ঢাকা , বুধবার, ০১ মে ২০২৪, ১৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বাগদান সারলেন তাসনুভা তিশা

  • পোস্ট হয়েছে : ০৭:২০ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২২
  • 1

বিনোদন ডেস্ক: বিয়ের পিঁড়িতে বসতে যাচ্ছেন ছোট পর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী তাসনুভা তিশা। গতকাল শনিবার (১ জানুয়ারি) অভিনেত্রীর বনশ্রীর বাসায় দুই পরিবারের উপস্থিতিতে তাদের বাগদান সম্পন্ন হয় বলে নিশ্চিত করেন তিশা নিজেই। পাত্র সৈয়দ আজগর, হাই ভোল্টেজ নামে একটি এজেন্সিতে কর্মরত।

তিশা জানান, ২০২০ সালের ডিসেম্বর মাসের আজগরের সঙ্গে তার পরিচয়, এরপর দুজন দুজনকে কাছ থেকে দেখা ও জানাশোনা। একটু একটু করে তাদের মধ্যে ভালোবাসার সম্পর্ক গড়ে উঠে। প্রেমের সম্পর্কে থাকার সময়েই দুজন দুজনের পরিবারকে বিষয়টি জানান এবং তারা সম্মতি দিলে তারা বিয়ের জন্য প্রস্তুত হন।

তাসনুভা তিশা বলেন, ওর সঙ্গে সঙ্গে আমার পরিচয় হয় ২০২০ সালের ডিসেম্বর মাসে। এরপর আমরা প্রায় সময়ই ফোনে কথা বলতাম এবং প্রচুর মেসেজ পাঠাতাম একে অপরকে। তিন মাস পর্যন্ত দুজন দুজনকে আপনি করেই বলতাম। এরপর দুজনের মধ্যে ভালোবাসার সম্পর্ক গড়ে উঠে। ওর বাবা নেই, মা আছে। ওর মা বিষয়টিকে খুবই পজেটিভভাবে নিয়েছেন এবং আমাকে আন্তরিকভাবে গ্রহণ করেছেন। যার কারণে আমি আরও অনেক বেশি খুশি হয়েছি।

বিজনেস আওয়ার/১৬ জানুয়ারি, ২০২২/এএইচ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান:
ট্যাগ :

আপনার মতামত লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার মেইলে তথ্য জমা করুন

সর্বাধিক পঠিত

বাগদান সারলেন তাসনুভা তিশা

পোস্ট হয়েছে : ০৭:২০ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২২

বিনোদন ডেস্ক: বিয়ের পিঁড়িতে বসতে যাচ্ছেন ছোট পর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী তাসনুভা তিশা। গতকাল শনিবার (১ জানুয়ারি) অভিনেত্রীর বনশ্রীর বাসায় দুই পরিবারের উপস্থিতিতে তাদের বাগদান সম্পন্ন হয় বলে নিশ্চিত করেন তিশা নিজেই। পাত্র সৈয়দ আজগর, হাই ভোল্টেজ নামে একটি এজেন্সিতে কর্মরত।

তিশা জানান, ২০২০ সালের ডিসেম্বর মাসের আজগরের সঙ্গে তার পরিচয়, এরপর দুজন দুজনকে কাছ থেকে দেখা ও জানাশোনা। একটু একটু করে তাদের মধ্যে ভালোবাসার সম্পর্ক গড়ে উঠে। প্রেমের সম্পর্কে থাকার সময়েই দুজন দুজনের পরিবারকে বিষয়টি জানান এবং তারা সম্মতি দিলে তারা বিয়ের জন্য প্রস্তুত হন।

তাসনুভা তিশা বলেন, ওর সঙ্গে সঙ্গে আমার পরিচয় হয় ২০২০ সালের ডিসেম্বর মাসে। এরপর আমরা প্রায় সময়ই ফোনে কথা বলতাম এবং প্রচুর মেসেজ পাঠাতাম একে অপরকে। তিন মাস পর্যন্ত দুজন দুজনকে আপনি করেই বলতাম। এরপর দুজনের মধ্যে ভালোবাসার সম্পর্ক গড়ে উঠে। ওর বাবা নেই, মা আছে। ওর মা বিষয়টিকে খুবই পজেটিভভাবে নিয়েছেন এবং আমাকে আন্তরিকভাবে গ্রহণ করেছেন। যার কারণে আমি আরও অনেক বেশি খুশি হয়েছি।

বিজনেস আওয়ার/১৬ জানুয়ারি, ২০২২/এএইচ

ফেসবুকের মাধ্যমে আপনার মতামত জানান: