ঢাকা , শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৮ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সেন্ট্রাল ফার্মায় নিরীক্ষকের গুরুতর অভিযোগ

  • পোস্ট হয়েছে : ১০:৪৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২১
  • 52

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক : ধ্বংসের পথে থাকা শেয়ারবাজারের কোম্পানি সেন্ট্রাল ফার্মাসিউটিক্যালসের ২০২০-২১ অর্থবছরের আর্থিক হিসাবে গুরুতর অভিযোগ তুলেছেন নিরীক্ষক। যেখানে মজুদ পণ্য, গ্রাহকের কাছে পাওনা (দেনাদার), ডেফার্ড ট্যাক্স, স্থায়ী সম্পদ, অবন্টিত লভ্যাংশ, শ্রমিক কল্যাণ ফান্ডের অর্থ, ট্যাক্স প্রদান, ব্যাংক হিসাবসহ অন্যান্য বিষয় নিয়ে অভিযোগ তোলা হয়েছে।

কোম্পানিটির কাঁচামাল ক্রয়, উৎপাদন সক্ষমতা, বিক্রিত পণ্যের ব্যয় ও বিক্রির তুলনায় মজুদ পণ্যের পরিমাণ বেশি দেখানো নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন নিরীক্ষক। এছাড়া আগের অর্থবছরের থেকে মজুদ পণ্য বাড়লেও পণ্যের পরিমাণ, মান ও মূল্যের বিষয়ে কোন টেকনিক্যাল স্ট্যাটাস দেয়নি বলে জানিয়েছেন নিরীক্ষক। যেখানে অধিকাংশ মজুদ পণ্যের অস্তিত্ব ও বিক্রয় মূল্য সন্দেহজনক। এছাড়া ওইসময় মজুদ পণ্যের হিসাব সঠিকভাবে করা হয়নি। এমনকি তারা বিগত অর্থবছরে ৪৮ কোটি ২২ লাখ মজুদ পণ্য হিসাব থেকে বাদ দিলেও সাপোর্টিং কোন ডকুমেন্টস দেয়নি।

নিরীক্ষক জানিয়েছেন, কোম্পানি কর্তৃপক্ষ ২০১৯-২০ অর্থবছরে ৪৮ কোটি ২২ লাখ টাকার মজুদ পণ্য ধ্বংস করেছে বলে দাবি করলেও তার কোন প্রমাণাদি দেয়নি। যা আর্থিক হিসাবে বিক্রিত পণ্যের ব্যয় (কস্ট অফ গুডস সোল্ড) হিসাবে দেখায়। কিন্তু কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ নিয়ে কোন প্রমাণাদি দেখাতে পারেনি।

এ কোম্পানি কর্তৃপক্ষ মজুদ পণ্য ধ্বংস করা নিয়ে সঠিক প্রমাণাদি বা যুক্তিসঙ্গত কোন কিছু সরবরাহ করেনি। এমনকি বিদ্যমান বা ধ্বংস করা মজুদ পণ্যের সঠিক মূল্যও কোম্পানি দ্ধারা জাস্টিফাইড করা হয়নি।

নিরীক্ষক জানিয়েছে, আগের অর্থবছরের থেকে ৭ কোটি ৯১ লাখ টাকার দেনাদার বেড়েছে। যা বিক্রির ৫৩.৩০%। তবে কোন কোন বিক্রয় কেন্দ্র বা পার্টির কারনে দেনাদার বেড়েছে, তার কোন রিপোর্ট ও নিশ্চয়তার সনদ দেয়নি। তারা দেনাদারের বিস্তারিত এবং টাকা আদায়ের কোন নীতির তথ্য দেয়নি। যাতে ওই অর্থবছরেই দেনাদারের কাছ থেকে টাকা আদায় নিয়ে সন্দেহ ছিল। কিন্তু তারা কোন প্রভিশনিং গঠন করেনি।

