ঢাকা , মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আমদানিকারকদের সব চাল বাজারে আনার শেষ সুযোগ

  • পোস্ট হয়েছে : ০৩:৫৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২১
  • 65

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক : বেসরকারিভাবে আমদানির জন্য বরাদ্দ পাওয়া আমদানিকারকদের শেষবারের মতো চাল আনার সময় বেধে দিয়ে খাদ্য মন্ত্রণালয় থেকে খাদ্য অধিদফতরের মহাপরিচালকের কাছে দুটি চিঠি পাঠানো হয়েছে। শুক্রবার (২৩ এপ্রিল) এ চিঠি পাঠানো হয়।

চিঠিতে বলা হয়, বেসরকারিভাবে চাল আমদানির জন্য বরাদ্দপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে যেসকল আমদানিকারক গত ২৫ মার্চ ও ১৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে এলসি খুলেছেন কিন্তু চাল বাজারজাত করতে পারেননি তাদের এলসি করা সম্পূর্ণ চাল বাজারজাতকরণের জন্য আগামী ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত সময় বাড়ানো হলো। এ সময় আর বর্ধিত করা হবে না।

খাদ্যশস্যের বাজারমূল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রবণতা রোধ, নিম্ন আয়ের জনগোষ্ঠীকে সহায়তা এবং বাজারদর স্থিতিশীল রাখতে বেসরকারি পর্যায়ে চালের আমদানি শুল্ক ৬২ দশমিক ৫০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২৫ শতাংশ নির্ধারণ করে সরকার।

খাদ্য মন্ত্রণালয় থেকে গত বছরের ২৭ ডিসেম্বর বেসরকারিভাবে চাল আমদানি জন্য বৈধ আমদানিকারকদের প্রয়োজনীয় সকল কাগজপত্রসহ ১০ জানুয়ারির মধ্যে খাদ্য মন্ত্রণালয়ে আবেদন করতে বলা হয়।

খাদ্য মন্ত্রণালয় বিভিন্ন শর্তে বেসরকারি পর্যায়ে সর্বমোট ১৫ লাখ ৬০ হাজার ৮৬৩ টন চাল আমদানির অনুমতি দিয়েছে। এই অনুমতির চিঠি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়।

কিন্তু বরাদ্দের বেশির ভাগ চালই আনতে পারেননি আমদানিকারকরা। নির্দিষ্ট সময়ে ঋণপত্র বা এলসি খুলতে না পারায় অনেকের বরাদ্দপত্র বাতিল করা হয়। যারা ঋণপত্র খুলতে পেরেছেন, পুরো চাল বাজারে আনতে পারছেন না তারাও। বার বার তাদের চাল বাজারে আনার সময় বাড়ানো হচ্ছে।

বিজনেস আওয়ার/২৪ এপ্রিল, ২০২১/এ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:
ট্যাগ :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার মেইলে তথ্য জমা করুন

আমদানিকারকদের সব চাল বাজারে আনার শেষ সুযোগ

পোস্ট হয়েছে : ০৩:৫৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২১

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক : বেসরকারিভাবে আমদানির জন্য বরাদ্দ পাওয়া আমদানিকারকদের শেষবারের মতো চাল আনার সময় বেধে দিয়ে খাদ্য মন্ত্রণালয় থেকে খাদ্য অধিদফতরের মহাপরিচালকের কাছে দুটি চিঠি পাঠানো হয়েছে। শুক্রবার (২৩ এপ্রিল) এ চিঠি পাঠানো হয়।

চিঠিতে বলা হয়, বেসরকারিভাবে চাল আমদানির জন্য বরাদ্দপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে যেসকল আমদানিকারক গত ২৫ মার্চ ও ১৫ ফেব্রুয়ারির মধ্যে এলসি খুলেছেন কিন্তু চাল বাজারজাত করতে পারেননি তাদের এলসি করা সম্পূর্ণ চাল বাজারজাতকরণের জন্য আগামী ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত সময় বাড়ানো হলো। এ সময় আর বর্ধিত করা হবে না।

খাদ্যশস্যের বাজারমূল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রবণতা রোধ, নিম্ন আয়ের জনগোষ্ঠীকে সহায়তা এবং বাজারদর স্থিতিশীল রাখতে বেসরকারি পর্যায়ে চালের আমদানি শুল্ক ৬২ দশমিক ৫০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২৫ শতাংশ নির্ধারণ করে সরকার।

খাদ্য মন্ত্রণালয় থেকে গত বছরের ২৭ ডিসেম্বর বেসরকারিভাবে চাল আমদানি জন্য বৈধ আমদানিকারকদের প্রয়োজনীয় সকল কাগজপত্রসহ ১০ জানুয়ারির মধ্যে খাদ্য মন্ত্রণালয়ে আবেদন করতে বলা হয়।

খাদ্য মন্ত্রণালয় বিভিন্ন শর্তে বেসরকারি পর্যায়ে সর্বমোট ১৫ লাখ ৬০ হাজার ৮৬৩ টন চাল আমদানির অনুমতি দিয়েছে। এই অনুমতির চিঠি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়।

কিন্তু বরাদ্দের বেশির ভাগ চালই আনতে পারেননি আমদানিকারকরা। নির্দিষ্ট সময়ে ঋণপত্র বা এলসি খুলতে না পারায় অনেকের বরাদ্দপত্র বাতিল করা হয়। যারা ঋণপত্র খুলতে পেরেছেন, পুরো চাল বাজারে আনতে পারছেন না তারাও। বার বার তাদের চাল বাজারে আনার সময় বাড়ানো হচ্ছে।

বিজনেস আওয়ার/২৪ এপ্রিল, ২০২১/এ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান: