ঢাকা , রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১৩ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পুঁজিবাজারে কালো টাকা সাদা করার দাবি বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের

  • পোস্ট হয়েছে : ০৩:২৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ মে ২০২০
  • 163

আগামী পাঁচ বছরের জন্য পুঁজিবাজারে কালো টাকা বিনিয়োগের সুযোগ চায় বাংলাদেশ বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদ। আগামী অর্থবছরের জন্য দেওয়া এক বাজেট প্রস্তাবনায় এই সুযোগ চাওয়া হয়েছে। প্রস্তাবনায় পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের মাধ্যমে কালো টাকা সাদা করার নিঃশর্ত সুযোগ দেওয়ার কথঅ বলা হয়েছে।

সম্প্রতি অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের কাছে ওই প্রস্তাবনা পাঠানো হয়েছে।

প্রস্তাবনায় ২০১০ সালে ধসের পর থেকে পুঁজিবাজারের বিনিয়গকারীদের দুর্ভোগের ফিরিস্তি দিয়ে বলা হয়েছে, করোনাভাইরাসের কারণে বাজার বন্ধ রাখায় তাদের কষ্ট আরও বেড়ে গেছে। এ অব্স্থায় বাজারে গতি ফেরানো এবং বিনিয়োগকারীদের ঘুরে দাঁড়ানোর সুযোগ করে দিতে অন্যান্য খাতের মতো পুঁজিবাজারে প্রণোদনা সুবিধা দিতে হবে। আগামী বাজেটে এর ব্যবস্থা রাখা দরকার।

প্রস্তাবনায় চলতি বছরের মার্চ মাস থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত মার্জিন ঋণের সুদ মওকুফ, এই ঋণের সর্বোচ্চ সুদ হার ৫ শতাংশ নির্ধারণ, বিও হিসাব নবায়নের ফি মওকুফ, ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত লভ্যাংশ আয়ে কর ও ভ্যাট মওকুফ, বাইব্যাক আইন চালু , মার্জিন ঋণের অনুপাত বাড়িয়ে ১: ১ নির্ধারণ ইত্যাদি প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:
ট্যাগ :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার মেইলে তথ্য জমা করুন

পুঁজিবাজারে কালো টাকা সাদা করার দাবি বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের

পোস্ট হয়েছে : ০৩:২৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ মে ২০২০

আগামী পাঁচ বছরের জন্য পুঁজিবাজারে কালো টাকা বিনিয়োগের সুযোগ চায় বাংলাদেশ বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদ। আগামী অর্থবছরের জন্য দেওয়া এক বাজেট প্রস্তাবনায় এই সুযোগ চাওয়া হয়েছে। প্রস্তাবনায় পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের মাধ্যমে কালো টাকা সাদা করার নিঃশর্ত সুযোগ দেওয়ার কথঅ বলা হয়েছে।

সম্প্রতি অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের কাছে ওই প্রস্তাবনা পাঠানো হয়েছে।

প্রস্তাবনায় ২০১০ সালে ধসের পর থেকে পুঁজিবাজারের বিনিয়গকারীদের দুর্ভোগের ফিরিস্তি দিয়ে বলা হয়েছে, করোনাভাইরাসের কারণে বাজার বন্ধ রাখায় তাদের কষ্ট আরও বেড়ে গেছে। এ অব্স্থায় বাজারে গতি ফেরানো এবং বিনিয়োগকারীদের ঘুরে দাঁড়ানোর সুযোগ করে দিতে অন্যান্য খাতের মতো পুঁজিবাজারে প্রণোদনা সুবিধা দিতে হবে। আগামী বাজেটে এর ব্যবস্থা রাখা দরকার।

প্রস্তাবনায় চলতি বছরের মার্চ মাস থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত মার্জিন ঋণের সুদ মওকুফ, এই ঋণের সর্বোচ্চ সুদ হার ৫ শতাংশ নির্ধারণ, বিও হিসাব নবায়নের ফি মওকুফ, ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত লভ্যাংশ আয়ে কর ও ভ্যাট মওকুফ, বাইব্যাক আইন চালু , মার্জিন ঋণের অনুপাত বাড়িয়ে ১: ১ নির্ধারণ ইত্যাদি প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান: