ঢাকা , সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ২৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আমদানি করা পেঁয়াজ-রসুনের দাম কমলেও, বাড়তি দেশির

  • পোস্ট হয়েছে : ১১:২৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ জুন ২০২০
  • 3

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক : রাজধানীর বাজারে হঠাৎ বেড়ে যাওয়া আমদানি করা পেঁয়াজ-রসুনের দাম আবার কমেছে। তবে দেশি পেঁয়াজ ও রসুনের দাম এখনও বাড়তি। মঙ্গলবার (২৩ জুন) রাজধানীর বিভিন্ন বাজারের খুচরা ব্যবসায়ীরা এ তথ্য জানা গেছে।

বিভিন্ন খুচরা বাজারে আমদানি করা পেঁয়াজের কেজি বিক্রি হচ্ছে ২৫ থেকে ৩০ টাকার মধ্যে, যা গত শুক্রবার ছিল ৩০ থেকে ৩৫ টাকা। অর্থাৎ তিনদিনের ব্যবধানে আমদানি করা পেঁয়াজের দাম কেজিতে পাঁচ টাকা কমেছে। অবশ্য গত সপ্তাহে আমদানি করা পেঁয়াজের কেজি ২৫ থেকে ৩০ টাকার মধ্যেই ছিল।

আমদানি করা পেঁয়াজের পাশাপাশি দাম কমেছে আমদানি করা রসুনের। কয়েক দফা দাম কমে আমদানি করা রসুন এখন দেশি রসুনের থেকে কম দামে বিক্রি হচ্ছে। বাজার ও মানভেদে আমদানি করা রসুনের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৯০ থেকে ১১০ টাকা, যা আগে ছিল ১২০ থেকে ১৩০ টাকা।

আমদানি করা পেঁয়াজ ও রসুনের দাম কমলেও দেশি পেঁয়াজ-রসুন বাড়তি দামেই বিক্রি হচ্ছে। দেশি পেঁয়াজের কেজি গত কয়েকদিনের মতো ৫০ থেকে ৫৫ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। আর দেশি রসুনে কেজি বিক্রি হচ্ছে ১০০ থেকে ১২০ টাকা।

আমদানি করা পেঁয়াজ-রসুনের দাম কমার তথ্য উঠে এসেছে সরকারি প্রতিষ্ঠান টিসিবির হিসাবেও। প্রতিষ্ঠানটির তথ্য অনুযায়ী, চলতি সপ্তাহে আমদানি করা পেঁয়াজের দাম ১৫ দশমিক ৩৮ শতাংশ, আমদানি করা রসুনের দাম ১৬ দশমিক ৬৭ শতাংশ কমেছে।

পেঁয়াজ-রসুনের দামের বিষয়ে মালিবাগের এক খুচরা ব্যবসায়ী বলেন, গত সপ্তাহে সব ধরনের পেঁয়াজের দাম বাড়ে। তবে গতকাল পাইকারিতে আমদানি করা পেঁয়াজের দাম কমেছে। সেই সঙ্গে কমেছে আমদানি করা রসুনের দাম। এ কারণে আমরাও কম দামে বিক্রি করতে পারছি।

বিজনেস আওয়ার/২৩ জুন, ২০২০/এ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:
ট্যাগ :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার মেইলে তথ্য জমা করুন

আমদানি করা পেঁয়াজ-রসুনের দাম কমলেও, বাড়তি দেশির

পোস্ট হয়েছে : ১১:২৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ জুন ২০২০

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক : রাজধানীর বাজারে হঠাৎ বেড়ে যাওয়া আমদানি করা পেঁয়াজ-রসুনের দাম আবার কমেছে। তবে দেশি পেঁয়াজ ও রসুনের দাম এখনও বাড়তি। মঙ্গলবার (২৩ জুন) রাজধানীর বিভিন্ন বাজারের খুচরা ব্যবসায়ীরা এ তথ্য জানা গেছে।

বিভিন্ন খুচরা বাজারে আমদানি করা পেঁয়াজের কেজি বিক্রি হচ্ছে ২৫ থেকে ৩০ টাকার মধ্যে, যা গত শুক্রবার ছিল ৩০ থেকে ৩৫ টাকা। অর্থাৎ তিনদিনের ব্যবধানে আমদানি করা পেঁয়াজের দাম কেজিতে পাঁচ টাকা কমেছে। অবশ্য গত সপ্তাহে আমদানি করা পেঁয়াজের কেজি ২৫ থেকে ৩০ টাকার মধ্যেই ছিল।

আমদানি করা পেঁয়াজের পাশাপাশি দাম কমেছে আমদানি করা রসুনের। কয়েক দফা দাম কমে আমদানি করা রসুন এখন দেশি রসুনের থেকে কম দামে বিক্রি হচ্ছে। বাজার ও মানভেদে আমদানি করা রসুনের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৯০ থেকে ১১০ টাকা, যা আগে ছিল ১২০ থেকে ১৩০ টাকা।

আমদানি করা পেঁয়াজ ও রসুনের দাম কমলেও দেশি পেঁয়াজ-রসুন বাড়তি দামেই বিক্রি হচ্ছে। দেশি পেঁয়াজের কেজি গত কয়েকদিনের মতো ৫০ থেকে ৫৫ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। আর দেশি রসুনে কেজি বিক্রি হচ্ছে ১০০ থেকে ১২০ টাকা।

আমদানি করা পেঁয়াজ-রসুনের দাম কমার তথ্য উঠে এসেছে সরকারি প্রতিষ্ঠান টিসিবির হিসাবেও। প্রতিষ্ঠানটির তথ্য অনুযায়ী, চলতি সপ্তাহে আমদানি করা পেঁয়াজের দাম ১৫ দশমিক ৩৮ শতাংশ, আমদানি করা রসুনের দাম ১৬ দশমিক ৬৭ শতাংশ কমেছে।

পেঁয়াজ-রসুনের দামের বিষয়ে মালিবাগের এক খুচরা ব্যবসায়ী বলেন, গত সপ্তাহে সব ধরনের পেঁয়াজের দাম বাড়ে। তবে গতকাল পাইকারিতে আমদানি করা পেঁয়াজের দাম কমেছে। সেই সঙ্গে কমেছে আমদানি করা রসুনের দাম। এ কারণে আমরাও কম দামে বিক্রি করতে পারছি।

বিজনেস আওয়ার/২৩ জুন, ২০২০/এ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান: