ঢাকা , মঙ্গলবার, ০৭ মে ২০২৪, ২৪ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

এশার নামাজ জামাতে পড়ার গুরুত্ব

  • পোস্ট হয়েছে : ০৫:৪৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ ফেব্রুয়ারী ২০২১
  • 15

বিজনেস আওয়ার ডেস্ক : জামাতে নামাজ পড়ার ব্যাপারে অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়েছেন বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)। এ বিষয়ে সহি বেশ কিছু হাদিস রয়েছে। মালিক ইবনে হুওয়াইরিস (রা.) বর্ণিত হাদিসে এসেছে, রাসুল (সা.) বলেছেন, নামাজের সময় হলে (একাধিক লোক একসঙ্গে থাকলে) তোমাদের দু’জনের একজন আজান ও ইকামত দেবে। অতঃপর তোমাদের মধ্যে যে বয়সে অধিক বড়, সে ইমামতি করবে। (বুখারি, হাদিস : ৬৫৮)

আবু মুসা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, (মসজিদ থেকে) যে যত বেশি দূরত্ব অতিক্রম করে নামাজে আসে, তার তত বেশি পুণ্য হবে। আর যে ব্যক্তি ইমামের সঙ্গে নামাজ আদায় করা পর্যন্ত অপেক্ষা করে, তার পুণ্য সে ব্যক্তির চেয়ে বেশি, যে একাকী নামাজ আদায় করে ঘুমিয়ে পড়ে। (বুখারি, হাদিস: ৬৫১)

আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী (সা.) বলেছেন, মুনাফিকদের জন্য ফজর ও এশার নামাজ অপেক্ষা অধিক ভারী নামাজ আর নেই। এ দুই নামাজের কী ফজিলত, তা যদি তারা জানত, তবে হামাগুড়ি দিয়ে হলেও তারা (জামাতে) উপস্থিত হতো। (রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন) আমি ইচ্ছা করেছিলাম যে মুয়াজ্জিনকে ইকামত দিতে বলি এবং কাউকে লোকদের ইমামতি করতে বলি, আর আমি নিজে একটি আগুনের মশাল নিয়ে গিয়ে অতঃপর যারা নামাজে আসেনি, তাদের ওপর আগুন ধরিয়ে দিই। (বুখারি, হাদিস : ৬৫৭)

বিজনেস আওয়ার/০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২১/এ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:
ট্যাগ :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার মেইলে তথ্য জমা করুন

এশার নামাজ জামাতে পড়ার গুরুত্ব

পোস্ট হয়েছে : ০৫:৪৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ ফেব্রুয়ারী ২০২১

বিজনেস আওয়ার ডেস্ক : জামাতে নামাজ পড়ার ব্যাপারে অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়েছেন বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)। এ বিষয়ে সহি বেশ কিছু হাদিস রয়েছে। মালিক ইবনে হুওয়াইরিস (রা.) বর্ণিত হাদিসে এসেছে, রাসুল (সা.) বলেছেন, নামাজের সময় হলে (একাধিক লোক একসঙ্গে থাকলে) তোমাদের দু’জনের একজন আজান ও ইকামত দেবে। অতঃপর তোমাদের মধ্যে যে বয়সে অধিক বড়, সে ইমামতি করবে। (বুখারি, হাদিস : ৬৫৮)

আবু মুসা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, (মসজিদ থেকে) যে যত বেশি দূরত্ব অতিক্রম করে নামাজে আসে, তার তত বেশি পুণ্য হবে। আর যে ব্যক্তি ইমামের সঙ্গে নামাজ আদায় করা পর্যন্ত অপেক্ষা করে, তার পুণ্য সে ব্যক্তির চেয়ে বেশি, যে একাকী নামাজ আদায় করে ঘুমিয়ে পড়ে। (বুখারি, হাদিস: ৬৫১)

আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী (সা.) বলেছেন, মুনাফিকদের জন্য ফজর ও এশার নামাজ অপেক্ষা অধিক ভারী নামাজ আর নেই। এ দুই নামাজের কী ফজিলত, তা যদি তারা জানত, তবে হামাগুড়ি দিয়ে হলেও তারা (জামাতে) উপস্থিত হতো। (রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন) আমি ইচ্ছা করেছিলাম যে মুয়াজ্জিনকে ইকামত দিতে বলি এবং কাউকে লোকদের ইমামতি করতে বলি, আর আমি নিজে একটি আগুনের মশাল নিয়ে গিয়ে অতঃপর যারা নামাজে আসেনি, তাদের ওপর আগুন ধরিয়ে দিই। (বুখারি, হাদিস : ৬৫৭)

বিজনেস আওয়ার/০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২১/এ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান: