

আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, দীর্ঘ ২১ বছর পর ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ জনগণের ভোটে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব নেয়ার পর থেকেই বাংলাদেশকে একটি আত্মমর্যাদাশীল দেশ হিসেবে বিশ্বের বুকে প্রতিষ্ঠিত করার উদ্যোগ গ্রহণ করে। তবে মাঝে ২০০১ থেকে ২০০৮ পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াত এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় সে প্রচেষ্টায় ছেদ পড়েছিল। বহির্বিশ্বে বাংলাদেশ আজ একটি সমীহের নাম। জাতিসংঘের বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনসহ আন্তর্জাতিক ফোরামে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব আজ চোখে পড়ার মতো।

তিনি বলেন, ২০৩১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ হবে উচ্চ মধ্যম-আয়ের দেশ এবং ২০৪১ সালের মধ্যে হবে উচ্চ আয়ের সমৃদ্ধশালী-মর্যাদাশীল দেশ। আমরা ২০২১ সালের আগেই উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করেছি। প্রত্যাশিত লক্ষ্যে পৌঁছতে আমরা পথ-নকশা তৈরি করেছি। রূপকল্প ২০৪১-এর কৌশলগত দলিল হিসেবে দ্বিতীয় প্রেক্ষিত পরিকল্পনা ২০২১-২০৪১ প্রণয়ন করা হয়েছে। আমরা আজ অনেক দূর এগিয়েছি সত্য, আমাদের আরও বহুদূর যেতে হবে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাঙালি বীরের জাতি। পথ যত কঠিনই হোক, আমাদের কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে হবে। আমরা যদি পরিশ্রম করি, সততা-দেশপ্রেম নিয়ে দায়িত্ব পালন করি, তাহলে সফলকাম হবোই।

প্রধানমন্ত্রী এ সময় সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদ-মাদক এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে তার সরকারের অভিযান অব্যাহত রাখার প্রত্যয় পুনর্ব্যক্ত করে বলেন, আমরা দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছি। দুর্নীতিবাজ যে দলেরই হোক আর যত শক্তিশালীই হোক, তাদের ছাড় দেয়া হচ্ছে না এবং হবে না। এ ব্যাপারে দুর্নীতি দমন কমিশন স্বাধীনভাবে তাদের দায়িত্ব পালন করছে।

‘আইনের শাসন সমুন্নত রেখে মানুষের নাগরিক এবং গণতান্ত্রিক অধিকার নিশ্চিত করতে যা যা করা প্রয়োজন আমরা তা করবো।’ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রীবলেন বলেন, আমরা কঠোর হস্তে জঙ্গিবাদের উত্থানকে প্রতিহত করেছি। বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। এখানে সব ধর্ম-বর্ণের মানুষ পারস্পরিক সহনশীলতা বজায় রেখে বসবাস করে আসছেন এবং ভবিষ্যতেও করবেন।

বিশ্বব্যাপী মহামারি করোনা ভাইরাস প্রসঙ্গে সরকারপ্রধান বলেন, করোনাভাইরাসের কারণে এক গভীর সঙ্কটের মধ্য দিয়ে আমাদের ২০২০ সাল অতিক্রম করতে হয়েছে। সেই সঙ্গে ঘূর্ণিঝড় আম্ফান এবং উপর্যুপরি বন্যা আমাদের অর্থনীতির ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলে। আমরা সেসব ধকল দৃঢ়তার সঙ্গে কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হয়েছি। কিন্তু করোনাভাইরাসজনিত সঙ্কট থেকে বিশ্ব এখনো মুক্ত হইনি।‘সরকার ভাইরাসের বিস্তার নিয়ন্ত্রণে রাখার সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যাচ্ছে। মহান আল্লাহর অশেষ রহমতে বাংলাদেশে এখনো সংক্রমণ এবং মৃত্যুর হার অনেক কম।’

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে করোনার টিকা দেয়া শুরু হওয়ায় যে আশার সঞ্চার হয়েছে, সে কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশেও আমরা দ্রুত টিকা নিয়ে আসার সব ধরনের চেষ্টা করছি। টিকা আসার পর পরই চিকিৎসক, স্বাস্থ্যকর্মী, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যসহ সম্মুখসারীর যোদ্ধাদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে টিকা দেয়া হবে।

প্রধানমন্ত্রী তার ভাষণে করোনাভাইরাস বিষয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে জনগণের প্রতি তার আহ্বান পুনর্ব্যক্ত করেন। পাশাপাশি করোনাকালে অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে সরকারি উদ্যোগ, দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নের চিত্র, মুজিববর্ষ এবং স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনসহ বিভিন্ন প্রসঙ্গেরও উল্লেখ করেন।

তিনি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের তাদের দেশ মিয়ানমারে প্রত্যাবাসনের বিষয়ে আরও কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণের আহ্বান জানান।

তিনি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং আদর্শকে ধারণ করে জাতির পিতার স্বপ্নের ক্ষুধা-দারিদ্র্য-নিরক্ষরতামুক্ত একটি অসাম্প্রদায়িক কল্যাণকামী বাংলাদেশ গড়ে তোলার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।

বিজনেস আওয়ার/০৮ জানুয়ারি, ২০২১/কমা

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান: