বিনোদন ডেস্ক : শুভর বাবা খুব কঠিন মনের মানুষ। অনেক সম্পত্তি থাকার পরও শুভকে পড়াশোনা শেষে চাকরি খুঁজতে লাগিয়ে দিয়েছিলেন। তিনি অনেক কষ্ট করে এসব সম্পত্তি গড়েছেন। তাই চান ছেলেও পরিশ্রম করে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করুক।
শুভ এর প্রতিবাদ করায় বাবা তাকে বাড়ি থেকে বের করে দিয়েছিলেন। এরপর রাগ করে মেসে থাকা শুরু করে। কোনও রকম একটা চাকরিও জোগাড় করে। বাবা মৃত্যুশয্যায় শোনার পর বাসায় ফিরে আসে যাতে সম্পত্তি হাত ছাড়া হয়ে না যায়।
বাড়ি ফেরার সময় বাবার মন নরম করার জন্য সঙ্গে প্রেমিকা তিথিকেও নিয়ে আসে শুভ। দুজন মিলে বাবার সেবা শুরু করে। বাবা যেদিন মারা যায় সেদিন নিজেকে সব সম্পত্তির মালিক ভেবে মনে মনে এক ধরনের সুখ অনুভব করে শুভ।
কিন্তু বিপত্তি ঘটে যখন অনিক এবং আলম নামে দুজন বাড়িতে এসে হাজির হয়। তাদের দাবি তারা শুভর ভাই। প্রমাণ হিসেবে বাবা সম্পর্কে নানা তথ্য দেয়। এরপর নানা হাস্যরসাত্মক ঘটনার মধ্য দিয়ে এগিয়ে যায় ‘ম্যারাডোনার ছেলে’ নাটকের গল্প।
মুনতাহা বৃত্তার রচনায় নাটকটি পরিচালনা করেছেন অনন্য ইমন। শুভর চরিত্রে অভিনয় করেছেন ছোট পর্দার জনপ্রিয় মুখ তৌসিফ মাহবুব। তার সঙ্গে জুটি বেঁধেছেন কেয়া পায়েল। নাটকটি ঈদের দিন রাত ৯টায় প্রচারিত হবে মাছরাঙা টেলিভিশনে।
বিজনেস আওয়ার/১৪ মে, ২০২১/এ