বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক: জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, আমরা আন্তর্জাতিক বাজার পর্যবেক্ষণ করছি। দাম কমছে। তবে, এই কমার প্রভাব এখনও বাজারে পড়েনি। যদি পড়ে তাহলে আমরাও আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে সমন্বয় করব।’
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ আরও বলেন, ‘আমরা যদি কেনার সময় কম দামে পাই তাহলে অবশ্যই কমাব।’
এর আগে বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানোর অজুহাতে গত ৪ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশ সরকারও ডিজেল ও কেরোসিনের দাম লিটারে এক লাফে ১৫ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ৮০ টাকা নির্ধারণ করে। এর প্রভাবে দেশের সব ধরনের পরিবহন ভাড়া বাড়ানো হয়।
এদিকে, দেশের বাজারে ডিজেল ও কেরোসিনের দাম বাড়ানোর কয়েক দিন পর থেকেই বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম নিম্নমুখী হতে শুরু করে। শনিবার হয় সবচেয়ে বড় দরপতন। এক দিনের ব্যবধানে দাম ব্যারেল প্রতি ১০ ডলার ২২ সেন্ট বা ১৩ শতাংশের বেশি কমে ৬৮ ডলারে নেমে এসেছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স বলছে, ২০২০ সালের এপ্রিলের পর আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের সবচেয়ে বড় দরপতন এটি।
বিজনেস আওয়ার/ ২৮ নভেম্বর, ২০২১/এএইচ