যে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ ২০১৯-২০ অর্থবছরে গ্রাহকদের কাছ থেকে পাওনা ৫৮ কোটি ৩৪ লাখ টাকা হিসাব থেকে বাদ দিয়েছে। তবে সাপোর্টিং কোন প্রমাণাদি দিতে পারেনি বলে জানিয়েছে নিরীক্ষক। কোম্পানির ম্যানেজমেন্টের দাবি, ওইসব পাওনা টাকা দীর্ঘদিনের, দোকানদার ও মেডিক্যাল অফিসারদের পাওয়া যাচ্ছে না এবং মেয়াদাত্তীর্ণ পণ্য ফেরতের কারনে এমনটি করা হয়েছে। তবে এ বিষয়ে বিস্তারিত হিসাব বা সাপোর্টিং কোন কিছু সরবরাহ করা হয়নি।

নিরীক্ষক জানিয়েছে, শ্রমিক কল্যাণ ফান্ড থেকে ৩২ লাখ টাকা প্রদান করা হয়েছে বলে আর্থিক হিসাবের নোট ২১-এ উল্লেখ করা হলেও সেন্ট্রাল ফার্মাসিউটিক্যালস কর্তৃপক্ষ তার কোন প্রমাণাদি দেখাতে পারেনি। এছাড়া ১৪ কোটি ১ লাখ টাকার নিট বিক্রয়, ৪ কোটি ৪৯ লাখ টাকার কাচাঁমাল ক্রয় এবং ২ কোটি ২৭ লাখ টাকা প্যাকিং ম্যাটেরিয়াল ক্রয়ের প্রমাণাদি দেখাতে পারেনি।

স্থায়ী সম্পদ ক্রয় ও ডেফার্ড ট্যাক্স নিয়ে সঠিক ডকুমেন্টস দেয়নি। এছাড়া অন্যান্য বকেয়াবাবদ ৭ লাখ টাকার সঠিক ডকুমেন্টস দেয়নি। যেটা অবন্টিত লভ্যাংশ। তবে তা কোম্পানি কর্তৃপক্ষ প্রকাশ করেনি এবং ক্যাপিটাল মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ডে হস্তান্তর করেনি।

ট্যাক্স অ্যাসেসমেন্ট নিয়ে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ সর্বশেষ অবস্থার কোন তথ্য নিরীক্ষককে সরবরাহ করেনি। তবে ট্যাক্স অথোরিটি ২০১৬-১৭ ও ২০১৭-১৮ অর্থবছরের জন্য ২০১৮ সালে এক চিঠির মাধ্যমে ৪৮ কোটি ৪২ লাখ টাকার রাজস্ব দাবি করেছে। কোম্পানি কর্তৃপক্ষও ২০১৭-১৮ ও ২০১৮-১৯ অর্থবছরের জন্য ২০১৯ সালে রিটার্নস দাখিল করেছে। তবে এখনো ট্যাক্স অ্যাসেসমেন্ট শেষ হয়নি। যাতে অগ্রিম ট্যাক্স ২৮ কোটি ৬২ লাখ টাকা ও দায় ২৭ কোটি ৯৯ লাখ টাকা সমন্বয়হীন রয়েছে। ফলে সম্পদ ও দায় বেশি দেখানো হচ্ছে। এরমধ্যে অগ্রিম ৬০ লাখ টাকা ট্যাক্স প্রদানের প্রমাণাদি সরবরাহ করেনি।

কোম্পানিটির ২০২০-২১ অর্থবছরে লোকসান হয়েছে। কিন্তু টার্নওভার ট্যাক্সের জন্য কোন সঞ্চিতি গঠন করেনি। ওই অর্থবছরে ১৪ কোটি ৮২ লাখ টাকা টার্নওভারের উপরে ৯ লাখ টাকা ট্যাক্স প্রভিশনিং করা উচিত। যাতে করে চলতি দায় কম দেখানো হয়েছে।

সেন্ট্রাল ফার্মার জনতার ব্যাংকের ঢাকা লোকাল অফিসে ৩টি হিসাব রয়েছে। যেগুলো ট্যাক্স অথোরিটি লেনদেন অযোগ্য (ফ্রিজ) করে রেখেছে। তাদের দাবিকৃত ৯ কোটি ৩১ লাখ টাকার ট্যাক্সের জন্য ২০১৫ সালে এমনটি করে রেখেছে। তবে এখনো এ বিষয়টির কোন সমাধান বা উন্নতি হয়নি। যাতে কোম্পানি নগদে লেনদেন করছে।

এসব বিষয়ে জানতে কোম্পানি সচিব মো. তাজুল ইসলামের যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, নিরীক্ষকের ৩-৪টা পয়েন্টের বিষয়ে আমাদের বক্তব্য তুলে ধরেছি। যা কমিশনেও জমা দিয়েছি। তবে এই মুহূর্তে মনে না থাকায় আপনাকে বলতে পারছি না। আমি একটু অফিস থেকে দূরে আছি। অফিসে গিয়ে জানাবো।

উল্লেখ্য, ২০১৩ সালে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়া সেন্ট্রাল ফার্মার পরিশোধিত মূলধনের পরিমাণ ১১৯ কোটি ৮০ লাখ টাকা। এরমধ্যে শেয়ারবাজারের বিভিন্ন শ্রেণীর (উদ্যোক্তা/পরিচালক ব্যতিত) বিনিয়োগকারীদদের মালিকানা ৭৪.১১ শতাংশ। কোম্পানিটির মঙ্গলবার (২৮ ডিসেম্বর) লেনদেন শেষে শেয়ার দর দাড়িঁয়েছে ১৩.৩০ টাকায়।

বিজনেস আওয়ার/২৯ ডিসেম্বর, ২০২১/আরএ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:
ট্যাগ :

One thought on “সেন্ট্রাল ফার্মায় নিরীক্ষকের গুরুতর অভিযোগ

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার মেইলে তথ্য জমা করুন

সর্বাধিক পঠিত

সেন্ট্রাল ফার্মায় নিরীক্ষকের গুরুতর অভিযোগ

পোস্ট হয়েছে : ১০:৪৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২১

বিজনেস আওয়ার প্রতিবেদক : ধ্বংসের পথে থাকা শেয়ারবাজারের কোম্পানি সেন্ট্রাল ফার্মাসিউটিক্যালসের ২০২০-২১ অর্থবছরের আর্থিক হিসাবে গুরুতর অভিযোগ তুলেছেন নিরীক্ষক। যেখানে মজুদ পণ্য, গ্রাহকের কাছে পাওনা (দেনাদার), ডেফার্ড ট্যাক্স, স্থায়ী সম্পদ, অবন্টিত লভ্যাংশ, শ্রমিক কল্যাণ ফান্ডের অর্থ, ট্যাক্স প্রদান, ব্যাংক হিসাবসহ অন্যান্য বিষয় নিয়ে অভিযোগ তোলা হয়েছে।

কোম্পানিটির কাঁচামাল ক্রয়, উৎপাদন সক্ষমতা, বিক্রিত পণ্যের ব্যয় ও বিক্রির তুলনায় মজুদ পণ্যের পরিমাণ বেশি দেখানো নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন নিরীক্ষক। এছাড়া আগের অর্থবছরের থেকে মজুদ পণ্য বাড়লেও পণ্যের পরিমাণ, মান ও মূল্যের বিষয়ে কোন টেকনিক্যাল স্ট্যাটাস দেয়নি বলে জানিয়েছেন নিরীক্ষক। যেখানে অধিকাংশ মজুদ পণ্যের অস্তিত্ব ও বিক্রয় মূল্য সন্দেহজনক। এছাড়া ওইসময় মজুদ পণ্যের হিসাব সঠিকভাবে করা হয়নি। এমনকি তারা বিগত অর্থবছরে ৪৮ কোটি ২২ লাখ মজুদ পণ্য হিসাব থেকে বাদ দিলেও সাপোর্টিং কোন ডকুমেন্টস দেয়নি।

নিরীক্ষক জানিয়েছেন, কোম্পানি কর্তৃপক্ষ ২০১৯-২০ অর্থবছরে ৪৮ কোটি ২২ লাখ টাকার মজুদ পণ্য ধ্বংস করেছে বলে দাবি করলেও তার কোন প্রমাণাদি দেয়নি। যা আর্থিক হিসাবে বিক্রিত পণ্যের ব্যয় (কস্ট অফ গুডস সোল্ড) হিসাবে দেখায়। কিন্তু কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এ নিয়ে কোন প্রমাণাদি দেখাতে পারেনি।

এ কোম্পানি কর্তৃপক্ষ মজুদ পণ্য ধ্বংস করা নিয়ে সঠিক প্রমাণাদি বা যুক্তিসঙ্গত কোন কিছু সরবরাহ করেনি। এমনকি বিদ্যমান বা ধ্বংস করা মজুদ পণ্যের সঠিক মূল্যও কোম্পানি দ্ধারা জাস্টিফাইড করা হয়নি।

নিরীক্ষক জানিয়েছে, আগের অর্থবছরের থেকে ৭ কোটি ৯১ লাখ টাকার দেনাদার বেড়েছে। যা বিক্রির ৫৩.৩০%। তবে কোন কোন বিক্রয় কেন্দ্র বা পার্টির কারনে দেনাদার বেড়েছে, তার কোন রিপোর্ট ও নিশ্চয়তার সনদ দেয়নি। তারা দেনাদারের বিস্তারিত এবং টাকা আদায়ের কোন নীতির তথ্য দেয়নি। যাতে ওই অর্থবছরেই দেনাদারের কাছ থেকে টাকা আদায় নিয়ে সন্দেহ ছিল। কিন্তু তারা কোন প্রভিশনিং গঠন করেনি।

যে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ ২০১৯-২০ অর্থবছরে গ্রাহকদের কাছ থেকে পাওনা ৫৮ কোটি ৩৪ লাখ টাকা হিসাব থেকে বাদ দিয়েছে। তবে সাপোর্টিং কোন প্রমাণাদি দিতে পারেনি বলে জানিয়েছে নিরীক্ষক। কোম্পানির ম্যানেজমেন্টের দাবি, ওইসব পাওনা টাকা দীর্ঘদিনের, দোকানদার ও মেডিক্যাল অফিসারদের পাওয়া যাচ্ছে না এবং মেয়াদাত্তীর্ণ পণ্য ফেরতের কারনে এমনটি করা হয়েছে। তবে এ বিষয়ে বিস্তারিত হিসাব বা সাপোর্টিং কোন কিছু সরবরাহ করা হয়নি।

নিরীক্ষক জানিয়েছে, শ্রমিক কল্যাণ ফান্ড থেকে ৩২ লাখ টাকা প্রদান করা হয়েছে বলে আর্থিক হিসাবের নোট ২১-এ উল্লেখ করা হলেও সেন্ট্রাল ফার্মাসিউটিক্যালস কর্তৃপক্ষ তার কোন প্রমাণাদি দেখাতে পারেনি। এছাড়া ১৪ কোটি ১ লাখ টাকার নিট বিক্রয়, ৪ কোটি ৪৯ লাখ টাকার কাচাঁমাল ক্রয় এবং ২ কোটি ২৭ লাখ টাকা প্যাকিং ম্যাটেরিয়াল ক্রয়ের প্রমাণাদি দেখাতে পারেনি।

স্থায়ী সম্পদ ক্রয় ও ডেফার্ড ট্যাক্স নিয়ে সঠিক ডকুমেন্টস দেয়নি। এছাড়া অন্যান্য বকেয়াবাবদ ৭ লাখ টাকার সঠিক ডকুমেন্টস দেয়নি। যেটা অবন্টিত লভ্যাংশ। তবে তা কোম্পানি কর্তৃপক্ষ প্রকাশ করেনি এবং ক্যাপিটাল মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ডে হস্তান্তর করেনি।

ট্যাক্স অ্যাসেসমেন্ট নিয়ে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ সর্বশেষ অবস্থার কোন তথ্য নিরীক্ষককে সরবরাহ করেনি। তবে ট্যাক্স অথোরিটি ২০১৬-১৭ ও ২০১৭-১৮ অর্থবছরের জন্য ২০১৮ সালে এক চিঠির মাধ্যমে ৪৮ কোটি ৪২ লাখ টাকার রাজস্ব দাবি করেছে। কোম্পানি কর্তৃপক্ষও ২০১৭-১৮ ও ২০১৮-১৯ অর্থবছরের জন্য ২০১৯ সালে রিটার্নস দাখিল করেছে। তবে এখনো ট্যাক্স অ্যাসেসমেন্ট শেষ হয়নি। যাতে অগ্রিম ট্যাক্স ২৮ কোটি ৬২ লাখ টাকা ও দায় ২৭ কোটি ৯৯ লাখ টাকা সমন্বয়হীন রয়েছে। ফলে সম্পদ ও দায় বেশি দেখানো হচ্ছে। এরমধ্যে অগ্রিম ৬০ লাখ টাকা ট্যাক্স প্রদানের প্রমাণাদি সরবরাহ করেনি।

কোম্পানিটির ২০২০-২১ অর্থবছরে লোকসান হয়েছে। কিন্তু টার্নওভার ট্যাক্সের জন্য কোন সঞ্চিতি গঠন করেনি। ওই অর্থবছরে ১৪ কোটি ৮২ লাখ টাকা টার্নওভারের উপরে ৯ লাখ টাকা ট্যাক্স প্রভিশনিং করা উচিত। যাতে করে চলতি দায় কম দেখানো হয়েছে।

সেন্ট্রাল ফার্মার জনতার ব্যাংকের ঢাকা লোকাল অফিসে ৩টি হিসাব রয়েছে। যেগুলো ট্যাক্স অথোরিটি লেনদেন অযোগ্য (ফ্রিজ) করে রেখেছে। তাদের দাবিকৃত ৯ কোটি ৩১ লাখ টাকার ট্যাক্সের জন্য ২০১৫ সালে এমনটি করে রেখেছে। তবে এখনো এ বিষয়টির কোন সমাধান বা উন্নতি হয়নি। যাতে কোম্পানি নগদে লেনদেন করছে।

এসব বিষয়ে জানতে কোম্পানি সচিব মো. তাজুল ইসলামের যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, নিরীক্ষকের ৩-৪টা পয়েন্টের বিষয়ে আমাদের বক্তব্য তুলে ধরেছি। যা কমিশনেও জমা দিয়েছি। তবে এই মুহূর্তে মনে না থাকায় আপনাকে বলতে পারছি না। আমি একটু অফিস থেকে দূরে আছি। অফিসে গিয়ে জানাবো।

উল্লেখ্য, ২০১৩ সালে শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়া সেন্ট্রাল ফার্মার পরিশোধিত মূলধনের পরিমাণ ১১৯ কোটি ৮০ লাখ টাকা। এরমধ্যে শেয়ারবাজারের বিভিন্ন শ্রেণীর (উদ্যোক্তা/পরিচালক ব্যতিত) বিনিয়োগকারীদদের মালিকানা ৭৪.১১ শতাংশ। কোম্পানিটির মঙ্গলবার (২৮ ডিসেম্বর) লেনদেন শেষে শেয়ার দর দাড়িঁয়েছে ১৩.৩০ টাকায়।

বিজনেস আওয়ার/২৯ ডিসেম্বর, ২০২১/আরএ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান: